বিদ্যুৎকেন্দ্রের জন্য উপযুক্ত জায়গা শঙ্খ নদের মোহনা by রাশেদুল তুষার
চট্টগ্রামের আনোয়ারা উপজেলার সর্বদক্ষিণ সীমান্ত রায়পুর ইউনিয়ন। এই ইউনিয়নের পাশ দিয়েই বয়ে গেছে শঙ্খ নদ, যা বাঁশখালী উপজেলা থেকে আনোয়ারাকে বিভক্ত করেছে। উপকূলীয় ভাঙন আর লবণাক্ততার কারণে এই ইউনিয়নের দক্ষিণ গহিরার কয়েক হাজার একর জমি অনাবাদি পড়ে আছে।
অথচ এই অনাবাদি জমির দিকে নজর নেই সরকারের। চাইলেই সরকারি খাসজমি ব্যবহার করে এখানে কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্রসহ যেকোনো প্রকল্প বাস্তবায়ন করা সম্ভব বলে মনে করেন সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা। কিন্তু সেদিকে নজর না দিয়ে সরকার আনোয়ারায় দেশের প্রধান সমুদ্রবন্দরের সামনের জমিতে কয়লাভিত্তিক তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্র স্থাপনের কাজ এগিয়ে নিচ্ছে। এটা করলে যে চট্টগ্রাম বন্দর ক্ষতিগ্রস্ত হবে, বিমানবন্দর সরাতে হবে, কর্ণফুলী নদী ক্ষতিগ্রস্ত হবে, পরিবেশ বিপর্যয় হবে এবং সর্বোপরি কমপক্ষে ৪০ হাজার মানুষ উচ্ছেদ হয়ে যাবে; সে ব্যাপারে সরকারের সংশ্লিষ্ট বিভাগগুলো থেকে বারবার সতর্ক করা সত্ত্বেও তা কানে তুলছে না সরকার। এ কারণে আনোয়ারাবাসীর মধ্যে ক্ষোভ দানা বাঁধতে বাঁধতে এখন বিস্ফোরণের উপক্রম হয়েছে।
বর্তমান সরকার আনোয়ারায় একটি বড় ধরনের বিদ্যুৎকেন্দ্র স্থাপনের সিদ্ধান্ত নিয়েছে- এই খবরে আশাবাদী হয়ে উঠেছিল রায়পুর ইউনিয়নের জনগণ। বিশেষ করে গত বছর বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয় জনবসতি ও ঝুঁকিপূর্ণ এলাকা বাদ দিয়ে নকশা প্রণয়নের জন্য যে নির্দেশ দিয়েছে, তাতে এই এলাকার মানুষের আশার পালে হাওয়া লাগে। পর্যবেক্ষক মহল মত দেয়, আনোয়ারায় বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণের জন্য রায়পুর ইউনিয়নের দক্ষিণ গহিরা হবে সবচেয়ে আদর্শ জায়গা। একাধিক বিশেষজ্ঞের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, আমদানি করা কয়লা পরিবাহী জাহাজ ভেড়ানোর জন্য শঙ্খ নদের মোহনাকে জেটি হিসেবে ব্যবহার উপযোগী করে গড়ে তোলা যাবে। এতে চট্টগ্রাম সমুদ্রবন্দর, আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর, নৌ ও বিমানঘাঁটি এবং পারকি সমুদ্রসৈকতের মতো গুরুত্বপূর্ণ এলাকাগুলো পরিবেশগত বিপর্যয়ের হাত থেকে রক্ষা পাবে। আর ওই জায়গায় বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণের জন্য প্রয়োজনীয় অবকাঠামো গড়ে তোলা হলে এলাকাটি সামুদ্রিক ভাঙনের হাত থেকে যেমন রক্ষা পাবে, তেমনি অনগ্রসর এ এলাকার জীবনমানে বিরাট পরিবর্তন আসবে বলে মনে করে এলাকার জনগণ।
স্থানীয় একটি উচ্চ মাধ্যমিক স্কুলের শিক্ষক হাফিজুর রহমান বলেন, 'রায়পুরের বিশাল জায়গা অনাবাদি পড়ে আছে। সামান্য কিছু ফসল হলেও জমিজমা খুব একটা কাজে লাগানো যাচ্ছে না। আর এই জমির বেশির ভাগ খাস। তাই তেমন কাউকে উচ্ছেদ না করে খুব কম টাকা খরচেই সরকার এই জায়গা বিদ্যুৎকেন্দ্র কিংবা যেকোনো বড় প্রকল্পের কাজে ব্যবহার করতে পারে।'
একই কথা বললেন ডেইরি ও পোলট্রি ব্যবসায়ী নূরুল আনোয়ার। তিনি বলেন, 'পারকি ও আশপাশের যেসব জায়গা বিদ্যুৎকেন্দ্রের জন্য নির্ধারণ করা হয়েছে, তা এমনিতেই খুব মূল্যবান। সেখানে চাইলেই সরকারি বা বেসরকারি পর্যায়ে অনেক শিল্পপ্রতিষ্ঠান গড়ে তোলা সম্ভব।' এ ছাড়া পারকি বিচ থেকে রায়পুর ইউনিয়নের বারলিয়া এলাকা পর্যন্ত প্রায় ১২ কিলোমিটার পর্যন্ত সমুদ্রপারে মেরিন ড্রাইভ গড়ে তোলা হলে এলাকাটি পর্যটনের জন্য দারুণ আকর্ষণীয় হয়ে উঠবে বলে তিনি মনে করেন।
সরেজমিনে গিয়ে জানা যায়, সরকার দক্ষিণ গহিরায় পতিত জমি ব্যবহার করে বিদ্যুৎকেন্দ্র গড়ে তুললে স্বাগতই জানাবে এলাকার মানুষ। সুবিধার কথা বলতে গিয়ে তারা জানায়, শঙ্খ নদের মোহনা বাংলাদেশের অন্যান্য নদীর চেয়ে অনেক বেশি গভীর। স্থানীয় বৃদ্ধ মাঝি মোহাম্মদ আবুল ফায়েজ বলেন, 'একসময় চট্টগ্রাম সমুদ্রবন্দর এলাকা যখন খুব উত্তাল থাকত, তখন মিয়ানমারের আকিয়াব বন্দর থেকে আসা অনেক জাহাজ শঙ্খ নদ দিয়ে চলাচল করত।' এলাকাবাসী জানায়, সরকার চাইলে এখানকার বিশাল জায়গা ব্যবহার করে সৌর, বায়ু কিংবা কয়লানির্ভর বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণ করতে পারে। উপকূলবর্তী হওয়ায় খুব সহজেই তা বাস্তবায়ন সম্ভব। বিশেষ করে পারকি সৈকত এলাকায় সরকার যে কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণের পরিকল্পনা করছে, তা শঙ্খ নদের মোহনায় করলে অনেক বেশি সুবিধাজনক হবে। এতে চট্টগ্রাম বন্দরের ওপর কোনো চাপ পড়বে না। কয়লাবাহী জাহাজগুলোও এখানে খুব সহজেই ভিড়তে পারবে।
একই কথা বললেন রায়পুর ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান নুরুন্নবী। কালের কণ্ঠকে তিনি বলেন, 'পারকি বিচ-সংলগ্ন এলাকার মানুষেরা যেখানে বিদ্যুৎকেন্দ্রের বিরোধিতা করছে, সেখানে এখানকার বাসিন্দারা সরকারের সিদ্ধান্তকে স্বাগতই জানাবে।'
কারণ হিসেবে স্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতা ফরিদুল কবির বলেন, 'বিদ্যুৎকেন্দ্রকে ঘিরে অবকাঠামোগত যে উন্নয়ন হবে, তাতে স্থানীয় বাসিন্দাদের জীবনমানের ব্যাপক উন্নয়ন হবে বলেই আমরা আশা করছি। তা ছাড়া সরকারি প্রকল্প হলে নিশ্চয়ই বাঁধ সংরক্ষণেও তারা কাজ করবে।' তিনি বলেন, 'যদি আরো বড় জায়গা প্রয়োজন হয়, সে ক্ষেত্রে শঙ্খ নদের ওপর ২০০ মিটারের একটি সেতু নির্মাণ করা হলে বাঁশখালীর প্রেমাশিয়া এলাকায় আরো প্রায় দুই হাজার একর খালি জমি পাওয়া যাবে। চাইলে সেটাও সরকার বিদ্যুৎকেন্দ্রের জন্য কাজে লাগাতে পারে।'
উল্লেখ্য, কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের জন্য পিডিবির উচ্চপর্যায়ের প্রতিনিধিদল কয়েক মাস আগে বাঁশখালীর প্রেমাশিয়া এলাকা পরিদর্শন করে।
জেলা প্রশাসন বর্তমানে আনোয়ারায় তিন হাজার ১৮৮ একর জায়গা বিদ্যুৎকেন্দ্রের জন্য অধিগ্রহণের চিন্তা-ভাবনা করছে। এর মধ্যে খাসজমি আছে সর্বোচ্চ এক হাজার ১০০ একর। স্থানীয় ভূমি অফিসের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, বাকি জায়গা অধিগ্রহণ করতে হলে একরপ্রতি প্রায় ১৫ লাখ টাকা দিতে হবে সরকারকে। তার ওপর অধিগ্রহণের সময় জনগণের প্রবল প্রতিরোধের মূখে পড়তে হবে। এ ছাড়া পারকি সৈকতের মতো পর্যটন স্পটগুলোর ক্ষতি করে বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণের সিদ্ধান্ত হবে পরিবেশবিনাশী আত্মঘাতী সিদ্ধান্ত।
অথচ দক্ষিণ গহিরার জমি অধিগ্রহণ করা হলে জনগণ স্বাগতই জানাবে। এলাকাবাসী জানায়, এখানকার জমির দাম অনেক কম। এখানে খাসজমির পরিমাণও অনেক বেশি। তাই সরকার দক্ষিণ গহিরায় বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণ করতে চাইলে অধিগ্রহণ বাবদ খরচও অনেক কম হবে।
বর্তমান সরকার আনোয়ারায় একটি বড় ধরনের বিদ্যুৎকেন্দ্র স্থাপনের সিদ্ধান্ত নিয়েছে- এই খবরে আশাবাদী হয়ে উঠেছিল রায়পুর ইউনিয়নের জনগণ। বিশেষ করে গত বছর বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয় জনবসতি ও ঝুঁকিপূর্ণ এলাকা বাদ দিয়ে নকশা প্রণয়নের জন্য যে নির্দেশ দিয়েছে, তাতে এই এলাকার মানুষের আশার পালে হাওয়া লাগে। পর্যবেক্ষক মহল মত দেয়, আনোয়ারায় বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণের জন্য রায়পুর ইউনিয়নের দক্ষিণ গহিরা হবে সবচেয়ে আদর্শ জায়গা। একাধিক বিশেষজ্ঞের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, আমদানি করা কয়লা পরিবাহী জাহাজ ভেড়ানোর জন্য শঙ্খ নদের মোহনাকে জেটি হিসেবে ব্যবহার উপযোগী করে গড়ে তোলা যাবে। এতে চট্টগ্রাম সমুদ্রবন্দর, আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর, নৌ ও বিমানঘাঁটি এবং পারকি সমুদ্রসৈকতের মতো গুরুত্বপূর্ণ এলাকাগুলো পরিবেশগত বিপর্যয়ের হাত থেকে রক্ষা পাবে। আর ওই জায়গায় বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণের জন্য প্রয়োজনীয় অবকাঠামো গড়ে তোলা হলে এলাকাটি সামুদ্রিক ভাঙনের হাত থেকে যেমন রক্ষা পাবে, তেমনি অনগ্রসর এ এলাকার জীবনমানে বিরাট পরিবর্তন আসবে বলে মনে করে এলাকার জনগণ।
স্থানীয় একটি উচ্চ মাধ্যমিক স্কুলের শিক্ষক হাফিজুর রহমান বলেন, 'রায়পুরের বিশাল জায়গা অনাবাদি পড়ে আছে। সামান্য কিছু ফসল হলেও জমিজমা খুব একটা কাজে লাগানো যাচ্ছে না। আর এই জমির বেশির ভাগ খাস। তাই তেমন কাউকে উচ্ছেদ না করে খুব কম টাকা খরচেই সরকার এই জায়গা বিদ্যুৎকেন্দ্র কিংবা যেকোনো বড় প্রকল্পের কাজে ব্যবহার করতে পারে।'
একই কথা বললেন ডেইরি ও পোলট্রি ব্যবসায়ী নূরুল আনোয়ার। তিনি বলেন, 'পারকি ও আশপাশের যেসব জায়গা বিদ্যুৎকেন্দ্রের জন্য নির্ধারণ করা হয়েছে, তা এমনিতেই খুব মূল্যবান। সেখানে চাইলেই সরকারি বা বেসরকারি পর্যায়ে অনেক শিল্পপ্রতিষ্ঠান গড়ে তোলা সম্ভব।' এ ছাড়া পারকি বিচ থেকে রায়পুর ইউনিয়নের বারলিয়া এলাকা পর্যন্ত প্রায় ১২ কিলোমিটার পর্যন্ত সমুদ্রপারে মেরিন ড্রাইভ গড়ে তোলা হলে এলাকাটি পর্যটনের জন্য দারুণ আকর্ষণীয় হয়ে উঠবে বলে তিনি মনে করেন।
সরেজমিনে গিয়ে জানা যায়, সরকার দক্ষিণ গহিরায় পতিত জমি ব্যবহার করে বিদ্যুৎকেন্দ্র গড়ে তুললে স্বাগতই জানাবে এলাকার মানুষ। সুবিধার কথা বলতে গিয়ে তারা জানায়, শঙ্খ নদের মোহনা বাংলাদেশের অন্যান্য নদীর চেয়ে অনেক বেশি গভীর। স্থানীয় বৃদ্ধ মাঝি মোহাম্মদ আবুল ফায়েজ বলেন, 'একসময় চট্টগ্রাম সমুদ্রবন্দর এলাকা যখন খুব উত্তাল থাকত, তখন মিয়ানমারের আকিয়াব বন্দর থেকে আসা অনেক জাহাজ শঙ্খ নদ দিয়ে চলাচল করত।' এলাকাবাসী জানায়, সরকার চাইলে এখানকার বিশাল জায়গা ব্যবহার করে সৌর, বায়ু কিংবা কয়লানির্ভর বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণ করতে পারে। উপকূলবর্তী হওয়ায় খুব সহজেই তা বাস্তবায়ন সম্ভব। বিশেষ করে পারকি সৈকত এলাকায় সরকার যে কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণের পরিকল্পনা করছে, তা শঙ্খ নদের মোহনায় করলে অনেক বেশি সুবিধাজনক হবে। এতে চট্টগ্রাম বন্দরের ওপর কোনো চাপ পড়বে না। কয়লাবাহী জাহাজগুলোও এখানে খুব সহজেই ভিড়তে পারবে।
একই কথা বললেন রায়পুর ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান নুরুন্নবী। কালের কণ্ঠকে তিনি বলেন, 'পারকি বিচ-সংলগ্ন এলাকার মানুষেরা যেখানে বিদ্যুৎকেন্দ্রের বিরোধিতা করছে, সেখানে এখানকার বাসিন্দারা সরকারের সিদ্ধান্তকে স্বাগতই জানাবে।'
কারণ হিসেবে স্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতা ফরিদুল কবির বলেন, 'বিদ্যুৎকেন্দ্রকে ঘিরে অবকাঠামোগত যে উন্নয়ন হবে, তাতে স্থানীয় বাসিন্দাদের জীবনমানের ব্যাপক উন্নয়ন হবে বলেই আমরা আশা করছি। তা ছাড়া সরকারি প্রকল্প হলে নিশ্চয়ই বাঁধ সংরক্ষণেও তারা কাজ করবে।' তিনি বলেন, 'যদি আরো বড় জায়গা প্রয়োজন হয়, সে ক্ষেত্রে শঙ্খ নদের ওপর ২০০ মিটারের একটি সেতু নির্মাণ করা হলে বাঁশখালীর প্রেমাশিয়া এলাকায় আরো প্রায় দুই হাজার একর খালি জমি পাওয়া যাবে। চাইলে সেটাও সরকার বিদ্যুৎকেন্দ্রের জন্য কাজে লাগাতে পারে।'
উল্লেখ্য, কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের জন্য পিডিবির উচ্চপর্যায়ের প্রতিনিধিদল কয়েক মাস আগে বাঁশখালীর প্রেমাশিয়া এলাকা পরিদর্শন করে।
জেলা প্রশাসন বর্তমানে আনোয়ারায় তিন হাজার ১৮৮ একর জায়গা বিদ্যুৎকেন্দ্রের জন্য অধিগ্রহণের চিন্তা-ভাবনা করছে। এর মধ্যে খাসজমি আছে সর্বোচ্চ এক হাজার ১০০ একর। স্থানীয় ভূমি অফিসের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, বাকি জায়গা অধিগ্রহণ করতে হলে একরপ্রতি প্রায় ১৫ লাখ টাকা দিতে হবে সরকারকে। তার ওপর অধিগ্রহণের সময় জনগণের প্রবল প্রতিরোধের মূখে পড়তে হবে। এ ছাড়া পারকি সৈকতের মতো পর্যটন স্পটগুলোর ক্ষতি করে বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণের সিদ্ধান্ত হবে পরিবেশবিনাশী আত্মঘাতী সিদ্ধান্ত।
অথচ দক্ষিণ গহিরার জমি অধিগ্রহণ করা হলে জনগণ স্বাগতই জানাবে। এলাকাবাসী জানায়, এখানকার জমির দাম অনেক কম। এখানে খাসজমির পরিমাণও অনেক বেশি। তাই সরকার দক্ষিণ গহিরায় বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণ করতে চাইলে অধিগ্রহণ বাবদ খরচও অনেক কম হবে।
No comments