স্মৃতিশক্তি হারিয়ে লেখালেখিও বন্ধ মার্কেজের!
গ্যাব্রিয়েল গার্সিয়া মার্কেজ ক্রমেই স্মৃতিশক্তি হারাচ্ছেন। সাহিত্যে নোবেলজয়ী বিশ্বখ্যাত এ লেখকের ভাই হেইম গার্সিয়া মার্কেজ এ কথা জানিয়েছেন। সম্প্রতি কলম্বিয়ার কার্তাজিনা শহরে শিক্ষার্থীদের উদ্দেশে দেওয়া বক্তব্যে হেইম বলেন, মার্কেজ খুব সাধারণ ব্যাপারও ভুলে যান।
মোটের ওপর তিনি লেখালেখিই বন্ধ করে দিয়েছেন। বিবিসি গতকাল শনিবার এ খবর দিয়েছে।
১৯৮২ সালে সাহিত্যে নোবেল পান মার্কেজ। জন্মসূত্রে কলম্বিয়ার নাগরিক হলেও ৮৫ বছর বয়সী এই লেখক বর্তমানে মেঙ্েিকায় বসবাস করছেন। জীবদ্দশায় কিংবদন্তিতে পরিণত হওয়া লাতিন আমেরিকার শক্তিমান এই লেখকের স্মৃতিশক্তি লোপ পাওয়ার ব্যাপারে কয়েক বছর ধরেই গুঞ্জন চলছিল। মার্কেজের পরিবারের পক্ষ থেকে এই প্রথম প্রকাশ্যে ব্যাপারটি স্বীকার করা হলো। হেইম জানান, মার্কেজ সাধারণ বিষয়েও একাধিকবার প্রশ্ন করেন। বারবার ফোন করতে থাকেন। 'তাঁর (মার্কেজ) স্মৃতিশক্তির সমস্যা দেখা দিয়েছে। মাঝেমধ্যে আমার খুবই কান্না পায় এই ভেবে যে আমরা হয়তো তাঁকে হারাতে চলেছি।'
কলম্বিয়ার মানুষ মার্কেজকে ভালোবেসে 'গ্যাবো' নামে ডাকে। কলম্বিয়ানদের প্রিয় গ্যাবোর সঙ্গে নিজের সম্পর্কের ব্যাপারে কথা বলতে গিয়ে জেইম বলেন, 'তিনি (মার্কেজ) শারীরিকভাবে ভালো আছেন। তবে দীর্ঘদিন ধরে তিনি স্মৃতিভ্রষ্ট রোগে ভুগছেন। এর পরও তাঁর রসবোধ, আনন্দ ও নান্দনিকতা বোধ আগের মতোই অটুট আছে।' দুই ভাইয়ের সম্পর্কের ব্যাপারে কথা বলার জন্যই হেইমকে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছিল।
১৯৮২ সালে সাহিত্যে নোবেল পান মার্কেজ। জন্মসূত্রে কলম্বিয়ার নাগরিক হলেও ৮৫ বছর বয়সী এই লেখক বর্তমানে মেঙ্েিকায় বসবাস করছেন। জীবদ্দশায় কিংবদন্তিতে পরিণত হওয়া লাতিন আমেরিকার শক্তিমান এই লেখকের স্মৃতিশক্তি লোপ পাওয়ার ব্যাপারে কয়েক বছর ধরেই গুঞ্জন চলছিল। মার্কেজের পরিবারের পক্ষ থেকে এই প্রথম প্রকাশ্যে ব্যাপারটি স্বীকার করা হলো। হেইম জানান, মার্কেজ সাধারণ বিষয়েও একাধিকবার প্রশ্ন করেন। বারবার ফোন করতে থাকেন। 'তাঁর (মার্কেজ) স্মৃতিশক্তির সমস্যা দেখা দিয়েছে। মাঝেমধ্যে আমার খুবই কান্না পায় এই ভেবে যে আমরা হয়তো তাঁকে হারাতে চলেছি।'
কলম্বিয়ার মানুষ মার্কেজকে ভালোবেসে 'গ্যাবো' নামে ডাকে। কলম্বিয়ানদের প্রিয় গ্যাবোর সঙ্গে নিজের সম্পর্কের ব্যাপারে কথা বলতে গিয়ে জেইম বলেন, 'তিনি (মার্কেজ) শারীরিকভাবে ভালো আছেন। তবে দীর্ঘদিন ধরে তিনি স্মৃতিভ্রষ্ট রোগে ভুগছেন। এর পরও তাঁর রসবোধ, আনন্দ ও নান্দনিকতা বোধ আগের মতোই অটুট আছে।' দুই ভাইয়ের সম্পর্কের ব্যাপারে কথা বলার জন্যই হেইমকে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছিল।
No comments