আশুলিয়ায় জমি দখল নিয়ে দুই পক্ষের গোলাগুলি
ঢাকার আশুলিয়ার আরিয়ারমোড় এলাকায় জমি দখলকে কেন্দ্র করে গত শনিবার রাতে দুই দল সন্ত্রাসীর মধ্যে গোলাগুলি হয়েছে। তবে এতে কোনো হতাহতের ঘটনা ঘটেনি। পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে দুজনকে আটক করেছে।
আশুলিয়া থানা পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রমতে, মানিকগঞ্জের শিবালয় উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আবদুর রহিম খান ও তাঁর স্ত্রী রুমী বেগম ২০০২ সালে আরিয়ারমোড় এলাকায় ৫২৯ শতাংশ জমি কেনেন। বছর দুয়েক আগে চান মিয়া, আবদুল মতিন ও ইসমাইল হোসেন নামের তিন ব্যক্তি ওই জায়গা থেকে ১০০ শতাংশ দখল করে নেয়। দখলের পর জমির ভাগ-বাঁটোয়ারা নিয়ে তাদের নিজেদের মধ্যে একসময় বিরোধ দেখা দেয়। এই সুযোগে রহিম খান সম্প্রতি ওই জমি উদ্ধার করেন।
স্থানীয় সূত্রের ভাষ্যমতে, গত শনিবার রাত দুইটার দিকে আবদুল মতিন একদল সন্ত্রাসী নিয়ে রহিম খানের লোকজনের ওপর হামলা চালায়। রহিম খানের লোকজন তাদের প্রতিহত করার চেষ্টা করলে মতিনের লোকজন গুলি চালায়। এর কিছু সময় পর অপর একদল সন্ত্রাসী ঘটনাস্থলে গিয়ে মতিনের লোকজনের ওপর গুলিবর্ষণ করে। এ সময় উভয় পক্ষের মধ্যে পাল্টাপাল্টি ধাওয়া ও গোলাগুলির ঘটনা ঘটে। ভোর চারটার দিকে আশুলিয়া থানার উপপরিদর্শক (এসআই) মনিরুজ্জামানের নেতৃত্বে একদল পুলিশ ঘটনাস্থলে যায়। পুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে সন্ত্রাসীরা পালিয়ে যায়।
পরে পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে চারটি গুলির খোসাসহ সেলিম ও এনামুল নামে দুজনকে আটক করে। আবদুর রহিম খান বলেন, আবদুল মতিন সন্ত্রাসীদের নিয়ে আবারও তাঁর জমি দখলের চেষ্টা করে। এ সময় তাঁর লোকজন বাধা দিলে সন্ত্রাসীরা গুলি চালায়। তাঁর লোকজন এ সময় নিরাপদ আশ্রয়ে চলে যায়।
তবে মতিনের লোকজনকে লক্ষ্য করে কারা গুলি চালিয়েছে—এই প্রশ্নে রহিম খান বলেন, ‘একটি চক্র দীর্ঘদিন ধরে আশুলিয়া ও সাভার এলাকায় ভূমি দখল করে সাধারণ মানুষকে সর্বস্বান্ত করে চলেছে। তারা আবার নানা পক্ষে বিভক্ত। শনিবার রাতে মতিন আমার জমি দখলের চেষ্টা চালালে খবর পেয়ে সম্ভবত তার প্রতিপক্ষের লোকজনও ওই জমি দখলের চেষ্টা করে। এ সময় ওই দুই পক্ষের মধ্যে গোলাগুলির ঘটনা ঘটে।’
বক্তব্য জানতে চেষ্টা করেও মতিনের সঙ্গে যোগাযোগ করা সম্ভব হয়নি। এ প্রসঙ্গে আশুলিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. বদরুল আলম বলেন, জমি-সংক্রান্ত বিরোধের জের ধরে শনিবার রাতে আরিয়ারমোড়ে দুই পক্ষের মধ্যে গোলাগুলির ঘটনা ঘটেছে। ঘটনাস্থল থেকে চারটি গুলির খোসাসহ দুজনকে আটক করা হয়েছে। এ ব্যাপারে মামলার প্রস্তুতি চলছে।
স্থানীয় সূত্রের ভাষ্যমতে, গত শনিবার রাত দুইটার দিকে আবদুল মতিন একদল সন্ত্রাসী নিয়ে রহিম খানের লোকজনের ওপর হামলা চালায়। রহিম খানের লোকজন তাদের প্রতিহত করার চেষ্টা করলে মতিনের লোকজন গুলি চালায়। এর কিছু সময় পর অপর একদল সন্ত্রাসী ঘটনাস্থলে গিয়ে মতিনের লোকজনের ওপর গুলিবর্ষণ করে। এ সময় উভয় পক্ষের মধ্যে পাল্টাপাল্টি ধাওয়া ও গোলাগুলির ঘটনা ঘটে। ভোর চারটার দিকে আশুলিয়া থানার উপপরিদর্শক (এসআই) মনিরুজ্জামানের নেতৃত্বে একদল পুলিশ ঘটনাস্থলে যায়। পুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে সন্ত্রাসীরা পালিয়ে যায়।
পরে পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে চারটি গুলির খোসাসহ সেলিম ও এনামুল নামে দুজনকে আটক করে। আবদুর রহিম খান বলেন, আবদুল মতিন সন্ত্রাসীদের নিয়ে আবারও তাঁর জমি দখলের চেষ্টা করে। এ সময় তাঁর লোকজন বাধা দিলে সন্ত্রাসীরা গুলি চালায়। তাঁর লোকজন এ সময় নিরাপদ আশ্রয়ে চলে যায়।
তবে মতিনের লোকজনকে লক্ষ্য করে কারা গুলি চালিয়েছে—এই প্রশ্নে রহিম খান বলেন, ‘একটি চক্র দীর্ঘদিন ধরে আশুলিয়া ও সাভার এলাকায় ভূমি দখল করে সাধারণ মানুষকে সর্বস্বান্ত করে চলেছে। তারা আবার নানা পক্ষে বিভক্ত। শনিবার রাতে মতিন আমার জমি দখলের চেষ্টা চালালে খবর পেয়ে সম্ভবত তার প্রতিপক্ষের লোকজনও ওই জমি দখলের চেষ্টা করে। এ সময় ওই দুই পক্ষের মধ্যে গোলাগুলির ঘটনা ঘটে।’
বক্তব্য জানতে চেষ্টা করেও মতিনের সঙ্গে যোগাযোগ করা সম্ভব হয়নি। এ প্রসঙ্গে আশুলিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. বদরুল আলম বলেন, জমি-সংক্রান্ত বিরোধের জের ধরে শনিবার রাতে আরিয়ারমোড়ে দুই পক্ষের মধ্যে গোলাগুলির ঘটনা ঘটেছে। ঘটনাস্থল থেকে চারটি গুলির খোসাসহ দুজনকে আটক করা হয়েছে। এ ব্যাপারে মামলার প্রস্তুতি চলছে।
No comments