শিক্ষার্থীদের জন্য তথ্যপ্রযুক্তি প্রতিযোগিতা by নুরুন্নবী চৌধুরী
তথ্যপ্রযুক্তির ক্ষেত্রে নানা ধরনের প্রতিযোগিতা বর্তমানে শিক্ষার্থীদের জন্য নতুন কিছু করার জায়গা তৈরি করে দিয়েছে। দেশে এখন প্রোগ্রামিং থেকে শুরু করে বিভিন্ন প্রতিযোগিতা নিয়মিতই হচ্ছে। নানা প্রতিযোগিতার মধ্যে রয়েছে:
জাতীয় কলেজিয়েট প্রোগ্রামিং প্রতিযোগিতা (এনসিপিসি)
বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ের শিক্ষার্থীদের জন্য ১৯৯৮ সালে শুরু হয় জাতীয় কম্পিউটার প্রোগ্রামিং প্রতিযোগিতা। এরপর সরকারিভাবে ১৯৯৯ সালে বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ে জাতীয় কলেজিয়েট প্রোগ্রামিং প্রতিযোগিতা (এনসিপিসি) অনুষ্ঠিত হয়। এনসিপিসিতে শুধু প্রোগ্রামিং প্রতিযোগিতাই নয়, এর পাশাপাশি ল্যাপটপ মেলা, সফটওয়্যার প্রদর্শন, সাইবার গেমসসহ নানা আয়োজন অনুষ্ঠিত হয়। বাংলাদেশ ওপেন সোর্স নেটওয়ার্কের সাধারণ সম্পাদক মুনির হাসান জানান, এনসিপিসিতে ভালো করা অনেক শিক্ষার্থীই এসিএম আইসিপিসিতেও ভালো করছে।
এসিএম আইসিপিসি
বিশ্বের অন্যতম মর্যাদাপূর্ণ প্রোগ্রামিং প্রতিযোগিতা হচ্ছে এসিএম আইসিপিসি। অ্যাসোসিয়েশন ফর কম্পিউটিং মেশিনারির (এসিএম) আয়োজনে আন্তর্জাতিক কলেজিয়েট প্রোগ্রামিং প্রতিযোগিতা (আইসিপিসি) শীর্ষক এ আয়োজনে প্রতিযোগীরা আন্তর্জাতিকভাবে প্রতিযোগিতায় অংশ নেন। এর আগে এশিয়ায় ১৩টি সাইটে এ প্রতিযোগিতার আঞ্চলিক পর্ব অনুষ্ঠিত হয়। ১৯৯৭ সালে প্রথম ঢাকা সাইটে অনুষ্ঠিত হয় এ আয়োজন। এই আয়োজনের বিজয়ীরা ১৯৯৮ সাল থেকে প্রতিবছর ওয়ার্ল্ড ফাইনালে অংশগ্রহণ করছেন। দীর্ঘদিন ধরে এসিএম আইসিপিসির সঙ্গে যুক্ত ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির কম্পিউটার বিজ্ঞান বিভাগের প্রধান অধ্যাপক সৈয়দ আকতার হোসেন বলেন, ‘২০০০ সালে আমরা আন্তর্জাতিকভাবে ১১তম স্থান অধিকার করেছি। ধীরে ধীরে আরও ভালো করার চেষ্টা চলছে এবং এ জন্য আমরা নতুন নানা উদ্যোগ নিচ্ছি।’
ইনফরমেটিকস অলিম্পিয়াড
বাংলাদেশে ২০০৪ সাল থেকে নিয়মিত চলতে থাকা আরেকটি বড় প্রতিযোগিতা হচ্ছে ইনফরমেটিকস অলিম্পিয়াড। এ প্রতিযোগিতায় স্কুল ও কলেজের শিক্ষার্থীদের গাণিতিক বিশ্লেষণী ক্ষমতা এবং প্রোগ্রাম লেখার দক্ষতা পরীক্ষা করা হয়। বাংলাদেশ ইনফরমেটিকস অলিম্পিয়াড কমিটির উদ্যোগে বিভাগীয় আয়োজনের পর জাতীয় আয়োজন থেকে সেরা শিক্ষার্থীরা বাংলাদেশের পক্ষে আন্তর্জাতিক ইনফরমেটিকস অলিম্পিয়াডে অংশগ্রহণ করছেন। ২০০৬ সাল থেকে নিয়মিত বাংলাদেশের শিক্ষার্থীরা আন্তর্জাতিক এ আয়োজনে অংশ নিচ্ছেন। এ অলিম্পিয়াডের সঙ্গে শুরু থেকেই সম্পৃক্ত বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের কম্পিউটার বিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক মোহাম্মদ কায়কোবাদ বলেন, ‘আন্তর্জাতিক ইনফরমেটিকস অলিম্পিয়াডে আমাদের সবচেয়ে বড় সফলতা ২০০৯ সালে আবীরের রৌপ্য অর্জন। বিদ্যালয় ও কলেজ শিক্ষার্থীদের অংশগ্রহণে অনুষ্ঠিত এ আয়োজনে আমাদের শিক্ষার্থীরা অনেক ভালো করছে।’
সিটি ফাইন্যান্সিয়াল আইটি কেস কম্পিটিশন (সিএফআইসিসি)
ব্যাংকসহ নানা রকম আর্থিক প্রতিষ্ঠানের কাজে লাগে এমন তথ্যপ্রযুক্তি প্রকল্প তৈরির প্রতিযোগিতা সিটি ফাইন্যান্সিয়াল আইটি কেস কম্পিটিশন (সিএফআইসিসি)। ডি.নেটের আয়োজনে সিটি ফাউন্ডেশনের সহযোগিতায় এ প্রতিযোগিতায় বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা নানা ধরনের প্রকল্প প্রদর্শন করেন। ২০০৯ সাল থেকে শুরু হওয়া এ প্রতিযোগিতা বর্তমানে নিয়মিতভাবে অনুষ্ঠিত হচ্ছে। এ প্রতিযোগিতায় বিশ্ববিদ্যালয়ের কম্পিউটার বিজ্ঞান বিভাগের দুজন শিক্ষার্থী, ব্যবসায় প্রশাসন বিভাগের দুজন শিক্ষার্থী এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন শিক্ষকের সমন্বয়ে দল গড়তে হয়। ডি.নেটের নির্বাহী পরিচালক অনন্য রায়হান বলেন, ‘এ প্রতিযোগিতায় শিক্ষার্থীদের আগ্রহ বেশ। আমরা নিয়মিত এ আয়োজন করব।’
ইমাজিন কাপ
মাইক্রোসফট আয়োজিত বিশ্বের অন্যতম সফটওয়্যার ডেভেলপমেন্ট প্রতিযোগিতা হচ্ছে ইমাজিন কাপ।বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের জন্য বাংলাদেশে ২০১১ সাল থেকে মাইক্রোসফট বাংলাদেশের উদ্যোগে এ প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়ে আসছে। বিজয়ীদের প্রদর্শিত প্রকল্পের মধ্যে সেরা প্রকল্প ইমাজিন কাপের চূড়ান্ত পর্বে অংশ নেয়। সমস্যা সমাধানে সারা পৃথিবীর মেধাবী শিক্ষার্থীদের এগিয়ে আসতে উদ্বুদ্ধ করার লক্ষ্যে আন্তর্জাতিকভাবে ২০০৩ সালে শুরু হয় মাইক্রোসফট ইমাজিন কাপ প্রতিযোগিতা। ইমাজিন কাপের সঙ্গে যুক্ত অমি আজাদ জানান, ‘ইমাজিন কাপে বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের প্রকল্পগুলো ভালোই করছে।’
ওয়ার্ল্ড সাইবার গেমস (ডব্লিউসিজি)
সাইবার গেমস জগতের পাশাপাশি ওয়ার্ল্ড সাইবার গেমসের বিশ্ব আসরেও (ডব্লিউসিজি) বাংলাদেশের তরুণেরা অংশ নিচ্ছেন। তবে শুধু ডব্লিউসিজিই নয়, এর পাশাপাশি বাংলাদেশি গেমাররা অংশ নিচ্ছেন এশিয়া অঞ্চলের সাইবার গেমসের সবচেয়ে বড় প্রতিযোগিতা এশিয়া সাইবার গেমসেও। এরই ধারাবাহিকতায় এশিয়া সাইবার গেমস ২০১০-এ বাংলাদেশের গেমার আরাফাত প্রথমবারের মতো এ আয়োজনে ব্রোঞ্জ পদক জিতেছেন। ২০০৫ সাল থেকে এ আয়োজন বাংলাদেশে নিয়মিত হচ্ছে।
আবিষ্কারের খোঁজে
বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব সফটওয়্যার অ্যান্ড ইনফরমেশন সার্ভিসেসের (বেসিস) আয়োজনে ২০০৫ সাল থেকে অনুষ্ঠিত হচ্ছে উদ্ভাবনমূলক প্রতিযোগিতা ‘আবিষ্কারের খোঁজে’। বিজ্ঞান ও তথ্যপ্রযুক্তির মাধ্যমে তরুণ প্রজন্মের উদ্ভাবনী ধারণার সৃষ্টি ও সচেতনতার উদ্যোগে আয়োজিত এ প্রতিযোগিতায় সেরা উদ্ভাবনগুলো বেসিসের বার্ষিক মেলা ‘বেসিস সফটএক্সপো’তে প্রদর্শন করা হয়।
রয়েছে আরও প্রতিযোগিতা
শুধু এসব প্রতিযোগিতাই নয়, বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ের শিক্ষার্থীদের জন্য রয়েছে আরও নানা প্রতিযোগিতা। প্রায় প্রতিটি বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রকল্প প্রদর্শন প্রতিযোগিতার পাশাপাশি নিয়মিত প্রোগ্রামিং প্রতিযোগিতা, আইটি ফেস্টিভ্যাল, তথ্যপ্রযুক্তি ইত্যাদি আয়োজন হয়ে থাকে।
বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ের শিক্ষার্থীদের জন্য ১৯৯৮ সালে শুরু হয় জাতীয় কম্পিউটার প্রোগ্রামিং প্রতিযোগিতা। এরপর সরকারিভাবে ১৯৯৯ সালে বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ে জাতীয় কলেজিয়েট প্রোগ্রামিং প্রতিযোগিতা (এনসিপিসি) অনুষ্ঠিত হয়। এনসিপিসিতে শুধু প্রোগ্রামিং প্রতিযোগিতাই নয়, এর পাশাপাশি ল্যাপটপ মেলা, সফটওয়্যার প্রদর্শন, সাইবার গেমসসহ নানা আয়োজন অনুষ্ঠিত হয়। বাংলাদেশ ওপেন সোর্স নেটওয়ার্কের সাধারণ সম্পাদক মুনির হাসান জানান, এনসিপিসিতে ভালো করা অনেক শিক্ষার্থীই এসিএম আইসিপিসিতেও ভালো করছে।
এসিএম আইসিপিসি
বিশ্বের অন্যতম মর্যাদাপূর্ণ প্রোগ্রামিং প্রতিযোগিতা হচ্ছে এসিএম আইসিপিসি। অ্যাসোসিয়েশন ফর কম্পিউটিং মেশিনারির (এসিএম) আয়োজনে আন্তর্জাতিক কলেজিয়েট প্রোগ্রামিং প্রতিযোগিতা (আইসিপিসি) শীর্ষক এ আয়োজনে প্রতিযোগীরা আন্তর্জাতিকভাবে প্রতিযোগিতায় অংশ নেন। এর আগে এশিয়ায় ১৩টি সাইটে এ প্রতিযোগিতার আঞ্চলিক পর্ব অনুষ্ঠিত হয়। ১৯৯৭ সালে প্রথম ঢাকা সাইটে অনুষ্ঠিত হয় এ আয়োজন। এই আয়োজনের বিজয়ীরা ১৯৯৮ সাল থেকে প্রতিবছর ওয়ার্ল্ড ফাইনালে অংশগ্রহণ করছেন। দীর্ঘদিন ধরে এসিএম আইসিপিসির সঙ্গে যুক্ত ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির কম্পিউটার বিজ্ঞান বিভাগের প্রধান অধ্যাপক সৈয়দ আকতার হোসেন বলেন, ‘২০০০ সালে আমরা আন্তর্জাতিকভাবে ১১তম স্থান অধিকার করেছি। ধীরে ধীরে আরও ভালো করার চেষ্টা চলছে এবং এ জন্য আমরা নতুন নানা উদ্যোগ নিচ্ছি।’
ইনফরমেটিকস অলিম্পিয়াড
বাংলাদেশে ২০০৪ সাল থেকে নিয়মিত চলতে থাকা আরেকটি বড় প্রতিযোগিতা হচ্ছে ইনফরমেটিকস অলিম্পিয়াড। এ প্রতিযোগিতায় স্কুল ও কলেজের শিক্ষার্থীদের গাণিতিক বিশ্লেষণী ক্ষমতা এবং প্রোগ্রাম লেখার দক্ষতা পরীক্ষা করা হয়। বাংলাদেশ ইনফরমেটিকস অলিম্পিয়াড কমিটির উদ্যোগে বিভাগীয় আয়োজনের পর জাতীয় আয়োজন থেকে সেরা শিক্ষার্থীরা বাংলাদেশের পক্ষে আন্তর্জাতিক ইনফরমেটিকস অলিম্পিয়াডে অংশগ্রহণ করছেন। ২০০৬ সাল থেকে নিয়মিত বাংলাদেশের শিক্ষার্থীরা আন্তর্জাতিক এ আয়োজনে অংশ নিচ্ছেন। এ অলিম্পিয়াডের সঙ্গে শুরু থেকেই সম্পৃক্ত বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের কম্পিউটার বিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক মোহাম্মদ কায়কোবাদ বলেন, ‘আন্তর্জাতিক ইনফরমেটিকস অলিম্পিয়াডে আমাদের সবচেয়ে বড় সফলতা ২০০৯ সালে আবীরের রৌপ্য অর্জন। বিদ্যালয় ও কলেজ শিক্ষার্থীদের অংশগ্রহণে অনুষ্ঠিত এ আয়োজনে আমাদের শিক্ষার্থীরা অনেক ভালো করছে।’
সিটি ফাইন্যান্সিয়াল আইটি কেস কম্পিটিশন (সিএফআইসিসি)
ব্যাংকসহ নানা রকম আর্থিক প্রতিষ্ঠানের কাজে লাগে এমন তথ্যপ্রযুক্তি প্রকল্প তৈরির প্রতিযোগিতা সিটি ফাইন্যান্সিয়াল আইটি কেস কম্পিটিশন (সিএফআইসিসি)। ডি.নেটের আয়োজনে সিটি ফাউন্ডেশনের সহযোগিতায় এ প্রতিযোগিতায় বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা নানা ধরনের প্রকল্প প্রদর্শন করেন। ২০০৯ সাল থেকে শুরু হওয়া এ প্রতিযোগিতা বর্তমানে নিয়মিতভাবে অনুষ্ঠিত হচ্ছে। এ প্রতিযোগিতায় বিশ্ববিদ্যালয়ের কম্পিউটার বিজ্ঞান বিভাগের দুজন শিক্ষার্থী, ব্যবসায় প্রশাসন বিভাগের দুজন শিক্ষার্থী এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন শিক্ষকের সমন্বয়ে দল গড়তে হয়। ডি.নেটের নির্বাহী পরিচালক অনন্য রায়হান বলেন, ‘এ প্রতিযোগিতায় শিক্ষার্থীদের আগ্রহ বেশ। আমরা নিয়মিত এ আয়োজন করব।’
ইমাজিন কাপ
মাইক্রোসফট আয়োজিত বিশ্বের অন্যতম সফটওয়্যার ডেভেলপমেন্ট প্রতিযোগিতা হচ্ছে ইমাজিন কাপ।বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের জন্য বাংলাদেশে ২০১১ সাল থেকে মাইক্রোসফট বাংলাদেশের উদ্যোগে এ প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়ে আসছে। বিজয়ীদের প্রদর্শিত প্রকল্পের মধ্যে সেরা প্রকল্প ইমাজিন কাপের চূড়ান্ত পর্বে অংশ নেয়। সমস্যা সমাধানে সারা পৃথিবীর মেধাবী শিক্ষার্থীদের এগিয়ে আসতে উদ্বুদ্ধ করার লক্ষ্যে আন্তর্জাতিকভাবে ২০০৩ সালে শুরু হয় মাইক্রোসফট ইমাজিন কাপ প্রতিযোগিতা। ইমাজিন কাপের সঙ্গে যুক্ত অমি আজাদ জানান, ‘ইমাজিন কাপে বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের প্রকল্পগুলো ভালোই করছে।’
ওয়ার্ল্ড সাইবার গেমস (ডব্লিউসিজি)
সাইবার গেমস জগতের পাশাপাশি ওয়ার্ল্ড সাইবার গেমসের বিশ্ব আসরেও (ডব্লিউসিজি) বাংলাদেশের তরুণেরা অংশ নিচ্ছেন। তবে শুধু ডব্লিউসিজিই নয়, এর পাশাপাশি বাংলাদেশি গেমাররা অংশ নিচ্ছেন এশিয়া অঞ্চলের সাইবার গেমসের সবচেয়ে বড় প্রতিযোগিতা এশিয়া সাইবার গেমসেও। এরই ধারাবাহিকতায় এশিয়া সাইবার গেমস ২০১০-এ বাংলাদেশের গেমার আরাফাত প্রথমবারের মতো এ আয়োজনে ব্রোঞ্জ পদক জিতেছেন। ২০০৫ সাল থেকে এ আয়োজন বাংলাদেশে নিয়মিত হচ্ছে।
আবিষ্কারের খোঁজে
বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব সফটওয়্যার অ্যান্ড ইনফরমেশন সার্ভিসেসের (বেসিস) আয়োজনে ২০০৫ সাল থেকে অনুষ্ঠিত হচ্ছে উদ্ভাবনমূলক প্রতিযোগিতা ‘আবিষ্কারের খোঁজে’। বিজ্ঞান ও তথ্যপ্রযুক্তির মাধ্যমে তরুণ প্রজন্মের উদ্ভাবনী ধারণার সৃষ্টি ও সচেতনতার উদ্যোগে আয়োজিত এ প্রতিযোগিতায় সেরা উদ্ভাবনগুলো বেসিসের বার্ষিক মেলা ‘বেসিস সফটএক্সপো’তে প্রদর্শন করা হয়।
রয়েছে আরও প্রতিযোগিতা
শুধু এসব প্রতিযোগিতাই নয়, বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ের শিক্ষার্থীদের জন্য রয়েছে আরও নানা প্রতিযোগিতা। প্রায় প্রতিটি বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রকল্প প্রদর্শন প্রতিযোগিতার পাশাপাশি নিয়মিত প্রোগ্রামিং প্রতিযোগিতা, আইটি ফেস্টিভ্যাল, তথ্যপ্রযুক্তি ইত্যাদি আয়োজন হয়ে থাকে।
No comments