'গাদ্দাফির ছোট ছেলে খামিস নিহত'-মুসার গ্রেপ্তার নিয়ে ধোঁয়াশা
মুয়াম্মার গাদ্দাফির ছোট ছেলে খামিস গাদ্দাফি (২৮) নিহত হয়েছেন বলে দাবি করেছে লিবিয়ার সরকার। তাদের ভাষ্যমতে, রাজধানী ত্রিপোলির ১৭০ কিলোমিটার দূরে বনি ওয়ালিদ শহরে সরকারি বাহিনীর সঙ্গে সংঘর্ষে আহত হওয়ার পরে গত শনিবার খামিস মারা যান।
জাতীয় কংগ্রেসের মুখপাত্র ওমর হামিদান সরকারি টেলিভিশনে এ কথা জানিয়েছেন।
বনি ওয়ালিদ গাদ্দাফির অনুগতদের শক্তিশালী ঘাঁটি। শহরটির নিয়ন্ত্রণ নিতে সরকারি বাহিনী কয়েক দিন ধরে সেখানে অভিযান চালিয়ে আসছে।
সংবাদমাধ্যমগুলো জানায়, খামিসের মৃত্যু নিয়ে অনেকের মধ্যেই সন্দেহ রয়েছে। কারণ, এর আগেও বহুবার খামিসের মৃত্যুর খবর ছড়িয়েছে। সরকারও খামিসের মৃত্যুর বিষয়ে বিস্তারিত জানায়নি। শুধু বলেছে, তার মৃতদেহ পাওয়া গেছে। ওই সংঘর্ষে ১৩ জন নিহত ও ১২১ জন আহত হয়েছে।
সাংবাদিকরা জানান, তাঁরা খবর পেয়েছেন, খামিসের মরদেহ মিসরাতায় নিয়ে যাওয়া হচ্ছে। গত বছর ২০ অক্টোবর গাদ্দাফিকে হত্যার পরও তাঁর মরদেহ মিসরাতায় নিয়ে যাওয়া হয়েছিল।
এদিকে গাদ্দাফির সাবেক মুখপাত্র মুসা ইব্রাহিমের গ্রেপ্তার নিয়েও ধূম্রজাল সৃষ্টি হয়েছে। গত শনিবার লিবিয়ার প্রধানমন্ত্রীর দপ্তরের এক বিবৃতিতে দাবি করা হয়, সরকারি বাহিনী ত্রিপোলির ৭০ কিলোমিটার দূরে তারহুনা শহরের এক তল্লাশি চৌকি থেকে মুসাকে আটক করেছে। তাঁকে রাজধানীতে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে।
তবে মুসার গ্রেপ্তারের সত্যতা নিয়ে অনেকেই প্রশ্ন তুলেছেন। সরকারের এক কর্মকর্তাই এ নিয়ে সন্দেহ প্রকাশ করেছেন। গ্রেপ্তারের খবরের পরেই ফেসবুকে মুসার বক্তব্যসংবিলত একটি অডিওবার্তা প্রচারিত হয়। সাত মিনিটের ওই অডিওবার্তায় মুসা গ্রেপ্তারের খবর অস্বীকার করেন, 'আমরা লিবিয়ার বাইরে রয়েছি। বনি ওয়ালিদের সঙ্গে আমাদের কোনো সম্পর্ক নেই। আমরা বনি ওয়ালিদের ধারেকাছেও নেই।' পরে প্রধানমন্ত্রীর এক মুখপাত্রও বলেন, 'মুসাকে গ্রেপ্তারের পক্ষে আমাদের কাছে কোনো প্রমাণ নেই। আমাদের কর্মকর্তারাও বিষয়টি নিয়ে সন্দেহ পোষণ করছেন। কারণ, এর আগেও এ ধরনের খবর ভিত্তিহীন প্রমাণিত হয়েছে।' সূত্র : বিবিসি, টেলিগ্রাফ, গার্ডিয়ান।
বনি ওয়ালিদ গাদ্দাফির অনুগতদের শক্তিশালী ঘাঁটি। শহরটির নিয়ন্ত্রণ নিতে সরকারি বাহিনী কয়েক দিন ধরে সেখানে অভিযান চালিয়ে আসছে।
সংবাদমাধ্যমগুলো জানায়, খামিসের মৃত্যু নিয়ে অনেকের মধ্যেই সন্দেহ রয়েছে। কারণ, এর আগেও বহুবার খামিসের মৃত্যুর খবর ছড়িয়েছে। সরকারও খামিসের মৃত্যুর বিষয়ে বিস্তারিত জানায়নি। শুধু বলেছে, তার মৃতদেহ পাওয়া গেছে। ওই সংঘর্ষে ১৩ জন নিহত ও ১২১ জন আহত হয়েছে।
সাংবাদিকরা জানান, তাঁরা খবর পেয়েছেন, খামিসের মরদেহ মিসরাতায় নিয়ে যাওয়া হচ্ছে। গত বছর ২০ অক্টোবর গাদ্দাফিকে হত্যার পরও তাঁর মরদেহ মিসরাতায় নিয়ে যাওয়া হয়েছিল।
এদিকে গাদ্দাফির সাবেক মুখপাত্র মুসা ইব্রাহিমের গ্রেপ্তার নিয়েও ধূম্রজাল সৃষ্টি হয়েছে। গত শনিবার লিবিয়ার প্রধানমন্ত্রীর দপ্তরের এক বিবৃতিতে দাবি করা হয়, সরকারি বাহিনী ত্রিপোলির ৭০ কিলোমিটার দূরে তারহুনা শহরের এক তল্লাশি চৌকি থেকে মুসাকে আটক করেছে। তাঁকে রাজধানীতে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে।
তবে মুসার গ্রেপ্তারের সত্যতা নিয়ে অনেকেই প্রশ্ন তুলেছেন। সরকারের এক কর্মকর্তাই এ নিয়ে সন্দেহ প্রকাশ করেছেন। গ্রেপ্তারের খবরের পরেই ফেসবুকে মুসার বক্তব্যসংবিলত একটি অডিওবার্তা প্রচারিত হয়। সাত মিনিটের ওই অডিওবার্তায় মুসা গ্রেপ্তারের খবর অস্বীকার করেন, 'আমরা লিবিয়ার বাইরে রয়েছি। বনি ওয়ালিদের সঙ্গে আমাদের কোনো সম্পর্ক নেই। আমরা বনি ওয়ালিদের ধারেকাছেও নেই।' পরে প্রধানমন্ত্রীর এক মুখপাত্রও বলেন, 'মুসাকে গ্রেপ্তারের পক্ষে আমাদের কাছে কোনো প্রমাণ নেই। আমাদের কর্মকর্তারাও বিষয়টি নিয়ে সন্দেহ পোষণ করছেন। কারণ, এর আগেও এ ধরনের খবর ভিত্তিহীন প্রমাণিত হয়েছে।' সূত্র : বিবিসি, টেলিগ্রাফ, গার্ডিয়ান।
No comments