চুল ভিজে গেলে...
বর্ষা মৌসুম চলে যাওয়ার পরও প্রায়ই বৃষ্টি হচ্ছে। আবার রোদের তাপটাও থাকছে। এই আবহাওয়ায় ছেলেদের চুলের সাধারণ কিছু সমস্যা হতে পারে। তবে একটু যত্নেই তা সামলানো সম্ভব। চুল যত মসৃণ ও উজ্জ্বল হয়, ততই বাড়ে তার সৌন্দর্য। একটু অসচেতনতা ও প্রাকৃতিক কারণে এই সময় চুল পড়ে বেশি।
চুল বৃষ্টির পানিতে ভিজে গেলে চুল পড়া ছাড়াও এ সময় বিভিন্ন সমস্যা দেখা দেয়। ‘এ সময় গরমের কারণে চুলের গোড়া ঘেমে যায়। ফলে মাথার ত্বকে জীবাণু সংক্রমণ হতে পারে। তখন মাথার চুল পড়া শুরু হয়। আবার রোদে বেশি সময় থাকার জন্য চুল ভঙ্গুর হয়ে যায়। চুল কেমন নিষ্প্রাণ হয়ে পড়ে। আবার বৃষ্টির পানি মাথায় পড়লে চুল চিটচিটে শ্রীহীন হয়ে যায়। যথাসময় চুল পরিষ্কার না করলে দেখা দেয় বিভিন্ন সমস্যা।’ কথাগুলো বলেন হেয়াররোবিক্সের হেড অব অপারেশনস তানজিমা শারমীন। এই সময়ে ছেলেদের চুলের যত্ন কীভাবে নেবেন তা নিয়ে নানা পরামর্শ দিয়েছেন তিনি।
বৃষ্টির পানিতে চুল ভিজে গেলে যত দ্রুত সম্ভব মাথা মুছে পরিষ্কার করে ফেলতে হবে। লক্ষ রাখবেন, চুল যেন বৃষ্টির পানিতে বেশি সময় ভিজে না থাকে।
এ সময় প্রতিদিন না হলেও অন্তত এক দিন বাদে শ্যাম্পু করুন। যেকোনো শ্যাম্পুর সঙ্গে পানি মিশিয়ে শ্যাম্পুটি হালকা করে নিতে পারেন।
চুল স্বাস্থ্যোজ্জ্বল রাখতে খাবারের ভূমিকাও আছে। তাই পুষ্টিকর শাকসবজি ও আয়োডিনযুক্ত খাবার খান।
এ ধরনের আবহাওয়ায় চুল তাড়াতাড়ি আঠালো হয়ে যায়। এ সময় চুলের উজ্জ্বল ভাব থাকে কম। এ থেকে পরিত্রাণ পাওয়ার জন্য চুল পরিষ্কার রাখা অত্যন্ত জরুরি। এ সময় হেয়ার জেল, মুজ, স্প্রে যতটা সম্ভব কম ব্যবহার করাই ভালো।
খুশকি হলে মাথায় তেল দেওয়া বন্ধ রাখুন। টকদই, ডিম ও মধুর মিশ্রণ মাথায় লাগিয়ে ৩০-৫০ মিনিট রেখে ধুয়ে ফেলুন। চুলের খুশকি দূর করার জন্য আধা কাপ পানিতে আধা কাপ ভিনেগার, এক টেবিল চামচ লেবুর রস ও নিমপাতার রস মিশিয়ে এ সময় ব্যবহার করতে পারেন। মিশ্রণটি তুলার সাহায্যে লাগিয়ে তারপর ৫-১০ মিনিট হালকাভাবে ম্যাসাজ করে ১০-১৫ মিনিট রেখে দিন। তারপর মাইল্ড শ্যাম্পুর সাহায্যে ধুয়ে ফেলুন।
বৃষ্টির পানি ও ঘাম জমে চুলের দুর্গন্ধের সৃষ্টি হতে পারে। তাই প্রয়োজন নিয়মিত পরিচর্যা এবং চুল পরিষ্কার রাখা।
এ সময় বেশি ক্ষার থাকে এমন শ্যাম্পু ব্যবহার না করাই ভালো। মাইল্ড শ্যাম্পু ব্যবহার করুন। শ্যাম্পু ব্যবহার করার পর অবশ্যই কন্ডিশনার ব্যবহার করুন।
নিয়মিত যত্ন নিতে না পারলে চুল ছোট রাখাই ভালো।
বৃষ্টির পানিতে চুল ভিজে গেলে যত দ্রুত সম্ভব মাথা মুছে পরিষ্কার করে ফেলতে হবে। লক্ষ রাখবেন, চুল যেন বৃষ্টির পানিতে বেশি সময় ভিজে না থাকে।
এ সময় প্রতিদিন না হলেও অন্তত এক দিন বাদে শ্যাম্পু করুন। যেকোনো শ্যাম্পুর সঙ্গে পানি মিশিয়ে শ্যাম্পুটি হালকা করে নিতে পারেন।
চুল স্বাস্থ্যোজ্জ্বল রাখতে খাবারের ভূমিকাও আছে। তাই পুষ্টিকর শাকসবজি ও আয়োডিনযুক্ত খাবার খান।
এ ধরনের আবহাওয়ায় চুল তাড়াতাড়ি আঠালো হয়ে যায়। এ সময় চুলের উজ্জ্বল ভাব থাকে কম। এ থেকে পরিত্রাণ পাওয়ার জন্য চুল পরিষ্কার রাখা অত্যন্ত জরুরি। এ সময় হেয়ার জেল, মুজ, স্প্রে যতটা সম্ভব কম ব্যবহার করাই ভালো।
খুশকি হলে মাথায় তেল দেওয়া বন্ধ রাখুন। টকদই, ডিম ও মধুর মিশ্রণ মাথায় লাগিয়ে ৩০-৫০ মিনিট রেখে ধুয়ে ফেলুন। চুলের খুশকি দূর করার জন্য আধা কাপ পানিতে আধা কাপ ভিনেগার, এক টেবিল চামচ লেবুর রস ও নিমপাতার রস মিশিয়ে এ সময় ব্যবহার করতে পারেন। মিশ্রণটি তুলার সাহায্যে লাগিয়ে তারপর ৫-১০ মিনিট হালকাভাবে ম্যাসাজ করে ১০-১৫ মিনিট রেখে দিন। তারপর মাইল্ড শ্যাম্পুর সাহায্যে ধুয়ে ফেলুন।
বৃষ্টির পানি ও ঘাম জমে চুলের দুর্গন্ধের সৃষ্টি হতে পারে। তাই প্রয়োজন নিয়মিত পরিচর্যা এবং চুল পরিষ্কার রাখা।
এ সময় বেশি ক্ষার থাকে এমন শ্যাম্পু ব্যবহার না করাই ভালো। মাইল্ড শ্যাম্পু ব্যবহার করুন। শ্যাম্পু ব্যবহার করার পর অবশ্যই কন্ডিশনার ব্যবহার করুন।
নিয়মিত যত্ন নিতে না পারলে চুল ছোট রাখাই ভালো।
No comments