ঢাকা উইমেন কলেজ
উত্তরার ৭নং সেক্টরের একটি ভাড়া বাড়িতে ১৯৯১ সালের পহেলা জুলাই ঢাকা উইমেন কলেজের যাত্রা শুরু হয় দুই জন মহীয়সী নারীর ঐকান্তিক প্রচেষ্টায়। যার একজন হলেন প্রতিষ্ঠাতা অধ্যক্ষ মরহুম আলহাজ তৌফিকা মাহমুদ ও প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান মরহুম ছালেহা মূঈদ।
কলেজটি ৮০ জন শিক্ষার্থী নিয়ে উচ্চ মাধ্যমিক শ্রেণী দিয়ে শুরু হলেও কালের পরিক্রমায় এটি উচ্চ মাধ্যমিক, ৬টি বিষয়ে অনার্স ও ২টি বিষয়ে মাস্টার্সসহ এক মহীরুহ বিদ্যাপীঠ হিসেবে আত্মপ্রকাশ করেছে। কলেজটি বর্তমানে ভাড়া বাড়িতে পরিচালিত হলেও কলেজের ৩৫ কাঠা নিজস্ব জমি রয়েছে উত্তরার ১২নং সেক্টরসংলগ্ন এলাকায়।
ঢাকা শহরের কেন্দ্রস্থলে যে সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠান রয়েছে অবস্থানগত কারণে সেগুলো আজ নানাবিধ সমস্যায় জর্জরিত। তীব্র যানজট, শিক্ষা উপকরণগুলোর অত্যধিক মূল্যবৃদ্ধি ও আবাসন সঙ্কটের কারণেই উত্তরা মডেল টাউনের মতো নিরিবিলি পরিবেশ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান স্থাপনের একটি উত্তম স্থান বলে বিবেচিত হয়েছে। যার সুযোগ এই প্রতিষ্ঠানটিও নিয়েছে। বর্তমানে প্রতিষ্ঠানটিতে রয়েছে বিষয়ভিত্তিক সুদক্ষ শিক্ষকম-লী, দক্ষ কর্মচারীবৃন্দ, সুযোগ্য, একনিষ্ঠ ও শিক্ষানুরাগী একজন অধ্যক্ষ, গবর্নিং বডিতে রয়েছেন রাষ্ট্রের গুরুত্বপূর্ণ পদমর্যাদা সম্পন্ন সুযোগ্য ও বরেণ্য ব্যক্তিবর্গ।
ভৌগোলিক অবস্থানগত কারণে সবার অলক্ষ্যে নারী শিক্ষার ক্ষেত্রে এক অনন্য ভূমিকা রেখে চলেছে যা অনেকেই আমরা সেভাবে জ্ঞাত নই। সুদূর গাজীপুর হতে মহাখালী পর্যন্ত উচ্চমাধ্যমিক থেকে স্নাতকোত্তর পর্যন্ত পাঠদানকারী একমাত্র নারী শিক্ষা প্রতিষ্ঠান এটি। এই কলেজটি গাজীপুর হতে মহাখালী পর্যন্ত বিশাল এলাকার সুবিধাবঞ্চিত নারী শিক্ষার্থীদের শিক্ষাদানের ক্ষেত্রে এক অনন্য নজির স্থাপন করেছে। বর্তমান প্রচলিত বাণিজ্যিক শিক্ষা পদ্ধতির বাইরে গিয়ে কলেজটি সমাজের অবহেলিত এবং অপেক্ষাকৃত ফলাফলের দিক দিয়ে দুর্বল শিক্ষার্থীদের একেবারে নিবিড় পর্যবেক্ষণে রেখে পাঠদান করে যা কিনা পরবর্তীতে ভালো ফলাফলের মাধ্যমে একজন দুর্বল শিক্ষার্থীও কর্মক্ষেত্রে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। সেই সাথে এইচএসসি, ডিগ্রী (পাস), সম্মান, মাস্টার্সসহ প্রতিটি পরীক্ষায় গৌরবময় ফলাফল অর্জন করে আসছে।
ঢাকা শহরের কেন্দ্রস্থলে যে সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠান রয়েছে অবস্থানগত কারণে সেগুলো আজ নানাবিধ সমস্যায় জর্জরিত। তীব্র যানজট, শিক্ষা উপকরণগুলোর অত্যধিক মূল্যবৃদ্ধি ও আবাসন সঙ্কটের কারণেই উত্তরা মডেল টাউনের মতো নিরিবিলি পরিবেশ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান স্থাপনের একটি উত্তম স্থান বলে বিবেচিত হয়েছে। যার সুযোগ এই প্রতিষ্ঠানটিও নিয়েছে। বর্তমানে প্রতিষ্ঠানটিতে রয়েছে বিষয়ভিত্তিক সুদক্ষ শিক্ষকম-লী, দক্ষ কর্মচারীবৃন্দ, সুযোগ্য, একনিষ্ঠ ও শিক্ষানুরাগী একজন অধ্যক্ষ, গবর্নিং বডিতে রয়েছেন রাষ্ট্রের গুরুত্বপূর্ণ পদমর্যাদা সম্পন্ন সুযোগ্য ও বরেণ্য ব্যক্তিবর্গ।
ভৌগোলিক অবস্থানগত কারণে সবার অলক্ষ্যে নারী শিক্ষার ক্ষেত্রে এক অনন্য ভূমিকা রেখে চলেছে যা অনেকেই আমরা সেভাবে জ্ঞাত নই। সুদূর গাজীপুর হতে মহাখালী পর্যন্ত উচ্চমাধ্যমিক থেকে স্নাতকোত্তর পর্যন্ত পাঠদানকারী একমাত্র নারী শিক্ষা প্রতিষ্ঠান এটি। এই কলেজটি গাজীপুর হতে মহাখালী পর্যন্ত বিশাল এলাকার সুবিধাবঞ্চিত নারী শিক্ষার্থীদের শিক্ষাদানের ক্ষেত্রে এক অনন্য নজির স্থাপন করেছে। বর্তমান প্রচলিত বাণিজ্যিক শিক্ষা পদ্ধতির বাইরে গিয়ে কলেজটি সমাজের অবহেলিত এবং অপেক্ষাকৃত ফলাফলের দিক দিয়ে দুর্বল শিক্ষার্থীদের একেবারে নিবিড় পর্যবেক্ষণে রেখে পাঠদান করে যা কিনা পরবর্তীতে ভালো ফলাফলের মাধ্যমে একজন দুর্বল শিক্ষার্থীও কর্মক্ষেত্রে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। সেই সাথে এইচএসসি, ডিগ্রী (পাস), সম্মান, মাস্টার্সসহ প্রতিটি পরীক্ষায় গৌরবময় ফলাফল অর্জন করে আসছে।
No comments