মানবতাবিরোধী অপরাধের বিচার- আযাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ উপস্থাপন
জামায়াতে ইসলামীর সাবেক সদস্য (রুকন) পলাতক আবুল কালাম আযাদের বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় অভিযোগ উপস্থাপন করেছে রাষ্ট্রপক্ষ। শুনানি শেষে তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করা হবে কি না, সে বিষয়ে আদেশের জন্য ১ নভেম্বর দিন ধার্য করেন ট্রাইব্যুনাল।
বিচারপতি এ টি এম ফজলে কবীরের নেতৃত্বে তিন সদস্যের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-২ গতকাল রোববার এ দিন ধার্য করেন।
শুরুতে আবুল কালাম আযাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ উপস্থাপন করেন রাষ্ট্রপক্ষের কৌঁসুলি সাহিদুর রহমান। তিনি ট্রাইব্যুনালে বলেন, একাত্তরে মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে আবুল কালাম আযাদ ওরফে বাচ্চু রাজাকারের বিরুদ্ধে হত্যা, গণহত্যা, ধর্ষণ, দেশান্তরিত হতে বাধ্য করা, ধর্মান্তরিত করাসহ মানবতাবিরোধী বিভিন্ন অপরাধের প্রমাণ পাওয়া গেছে। তাঁর বিরুদ্ধে উল্লেখযোগ্য একটি অভিযোগ হলো, একাত্তরের ২১ এপ্রিল ফরিদপুরে জগৎবন্ধু আশ্রমে আটজন সাধুকে তাঁর সহযোগিতায় পাকিস্তানি বাহিনী নির্মমভাবে হত্যা করে।
রাষ্ট্রপক্ষের কৌঁসুলি একে একে আযাদের বিরুদ্ধে ১০টি ঘটনায় আনীত ২২টি অভিযোগ পড়ে শোনান। অভিযোগ উপস্থাপন শেষে তিনি এসব অভিযোগ আমলে নেওয়ার জন্য ট্রাইব্যুনালের প্রতি আবেদন জানান।
রাষ্ট্র নিযুক্ত আসামিপক্ষের আইনজীবী আবদুস শুকুর খান আসামির বিরুদ্ধে আনীত বিভিন্ন অভিযোগের বিরোধিতা করেন। তিনি এসব অভিযোগ থেকে আবুল কালাম আযাদকে অব্যাহতি দেওয়ার আবেদন জানান।
উভয় পক্ষের শুনানি শেষে ট্রাইব্যুনাল আবুল কালাম আযাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করা হবে কি না, সে বিষয়ে আদেশের দিন ধার্য করেন।
৭ অক্টোবর ট্রাইব্যুনাল আযাদের অনুপস্থিতিতে তাঁর বিরুদ্ধে বিচারকাজ শুরুর এবং তাঁর পক্ষে রাষ্ট্র কর্তৃক আইনজীবী নিয়োগের আদেশ দেন। সরকার তাঁর পক্ষে সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী আবদুস শুকুর খানকে নিয়োগ দেয়।
কাদের মোল্লার বিরুদ্ধে তদন্ত কর্মকর্তাকে জেরা চলছে: একই ট্রাইব্যুনালে জামায়াতের সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল আবদুল কাদের মোল্লার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলার তদন্ত কর্মকর্তা আবদুর রাজ্জাক খানকে আসামিপক্ষের জেরা গতকালও অব্যাহত ছিল। তাঁকে গতকাল তৃতীয় দিনের মতো জেরা করেন আসামিপক্ষের আইনজীবী আবদুস সোবহান তরফদার। জেরা অসমাপ্ত অবস্থায় এ মামলার কার্যক্রম আজ সোমবার পর্যন্ত মুলতবি করা হয়।
শুরুতে আবুল কালাম আযাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ উপস্থাপন করেন রাষ্ট্রপক্ষের কৌঁসুলি সাহিদুর রহমান। তিনি ট্রাইব্যুনালে বলেন, একাত্তরে মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে আবুল কালাম আযাদ ওরফে বাচ্চু রাজাকারের বিরুদ্ধে হত্যা, গণহত্যা, ধর্ষণ, দেশান্তরিত হতে বাধ্য করা, ধর্মান্তরিত করাসহ মানবতাবিরোধী বিভিন্ন অপরাধের প্রমাণ পাওয়া গেছে। তাঁর বিরুদ্ধে উল্লেখযোগ্য একটি অভিযোগ হলো, একাত্তরের ২১ এপ্রিল ফরিদপুরে জগৎবন্ধু আশ্রমে আটজন সাধুকে তাঁর সহযোগিতায় পাকিস্তানি বাহিনী নির্মমভাবে হত্যা করে।
রাষ্ট্রপক্ষের কৌঁসুলি একে একে আযাদের বিরুদ্ধে ১০টি ঘটনায় আনীত ২২টি অভিযোগ পড়ে শোনান। অভিযোগ উপস্থাপন শেষে তিনি এসব অভিযোগ আমলে নেওয়ার জন্য ট্রাইব্যুনালের প্রতি আবেদন জানান।
রাষ্ট্র নিযুক্ত আসামিপক্ষের আইনজীবী আবদুস শুকুর খান আসামির বিরুদ্ধে আনীত বিভিন্ন অভিযোগের বিরোধিতা করেন। তিনি এসব অভিযোগ থেকে আবুল কালাম আযাদকে অব্যাহতি দেওয়ার আবেদন জানান।
উভয় পক্ষের শুনানি শেষে ট্রাইব্যুনাল আবুল কালাম আযাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করা হবে কি না, সে বিষয়ে আদেশের দিন ধার্য করেন।
৭ অক্টোবর ট্রাইব্যুনাল আযাদের অনুপস্থিতিতে তাঁর বিরুদ্ধে বিচারকাজ শুরুর এবং তাঁর পক্ষে রাষ্ট্র কর্তৃক আইনজীবী নিয়োগের আদেশ দেন। সরকার তাঁর পক্ষে সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী আবদুস শুকুর খানকে নিয়োগ দেয়।
কাদের মোল্লার বিরুদ্ধে তদন্ত কর্মকর্তাকে জেরা চলছে: একই ট্রাইব্যুনালে জামায়াতের সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল আবদুল কাদের মোল্লার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলার তদন্ত কর্মকর্তা আবদুর রাজ্জাক খানকে আসামিপক্ষের জেরা গতকালও অব্যাহত ছিল। তাঁকে গতকাল তৃতীয় দিনের মতো জেরা করেন আসামিপক্ষের আইনজীবী আবদুস সোবহান তরফদার। জেরা অসমাপ্ত অবস্থায় এ মামলার কার্যক্রম আজ সোমবার পর্যন্ত মুলতবি করা হয়।
No comments