লেবাননের গোয়েন্দা প্রধান হত্যায় আসাদের হাত!
গত শুক্রবার লেবাননের রাজধানী বৈরুতে গাড়িবোমা বিস্ফোরণে নিহত ৮ জনের মধ্যে দেশটির গোয়েন্দা প্রধান উইসাম আল-হাসানও রয়েছেন। এ ঘটনায় প্রতিবেশী দেশ সিরিয়ার শাসক আসাদের হাত রয়েছে বলে অনুমান করা হচ্ছে।
প্রসঙ্গত, ওই হামলায় অন্তত ৮০ জন আহত হয়।
নিহত গোযেন্দা প্রধান হাসান সিরিয়ার বিরোধী দলের নেতা সাদ হারিরির ঘনিষ্ঠজন ছিলেন বলে জানা যায়। তিনি আসাদ সরকারের একজন কট্টর সমালোচক ছিলেন।
এদিকে, হারিরি বৈরুতের বোমা হামলায় দামেস্কের সম্পৃক্ততার কথা বলেন। পাশাপাশি তিনি সিরীয় সরকারের কঠোর নিন্দাও করেন।
সাম্প্রতিক সময়ে সিরিয়ায় বেড়ে যাওয়া সহিংসতা লোবাননের জন্য দুশ্চিন্তার কারণ হয়ে দাঁড়ায়। এ সূত্রে লেবাননের জনগণ আসাদপন্থি আর আসাদ বিরো্ধী— এ দু’টি শিবিরে স্পষ্টত বিভক্ত হয়ে যায়।
জনগণের একাংশ সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট বাসার-আল আসাদের সর্মথক, যাদের মধ্যে অনেক শিয়াও রয়েছে। আরেক দল বিরোধীদের পক্ষে সর্মথন জানায়।
হাসান ২০০৫ সালে দামেস্কে এক বোমা হামলায় সিরিয়ার বিরোধী দলের নেতা হারিরির পিতা সাবেক প্রধানমন্ত্রী রফিক হারিরির নিহত হওয়ার ঘটনা তদন্তে গঠিত দলের প্রধান ছিলেন।
এছাড়া হাসান সম্প্রতি সাবেক এক মন্ত্রী পরিচালিত সিরিয়ার অর্থায়নে লেবাননে বোমা হামলা পরিকল্পনা করার অভিযোগে কয়েকজনকে গ্রেফতারে নেতৃত্ব দেন।
শুক্রবারের হামলাটি চালানো হয় মূলত খ্রিস্টান অধ্যুষিত এলাকা আশরাফিয়ায়। সিরীয় সরকারের মিত্র লেবাননের শিয়া জঙ্গি দল হিজবুল্লা শুক্রবারের হামলার সঙ্গে জড়িত রয়েছে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
সিরিয়ার তথ্যমন্ত্রী ওমরান আল-জুবি হামলাটিকে কাপুরুষোচিত সন্ত্রাসী হামলা বলে মন্তব্য করেছেন।
সিরিয়ার বিরোধী দলের নেতা হারিরি বৈরুতের হামলার সাথে সিরীয় প্রেসিডেন্ট বাসার-আল আসাদের সম্পৃক্ততা রয়েছে বলে জানান।
লেবাননের প্রধানমন্ত্রী নাজিব মিকাতি বলেন, হামলার সঙ্গে জড়িতদের দ্রুত খুঁজে বের করে যথাযথ শাস্তি প্রদান করা হবে।
আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যমকর্মীরা জানান, শুক্রবারের হামলাটি লেবাননের ১৯৭০ এবং ১৯৮০ সালের গৃহযদ্ধের কথা স্মরণ করিয়ে দেয়।
এদিকে, ওয়াশিংটনের স্টেট ডিপার্টমেন্ট এ ঘটনায় ব্যাপক নিন্দা জানায়।
ভিক্টোরিয়া নুলান্দ নামে স্টেট ডির্পাটমেন্টের এক মুখপাত্র বলেন, আমরা লেবাননের জনগণের পাশে আছি। স্বাধীন, সার্বভৌম এবং স্থিতিশীল লেবানন গঠনে যুক্তরাষ্ট্র সর্বাত্মক সাহায্য করবে বলে তিনি জানান।
এছাড়া ইউনাইটেড ন্যাশনাল সিকিউরিটি কাউন্সিল থেকেও হামলার বিষয়ে ব্যাপক নিন্দা জানানো হয়।
এদিকে, হারিরি বৈরুতের বোমা হামলায় দামেস্কের সম্পৃক্ততার কথা বলেন। পাশাপাশি তিনি সিরীয় সরকারের কঠোর নিন্দাও করেন।
সাম্প্রতিক সময়ে সিরিয়ায় বেড়ে যাওয়া সহিংসতা লোবাননের জন্য দুশ্চিন্তার কারণ হয়ে দাঁড়ায়। এ সূত্রে লেবাননের জনগণ আসাদপন্থি আর আসাদ বিরো্ধী— এ দু’টি শিবিরে স্পষ্টত বিভক্ত হয়ে যায়।
জনগণের একাংশ সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট বাসার-আল আসাদের সর্মথক, যাদের মধ্যে অনেক শিয়াও রয়েছে। আরেক দল বিরোধীদের পক্ষে সর্মথন জানায়।
হাসান ২০০৫ সালে দামেস্কে এক বোমা হামলায় সিরিয়ার বিরোধী দলের নেতা হারিরির পিতা সাবেক প্রধানমন্ত্রী রফিক হারিরির নিহত হওয়ার ঘটনা তদন্তে গঠিত দলের প্রধান ছিলেন।
এছাড়া হাসান সম্প্রতি সাবেক এক মন্ত্রী পরিচালিত সিরিয়ার অর্থায়নে লেবাননে বোমা হামলা পরিকল্পনা করার অভিযোগে কয়েকজনকে গ্রেফতারে নেতৃত্ব দেন।
শুক্রবারের হামলাটি চালানো হয় মূলত খ্রিস্টান অধ্যুষিত এলাকা আশরাফিয়ায়। সিরীয় সরকারের মিত্র লেবাননের শিয়া জঙ্গি দল হিজবুল্লা শুক্রবারের হামলার সঙ্গে জড়িত রয়েছে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
সিরিয়ার তথ্যমন্ত্রী ওমরান আল-জুবি হামলাটিকে কাপুরুষোচিত সন্ত্রাসী হামলা বলে মন্তব্য করেছেন।
সিরিয়ার বিরোধী দলের নেতা হারিরি বৈরুতের হামলার সাথে সিরীয় প্রেসিডেন্ট বাসার-আল আসাদের সম্পৃক্ততা রয়েছে বলে জানান।
লেবাননের প্রধানমন্ত্রী নাজিব মিকাতি বলেন, হামলার সঙ্গে জড়িতদের দ্রুত খুঁজে বের করে যথাযথ শাস্তি প্রদান করা হবে।
আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যমকর্মীরা জানান, শুক্রবারের হামলাটি লেবাননের ১৯৭০ এবং ১৯৮০ সালের গৃহযদ্ধের কথা স্মরণ করিয়ে দেয়।
এদিকে, ওয়াশিংটনের স্টেট ডিপার্টমেন্ট এ ঘটনায় ব্যাপক নিন্দা জানায়।
ভিক্টোরিয়া নুলান্দ নামে স্টেট ডির্পাটমেন্টের এক মুখপাত্র বলেন, আমরা লেবাননের জনগণের পাশে আছি। স্বাধীন, সার্বভৌম এবং স্থিতিশীল লেবানন গঠনে যুক্তরাষ্ট্র সর্বাত্মক সাহায্য করবে বলে তিনি জানান।
এছাড়া ইউনাইটেড ন্যাশনাল সিকিউরিটি কাউন্সিল থেকেও হামলার বিষয়ে ব্যাপক নিন্দা জানানো হয়।
No comments