জেলখানা পরিদর্শনের অনুমতি পাননি আহমাদিনেজাদ
ইরানের প্রেসিডেন্ট মাহমুদ আহমাদিনেজাদকে দেশটির বিচার বিভাগের কর্মকর্তারা জেলাখানা পরিদর্শনে অনুমতি দেয়নি। রাজধানী তেহরানের উত্তর দিকে অবস্থিত ওই জেলখানায় তার একজন খুব কাছের সহযোগীকে আটক করার পর তাকে সেখানে যেতে বলা হলেও পরে তা স্থগিত করা হয়।
বিচার বিভাগ থেকে বলা হয়েছে এ মুহূর্তে জেলখানায় পরিদর্শনে যাওয়া তার জন্য সময়োপযোগী হবে না।
তার চেয়ে দেশের অর্থনীতি এবং দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি তার কাছে বেশি গুরুত্ব পাওয়া উচিত।
প্রেসিডেন্ট আহমাদিনেজাদ জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদে যোগ দিতে নিউ ইয়র্ক ছিলেন তখন বিচার বিভাগের কর্মকর্তারা তার খুব ঘনিষ্ঠ একজন সহকারীকে আটক করে এবং জেলে পাঠায়।
গত মাসে আটক হওয়া ওই ব্যক্তির বিরুদ্ধে অভিযোগ ছিল, তিনি ইরানের কয়েকজন নেতাকে অপমান করেছেন।
সে ঘটনার পর এ মাসের শুরুতে আহমাদিনেজাদকে জেলখানা পরিদর্শনের জন্য যেতে বলা হয়।
ইরানের রাজধানী তেহরানের উত্তরে অবস্থিত এই জেলখানাটি নাম এভিন জেলখানা। কুখ্যাত এভিন জেলখানা নামে সবাই চেনে।
কিন্তু এখন ওই বিচার বিভাগ থেকে বলা হচ্ছে, প্রেসিডেন্ট এখন ওই জেলখানা পরিদর্শনে যেতে পারবেন না যেখানে তার ঘনিষ্ঠ সহকারী আটক রয়েছেন।
বিচার বিভাগের একজন মুখপাত্র জানিয়েছেন, এই মুহূর্তে দেশের বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিষয় রয়েছে যাতে প্রেসিডেন্টের মনোযোগ দেয়া উচিত। তার মধ্যে দেশের অর্থনীতি এবং দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি।
এই মুখপাত্র আরো বলেছেন, এই মুহূর্তে প্রেসিডেন্টের জেলখানা পরিদর্শনের ব্যাপারটি, তার বিবেচনা বোধের ভুল ব্যাখ্যা দাঁড় করানো হবে।
এই ঘটনা এমন এক সময় ঘটল যার আট মাস পর প্রেসিডেন্ট আহমাদিনেজাদের ক্ষমতার সময়সীমা শেষ হবে। সূত্র: বিবিসি
তার চেয়ে দেশের অর্থনীতি এবং দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি তার কাছে বেশি গুরুত্ব পাওয়া উচিত।
প্রেসিডেন্ট আহমাদিনেজাদ জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদে যোগ দিতে নিউ ইয়র্ক ছিলেন তখন বিচার বিভাগের কর্মকর্তারা তার খুব ঘনিষ্ঠ একজন সহকারীকে আটক করে এবং জেলে পাঠায়।
গত মাসে আটক হওয়া ওই ব্যক্তির বিরুদ্ধে অভিযোগ ছিল, তিনি ইরানের কয়েকজন নেতাকে অপমান করেছেন।
সে ঘটনার পর এ মাসের শুরুতে আহমাদিনেজাদকে জেলখানা পরিদর্শনের জন্য যেতে বলা হয়।
ইরানের রাজধানী তেহরানের উত্তরে অবস্থিত এই জেলখানাটি নাম এভিন জেলখানা। কুখ্যাত এভিন জেলখানা নামে সবাই চেনে।
কিন্তু এখন ওই বিচার বিভাগ থেকে বলা হচ্ছে, প্রেসিডেন্ট এখন ওই জেলখানা পরিদর্শনে যেতে পারবেন না যেখানে তার ঘনিষ্ঠ সহকারী আটক রয়েছেন।
বিচার বিভাগের একজন মুখপাত্র জানিয়েছেন, এই মুহূর্তে দেশের বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিষয় রয়েছে যাতে প্রেসিডেন্টের মনোযোগ দেয়া উচিত। তার মধ্যে দেশের অর্থনীতি এবং দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি।
এই মুখপাত্র আরো বলেছেন, এই মুহূর্তে প্রেসিডেন্টের জেলখানা পরিদর্শনের ব্যাপারটি, তার বিবেচনা বোধের ভুল ব্যাখ্যা দাঁড় করানো হবে।
এই ঘটনা এমন এক সময় ঘটল যার আট মাস পর প্রেসিডেন্ট আহমাদিনেজাদের ক্ষমতার সময়সীমা শেষ হবে। সূত্র: বিবিসি
No comments