চট্টগ্রাম বন্দরে সমন্বয়হীনতা ইউজার্স ফোরামের ক্ষোভ
চট্টগ্রাম অফিস ॥ সমন্বয়হীনতার কারণে চট্টগ্রাম বন্দরের স্বয়ংক্রিয় কন্টেনার ব্যবস্থাপনা পদ্ধতির (সিটিএমএস) সুফল পাচ্ছেন না আমদানি-রফতানিকারকরা। কাস্টমসের একগুঁয়েমি এবং দীর্ঘসূত্রতাও নেতিবাচক প্রভাব ফেলছে। এ অবস্থায় অর্থ মন্ত্রণালয় ও এনবিআর চেয়ারম্যানের পদক্ষেপ চেয়েছে চিটাগাং পোর্ট ইউজার্স ফোরাম।
শনিবার চিটাগাং চেম্বারের সম্মেলনকক্ষে আয়োজিত পোর্ট ইউজার্স ফোরামের সভায় এ নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেন স্টেকহোল্ডাররা। ফোরাম চেয়ারম্যান ও চেম্বার সভাপতি মোরশেদ মুরাদ ইব্রাহিমের সভাপতিত্বে সভায় আমন্ত্রিত অতিথি ছিলেন চট্টগ্রাম বন্দর-পতেঙ্গা আসনের এমপি এমএ লতিফ। উপস্থিত ছিলেন বিজিএমইএ, বিকেএমইএ, সিএ্যান্ডএফ এজেন্টস এ্যাসোসিয়েশন, শিপিং এজেন্ট এ্যাসোসিয়েশন, মাস্টার স্টিভিডোর এ্যাসোসিয়েশন, চট্টগ্রাম বন্দর লাইটারেজ ঠিকাদার সমিতি, বন্দর ট্রাক মালিক ও কন্ট্রাক্টস এ্যাসোসিয়েশন, ইনল্যান্ড ভেসেল ওনার্স এ্যাসোসিয়েশন, আন্তঃজেলা মালামাল পরিবহন সংস্থা, ট্রাক ও কাভার্ড ভ্যান মালিক সমিতিসহ বন্দর ব্যবহারকারী বিভিন্ন সংগঠনের প্রতিনিধিরা।
সংসদ সদস্য এমএ লতিফ বলেন, কাস্টমস কর্তৃপক্ষের সিদ্ধান্ত গ্রহণে দীর্ঘসূত্রতা এবং ব্যবসায়ী সম্প্রদায়ের সঙ্গে অসৌজন্যমূলক আচরণের প্রেক্ষিতে স্টেকহোল্ডারদের মধ্যে ক্ষোভের সঞ্চার হয়েছে, যা নিরসনে এনবিআর চেয়ারম্যানের পদক্ষেপ গ্রহণ করা অত্যন্ত জরুরী। বন্দরে সমন্বয়হীনতা স্পষ্ট হয়ে উঠেছে। আমদানি-রফতানিকারকরা বঞ্চিত হচ্ছেন সিটিএমএসের প্রত্যাশিত সুযোগ থেকে । প্রতি কন্টেনারে বেআইনীভাবে লিফট অন চার্জ হিসেবে আদায় করা হচ্ছে সাড়ে ৪ হাজার টাকা। ইউজার্স ফোরাম সভায় বন্দর ব্যবহারকারীরা বলেন, রফতানিকারকরা পণ্য পরীক্ষার বিরুদ্ধে নন, তবে পরীক্ষার নামে কালক্ষেপণ ও অহেতুক হয়রানি কোনভাবেই মেনে নেয়া যায় না।
সভায় ব্ক্তব্য রাখেন চিটাগাং চেম্বার সিনিয়র সহ-সভাপতি মাহবুবুল আলম, বিজিএমইএর ১ম সহ-সভাপতি নাসির উদ্দিন চৌধুরী, চেম্বার পরিচালক মাহফুজুল হক শাহ, বিকেএমইএর শওকত ওসমান, সিএ্যান্ডএফ এজেন্টস্ এ্যাসোসিয়েশনর সভাপতি এ. কে. এম. আক্তার হোসেন এবং ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক কাজী মাহমুদ ইমাম বিলু।
ইউজার্স ফোরাম নেতৃবৃন্দ বলেন, বার্থ অপারেটর বিশেষ করে কন্টেনার হ্যান্ডলিং অপারেটররা ডেলিভারির ক্ষেত্রে অপ্রতুল শ্রমিক নিয়োগ, তদারকির অভাব ও গাফিলতি, কন্টেনারের সঠিক লোকেশান প্রদানে ব্যর্থ হওয়ায় আমদানিকারকদেরকে পোর্ট ও ডেমারেজ চার্জ এবং অতিরিক্ত ট্রাক ভাড়া ও শিপিং এজেন্টদের অতিরিক্ত চার্জ পরিশোধ করতে হয়। এসবের জন্য বার্থ অপারেটর দায়ী হলেও এর দায় আমদানিকারকরা কেন নেবেন।
সংসদ সদস্য এমএ লতিফ বলেন, কাস্টমস কর্তৃপক্ষের সিদ্ধান্ত গ্রহণে দীর্ঘসূত্রতা এবং ব্যবসায়ী সম্প্রদায়ের সঙ্গে অসৌজন্যমূলক আচরণের প্রেক্ষিতে স্টেকহোল্ডারদের মধ্যে ক্ষোভের সঞ্চার হয়েছে, যা নিরসনে এনবিআর চেয়ারম্যানের পদক্ষেপ গ্রহণ করা অত্যন্ত জরুরী। বন্দরে সমন্বয়হীনতা স্পষ্ট হয়ে উঠেছে। আমদানি-রফতানিকারকরা বঞ্চিত হচ্ছেন সিটিএমএসের প্রত্যাশিত সুযোগ থেকে । প্রতি কন্টেনারে বেআইনীভাবে লিফট অন চার্জ হিসেবে আদায় করা হচ্ছে সাড়ে ৪ হাজার টাকা। ইউজার্স ফোরাম সভায় বন্দর ব্যবহারকারীরা বলেন, রফতানিকারকরা পণ্য পরীক্ষার বিরুদ্ধে নন, তবে পরীক্ষার নামে কালক্ষেপণ ও অহেতুক হয়রানি কোনভাবেই মেনে নেয়া যায় না।
সভায় ব্ক্তব্য রাখেন চিটাগাং চেম্বার সিনিয়র সহ-সভাপতি মাহবুবুল আলম, বিজিএমইএর ১ম সহ-সভাপতি নাসির উদ্দিন চৌধুরী, চেম্বার পরিচালক মাহফুজুল হক শাহ, বিকেএমইএর শওকত ওসমান, সিএ্যান্ডএফ এজেন্টস্ এ্যাসোসিয়েশনর সভাপতি এ. কে. এম. আক্তার হোসেন এবং ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক কাজী মাহমুদ ইমাম বিলু।
ইউজার্স ফোরাম নেতৃবৃন্দ বলেন, বার্থ অপারেটর বিশেষ করে কন্টেনার হ্যান্ডলিং অপারেটররা ডেলিভারির ক্ষেত্রে অপ্রতুল শ্রমিক নিয়োগ, তদারকির অভাব ও গাফিলতি, কন্টেনারের সঠিক লোকেশান প্রদানে ব্যর্থ হওয়ায় আমদানিকারকদেরকে পোর্ট ও ডেমারেজ চার্জ এবং অতিরিক্ত ট্রাক ভাড়া ও শিপিং এজেন্টদের অতিরিক্ত চার্জ পরিশোধ করতে হয়। এসবের জন্য বার্থ অপারেটর দায়ী হলেও এর দায় আমদানিকারকরা কেন নেবেন।
No comments