জাতীয় মৎস্য সপ্তাহ উদ্বোধন-মাছের প্রাকৃতিক প্রজননক্ষেত্র রক্ষার আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর
মাছের প্রাকৃতিক প্রজননক্ষেত্র সংরক্ষণ এবং এ ব্যাপারে ব্যাপক জনসচেতনতা সৃষ্টির আহ্বান জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। গতকাল শনিবার রাজধানীর ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে জাতীয় মৎস্য সপ্তাহ-২০১২-এর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে তিনি এই আহ্বান জানান। খবর বাসসের।
মাছের নিরাপদ ও সহজ প্রজনন নিশ্চিত করার আহ্বান জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘মাছে-ভাতে বাঙালি হিসেবে আমাদের পরিচয় ধরে রাখতে হলে মৎস্য প্রজননের প্রাকৃতিক ক্ষেত্রগুলো সংরক্ষণ করতে হবে। বন্যাপ্রবণ বিভিন্ন এলাকায় বর্ষা মৌসুমে মাছ যাতে নির্বিঘ্নে ডিম দিতে পারে, সে জন্য দূষণমুক্ত পরিবেশ নিশ্চিত করতে হবে।’
সার, কীটনাশক এবং শিল্পকারখানা ও শহরের বিভিন্ন বর্জ্য থেকে মাছের অন্যান্য প্রজননক্ষেত্র দূষণমুক্ত রাখতে প্রয়োজনীয় সমন্বয় সাধনের জন্য সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়গুলোর প্রতি প্রধানমন্ত্রী আহ্বান জানান।
জাতীয় মৎস্য সপ্তাহের এবারের প্রতিপাদ্য, ‘রূপালী মৎস্য দিচ্ছে ডাক, দারিদ্র্যতা ঘুচে যাক’।
অনুষ্ঠানে দেশের মৎস্য খাতের বিকাশে অসাধারণ অবদানের স্বীকৃতি হিসেবে ২০ ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের মধ্যে জাতীয় মৎস্য পদক বিতরণ করেন প্রধানমন্ত্রী। তাঁদের মধ্যে পাঁচ ব্যক্তিকে স্বর্ণপদক এবং ১৫ ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানকে রৌপ্যপদক দেওয়া হয়।
প্রধানমন্ত্রী জানান, মৎস্য সম্পদের গবেষণা ও টেকসই ব্যবস্থাপনার জন্য ১২৮ কোটি টাকা ব্যয়ে ‘বাংলাদেশ মেরিন ফিশারিজ ক্যাপাসিটি বিল্ডিং প্রজেক্ট’ গ্রহণ করেছে সরকার। এ প্রকল্পের আওতায় ২০১৩ সাল নাগাদ একটি সমুদ্র গবেষণা ও জরিপ জাহাজ কেনা হবে।
মৎস্য ও প্রাণিসম্পদমন্ত্রী আব্দুল লতিফ বিশ্বাসের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন কৃষিমন্ত্রী মতিয়া চৌধুরী এবং খাদ্য ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনামন্ত্রী আব্দুর রাজ্জাক। এ ছাড়া বক্তব্য দেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের সচিব উজ্জ্বল কান্তি বসাক ও মৎস্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক আরিফ আজাদ।
সার, কীটনাশক এবং শিল্পকারখানা ও শহরের বিভিন্ন বর্জ্য থেকে মাছের অন্যান্য প্রজননক্ষেত্র দূষণমুক্ত রাখতে প্রয়োজনীয় সমন্বয় সাধনের জন্য সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়গুলোর প্রতি প্রধানমন্ত্রী আহ্বান জানান।
জাতীয় মৎস্য সপ্তাহের এবারের প্রতিপাদ্য, ‘রূপালী মৎস্য দিচ্ছে ডাক, দারিদ্র্যতা ঘুচে যাক’।
অনুষ্ঠানে দেশের মৎস্য খাতের বিকাশে অসাধারণ অবদানের স্বীকৃতি হিসেবে ২০ ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের মধ্যে জাতীয় মৎস্য পদক বিতরণ করেন প্রধানমন্ত্রী। তাঁদের মধ্যে পাঁচ ব্যক্তিকে স্বর্ণপদক এবং ১৫ ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানকে রৌপ্যপদক দেওয়া হয়।
প্রধানমন্ত্রী জানান, মৎস্য সম্পদের গবেষণা ও টেকসই ব্যবস্থাপনার জন্য ১২৮ কোটি টাকা ব্যয়ে ‘বাংলাদেশ মেরিন ফিশারিজ ক্যাপাসিটি বিল্ডিং প্রজেক্ট’ গ্রহণ করেছে সরকার। এ প্রকল্পের আওতায় ২০১৩ সাল নাগাদ একটি সমুদ্র গবেষণা ও জরিপ জাহাজ কেনা হবে।
মৎস্য ও প্রাণিসম্পদমন্ত্রী আব্দুল লতিফ বিশ্বাসের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন কৃষিমন্ত্রী মতিয়া চৌধুরী এবং খাদ্য ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনামন্ত্রী আব্দুর রাজ্জাক। এ ছাড়া বক্তব্য দেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের সচিব উজ্জ্বল কান্তি বসাক ও মৎস্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক আরিফ আজাদ।
No comments