জেএসসি পরীক্ষা- বোর্ডের সেরা পাঁচ বিদ্যালয়
চট্টগ্রাম শিক্ষা বোর্ডের অধীনে ২০ সেরা বিদ্যালয়ের মধ্যে শীর্ষ পাঁচে রয়েছে ডা. খাস্তগীর সরকারি বালিকা উচ্চবিদ্যালয়, কলেজিয়েট স্কুল, ফৌজদারহাট ক্যাডেট কলেজ, সরকারি মুসলিম উচ্চবিদ্যালয় ও সিলভার বেলস বালিকা উচ্চবিদ্যালয়।
পরীক্ষার্থী, পাসের হার ও জিপিএ-৫ সব দিক থেকেই গত বছরের তুলনায় এগিয়ে গেছে এ পাঁচ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান।
বিদ্যালয়ের নিবন্ধিত ছাত্র, নিয়মিত পরীক্ষার্থী, মোট পরীক্ষার্থী, পাস করা ছাত্র এবং জিপিএ-৫ পাওয়া ছাত্র সংখ্যার ভিত্তিতে এ তালিকা তৈরি করা হয়।
ডা. খাস্তগীর সরকারি বালিকা উচ্চবিদ্যালয়: সেরা ২০ বিদ্যালয়ের মধ্যে প্রথমটি হচ্ছে ডা. খাস্তগীর সরকারি বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। পাসের হার ৮৯ দশমিক ৫৮। ৩৩৩ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছে ২৬৪ জন। গতবারেও বিদ্যালয়টি সেরা তালিকায় প্রথম হয়েছিল। গত বছর বিদ্যালয়ে পাসের হার ছিল ৮৩ দশমিক ৭৮। ৩১৯ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে ১৯৩ জন জিপিএ-৫ পেয়েছিল। বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক হাসমত জাহান বলেন, ‘শিক্ষকদের নিয়মিত পরিচর্যা এবং বিশেষ তদারকির কারণে ফলাফলের ধারাবাহিকতা বজায় রাখা সম্ভব হয়েছে।’
কলেজিয়েট স্কুল: সেরা তালিকায় গতবার তৃতীয় স্থান অধিকারী কলেজিয়েট স্কুল এবার দ্বিতীয় স্থানে উন্নীত হয়েছে। পাসের হার ৮৮ দশমিক ২৮। ৩৪৩ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে ২৫৮ জন জিপিএ-৫ পেয়েছে। গতবার পাসের হার ছিল ৮০ দশমিক ৬৪। ৩৪৯ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছিল ১৭৮ জন। স্কুলের প্রধান শিক্ষক মোহাম্মদ আজিজ উদ্দিন বলেন, ‘বিদ্যালয়ের শিক্ষক, অভিভাবক ও শিক্ষার্থীদের মতামতের সমন্বয়ে আগামী সময়ে আরও ভালো ফল করার প্রচেষ্টা থাকবে আমাদের।’
ফৌজদারহাট ক্যাডেট কলেজ: সেরা তালিকায় তৃতীয় স্থানে থাকা ফৌজদারহাট ক্যাডেট কলেজে এবার ৫৭ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে ৪৭ জন জিপিএ-৫ পেয়েছে। পাসের হার ৮৫ দশমিক ৬৮।
গত বছর এ কলেজের অবস্থান ছিল দ্বিতীয়। পাসের হার ছিল ৮৩ দশমিক ০৬। ৫০ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছিল ৩৭ জন।
সরকারি মুসলিম উচ্চবিদ্যালয়: গত বছর দ্বাদশতম স্থানে থাকা মুসলিম উচ্চবিদ্যালয় এবার সেরা তালিকায় চতুর্থ হয়েছে। পাসের হার ৮০ দশমিক ৬৮। ২৪৭ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে ১৪১ জন জিপিএ-৫ পেয়েছে। গত বছর এ বিদ্যালয়ের পাসের হার ছিল ৭০ দশমিক ২৫। ৩০৯ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছিল ৬১ জন।
সিলভার বেলস বালিকা উচ্চবিদ্যালয়: সিলভার বেলস বালিকা উচ্চবিদ্যালয় এবার পঞ্চম স্থান লাভ করেছে। ১৬২ জন ছাত্রীর মধ্যে ৯৬ জন জিপিএ-৫ পেয়েছে। পাসের হার ৮০ দশমিক ৫৯। গত বছর বিদ্যালয়টি সেরা তালিকায় সপ্তম স্থানে ছিল। পাসের হার ছিল ৭৫ দশমিক ৫৮। ১১২ জনের মধ্যে ৫২ জন জিপিএ-৫ পেয়েছিল। সাফল্য সম্পর্কে বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষিক মিসেস মাহমুদা হক বলেন, ‘শিক্ষকদের আন্তরিক প্রচেষ্টা ও ছাত্রীদের কঠোর অধ্যবসায় আমাদের সাফল্যের অন্যতম নিয়ামক।’
বিদ্যালয়ের নিবন্ধিত ছাত্র, নিয়মিত পরীক্ষার্থী, মোট পরীক্ষার্থী, পাস করা ছাত্র এবং জিপিএ-৫ পাওয়া ছাত্র সংখ্যার ভিত্তিতে এ তালিকা তৈরি করা হয়।
ডা. খাস্তগীর সরকারি বালিকা উচ্চবিদ্যালয়: সেরা ২০ বিদ্যালয়ের মধ্যে প্রথমটি হচ্ছে ডা. খাস্তগীর সরকারি বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। পাসের হার ৮৯ দশমিক ৫৮। ৩৩৩ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছে ২৬৪ জন। গতবারেও বিদ্যালয়টি সেরা তালিকায় প্রথম হয়েছিল। গত বছর বিদ্যালয়ে পাসের হার ছিল ৮৩ দশমিক ৭৮। ৩১৯ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে ১৯৩ জন জিপিএ-৫ পেয়েছিল। বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক হাসমত জাহান বলেন, ‘শিক্ষকদের নিয়মিত পরিচর্যা এবং বিশেষ তদারকির কারণে ফলাফলের ধারাবাহিকতা বজায় রাখা সম্ভব হয়েছে।’
কলেজিয়েট স্কুল: সেরা তালিকায় গতবার তৃতীয় স্থান অধিকারী কলেজিয়েট স্কুল এবার দ্বিতীয় স্থানে উন্নীত হয়েছে। পাসের হার ৮৮ দশমিক ২৮। ৩৪৩ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে ২৫৮ জন জিপিএ-৫ পেয়েছে। গতবার পাসের হার ছিল ৮০ দশমিক ৬৪। ৩৪৯ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছিল ১৭৮ জন। স্কুলের প্রধান শিক্ষক মোহাম্মদ আজিজ উদ্দিন বলেন, ‘বিদ্যালয়ের শিক্ষক, অভিভাবক ও শিক্ষার্থীদের মতামতের সমন্বয়ে আগামী সময়ে আরও ভালো ফল করার প্রচেষ্টা থাকবে আমাদের।’
ফৌজদারহাট ক্যাডেট কলেজ: সেরা তালিকায় তৃতীয় স্থানে থাকা ফৌজদারহাট ক্যাডেট কলেজে এবার ৫৭ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে ৪৭ জন জিপিএ-৫ পেয়েছে। পাসের হার ৮৫ দশমিক ৬৮।
গত বছর এ কলেজের অবস্থান ছিল দ্বিতীয়। পাসের হার ছিল ৮৩ দশমিক ০৬। ৫০ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছিল ৩৭ জন।
সরকারি মুসলিম উচ্চবিদ্যালয়: গত বছর দ্বাদশতম স্থানে থাকা মুসলিম উচ্চবিদ্যালয় এবার সেরা তালিকায় চতুর্থ হয়েছে। পাসের হার ৮০ দশমিক ৬৮। ২৪৭ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে ১৪১ জন জিপিএ-৫ পেয়েছে। গত বছর এ বিদ্যালয়ের পাসের হার ছিল ৭০ দশমিক ২৫। ৩০৯ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছিল ৬১ জন।
সিলভার বেলস বালিকা উচ্চবিদ্যালয়: সিলভার বেলস বালিকা উচ্চবিদ্যালয় এবার পঞ্চম স্থান লাভ করেছে। ১৬২ জন ছাত্রীর মধ্যে ৯৬ জন জিপিএ-৫ পেয়েছে। পাসের হার ৮০ দশমিক ৫৯। গত বছর বিদ্যালয়টি সেরা তালিকায় সপ্তম স্থানে ছিল। পাসের হার ছিল ৭৫ দশমিক ৫৮। ১১২ জনের মধ্যে ৫২ জন জিপিএ-৫ পেয়েছিল। সাফল্য সম্পর্কে বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষিক মিসেস মাহমুদা হক বলেন, ‘শিক্ষকদের আন্তরিক প্রচেষ্টা ও ছাত্রীদের কঠোর অধ্যবসায় আমাদের সাফল্যের অন্যতম নিয়ামক।’
No comments