এবারের কুমারি আদ্রিতা by জেসমিন পাঁপড়ি
রাজধানীর রামকৃষ্ণ মিশনে সোমবার মহাঅষ্টমিতে কুমারি পূজা অনুষ্ঠিত হয়েছে। এ পূজায় হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের উপচেপড়া ভিড় লক্ষ্য করা গেছে। সকাল ১১টায় কুমারিকে আসনে আনা হয়। বেলা সাড়ে ১১টায় পূজা শেষ হয় এবং ভক্তদের মাঝে প্রসাদ বিতরণ করা হয়।
পূজা শুরুর আগে রামকৃষ্ণ মিশনের অধ্যক্ষ স্বামী অমলানন্দ মহারাজ বক্তব্য রাখেন। তিনি বলেন, ‘‘কুমারি পূজার মাধ্যমে মাতৃভাব বোঝানো হয়। এ পূজার মধ্য দিয়ে আমরা মাকে চিনবো।’’
তিনি বলেন, ‘‘মা যেমন সন্তানকে ভালোবাসে তেমনি আমরাও আমাদের সন্তানকে ভালোবাসবো। কল্যাণময় মা কুমারির মধ্য দিয়ে ভক্তদের পূজা গ্রহণ করবেন এবং তাদের আর্শীবাদ করবেন।’’
এবারের কুমারির নাম আদ্রিতা চক্রবর্তী। শাস্ত্রীয় নাম উমা। কুমারির বাবার নাম মানিক চক্রবর্তী। আর মায়ের নাম রাখি গোস্বামী।
কুমারি আদ্রিতা জন্মগ্রহণ করেন ২০০৭ সালের ১৩ জানুয়ারি। সে টিকাটুলির ফুলকুড়ি নার্সারি স্কুলে পড়াশোনা করে। তার গ্রামের বাড়ি কুমিল্লা জেলার হোমনা থানার রামকৃষ্ণপুরে।
অনুষ্ঠানে বাংলাদেশে নিযুক্ত ভারতীয় হাইকমিশনার পঙ্কজশরণ উপস্থিত ছিলেন। এছাড়া হাজার হাজার ভক্তের উপস্থিতিতে পূজা প্রাঙ্গণ মুখরিত হয়ে উঠে।
মহাঅষ্টমীর সবচেয়ে বড় আকর্ষণ কুমারী পূজা। কুমারী পূজার দার্শনিক তত্ত্ব হলো নারীতে পরমার্থ দর্শন ও পরমার্থ লাভ। প্রচলিত কুমারী পূজা দেখে মনে হয় ঈশ্বরে মানুষ বুদ্ধি আরোপ করা হয়েছে। আসলে তা নয়, বরং মানুষে ঈশ্বরে বুদ্ধি আরোপ করার ভাবই কুমারী পূজার লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য।
কুমারী পূজায় দেবীর মঞ্চে অধিষ্ঠানের আগে মন্ত্রোচ্চারণ ও ফুল-বেলপাতার আশীর্বাদ পৌঁছে দেয়া হয় সবার কাছে। কুমারী পূজার ১৬টি উপকরণ দিয়ে পূজার আনুষ্ঠানিকতা শুরু হয় এবং অগ্নি, জল, বস্ত্র, পুষ্প ও বাতাস এই ৫টি উপকরণ দিয়ে কুমারীকে পূজা করা হয়।
এবারের কুমারির নাম আদ্রিতা চক্রবর্তী। শাস্ত্রীয় নাম উমা। কুমারির বাবার নাম মানিক চক্রবর্তী। আর মায়ের নাম রাখি গোস্বামী।
কুমারি আদ্রিতা জন্মগ্রহণ করেন ২০০৭ সালের ১৩ জানুয়ারি। সে টিকাটুলির ফুলকুড়ি নার্সারি স্কুলে পড়াশোনা করে। তার গ্রামের বাড়ি কুমিল্লা জেলার হোমনা থানার রামকৃষ্ণপুরে।
অনুষ্ঠানে বাংলাদেশে নিযুক্ত ভারতীয় হাইকমিশনার পঙ্কজশরণ উপস্থিত ছিলেন। এছাড়া হাজার হাজার ভক্তের উপস্থিতিতে পূজা প্রাঙ্গণ মুখরিত হয়ে উঠে।
মহাঅষ্টমীর সবচেয়ে বড় আকর্ষণ কুমারী পূজা। কুমারী পূজার দার্শনিক তত্ত্ব হলো নারীতে পরমার্থ দর্শন ও পরমার্থ লাভ। প্রচলিত কুমারী পূজা দেখে মনে হয় ঈশ্বরে মানুষ বুদ্ধি আরোপ করা হয়েছে। আসলে তা নয়, বরং মানুষে ঈশ্বরে বুদ্ধি আরোপ করার ভাবই কুমারী পূজার লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য।
কুমারী পূজায় দেবীর মঞ্চে অধিষ্ঠানের আগে মন্ত্রোচ্চারণ ও ফুল-বেলপাতার আশীর্বাদ পৌঁছে দেয়া হয় সবার কাছে। কুমারী পূজার ১৬টি উপকরণ দিয়ে পূজার আনুষ্ঠানিকতা শুরু হয় এবং অগ্নি, জল, বস্ত্র, পুষ্প ও বাতাস এই ৫টি উপকরণ দিয়ে কুমারীকে পূজা করা হয়।
No comments