মাতৃভাষার জন্য লড়াই...
উর্দি আর বন্দুকের নলের মুখে শুধু গণতন্ত্রই বিপন্ন হয়নি, মিয়ানমারের অনেক আদিবাসী ভাষাও বিলুপ্ত হতে বসেছে। রক্ষে, নির্বাচনের মাধ্যমে বর্তমান সংস্কারপন্থী সরকার ক্ষমতায় আসায়। কয়েক দশকের গৃহযুদ্ধে ক্ষত-বিক্ষত
মিয়ানমারের সংখ্যালঘু-অধ্যুষিত বিভিন্ন অঞ্চল। প্রেসিডেন্ট থেইন সেইনের নেতৃত্বাধীন বর্তমান সরকার সশস্ত্র বিদ্রোহী গোষ্ঠীগুলোর সঙ্গে আলোচনার মাধ্যমে শান্তি প্রতিষ্ঠার উদ্যোগ নিয়েছে। সেই সঙ্গে সংখ্যালঘু অঞ্চলগুলোর স্কুলগুলোতে আদিবাসী ভাষা চর্চার ওপরও গুরুত্ব দিচ্ছে ‘বেসামরিক’ এই সরকার। প্রায় বিলুপ্ত ভাষাগুলোর মধ্যে শান অন্যতম। শান জাতিগোষ্ঠীর এই ভাষা প্রায় অর্ধশতাব্দী ধরে শুধু পাঠ্যবইয়ের একটি পাতার মধ্যে অস্তিত্ব ধরে রেখেছে। অন্য কোথাও এর ব্যবহার নেই।
শান সাহিত্য ও সংস্কৃতি সংগঠনের (এসএলসিএ) চেয়ারম্যান সাই খাম সিন্ট বলেন, শান জাতিগোষ্ঠীর জীবনীশক্তির উৎস হচ্ছে শান ভাষা। এটি হারিয়ে গেলে শান জাতিগোষ্ঠীও হারিয়ে যাবে।
সাংস্কৃতিক বৈচিত্র্য ধ্বংস করে দেওয়ার লক্ষ্যে জান্তা সরকার পাঠ্যসূচি থেকে শান ভাষা তুলে দিয়েছিল। পূর্বাঞ্চলীয় শান প্রদেশের বেসরকারি স্কুলগুলোতে শান ভাষায় লেখা বইয়ের ফটোকপির মাধ্যমে কোনোমতে ভাষাটি জিইয়ে রাখা হয়েছে।
শানসহ প্রায় ১০০ ভাষা ও উপভাষা রয়েছে মিয়ানমারে। আর আদিবাসী গোষ্ঠীর সংখ্যা ১৩০টির বেশি। গোষ্ঠীগুলো তাঁদের নিজস্ব ভাষা অস্তিত্ব রক্ষার সংগ্রাম চালিয়েযাচ্ছে। এএফপি।
শান সাহিত্য ও সংস্কৃতি সংগঠনের (এসএলসিএ) চেয়ারম্যান সাই খাম সিন্ট বলেন, শান জাতিগোষ্ঠীর জীবনীশক্তির উৎস হচ্ছে শান ভাষা। এটি হারিয়ে গেলে শান জাতিগোষ্ঠীও হারিয়ে যাবে।
সাংস্কৃতিক বৈচিত্র্য ধ্বংস করে দেওয়ার লক্ষ্যে জান্তা সরকার পাঠ্যসূচি থেকে শান ভাষা তুলে দিয়েছিল। পূর্বাঞ্চলীয় শান প্রদেশের বেসরকারি স্কুলগুলোতে শান ভাষায় লেখা বইয়ের ফটোকপির মাধ্যমে কোনোমতে ভাষাটি জিইয়ে রাখা হয়েছে।
শানসহ প্রায় ১০০ ভাষা ও উপভাষা রয়েছে মিয়ানমারে। আর আদিবাসী গোষ্ঠীর সংখ্যা ১৩০টির বেশি। গোষ্ঠীগুলো তাঁদের নিজস্ব ভাষা অস্তিত্ব রক্ষার সংগ্রাম চালিয়েযাচ্ছে। এএফপি।
No comments