সংবর্ধনা-ভালোর সঙ্গে থাকার শপথ নাও
যশোর, কুষ্টিয়া ও সুনামগঞ্জে সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে গুণীজন ও অতিথিরা কৃতী শিক্ষার্থীদের জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে ভালোর সঙ্গে থাকার শপথ নেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন। একই সঙ্গে তাঁরা মানুষের মতো মানুষ হয়ে দেশের কাজে আত্মনিয়োগ করার জন্য কৃতী শিক্ষার্থীদের প্রতি অনুরোধ রেখেছেন।
গতকাল বৃহস্পতিবার তিন জেলায় সংবর্ধনা অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
প্রথম আলোর আয়োজনে ও ইউসিবির সহযোগিতায় এবার এসএসসি পরীক্ষায় জিপিএ-৫ পাওয়া ৮২ হাজার শিক্ষার্থীকে সংবর্ধনা দেওয়া হচ্ছে। ঢাকাসহ দেশের ৬৯টি স্থানে এই সংবর্ধনার আয়োজন করা হয়েছে। এ কাজে প্রথম আলোর বন্ধুসভার সদস্যরা সার্বিক সহায়তা করছেন।
আমাদের আঞ্চলিক কার্যালয় ও প্রতিনিধিদের পাঠানো খবর:
যশোর: আলোচনা, গান, নৃত্য ও আবৃত্তির মধ্য দিয়ে যশোরে কৃতী শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা দেওয়া হয়েছে। যশোর জিলা স্কুল মিলনায়তনে অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। সকাল সোয়া ১০টায় জাতীয় সংগীতের মধ্য দিয়ে অনুষ্ঠানের সূচনা হয়। এরপর গান ও আবৃত্তি করেন বন্ধুসভার এ্যানি, কৃতী শিক্ষার্থী তাসনুভা তাবাসসুম, স্মিতা সরকার, উম্মে সালমা, অরণিকা হক। শেষে ক্লোজআপ-ওয়ান তারকা আতিক গান করেন।
অনুষ্ঠানে অদম্য মেধাবী চঞ্চল কুমার দাস বলে, ‘আমি দরিদ্র পরিবারের ছেলে। বাবা হস্তশিল্পের কাজ করে সংসার চালান। আমার লেখাপড়ার খরচ তিনি দিতে পারেন না। যার জন্য গৃহশিক্ষকতা করে ও বাবার কাজে সহযোগিতা করে যে টাকা রোজগার হতো, তা দিয়েই লেখাপড়া চালাতে হয়েছে।’
যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য আবদুস সাত্তার বলেন, ‘শোষণমুক্ত দেশ গড়ার আকাঙ্ক্ষা ৪০ বছরেও পূরণ হয়নি। তোমরা সেই আকাঙ্ক্ষা পূরণ করে গৌরবের অধিকারী হও।’
প্রথম আলোর জ্যেষ্ঠ সহসম্পাদক ফিরোজ জামান চৌধুরী শিক্ষার্থীদের উদ্দেশে মাদককে ‘না’ বলার আহ্বান জানান। অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য দেন যশোর জিলা স্কুলের প্রধান শিক্ষক ফরিদুল ইসলাম, প্রথম আলোর যশোর প্রতিনিধি মনিরুল ইসলাম ও ইউসিবির প্রতিনিধি কে এম আনিছুর রহমান। জেলার সেরা স্কুল হিসেবে পুলিশ লাইন মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আবদুল আজিজের হাতে সম্মাননা স্মারক তুলে দেওয়া হয়। অনুষ্ঠানে ছয় শতাধিক কৃতী শিক্ষার্থীকে সংবর্ধনা দেওয়া হয়।
কুষ্টিয়া: সকাল নয়টা থেকে কুষ্টিয়া পৌরসভার বটমূল চত্বরে কয়েক শ শিক্ষার্থী এসে জড়ো হয়। ১০টার মধ্যে অভিনন্দনপত্র নিয়ে, মিষ্টিমুখ করে মিলনায়তনে প্রবেশ করে তারা। এ সময় বন্ধুসভার সদস্যরা তাদের রজনীগন্ধা ফুল দিয়ে শুভেচ্ছা জানান। শিক্ষাবিদ ও সুধীজন কৃতী শিক্ষার্থীদের হাতে স্মারক তুলে দেন। জেলার প্রায় ১০০টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ছয় শতাধিক ছাত্রছাত্রী অনুষ্ঠানে অংশ নেয়। স্বাগত বক্তব্য দেন প্রথম আলোর জেলা প্রতিনিধি তৌহিদী হাসান।
কুষ্টিয়া মেডিকেল কলেজের অধ্যক্ষ ইফতেখার মাহমুদ বলেন, ‘এক রাশ উজ্জ্বল নক্ষত্র তোমরা। আগামী দিনে জাতির নেতৃত্ব তোমরাই দেবে।’
কুষ্টিয়া সরকারি কলেজের রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের প্রধান নুরুন নাহার বলেন, ‘জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে ভালোর সঙ্গে থাকবে। দেশকে ভালো কিছু দেবে।’
প্রথম আলোর উপ-বার্তা সম্পাদক সুমন কায়সার বলেন, ‘শুধু ভালো ফল নয়, ভালো মানুষ, আলোকিত মানুষ হতে হবে।’ কৃতী শিক্ষার্থী আমিনা আল রাজি বলে, ‘আজকের এই সংবর্ধনা শিক্ষাজীবনে আমাদের অনুপ্রেরণা জোগাবে।’ অনুষ্ঠানে ইউসিবির কুষ্টিয়া শাখার প্রধান গৌতম কুমার ঘোষ বক্তব্য দেন।
সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে কুষ্টিয়া জিলা স্কুলকে সেরা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সমঞ্চাননা স্মারক দেওয়া হয়। পরে সাংস্কৃতিক পর্বে বন্ধুসভার সদস্য শিমুল ও কৃতী শিক্ষার্থীরা গান ও কবিতা আবৃত্তি করে। কুষ্টিয়া বন্ধুসভার সভাপতি মনিরুজ্জামান ধন্যবাদ জ্ঞাপন করে অনুষ্ঠান শেষ করেন। সঞ্চালনায় ছিলেন বন্ধুসভার ইমাম মেহেদী ও রাহিমা আকতার।
সুনামগঞ্জ: ‘প্রতিটি সাফল্যের পেছনে একটা গল্প থাকে। আমার গল্প হচ্ছেন আমার মা। আমি মায়ের মতো করে বাংলাদেশকে ভালোবাসি। মা, তোমাকে ধন্যবাদ।’ সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে এসে এভাবেই মনের কথা ব্যক্ত করে সুনামগঞ্জ সরকারি এসসি বালিকা উচ্চবিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী মধুরিমা সাহা।
গতকাল সকাল থেকেই সুনামগঞ্জে ছিল বৃষ্টি। কিন্তু বৃষ্টি আটকে রাখতে পারেনি কৃতী শিক্ষার্থীদের। সময়মতো তারা শহরের শহীদ মুক্তিযোদ্ধা আবুল হোসেন মিলনায়তনে হাজির হয়। জাতীয় সংগীতের মধ্য দিয়ে অনুষ্ঠান শুরু হয়। এরপর আলোচনা, গান, নৃত্য, কুইজ, র্যাফল ড্র, নাটক মঞ্চায়নের মাধ্যমে প্রাণবন্ত হয়ে ওঠে সংবর্ধনা অনুষ্ঠান। ২৫০ জন শিক্ষার্থীকে স্মারক ও অভিনন্দনপত্র দেওয়া হয়।
শুরুতেই স্বাগত বক্তব্য দেন প্রথম আলোর জ্যেষ্ঠ সহসম্পাদক খন্দকার ফকরউদ্দীন আহমেদ। অনুষ্ঠানে সুনামগঞ্জ সরকারি কলেজের উপাধ্যক্ষ সৈয়দ মহিবুল ইসলাম বলেন, ‘আমাদের অনেক সম্ভাবনা আছে। রয়েছে সাফল্যগাথা। এসব ধরে রাখতে হবে। এ জন্য ভালো মানুষ দরকার। তোমরাই সেই আলোকিত মানুষ হয়ে বাংলাদেশকে এগিয়ে নেবে।’
অনুষ্ঠানে সুনামগঞ্জ সরকারি মহিলা কলেজের অধ্যক্ষ মোহামঞ্চদ বিল্লাল উদ্দিন, পৌর কলেজের অধ্যক্ষ শেরগুল আহমেদ, এইচএমপি উচ্চবিদ্যালয়ে প্রধান শিক্ষক ইনচান মিঞা, সরকারি এসসি বালিকা উচ্চবিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক সুবল দাস, বন্ধুসভার উপদেষ্টা এনাম আহমেদ, বন্ধুসভার সহসভাপতি রাজু আহমেদ বক্তব্য দেন। অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন বন্ধুসভার দেওয়ান গিয়াস চৌধুরী ও ফারজিয়া হক। শেষে প্রথম আলোর জেলা প্রতিনিধি খলিল রহমান সবাইকে ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন। অনুষ্ঠানে জেলার সর্বোচ্চ জিপিএ-৫ পাওয়া শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান সরকারি এসসি বালিকা উচ্চবিদ্যালয়কে সম্মাননা স্মারক দেওয়া হয়।
প্রথম আলোর আয়োজনে ও ইউসিবির সহযোগিতায় এবার এসএসসি পরীক্ষায় জিপিএ-৫ পাওয়া ৮২ হাজার শিক্ষার্থীকে সংবর্ধনা দেওয়া হচ্ছে। ঢাকাসহ দেশের ৬৯টি স্থানে এই সংবর্ধনার আয়োজন করা হয়েছে। এ কাজে প্রথম আলোর বন্ধুসভার সদস্যরা সার্বিক সহায়তা করছেন।
আমাদের আঞ্চলিক কার্যালয় ও প্রতিনিধিদের পাঠানো খবর:
যশোর: আলোচনা, গান, নৃত্য ও আবৃত্তির মধ্য দিয়ে যশোরে কৃতী শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা দেওয়া হয়েছে। যশোর জিলা স্কুল মিলনায়তনে অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। সকাল সোয়া ১০টায় জাতীয় সংগীতের মধ্য দিয়ে অনুষ্ঠানের সূচনা হয়। এরপর গান ও আবৃত্তি করেন বন্ধুসভার এ্যানি, কৃতী শিক্ষার্থী তাসনুভা তাবাসসুম, স্মিতা সরকার, উম্মে সালমা, অরণিকা হক। শেষে ক্লোজআপ-ওয়ান তারকা আতিক গান করেন।
অনুষ্ঠানে অদম্য মেধাবী চঞ্চল কুমার দাস বলে, ‘আমি দরিদ্র পরিবারের ছেলে। বাবা হস্তশিল্পের কাজ করে সংসার চালান। আমার লেখাপড়ার খরচ তিনি দিতে পারেন না। যার জন্য গৃহশিক্ষকতা করে ও বাবার কাজে সহযোগিতা করে যে টাকা রোজগার হতো, তা দিয়েই লেখাপড়া চালাতে হয়েছে।’
যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য আবদুস সাত্তার বলেন, ‘শোষণমুক্ত দেশ গড়ার আকাঙ্ক্ষা ৪০ বছরেও পূরণ হয়নি। তোমরা সেই আকাঙ্ক্ষা পূরণ করে গৌরবের অধিকারী হও।’
প্রথম আলোর জ্যেষ্ঠ সহসম্পাদক ফিরোজ জামান চৌধুরী শিক্ষার্থীদের উদ্দেশে মাদককে ‘না’ বলার আহ্বান জানান। অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য দেন যশোর জিলা স্কুলের প্রধান শিক্ষক ফরিদুল ইসলাম, প্রথম আলোর যশোর প্রতিনিধি মনিরুল ইসলাম ও ইউসিবির প্রতিনিধি কে এম আনিছুর রহমান। জেলার সেরা স্কুল হিসেবে পুলিশ লাইন মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আবদুল আজিজের হাতে সম্মাননা স্মারক তুলে দেওয়া হয়। অনুষ্ঠানে ছয় শতাধিক কৃতী শিক্ষার্থীকে সংবর্ধনা দেওয়া হয়।
কুষ্টিয়া: সকাল নয়টা থেকে কুষ্টিয়া পৌরসভার বটমূল চত্বরে কয়েক শ শিক্ষার্থী এসে জড়ো হয়। ১০টার মধ্যে অভিনন্দনপত্র নিয়ে, মিষ্টিমুখ করে মিলনায়তনে প্রবেশ করে তারা। এ সময় বন্ধুসভার সদস্যরা তাদের রজনীগন্ধা ফুল দিয়ে শুভেচ্ছা জানান। শিক্ষাবিদ ও সুধীজন কৃতী শিক্ষার্থীদের হাতে স্মারক তুলে দেন। জেলার প্রায় ১০০টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ছয় শতাধিক ছাত্রছাত্রী অনুষ্ঠানে অংশ নেয়। স্বাগত বক্তব্য দেন প্রথম আলোর জেলা প্রতিনিধি তৌহিদী হাসান।
কুষ্টিয়া মেডিকেল কলেজের অধ্যক্ষ ইফতেখার মাহমুদ বলেন, ‘এক রাশ উজ্জ্বল নক্ষত্র তোমরা। আগামী দিনে জাতির নেতৃত্ব তোমরাই দেবে।’
কুষ্টিয়া সরকারি কলেজের রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের প্রধান নুরুন নাহার বলেন, ‘জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে ভালোর সঙ্গে থাকবে। দেশকে ভালো কিছু দেবে।’
প্রথম আলোর উপ-বার্তা সম্পাদক সুমন কায়সার বলেন, ‘শুধু ভালো ফল নয়, ভালো মানুষ, আলোকিত মানুষ হতে হবে।’ কৃতী শিক্ষার্থী আমিনা আল রাজি বলে, ‘আজকের এই সংবর্ধনা শিক্ষাজীবনে আমাদের অনুপ্রেরণা জোগাবে।’ অনুষ্ঠানে ইউসিবির কুষ্টিয়া শাখার প্রধান গৌতম কুমার ঘোষ বক্তব্য দেন।
সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে কুষ্টিয়া জিলা স্কুলকে সেরা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সমঞ্চাননা স্মারক দেওয়া হয়। পরে সাংস্কৃতিক পর্বে বন্ধুসভার সদস্য শিমুল ও কৃতী শিক্ষার্থীরা গান ও কবিতা আবৃত্তি করে। কুষ্টিয়া বন্ধুসভার সভাপতি মনিরুজ্জামান ধন্যবাদ জ্ঞাপন করে অনুষ্ঠান শেষ করেন। সঞ্চালনায় ছিলেন বন্ধুসভার ইমাম মেহেদী ও রাহিমা আকতার।
সুনামগঞ্জ: ‘প্রতিটি সাফল্যের পেছনে একটা গল্প থাকে। আমার গল্প হচ্ছেন আমার মা। আমি মায়ের মতো করে বাংলাদেশকে ভালোবাসি। মা, তোমাকে ধন্যবাদ।’ সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে এসে এভাবেই মনের কথা ব্যক্ত করে সুনামগঞ্জ সরকারি এসসি বালিকা উচ্চবিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী মধুরিমা সাহা।
গতকাল সকাল থেকেই সুনামগঞ্জে ছিল বৃষ্টি। কিন্তু বৃষ্টি আটকে রাখতে পারেনি কৃতী শিক্ষার্থীদের। সময়মতো তারা শহরের শহীদ মুক্তিযোদ্ধা আবুল হোসেন মিলনায়তনে হাজির হয়। জাতীয় সংগীতের মধ্য দিয়ে অনুষ্ঠান শুরু হয়। এরপর আলোচনা, গান, নৃত্য, কুইজ, র্যাফল ড্র, নাটক মঞ্চায়নের মাধ্যমে প্রাণবন্ত হয়ে ওঠে সংবর্ধনা অনুষ্ঠান। ২৫০ জন শিক্ষার্থীকে স্মারক ও অভিনন্দনপত্র দেওয়া হয়।
শুরুতেই স্বাগত বক্তব্য দেন প্রথম আলোর জ্যেষ্ঠ সহসম্পাদক খন্দকার ফকরউদ্দীন আহমেদ। অনুষ্ঠানে সুনামগঞ্জ সরকারি কলেজের উপাধ্যক্ষ সৈয়দ মহিবুল ইসলাম বলেন, ‘আমাদের অনেক সম্ভাবনা আছে। রয়েছে সাফল্যগাথা। এসব ধরে রাখতে হবে। এ জন্য ভালো মানুষ দরকার। তোমরাই সেই আলোকিত মানুষ হয়ে বাংলাদেশকে এগিয়ে নেবে।’
অনুষ্ঠানে সুনামগঞ্জ সরকারি মহিলা কলেজের অধ্যক্ষ মোহামঞ্চদ বিল্লাল উদ্দিন, পৌর কলেজের অধ্যক্ষ শেরগুল আহমেদ, এইচএমপি উচ্চবিদ্যালয়ে প্রধান শিক্ষক ইনচান মিঞা, সরকারি এসসি বালিকা উচ্চবিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক সুবল দাস, বন্ধুসভার উপদেষ্টা এনাম আহমেদ, বন্ধুসভার সহসভাপতি রাজু আহমেদ বক্তব্য দেন। অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন বন্ধুসভার দেওয়ান গিয়াস চৌধুরী ও ফারজিয়া হক। শেষে প্রথম আলোর জেলা প্রতিনিধি খলিল রহমান সবাইকে ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন। অনুষ্ঠানে জেলার সর্বোচ্চ জিপিএ-৫ পাওয়া শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান সরকারি এসসি বালিকা উচ্চবিদ্যালয়কে সম্মাননা স্মারক দেওয়া হয়।
No comments