ব্রিটিশদের হাতে হাতে প্রিন্স হ্যারির নগ্ন ছবি
ব্রিটিশ রাজ পরিবারের আহ্বান প্রত্যাখ্যান করে রানির নাতি প্রিন্স হ্যারির নগ্ন ছবি প্রকাশ করেছে দেশটির সর্বাধিক প্রচারিত দৈনিক ‘দ্য সান’। ‘উত্তরাধিকারী’ শিরোনামে দৈনিকটির প্রথম পাতায় হ্যারির দু’টি নগ্ন ছবি ছাপা হয়েছে।
রাজ পরিবারের আহ্বানে দেশটির অন্যান্য পত্রিকা ওই সব ছবি ছাপা থেকে বিরত থাকলেও ‘দ্য সান’ বলেছে, তাদের পাঠকদের ওই সব ছবি দেখার অধিকার রয়েছে। এর ফলে এখন ব্রিটিশদের হাতে হাতে ঘুরছে দেশটির রাজ-উত্তরাধিকারী হ্যারির পুরো নগ্ন ছবি।
রাজ প্রাসাদের কর্মকর্তারা দেশটির প্রেস কমপ্লেইন্টস কমিশনের (পিসিসি) সঙ্গে যোগাযোগ করে ওই সব ছবি প্রকাশ বন্ধে পদক্ষেপ নিতে আহ্বান জানিয়েছে।
রাজ প্রাসাদ কর্তৃপক্ষ বলেছে, আমেরিকার লাস ভেগাসের হোটেলকক্ষে তোলা প্রিন্স হ্যারির নগ্ন ছবি প্রকাশ ব্যক্তিগত গোপনীয়তার লঙ্ঘন।
মার্কিন ওয়েবসাইট টিএমজেড প্রিন্স হ্যারির কয়েকটি নগ্ন ছবি ফাঁস করে দিয়েছে। ওই সব ছবিতে আমেরিকার লাস ভেগাসের এক হোটেলে নগ্ন নারীর সঙ্গে পুরো নগ্ন অবস্থায় দেখা গেছে ২৭ বছর বয়সী হ্যারিকে।
ব্রিটিশ রাজপরিবারের সমর্থকরা বলেছেন,এর মাধ্যমে হ্যারি রাজপরিবারের সম্মানহানি করেছেন। সম্প্রতি অলিম্পিক গেমস শেষে অবকাশযাপনে গিয়ে লাস ভেগাসের পাঁচতারা এক হোটেলে উন্মত্ত সময় কাটান প্রিন্স হ্যারি।
এ সময় তোলা বেশ কিছু ছবিতে তাকে দেখা গেছে বিয়ার হাতে, বিকিনি পরা নারীদের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ অবস্থায় সময় কাটাতে। আরেকটি ছবিতে নগ্ন এক নারীকে অলিঙ্গন করতে দেখা গেছে।
প্রিন্স হ্যারি ছুটি শেষে আবার সেনাবাহিনীতে যোগদান করার সময় হয়তো শাস্তির মুখোমুখি হতে পারেন। অশোভন আচরণের অভিযোগে তাকে এই শাস্তি দেওয়া হতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।
এর আগেও বেশ কয়েকবার বিতর্কিত কর্মকাণ্ডে জড়িয়ে সমালোচিত হয়েছিলেন প্রিন্স হ্যারি। ২০০২ সালে ১৭ বছর বয়সী হ্যারি গাঁজা ও মদ খাওয়ার কথা স্বীকার করেছিলেন।
২০০৪ সালে লন্ডনের এক নাইট ক্লাব থেকে বেরিয়ে এক চিত্রগ্রাহকের সঙ্গে হাতাহাতি করেছিলেন তিনি। ২০০৫ সালে নাৎসিদের পোশাক পরা অবস্থায় ধূমপান ও মদ্যপান করতে দেখা গিয়েছিল হ্যারিকে। তবে সম্প্রতি হ্যারি নানা কাজের মাধ্যমে নিজের তথা রাজপরিবারের ভাবমর্যাদা পুণরুদ্ধারের চেষ্টা করেছিলেন।
এ লক্ষ্যে কয়েক বছর আগে তিনি আফগানিস্তানে মোতায়েন ব্রিটিশ বাহিনীতে যোগ দিয়েছিলেন। কিন্তু তার এবারের নগ্নতা আবারো মারাত্মক বিতর্কের মুখে ঠেলে দিয়েছে হ্যারিকে।
রাজ প্রাসাদের কর্মকর্তারা দেশটির প্রেস কমপ্লেইন্টস কমিশনের (পিসিসি) সঙ্গে যোগাযোগ করে ওই সব ছবি প্রকাশ বন্ধে পদক্ষেপ নিতে আহ্বান জানিয়েছে।
রাজ প্রাসাদ কর্তৃপক্ষ বলেছে, আমেরিকার লাস ভেগাসের হোটেলকক্ষে তোলা প্রিন্স হ্যারির নগ্ন ছবি প্রকাশ ব্যক্তিগত গোপনীয়তার লঙ্ঘন।
মার্কিন ওয়েবসাইট টিএমজেড প্রিন্স হ্যারির কয়েকটি নগ্ন ছবি ফাঁস করে দিয়েছে। ওই সব ছবিতে আমেরিকার লাস ভেগাসের এক হোটেলে নগ্ন নারীর সঙ্গে পুরো নগ্ন অবস্থায় দেখা গেছে ২৭ বছর বয়সী হ্যারিকে।
ব্রিটিশ রাজপরিবারের সমর্থকরা বলেছেন,এর মাধ্যমে হ্যারি রাজপরিবারের সম্মানহানি করেছেন। সম্প্রতি অলিম্পিক গেমস শেষে অবকাশযাপনে গিয়ে লাস ভেগাসের পাঁচতারা এক হোটেলে উন্মত্ত সময় কাটান প্রিন্স হ্যারি।
এ সময় তোলা বেশ কিছু ছবিতে তাকে দেখা গেছে বিয়ার হাতে, বিকিনি পরা নারীদের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ অবস্থায় সময় কাটাতে। আরেকটি ছবিতে নগ্ন এক নারীকে অলিঙ্গন করতে দেখা গেছে।
প্রিন্স হ্যারি ছুটি শেষে আবার সেনাবাহিনীতে যোগদান করার সময় হয়তো শাস্তির মুখোমুখি হতে পারেন। অশোভন আচরণের অভিযোগে তাকে এই শাস্তি দেওয়া হতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।
এর আগেও বেশ কয়েকবার বিতর্কিত কর্মকাণ্ডে জড়িয়ে সমালোচিত হয়েছিলেন প্রিন্স হ্যারি। ২০০২ সালে ১৭ বছর বয়সী হ্যারি গাঁজা ও মদ খাওয়ার কথা স্বীকার করেছিলেন।
২০০৪ সালে লন্ডনের এক নাইট ক্লাব থেকে বেরিয়ে এক চিত্রগ্রাহকের সঙ্গে হাতাহাতি করেছিলেন তিনি। ২০০৫ সালে নাৎসিদের পোশাক পরা অবস্থায় ধূমপান ও মদ্যপান করতে দেখা গিয়েছিল হ্যারিকে। তবে সম্প্রতি হ্যারি নানা কাজের মাধ্যমে নিজের তথা রাজপরিবারের ভাবমর্যাদা পুণরুদ্ধারের চেষ্টা করেছিলেন।
এ লক্ষ্যে কয়েক বছর আগে তিনি আফগানিস্তানে মোতায়েন ব্রিটিশ বাহিনীতে যোগ দিয়েছিলেন। কিন্তু তার এবারের নগ্নতা আবারো মারাত্মক বিতর্কের মুখে ঠেলে দিয়েছে হ্যারিকে।
No comments