নাফিসের প্রতি সুবিচার দাবি করেছেন প্রবাসী বাংলাদেশীরা by আরীফ মুহাম্মদ
নিউ ইয়র্কের ফেডারেল রিজার্ভ ভবন বোমা মেরে উড়িয়ে দেয়ার চেষ্টার অভিযোগে গ্রেফতার বাংলাদেশী যুবক কাজী মোহাম্মদ রোজোয়ানুল আহসান নাফিসের ব্যাপারে সুবিচার দাবি করেছেন প্রবাসী বাংলাদেশীরা।
প্রবাসী বাংলাদেশীদের সংগঠন বাংলাদেশ লিগ অফ আমেরিকা দাবি জানায়, সুষ্ঠু তদন্তে সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডে নাফিসের জড়িত থাকার বিষয়টি প্রমাণ হলে আমেরিকার আইনে তার বিচার হওয়া উচিত। তবে তিনি যেন সুবিচার পান সে ব্যাপারে আমেরিকা সরকারের প্রতি আহ্বান জানায় সংগঠনটি।
রোববার (আমেরিকা সময় সোমবার ভোর) নিউ ইয়র্কে এক মানববন্ধনে সংগঠনটি এ দাবি জানায়। জ্যাকসন হাইটসের ৭২ স্ট্রিটের এস্টোরিয়া ব্যাংক সংলগ্ন পার্কে তারা এ মানবন্ধনের আয়োজন করে।
বাংলাদেশ লিগ অফ আমেরিকা’র সভাপতি বদরুল ইসলাম বাবলা বলেন, “বাংলাদেশ সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডে বিশ্বাস করে না। বাংলাদেশের মানুষ সব সময় সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের বিরুদ্ধে।”
তিনি বলেন, “নাফিসের দায় বাংলাদেশী ক্যুমিউনিটি নেবে না।” তদন্তে দোষী প্রমাণিত হলে নাফিসকে সর্বোচ্চ শাস্তি দেয়ারও দাবি জানান তিনি।
আব্দুল কে. চৌধুরী বলেন, “আমেরিকাকে বাংলাদেশের মানুষ নিজ দেশের মতোই জানেন। এদেশের নিরাপত্তার দায়িত্ব বাংলাদেশীদেরও।”
মানববন্ধনে অংশ নেন, এটিএন বাংলার ইউএস ভাইস প্রেসিডেন্ট ফখরুল আলম, আমেরিকা আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক আব্দুস সামাদ আজাদ, বাংলাদেশ মুভমেন্টের সভাপতি ড. শাহ আলম, ক্যুমিউনিটি নেতা আব্দুর রহিম বাদশা, জাকারিয়া চৌধুরী, জন উদ্দিন, সাদি মিন্টু ও সানি মোল্লা প্রমুখ।
মানববন্ধনে বাংলাদেশী কম্যুনিটির শতাধিক লোক অংশ নেন।
এদিকে কংগ্রেসেম্যান জোসেফ ক্রাউলি বলেছেন, সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের দায়ে আটক নাফিসের ঘটনাটি একটি বিচ্ছিন্ন ঘটনা। এতে আমেরিকা সঙ্গে বাংলাদেশে সঙ্গে সম্পর্কে কোনো প্রভাব পড়বে না।
নিউ ইয়র্কের উডসাইডে বাংলাদেশী হিন্দু সম্প্রদায়ের সঙ্গে দূর্গাপূজায় শুভেচ্ছা বিনিময়ের সময় তিনি এসব কথা বলেন। রোববার (বাংলাদেশ সময় সোমবার সকাল) হিন্দু সম্প্রদায়ের পূজা অনুষ্ঠিত হয়।
মার্কিন কংগ্রেসে ‘বাংলাদেশ ককাস’ এর প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান জোসেফ ক্রাউলি বলেন, “বাংলাদেশের মানুষ সন্ত্রাসের বিপক্ষে। বিশ্বে চলমান ‘সন্ত্রাসবিরোধী যুদ্ধে’ বাংলাদেশ আমেরিকার অন্যতম সহযোগী।”
তিনি বলেন, “সন্ত্রাসীরা আমেরিকার শত্রু নয়, ওরা মানবতার শত্রু। সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে বিশ্বব্যাপী প্রতিরোধ গড়ে তুলতে হবে।
উল্লেখ্য, গত ১৭ অক্টোবর কথিত ‘স্টিং অপারেশনের’ মাধ্যমে কাজী মোহাম্মদ রোজোয়ানুল আহসান নাফিসের গ্রেফতার করে নিউ ইয়র্ক পুলিশ ও এফবিআই। তাদের অভিযোগ, এই বাংলাদেশী যুবক ফেডারেল রিজার্ভ ভবন বোমা মেরে উড়িয়ে দেয়ার চেষ্টা করেছিলেন। তবে নকল বিস্ফোরক হওয়ায় তা বিস্ফোরিত হয়নি।
বাংলাদেশ লিগ অফ আমেরিকা’র সভাপতি বদরুল ইসলাম বাবলা বলেন, “বাংলাদেশ সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডে বিশ্বাস করে না। বাংলাদেশের মানুষ সব সময় সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের বিরুদ্ধে।”
তিনি বলেন, “নাফিসের দায় বাংলাদেশী ক্যুমিউনিটি নেবে না।” তদন্তে দোষী প্রমাণিত হলে নাফিসকে সর্বোচ্চ শাস্তি দেয়ারও দাবি জানান তিনি।
আব্দুল কে. চৌধুরী বলেন, “আমেরিকাকে বাংলাদেশের মানুষ নিজ দেশের মতোই জানেন। এদেশের নিরাপত্তার দায়িত্ব বাংলাদেশীদেরও।”
মানববন্ধনে অংশ নেন, এটিএন বাংলার ইউএস ভাইস প্রেসিডেন্ট ফখরুল আলম, আমেরিকা আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক আব্দুস সামাদ আজাদ, বাংলাদেশ মুভমেন্টের সভাপতি ড. শাহ আলম, ক্যুমিউনিটি নেতা আব্দুর রহিম বাদশা, জাকারিয়া চৌধুরী, জন উদ্দিন, সাদি মিন্টু ও সানি মোল্লা প্রমুখ।
মানববন্ধনে বাংলাদেশী কম্যুনিটির শতাধিক লোক অংশ নেন।
এদিকে কংগ্রেসেম্যান জোসেফ ক্রাউলি বলেছেন, সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের দায়ে আটক নাফিসের ঘটনাটি একটি বিচ্ছিন্ন ঘটনা। এতে আমেরিকা সঙ্গে বাংলাদেশে সঙ্গে সম্পর্কে কোনো প্রভাব পড়বে না।
নিউ ইয়র্কের উডসাইডে বাংলাদেশী হিন্দু সম্প্রদায়ের সঙ্গে দূর্গাপূজায় শুভেচ্ছা বিনিময়ের সময় তিনি এসব কথা বলেন। রোববার (বাংলাদেশ সময় সোমবার সকাল) হিন্দু সম্প্রদায়ের পূজা অনুষ্ঠিত হয়।
মার্কিন কংগ্রেসে ‘বাংলাদেশ ককাস’ এর প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান জোসেফ ক্রাউলি বলেন, “বাংলাদেশের মানুষ সন্ত্রাসের বিপক্ষে। বিশ্বে চলমান ‘সন্ত্রাসবিরোধী যুদ্ধে’ বাংলাদেশ আমেরিকার অন্যতম সহযোগী।”
তিনি বলেন, “সন্ত্রাসীরা আমেরিকার শত্রু নয়, ওরা মানবতার শত্রু। সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে বিশ্বব্যাপী প্রতিরোধ গড়ে তুলতে হবে।
উল্লেখ্য, গত ১৭ অক্টোবর কথিত ‘স্টিং অপারেশনের’ মাধ্যমে কাজী মোহাম্মদ রোজোয়ানুল আহসান নাফিসের গ্রেফতার করে নিউ ইয়র্ক পুলিশ ও এফবিআই। তাদের অভিযোগ, এই বাংলাদেশী যুবক ফেডারেল রিজার্ভ ভবন বোমা মেরে উড়িয়ে দেয়ার চেষ্টা করেছিলেন। তবে নকল বিস্ফোরক হওয়ায় তা বিস্ফোরিত হয়নি।
No comments