যশোরে দু’ঘণ্টার ব্যবধানে আওয়ামী লীগ ও যুবলীগ কর্মী খুন
যশোর শহরে দু’ঘণ্টার ব্যবধানে এক আওয়ামী লীগ কর্মী ও এক যুবলীগ কর্মী খুন হয়েছেন। শুক্রবার সন্ধ্যায় উপশহর পার্কে সন্ত্রাসীদের উপর্যুপরি ছুরিকাঘাতে নিহত হন আওয়ামী লীগ কর্মী বিল্লাল (২২)। তিনি যশোর সদর উপজেলার বিরামপুর এলাকার চান্দু মিয়ার ছেলে।
এর পর পরই রাত ৮টার দিকে শহরের চুয়াডাঙ্গা বাসস্ট্যান্ড এলাকায় সন্ত্রাসীদের গুলিতে নিহত হয়েছেন যুবলীগ কর্মী জামাল হোসেন (৩০)। তিনি একটি হত্যা মামলার বাদী। তবে প্রাথমিকভাবে এ দুটি হত্যাকাণ্ডের কারণ জানা যায়নি। শুক্রবার রাত ৮টার দিকে শহরের চুয়াডাঙ্গা বাসস্ট্যান্ড এলাকায় সন্ত্রাসীরা গুলি করে হত্যা করেছে যুবলীগ কর্মী জামাল হোসেনকে। প্রত্যক্ষদর্শী জামালের আত্মীয় বীথি খাতুন জানান, চুয়াডাঙ্গা বাসস্ট্যান্ড এলাকার ওয়েসিস রেস্টুরেন্টের সামনে রাত ৮টার দিকে অবস্থান করছিলেন জামাল হোসেন। এ সময় একটি মাইক্রো থেকে কয়েক সন্ত্রাসী নেমে জামালের মাথায় অস্ত্র ঠেকিয়ে গুলি করে এবং বোমা ফাটিয়ে ওই মাইক্রোযোগেই চলে যায়। পরে স্থানীয় লোকজন তাঁকে উদ্ধার করে যশোর মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে আসলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন। নিহত জামাল শহরের পুরনো কসবা নিরিবিলি এলাকার আব্দুস সামাদের ছেলে। জামালের ছোট ভাই জাফর ২০১০ সালের ডিসেম্বরে একইভাবে খুন হন। ওই হত্যা মামলার বাদী ছিলেন জামাল। আর ওই মামলার আসামি ওয়েসিস রেস্টুরেন্টের মালিক যুবলীগ নেতা রফিকুল ইসলাম ওরফে ঢোল রফিকের প্রতিষ্ঠানের সামনেই খুন হলেন জামাল। যশোর মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের কর্তব্যরত চিকিৎসক শফিউল্লাহ সবুজ জানান, জামালকে মৃত অবস্থায় হাসপাতালে নিয়ে আসা হয়েছে। তাৎক্ষণিকভাবে এ হত্যাকাণ্ডের কারণ জানা যায়নি। এর আগে সন্ধ্যা ৬টার দিকে যশোর উপশহর পার্কে খুন হন আওয়ামী লীগ কর্মী বিলাল।
নিহত বিলালের বন্ধু একই এলাকার হাসান জানান, আওয়ামী লীগ কর্মী ও হাওয়াই মিঠা বিক্রেতা বিলাল শুক্রবার সন্ধ্যা ৬টার দিকে যশোরের উপশহর পার্কে অবস্থান করছিলেন। এ সময় শহরের ঘোপ ধানপট্টি এলাকার বিপ্লব, সলেমানসহ ৭/৮ সন্ত্রাসী বিলাালের ওপর হামলা চালায়। সন্ত্রাসীরা তাকে উপর্যুপরি ছুরিকাঘাত করে ফেলে রেখে যায়। পরে স্থানীয় লোকজন তাকে উদ্ধার করে যশোর মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যায়। কিন্তু এর আগেই তার মৃত্যু হয়। যশোর কোতোয়ালি মডেল থানার উপপরিদর্শক (এসআই) দেলোয়ার জানান, সন্ত্রাসীদের ছুরিকাঘাতে বিল্লাল নিহত হয়েছেন। তবে হত্যাকাণ্ডের কারণ এখনও জানা যায়নি। এদিকে আওয়ামী লীগ কর্মী হত্যাকাণ্ডের খবর পেয়ে যশোর জেলা আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ও সদর উপজেলা চেয়ারম্যান শাহীন চাকলাদার যশোর মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে ছুটে যান।
নিহত বিলালের বন্ধু একই এলাকার হাসান জানান, আওয়ামী লীগ কর্মী ও হাওয়াই মিঠা বিক্রেতা বিলাল শুক্রবার সন্ধ্যা ৬টার দিকে যশোরের উপশহর পার্কে অবস্থান করছিলেন। এ সময় শহরের ঘোপ ধানপট্টি এলাকার বিপ্লব, সলেমানসহ ৭/৮ সন্ত্রাসী বিলাালের ওপর হামলা চালায়। সন্ত্রাসীরা তাকে উপর্যুপরি ছুরিকাঘাত করে ফেলে রেখে যায়। পরে স্থানীয় লোকজন তাকে উদ্ধার করে যশোর মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যায়। কিন্তু এর আগেই তার মৃত্যু হয়। যশোর কোতোয়ালি মডেল থানার উপপরিদর্শক (এসআই) দেলোয়ার জানান, সন্ত্রাসীদের ছুরিকাঘাতে বিল্লাল নিহত হয়েছেন। তবে হত্যাকাণ্ডের কারণ এখনও জানা যায়নি। এদিকে আওয়ামী লীগ কর্মী হত্যাকাণ্ডের খবর পেয়ে যশোর জেলা আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ও সদর উপজেলা চেয়ারম্যান শাহীন চাকলাদার যশোর মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে ছুটে যান।
No comments