বিসিআইসি কলেজ
‘ারৎঃঁব রং শহড়ষিবফমব’ মহতী সক্রেটিসের এই বাণীকে ধারণ করে একবিংশ শতাব্দীর উপযোগী প্রজন্ম গড়ে তোলার স্বপ্নের ওপর ভিত্তি করে রাজধানী ঢাকার মিরপুর বোটানিক্যাল গার্ডেন ও চিড়িয়াখানার কোল ঘেঁষে ৫.১৬ একর প্রাচীরঘেরা এলাকা নিয়ে অবস্থিত বিসিআইসি কলেজ।
বাংলাদেশ কেমিক্যাল ইন্ডাস্ট্রিজ করপোরেশন (বিসিআইসি) কর্তৃক প্রতিষ্ঠিত ও নিয়ন্ত্রিত এ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান। ১৯৮৩ সালে স্কুল শাখার মাধ্যমে কলেজটির যাত্রা শুরু হয়। পরবর্তীতে ১৯৯১ সালে ব্যবসায় শিক্ষা বিভাগ এবং ১৯৯৭ সালে মানবিক বিভাগ চালুর মাধ্যমে প্রতিষ্ঠানটি একটি পূর্ণাঙ্গ উচ্চ মাধ্যমিক কলেজ হিসেবে তার গৌরবোজ্জ্বল ভূমিকা পালন করে চলছে।
ছাত্র ও ছাত্রীদের পৃথক দুটি শিফটে বর্তমানে শুধু কলেজ শাখারই ছাত্র-ছাত্রী সংখ্যা দুই সহস্রের অধিক। অনুরূপ, স্কুল শাখায় মর্নিং ও ডে শিফটে দুই সহস্রাধিক ছাত্র-ছাত্রী অধ্যয়নরত আছে। শিক্ষার মান বজায় রেখে আলোকিত মানুষ গড়ার প্রত্যয়ে চলতি বছর একাদশ শ্রেণীর বিজ্ঞান বিভাগে ৫৫০ জন, ব্যবসায় শিক্ষা বিভাগে ৬০০ জন এবং মানবিক বিভাগে ৬০ জন ছাত্র-ছাত্রী ভর্তি করা হবে। দুটি শিফটে বিভক্ত উল্লিখিত সংখ্যক ছাত্র-ছাত্রীকে সঠিক পাঠদান ও সার্বিক ব্যবস্থাপনার জন্য কলেজে রয়েছেন একজন সুযোগ্য অধ্যক্ষ এবং তার নেতৃত্বে দুই শিফটের জন্য ০২ জন অধ্যক্ষ (মান-২), একজন উপাধ্যক্ষ ও ৫০ জন বিষয়ভিত্তিক শিক্ষকের কর্মী বাহিনী। স্কুল শাখা পরিচালনার জন্য দুই শিফটে ২ জন প্রধান শিক্ষক ও ১ জন সহ-প্রধান শিক্ষকসহ ৬০ জন শিক্ষক-শিক্ষিকা কর্মরত আছেন।
সুযোগ সুবিধা : কলেজে বর্তমানে ৬০০০ পুস্তক সমৃদ্ধ একটি বিশাল লাইব্রেরি আছে। প্রতি বছরই নতুন করে প্রায় ০৫ লক্ষাধিক টাকার নতুন বই মূল সংগ্রহের সাথে যোগ হচ্ছে। ছাত্র ও ছাত্রীদের জন্য পৃথক পৃথক সময় লাইব্রেরিতে বসে জ্ঞান চর্চায় রয়েছে অবারিত সুযোগ। তাত্ত্বিক ক্লাসের পাশাপাশি ব্যবহারিক ক্লাসের ওপরও যথাযথ গুরুত্ব দেয়া হয়। যথাযথভাবে ব্যবহারিক ক্লাস পরিচালনার জন্য কলেজে রয়েছে প্রয়োজনীয় সকল যন্ত্রপাতি সমৃদ্ধ ০৭টি গবেষণাগার : পদার্থ বিজ্ঞান, রসায়ন, জীববিজ্ঞান, গণিত ও পরিসংখ্যান, ভূগোল ও মনোবিজ্ঞান, সাচিবিক বিদ্যা, কম্পিউটার শিক্ষা প্রভৃতি প্রতিটি বিষয়ের জন্য রয়েছে পৃথক পৃথক গবেষণাগার। ব্যবহারিক শিক্ষার গুরুত্ব বিবেচনা করে একাদশ শ্রেণীর ক্লাস শুরুর পর থেকেই সপ্তাহের প্রতিদিন গ্রুপভিত্তিক ব্যবহারিক ক্লাস অনুষ্ঠিত হয়। এছাড়াও ইংরেজী ভাষা শিক্ষার গুরুত্ব বিবেচনা করে কলেজে প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে ইংরেজী ল্যাব।
অভ্যন্তরীণ পরীক্ষা পদ্ধতি : এই কলেজে সেমিস্টার পদ্ধতিতে পাঠদান করা হয়। একাদশ শ্রেণীতে তিনটি পার্বিক ও দ্বাদশ শ্রেণীতে প্রাক-নির্বাচনী ও নির্বাচনী পরীক্ষায় প্রাপ্ত নম্বরের গড়ের ভিত্তিতে ফলাফল প্রকাশ করা হয়।
শৃঙ্খলা : কলেজের শৃঙ্খলার মান বাংলাদেশের প্রথম শ্রেণীর যে কোন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের সাথে তুলনীয়। কলেজে ছাত্র-ছাত্রীদের জন্য রয়েছে নির্ধারিত ইউনিফরম। প্রক্টোরিয়াল টিমের সদস্যগণ প্রতিদিন গেটে অবস্থান করে ছাত্র-ছাত্রীদের সুশৃঙ্খলভাবে কলেজে আগমন ও প্রস্থানের বিষয়টি মনিটর করেন। কলেজের যে কোন অভ্যন্তরীণ পরীক্ষায় অংশগ্রহণের জন্য মোট কার্যদিবসের ৯০% ক্লাস উপস্থিতি বাধ্যতামূলক। প্রত্যেক সেকশনের জন্য রয়েছেন একজন করে শ্রেণী শিক্ষক, যিনি তাঁর নিজ ক্লাসের ছাত্র-ছাত্রীদের সার্বিক দিকগুলো সুপারভাইজ করেন। প্রত্যেক পার্বিক পরীক্ষার পর অভিভাবক সভার মাধ্যমে অভিভাবকদের সাথে শিক্ষার্থীদের মানোন্নয়নের ব্যাপারে মতবিনিময় করা হয়।
সহপাঠ কার্যক্রম : কলেজে শ্রেণী পাঠদানের পাশাপাশি নির্ধারিত সময়সূচী অনুযায়ী সাধারণ জ্ঞান, বিজ্ঞান প্রদর্শনী, কবিতা আবৃত্তি, সঙ্গীত, সাংস্কৃতিক ও ক্রীড়াভিত্তিক প্রতিযোগিতার ব্যবস্থা রয়েছে। প্রতি বছর জানুয়ারি/ফেব্রুয়ারি মাসে বার্ষিক ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়। এতে কৃতী শিক্ষার্থী, শিল্পী ও ক্রীড়াবিদদের পুরস্কৃত করা হয়।
বিভিন্ন পাবলিক পরীক্ষার ফলাফল : বিভিন্ন পাবলিক পরীক্ষায় এই কলেজের ফলাফল অত্যন্ত চমৎকার। উল্লেযোগ্যসংখ্যক জিপিএ-৫ সহ শতভাগ (প্রায়) পাস আমাদের ঐতিহ্য। তবে ফলাফলের মান আরও উন্নত করার জন্য দুর্বল এবং সম্ভাবনাময় ছাত্র-ছাত্রীদের জন্য নিয়মিতভাবে কলেজ ক্যাম্পাসেই গ্রুপ কোচিংয়ের ব্যবস্থা করা হয়।
ছাত্র ও ছাত্রীদের পৃথক দুটি শিফটে বর্তমানে শুধু কলেজ শাখারই ছাত্র-ছাত্রী সংখ্যা দুই সহস্রের অধিক। অনুরূপ, স্কুল শাখায় মর্নিং ও ডে শিফটে দুই সহস্রাধিক ছাত্র-ছাত্রী অধ্যয়নরত আছে। শিক্ষার মান বজায় রেখে আলোকিত মানুষ গড়ার প্রত্যয়ে চলতি বছর একাদশ শ্রেণীর বিজ্ঞান বিভাগে ৫৫০ জন, ব্যবসায় শিক্ষা বিভাগে ৬০০ জন এবং মানবিক বিভাগে ৬০ জন ছাত্র-ছাত্রী ভর্তি করা হবে। দুটি শিফটে বিভক্ত উল্লিখিত সংখ্যক ছাত্র-ছাত্রীকে সঠিক পাঠদান ও সার্বিক ব্যবস্থাপনার জন্য কলেজে রয়েছেন একজন সুযোগ্য অধ্যক্ষ এবং তার নেতৃত্বে দুই শিফটের জন্য ০২ জন অধ্যক্ষ (মান-২), একজন উপাধ্যক্ষ ও ৫০ জন বিষয়ভিত্তিক শিক্ষকের কর্মী বাহিনী। স্কুল শাখা পরিচালনার জন্য দুই শিফটে ২ জন প্রধান শিক্ষক ও ১ জন সহ-প্রধান শিক্ষকসহ ৬০ জন শিক্ষক-শিক্ষিকা কর্মরত আছেন।
সুযোগ সুবিধা : কলেজে বর্তমানে ৬০০০ পুস্তক সমৃদ্ধ একটি বিশাল লাইব্রেরি আছে। প্রতি বছরই নতুন করে প্রায় ০৫ লক্ষাধিক টাকার নতুন বই মূল সংগ্রহের সাথে যোগ হচ্ছে। ছাত্র ও ছাত্রীদের জন্য পৃথক পৃথক সময় লাইব্রেরিতে বসে জ্ঞান চর্চায় রয়েছে অবারিত সুযোগ। তাত্ত্বিক ক্লাসের পাশাপাশি ব্যবহারিক ক্লাসের ওপরও যথাযথ গুরুত্ব দেয়া হয়। যথাযথভাবে ব্যবহারিক ক্লাস পরিচালনার জন্য কলেজে রয়েছে প্রয়োজনীয় সকল যন্ত্রপাতি সমৃদ্ধ ০৭টি গবেষণাগার : পদার্থ বিজ্ঞান, রসায়ন, জীববিজ্ঞান, গণিত ও পরিসংখ্যান, ভূগোল ও মনোবিজ্ঞান, সাচিবিক বিদ্যা, কম্পিউটার শিক্ষা প্রভৃতি প্রতিটি বিষয়ের জন্য রয়েছে পৃথক পৃথক গবেষণাগার। ব্যবহারিক শিক্ষার গুরুত্ব বিবেচনা করে একাদশ শ্রেণীর ক্লাস শুরুর পর থেকেই সপ্তাহের প্রতিদিন গ্রুপভিত্তিক ব্যবহারিক ক্লাস অনুষ্ঠিত হয়। এছাড়াও ইংরেজী ভাষা শিক্ষার গুরুত্ব বিবেচনা করে কলেজে প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে ইংরেজী ল্যাব।
অভ্যন্তরীণ পরীক্ষা পদ্ধতি : এই কলেজে সেমিস্টার পদ্ধতিতে পাঠদান করা হয়। একাদশ শ্রেণীতে তিনটি পার্বিক ও দ্বাদশ শ্রেণীতে প্রাক-নির্বাচনী ও নির্বাচনী পরীক্ষায় প্রাপ্ত নম্বরের গড়ের ভিত্তিতে ফলাফল প্রকাশ করা হয়।
শৃঙ্খলা : কলেজের শৃঙ্খলার মান বাংলাদেশের প্রথম শ্রেণীর যে কোন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের সাথে তুলনীয়। কলেজে ছাত্র-ছাত্রীদের জন্য রয়েছে নির্ধারিত ইউনিফরম। প্রক্টোরিয়াল টিমের সদস্যগণ প্রতিদিন গেটে অবস্থান করে ছাত্র-ছাত্রীদের সুশৃঙ্খলভাবে কলেজে আগমন ও প্রস্থানের বিষয়টি মনিটর করেন। কলেজের যে কোন অভ্যন্তরীণ পরীক্ষায় অংশগ্রহণের জন্য মোট কার্যদিবসের ৯০% ক্লাস উপস্থিতি বাধ্যতামূলক। প্রত্যেক সেকশনের জন্য রয়েছেন একজন করে শ্রেণী শিক্ষক, যিনি তাঁর নিজ ক্লাসের ছাত্র-ছাত্রীদের সার্বিক দিকগুলো সুপারভাইজ করেন। প্রত্যেক পার্বিক পরীক্ষার পর অভিভাবক সভার মাধ্যমে অভিভাবকদের সাথে শিক্ষার্থীদের মানোন্নয়নের ব্যাপারে মতবিনিময় করা হয়।
সহপাঠ কার্যক্রম : কলেজে শ্রেণী পাঠদানের পাশাপাশি নির্ধারিত সময়সূচী অনুযায়ী সাধারণ জ্ঞান, বিজ্ঞান প্রদর্শনী, কবিতা আবৃত্তি, সঙ্গীত, সাংস্কৃতিক ও ক্রীড়াভিত্তিক প্রতিযোগিতার ব্যবস্থা রয়েছে। প্রতি বছর জানুয়ারি/ফেব্রুয়ারি মাসে বার্ষিক ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়। এতে কৃতী শিক্ষার্থী, শিল্পী ও ক্রীড়াবিদদের পুরস্কৃত করা হয়।
বিভিন্ন পাবলিক পরীক্ষার ফলাফল : বিভিন্ন পাবলিক পরীক্ষায় এই কলেজের ফলাফল অত্যন্ত চমৎকার। উল্লেযোগ্যসংখ্যক জিপিএ-৫ সহ শতভাগ (প্রায়) পাস আমাদের ঐতিহ্য। তবে ফলাফলের মান আরও উন্নত করার জন্য দুর্বল এবং সম্ভাবনাময় ছাত্র-ছাত্রীদের জন্য নিয়মিতভাবে কলেজ ক্যাম্পাসেই গ্রুপ কোচিংয়ের ব্যবস্থা করা হয়।
No comments