মৃতু্য পরোয়ানা জারি হবে ৩ জানুয়ারি-বঙ্গবন্ধু হত্যা মামলা
৩ জানুয়ারি জাতির জনক বঙ্গবন্ধু হত্যা মামলার মৃতু্যদ-প্রাপ্ত আসামিদের মৃতু্যপরোয়ানা জারি করা হবে। ঢাকা জেলা ও দায়রা জজ এম এ গফুর মৃতু্যপরোয়ানায় স্বাৰর করে 'লাল খাম' ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে পাঠাবেন। আইনী জটিলতার কারণে বিচারিক আদালত মৃতু্যপরোয়ানা ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে এতদিন পাঠাতে পারেননি।
বৃহস্পতিবার আইনমন্ত্রীর দফতরে সিনিয়র আইনজীবীগণ বৈঠক করেন। বৈঠকে আইনগত বিষয়গুলো চুলচেরা বিশেস্নষণ করা হয়। বৈঠকে সবাই একমত হন। আইনগত দিক বিবেচনা করে সিদ্ধানত্ম দেয়া হয়, ঢাকা জেলা ও দায়রা জজ মৃতু্যপরোয়ানায় স্বাৰর করবেন। বৈঠক শেষে আইনমন্ত্রী ব্যারিস্টার শদিক আহম্মেদ সাংবাদিকদের ব্রিফিং প্রদান করেন।
১৯ নবেম্বর আপীল বিভাগের পাঁচ বিচারপতি বঙ্গবন্ধু হত্যা মামলার ঐতিহাসিক রায় ঘোষণা করেন। এর ২৮ দিন পর ১৭ ডিসেম্বর পাঁচ বিচারপতি ৪১২ পৃষ্ঠার রায়ে স্বাৰর করেন। ১৯ ডিসেম্বর রায় ওয়েবসাইটে প্রকাশিত হয়। ২১ ডিসেম্বর রায়ের অনুলিপি স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, আইন মন্ত্রণালয়, এ্যাটর্নি জেনারেল অফিস, সহ-বিচারিক আদালতে পাঠানো হয়। ২২ ডিসেম্বর রায়ের অনুলিপি আসামিদের আইনজীবীদের মাঝে বিতরণ করা হয়। নিয়ম অনুযায়ী বিচারিক আদালত রায়ের অনুলিপি পাবার সঙ্গে সঙ্গে কালবিলম্ব না করে দ-প্রাপ্ত আসামিদের নামে মৃতু্যপরোয়ানায় স্বাৰর করে "লাল খামে" তা ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে পাঠাবেন। কিন্তু আদালত শীতকালীন ছুটি থাকায় কাজে বিঘ্ন ঘটে। ছুটি মুখ্য বিষয় না। মৃতু্যপরোয়ানায় কে স্বাৰর করবেন_ ঢাকা জেলা দায়রা জজ, না মহানগর দায়রা জজ? অবশেষে এই আইনী জটিলতা দূর করতে সিনিয়র আইনজীবীগণ আইনমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠক করেন।
বৃহস্পতিবার আইনী জটিলতা দূর করতে আইন-মন্ত্রণালয়ে বৈঠক হয়। বৈঠকে আইনমন্ত্রী ব্যারিস্টার শফিক আহম্মেদ, আইন প্রতিমন্ত্রী এ্যাভোকেট কামরম্নল ইসলাম, এ্যাটর্নি জেনারেল মাহবুবে আলম, সুপ্রীমকোর্ট আইনজীবী সমিতির সভাপতি এএফ মেজবাহ উদ্দিন, সিনিয়র আইনজীবী ইউসুফ হোসেন হুমায়ুন, আজমালুম হোসেন কিউসি, সুপ্রীমকোর্ট আইনজীবী সমিতির সেক্রেটারী শম রেজাউল করিম, রাষ্ট্রপৰের প্রধান কেঁৗসুলি আনিসুল হক, অতিরিক্ত এ্যাটর্নি জেনারেল এমকে রহমান। বৈঠক শেষেআইনমন্ত্রী ব্যারিস্টার শফিক আহম্মেদ সাংবাদিকদের বলেন, বঙ্গবন্ধু হত্যা মামলাটি অত্যনত্ম গুরম্নত্বপূর্ণ। আপীল বিভাগ রায় দিয়েছে। সে অনুযায়ী বোর্ড বিচারিক আদালতে গেছে শীতকালীন ছুটি শেষে ৩ জানুয়ারি আদালত খুলবে। ৩ জানুয়ারিই আসামিদের নামে মৃতু্যপরোয়ানা জারি করা হবে। আইনগত যে জটিলতা ছিল তা সমাধান হয়েছে, যে আদালত রায় প্রদান করেছে, নিয়ম অনুযায়ী সেই আদালতের বর্তমান বিচারক মৃতু্যপরোয়ানায় স্বাৰর করে তা কারাগারে পাঠাবেন। যেহেতু ঢাকা জেলা ও দায়রা জজ দ- প্রদান করেছে। কাজেই জেলা ও দায়রা জজই ৩ জানুয়ারি মৃতু্যপরোয়ানায় স্বাৰর করবেন। তিনি বলেন, ১৯৭৬ সালে ক্রিমিনাল প্রসিকিউশন এ্যামেন্টমেন্ট করা হয়। সেই আইন অনুযায়ী ঢাকা জেলা ও দায়রা জজ ডেথ ওয়ারেন্ট ইসু্য করবে। মৃতু্যপরোয়ানা জারির পর ২১ দিনের আগে নয়, আবার ২৮ দিনের পরে নয়। এই সময়সীমার মধ্যেই কারাকর্তৃপৰ আসামিদের মৃতু্যদ- কার্যকর করবে। যেহেতু আসামি পৰের আইনজীবীগণ রিভিউ পিটিশন দাখিল করার কথা জানিয়েছেন। সে অনুযায়ী জানুয়ারি ১৯ তারিখের মধ্যেই তাদেরকে রিভিউ পিটিশন দাখিল করতে হবে। অবশ্য আসামি পৰের আইনজীবীগণ বলেছে, তারা রিভিউ পিটিশন করতে শেষ সময় পাবে ২১ জানুয়ারি। কারাগারে আটক পাঁচ জনের নামে মৃতু্যপরোয়ানা যাবে কারাগারে। যাদের নামে যাবে তারা হলো মেজর (অব) বজলুল হুদা, লে. কর্নেল (অব) মহিউদ্দিন আহম্মেদ (আর্টিলারি) লে. কর্নেল (বরখাসত্ম) সৈয়দ ফারম্নক রহমান, লে. কর্নেল (অব) সুলতান রশিদ শাহরিয়ার খান ও লে. কর্নেল (অব) একেএম মহিউদ্দিন (ল্যান্সার)। উলেস্নখ্য, ১৯৯৮ সালের ৮ নবেম্বর বিচারিক আদালত বঙ্গবন্ধু হত্যা মামলার রায় প্রদান করে। তারপর ১৯৯৯ সালের ৭ জানুয়ারি ঢাকা জেলা ও দায়রা জজ পৃথক হয়ে ঢাকা, মহানগর দায়রা জজ গঠিত হয়। বঙ্গবন্ধু হত্যা মামলাটি হয়েছিল ধানম-ি থানায়। সেটি ঢাকা মহানগর দায়রা জজের আওতার মধ্যে। মহানগর দায়রা জজের আওতায় হলে কি হবে, রায় হয়েছে কোর্ট বিভক্তির এক বছর আগে। সেই হিসেব অনুযায়ী মৃতু্য পরোয়ানা ঢাকা জেলা ও দায়রা জজই স্বাৰর করতেন। এর মধ্য দিয়ে ১৪ দিনের টানটান উত্তেজনা প্রশমিত হলো।
১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে সপরিবারে হত্যা করা হয়। দীর্ঘ ৩৪ বছর পর জাতি বঙ্গবন্ধু হত্যার বিচার পেয়েছে। ১৯৯৬ সালে আওয়ামী লীগ ৰমতায় আসার পর শুরম্ন হয় বিচার প্রক্রিয়া। ১৯৯৮ সালের ৮ নবেম্বর বিচারিক আদালতের বিচারক কাজী গোলাম রসুল ১৫ জনকে ফায়ারিং স্কোয়াডে মৃতু্যদ- প্রদান করেন। এই রায়ের বিরম্নদ্ধে আপীল ও মৃতু্যদ- নিশ্চিত করণের শুনানি হয় হাইকোর্টে। হাইকোর্টের একটি বেঞ্চ এই মামলার দ্বিধাবিভক্ত রায় প্রদান করেন। পরে তৃতীয় বেঞ্চ ২০০১ সালের ৩০ এপ্রিল ১২ জনের মৃতু্যদ- প্রদান করে রায় প্রদান করে। এই রায়ের বিরম্নদ্ধে কারাগারে আটক ৫ আসামি আপীল করে।
আপীল বিভাগের বিচারপতি মোঃ তাফাজ্জল ইসলাম, বিচারপতি মোঃ আব্দুল আজিজ, বিচারপতি বিজন কুমার দাস, বিচারপতি মোঃ মোজাম্মেল হোসেন ও বিচারপতি সুরেন্দ্র কুমার সিনহা ২৯ দিন শুনানি শেষে ১৯ নবেম্বর ঐতিহাসিক রায় ঘোষণা করেন। রায়ে আসামিদের আপীল নাকচ করে হাইকোর্টের দেয়া রায় বহাল রাখা হয়।
১২ জন আসামির মধ্যে ৫ জন ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে আটক রয়েছে, ৬ জন বিদেশে পলাতক এবং ১ জন পলাতক অবস্থায় বিদেশে মারা গেছে। দীর্ঘ আইনী লড়াইয়ের আপীল বিভাগের রায়ের পর। আসামিদের সামনে মাত্র ২টি পথ খোলা। প্রথমত রিভিউ পিটিশন দাখিল, সর্বশেষ রাষ্ট্রপতির কাছে ৰমা প্রার্থনা চেয়ে আবেদন। রাষ্ট্রপতি আসামিদের ৰমা প্রার্থনার আবেদন নাকচ করে দিলে, কারা কর্তৃপৰ আসামিদের মৃতু্যদ- কার্যকর করার চূড়ানত্ম পদৰেপ নেবে। সে হিসেব অনুযায়ী জানুয়ারি শেষ সপ্তাহে আসামিদের রায় কার্যকর হবার সম্ভাবনাই সবচেয়ে বেশি।
১৯ নবেম্বর আপীল বিভাগের পাঁচ বিচারপতি বঙ্গবন্ধু হত্যা মামলার ঐতিহাসিক রায় ঘোষণা করেন। এর ২৮ দিন পর ১৭ ডিসেম্বর পাঁচ বিচারপতি ৪১২ পৃষ্ঠার রায়ে স্বাৰর করেন। ১৯ ডিসেম্বর রায় ওয়েবসাইটে প্রকাশিত হয়। ২১ ডিসেম্বর রায়ের অনুলিপি স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, আইন মন্ত্রণালয়, এ্যাটর্নি জেনারেল অফিস, সহ-বিচারিক আদালতে পাঠানো হয়। ২২ ডিসেম্বর রায়ের অনুলিপি আসামিদের আইনজীবীদের মাঝে বিতরণ করা হয়। নিয়ম অনুযায়ী বিচারিক আদালত রায়ের অনুলিপি পাবার সঙ্গে সঙ্গে কালবিলম্ব না করে দ-প্রাপ্ত আসামিদের নামে মৃতু্যপরোয়ানায় স্বাৰর করে "লাল খামে" তা ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে পাঠাবেন। কিন্তু আদালত শীতকালীন ছুটি থাকায় কাজে বিঘ্ন ঘটে। ছুটি মুখ্য বিষয় না। মৃতু্যপরোয়ানায় কে স্বাৰর করবেন_ ঢাকা জেলা দায়রা জজ, না মহানগর দায়রা জজ? অবশেষে এই আইনী জটিলতা দূর করতে সিনিয়র আইনজীবীগণ আইনমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠক করেন।
বৃহস্পতিবার আইনী জটিলতা দূর করতে আইন-মন্ত্রণালয়ে বৈঠক হয়। বৈঠকে আইনমন্ত্রী ব্যারিস্টার শফিক আহম্মেদ, আইন প্রতিমন্ত্রী এ্যাভোকেট কামরম্নল ইসলাম, এ্যাটর্নি জেনারেল মাহবুবে আলম, সুপ্রীমকোর্ট আইনজীবী সমিতির সভাপতি এএফ মেজবাহ উদ্দিন, সিনিয়র আইনজীবী ইউসুফ হোসেন হুমায়ুন, আজমালুম হোসেন কিউসি, সুপ্রীমকোর্ট আইনজীবী সমিতির সেক্রেটারী শম রেজাউল করিম, রাষ্ট্রপৰের প্রধান কেঁৗসুলি আনিসুল হক, অতিরিক্ত এ্যাটর্নি জেনারেল এমকে রহমান। বৈঠক শেষেআইনমন্ত্রী ব্যারিস্টার শফিক আহম্মেদ সাংবাদিকদের বলেন, বঙ্গবন্ধু হত্যা মামলাটি অত্যনত্ম গুরম্নত্বপূর্ণ। আপীল বিভাগ রায় দিয়েছে। সে অনুযায়ী বোর্ড বিচারিক আদালতে গেছে শীতকালীন ছুটি শেষে ৩ জানুয়ারি আদালত খুলবে। ৩ জানুয়ারিই আসামিদের নামে মৃতু্যপরোয়ানা জারি করা হবে। আইনগত যে জটিলতা ছিল তা সমাধান হয়েছে, যে আদালত রায় প্রদান করেছে, নিয়ম অনুযায়ী সেই আদালতের বর্তমান বিচারক মৃতু্যপরোয়ানায় স্বাৰর করে তা কারাগারে পাঠাবেন। যেহেতু ঢাকা জেলা ও দায়রা জজ দ- প্রদান করেছে। কাজেই জেলা ও দায়রা জজই ৩ জানুয়ারি মৃতু্যপরোয়ানায় স্বাৰর করবেন। তিনি বলেন, ১৯৭৬ সালে ক্রিমিনাল প্রসিকিউশন এ্যামেন্টমেন্ট করা হয়। সেই আইন অনুযায়ী ঢাকা জেলা ও দায়রা জজ ডেথ ওয়ারেন্ট ইসু্য করবে। মৃতু্যপরোয়ানা জারির পর ২১ দিনের আগে নয়, আবার ২৮ দিনের পরে নয়। এই সময়সীমার মধ্যেই কারাকর্তৃপৰ আসামিদের মৃতু্যদ- কার্যকর করবে। যেহেতু আসামি পৰের আইনজীবীগণ রিভিউ পিটিশন দাখিল করার কথা জানিয়েছেন। সে অনুযায়ী জানুয়ারি ১৯ তারিখের মধ্যেই তাদেরকে রিভিউ পিটিশন দাখিল করতে হবে। অবশ্য আসামি পৰের আইনজীবীগণ বলেছে, তারা রিভিউ পিটিশন করতে শেষ সময় পাবে ২১ জানুয়ারি। কারাগারে আটক পাঁচ জনের নামে মৃতু্যপরোয়ানা যাবে কারাগারে। যাদের নামে যাবে তারা হলো মেজর (অব) বজলুল হুদা, লে. কর্নেল (অব) মহিউদ্দিন আহম্মেদ (আর্টিলারি) লে. কর্নেল (বরখাসত্ম) সৈয়দ ফারম্নক রহমান, লে. কর্নেল (অব) সুলতান রশিদ শাহরিয়ার খান ও লে. কর্নেল (অব) একেএম মহিউদ্দিন (ল্যান্সার)। উলেস্নখ্য, ১৯৯৮ সালের ৮ নবেম্বর বিচারিক আদালত বঙ্গবন্ধু হত্যা মামলার রায় প্রদান করে। তারপর ১৯৯৯ সালের ৭ জানুয়ারি ঢাকা জেলা ও দায়রা জজ পৃথক হয়ে ঢাকা, মহানগর দায়রা জজ গঠিত হয়। বঙ্গবন্ধু হত্যা মামলাটি হয়েছিল ধানম-ি থানায়। সেটি ঢাকা মহানগর দায়রা জজের আওতার মধ্যে। মহানগর দায়রা জজের আওতায় হলে কি হবে, রায় হয়েছে কোর্ট বিভক্তির এক বছর আগে। সেই হিসেব অনুযায়ী মৃতু্য পরোয়ানা ঢাকা জেলা ও দায়রা জজই স্বাৰর করতেন। এর মধ্য দিয়ে ১৪ দিনের টানটান উত্তেজনা প্রশমিত হলো।
১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে সপরিবারে হত্যা করা হয়। দীর্ঘ ৩৪ বছর পর জাতি বঙ্গবন্ধু হত্যার বিচার পেয়েছে। ১৯৯৬ সালে আওয়ামী লীগ ৰমতায় আসার পর শুরম্ন হয় বিচার প্রক্রিয়া। ১৯৯৮ সালের ৮ নবেম্বর বিচারিক আদালতের বিচারক কাজী গোলাম রসুল ১৫ জনকে ফায়ারিং স্কোয়াডে মৃতু্যদ- প্রদান করেন। এই রায়ের বিরম্নদ্ধে আপীল ও মৃতু্যদ- নিশ্চিত করণের শুনানি হয় হাইকোর্টে। হাইকোর্টের একটি বেঞ্চ এই মামলার দ্বিধাবিভক্ত রায় প্রদান করেন। পরে তৃতীয় বেঞ্চ ২০০১ সালের ৩০ এপ্রিল ১২ জনের মৃতু্যদ- প্রদান করে রায় প্রদান করে। এই রায়ের বিরম্নদ্ধে কারাগারে আটক ৫ আসামি আপীল করে।
আপীল বিভাগের বিচারপতি মোঃ তাফাজ্জল ইসলাম, বিচারপতি মোঃ আব্দুল আজিজ, বিচারপতি বিজন কুমার দাস, বিচারপতি মোঃ মোজাম্মেল হোসেন ও বিচারপতি সুরেন্দ্র কুমার সিনহা ২৯ দিন শুনানি শেষে ১৯ নবেম্বর ঐতিহাসিক রায় ঘোষণা করেন। রায়ে আসামিদের আপীল নাকচ করে হাইকোর্টের দেয়া রায় বহাল রাখা হয়।
১২ জন আসামির মধ্যে ৫ জন ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে আটক রয়েছে, ৬ জন বিদেশে পলাতক এবং ১ জন পলাতক অবস্থায় বিদেশে মারা গেছে। দীর্ঘ আইনী লড়াইয়ের আপীল বিভাগের রায়ের পর। আসামিদের সামনে মাত্র ২টি পথ খোলা। প্রথমত রিভিউ পিটিশন দাখিল, সর্বশেষ রাষ্ট্রপতির কাছে ৰমা প্রার্থনা চেয়ে আবেদন। রাষ্ট্রপতি আসামিদের ৰমা প্রার্থনার আবেদন নাকচ করে দিলে, কারা কর্তৃপৰ আসামিদের মৃতু্যদ- কার্যকর করার চূড়ানত্ম পদৰেপ নেবে। সে হিসেব অনুযায়ী জানুয়ারি শেষ সপ্তাহে আসামিদের রায় কার্যকর হবার সম্ভাবনাই সবচেয়ে বেশি।
No comments