আজও হরতাল নতুন কর্মসূচি দেবেন খালেদা
এম ইলিয়াস আলীর সন্ধান না পাওয়ায় রবি ও সোমবারের পর আজ মঙ্গলবারও দেশব্যাপী সকাল-সন্ধ্যা হরতাল ডেকেছে বিএনপি। আজ হরতাল শেষে সংবাদ সম্মেলনে পরবর্তী কর্মসূচি ঘোষণা করবেন বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। দলীয় সূত্রে জানা গেছে, আগামী বৃহস্পতিবার ঢাকায় সমাবেশ করবে বিএনপি। এরপর লাগাতার হরতাল-অবরোধের মতো কর্মসূচি দেওয়া হতে পারে।
আজকের হরতালের ঘোষণা দিয়ে গতকাল সোমবার দলের ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, 'নিখোঁজ ইলিয়াস আলীকে ফিরিয়ে না দেওয়া পর্যন্ত আন্দোলন চলবে। তাঁর নিখোঁজের পর দেশের কোনো মানুষই নিরাপদ নয়। সরকার এ নিয়ে নানা নাটক করছে। আমরা মনে করি, সরকারই এ ঘটনার সঙ্গে জড়িত। তারাই ইলিয়াস আলী গুমের মূল নায়ক। তাঁর নিখোঁজের ঘটনা দেশের রাজনীতিতে অনেক বড় সংকট সৃষ্টি করবে। মঙ্গলবারও সকাল ৬টা থেকে সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত সারা দেশে হরতাল চলবে।' হরতাল সফল করার আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, 'হরতালে মানুষের কষ্ট হয়। তার পরও বাধ্য হয়ে আমাদের হরতাল দিতে হচ্ছে। সরকারের দুঃশাসন ও অন্যায়ের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াতে এই কর্মসূচি দিয়েছি।'
জানা গেছে, আজকের হরতালে বড় ধরনের কোনো অপ্রীতিকর ঘটনা না ঘটলে আগামী রবিবার হরতাল দেওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। ইলিয়াসের ঘটনায় সরকার পতনের লক্ষ্যে লাগাতার কর্মসূচি দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে বিএনপির শীর্ষ নেতৃত্ব। এ বিষয়ে আজ সন্ধ্যা ৭টায় গুলশানে নিজ কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে বক্তব্য দেবেন খালেদা জিয়া।
গত রাতে গুলশানে দলের স্থায়ী কমিটির সদস্যসহ সিনিয়র নেতাদের সঙ্গে খালেদা জিয়ার এক জরুরি বৈঠকে পরবর্তী কর্মসূচি বিষয়ে আলোচনা হয় বলে জানা গেছে। রাত পৌনে ৯টায় বৈঠক শুরু হয়ে সাড়ে ১০টায় শেষ হয়। বৈঠকে দেশের সর্বশেষ পরিস্থিতি, ইলিয়াস আলীর ঘটনা, সিলেটের বিশ্বনাথে বিরোধী দলের নেতা-কর্মীদের ওপর পুলিশের গুলি, হামলা ও মামলা দিয়ে গ্রেপ্তার করা এবং ঢাকার হরতালে পুলিশের লাঠিপেটা নিয়ে আলোচনা হয়। ইলিয়াসকে এক সপ্তাহের মধ্যে উদ্ধারের দাবিতে সরকারের বিরুদ্ধে লাগাতার হরতাল, অবরোধসহ বিভিন্ন কর্মসূচি দেওয়ার বিষয় নিয়েও দলের সিনিয়র নেতাদের সঙ্গে খালেদা জিয়া আলোচনা করেন।
খালেদা জিয়ার সভাপতিত্বে বৈঠকে অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন দলের ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন, ড. আর এ গনি, ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদ, লে. জেনারেল (অব.) মাহবুবুর রহমান, এম কে আনোয়ার, ব্যারিস্টার জমির উদ্দিন সরকার, ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) আ স ম হান্নান শাহ, ব্যারিস্টার রফিকুল ইসলাম মিয়া, মির্জা আব্বাস, গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, নজরুল ইসলাম খান, ড. আবদুল মঈন খান, সহসভাপতি চৌধুরী কামাল ইবনে ইউসুফ, এম মোরশেদ খান, সাদেক হোসেন খোকা, মেজর (অব.) হাফিজ উদ্দিন আহম্মদ, শমসের মবিন চৌধুরী, চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা শামসুজ্জামান দুদু, যুগ্ম মহাসচিব আমানউল্লাহ আমান, ব্যারিস্টার মাহবুব উদ্দিন খোকন, রুহুল কবির রিজভী আহমদ প্রমুখ।
বৈঠক শেষে লে. জেনারেল (অব.) মাহবুবুর রহমান কালের কণ্ঠকে বলেন, বর্তমান সরকারের ওপর মানুষের আস্থা উঠে গেছে। আর পেছনে ফেরার উপায় নেই। ইলিয়াসকে সরকারকেই উদ্ধার করতে হবে। অন্যথায় লাগাতার আন্দোলন হবে। এ আন্দোলনে হরতাল, অবরোধসহ নানা ধরনের কর্মসূচি থাকতে পারে।
গয়েশ্বর চন্দ্র রায় বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের বলেন, 'দেশের বর্তমান পরিস্থিতি বিশেষ করে গুম, হত্যা ও ইলিয়াস আলী নিখোঁজ হওয়ার প্রসঙ্গ নিয়ে বৈঠকে আলোচনা হয়। মঙ্গলবার সন্ধ্যায় ম্যাডাম খালেদা জিয়া সংবাদ সম্মেলন করে জাতির সামনে দেশের পরিস্থিতি তুলে ধরবেন।' আগামী দিনে কী কর্মসূচি থাকতে পারে জানতে চাইলে তিনি বলেন, 'ননস্টপ কর্মসূচি আসবে।'
বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক ইলিয়াস আলীর সন্ধান চেয়ে ডাকা গত দুই দিনের হরতালের সময় নয়াপল্টনে দলীয় কার্যালয় ছিল অবরুদ্ধ। পুলিশ ও র্যাব কার্যালয় থেকে কাউকে বের হতে বা ভেতরে ঢুকতে দেয়নি। এভাবে কার্যালয় ঘিরে রাখাকে 'গণতন্ত্র হরণ' অভিহিত করেছেন ফখরুল।
সারা দেশে হরতাল পালন শেষে গতকাল বিকেলে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে মির্জা ফখরুল দাবি করেন, সোমবার ৩৭১ জন গ্রেপ্তার এবং ৭৯৫ জনের বেশি আহত হয়েছে। রবিবার থেকে এ পর্যন্ত সারা দেশে এক হাজার ১০৩ জনকে গ্রেপ্তার ও এক হাজার ৪৬১ জনকে আহত করা হয়েছে। তিনি অবিলম্বে গ্রেপ্তারকৃতদের মুক্তির দাবি জানান।
ফখরুল বলেন, 'বিশ্বনাথে আমাদের দুজন কর্মীকে তারা গুলি করে হত্যা করেছে। আওয়ামী লীগ সরকার ভয়ংকর মূর্তি নিয়ে হরতাল বানচাল করতে মাঠে নেমেছে।'
ভিন্ন মহল, অদৃশ্য ও অজ্ঞাত শক্তির নির্দেশে দেশ চলছে বলে মন্তব্য করেন বিএনপির মুখপাত্র। তিনি বলেন, 'সিলেটের বিশ্বনাথে ইলিয়াস আলীর বিরুদ্ধে ডিআইজির নির্দেশেই ১১ বছরের পুরনো মামলা প্রমাণ করে তাঁর নিখোঁজ হওয়ার সঙ্গে সরকার জড়িত। আমরা ধারণা করেছিলাম, মামলার পর তাঁকে আদালতে হাজির করা হবে। কিন্তু সরকারের কাছে ইলিয়াস আলীর সন্ধান চাইলেও তারা তা দিচ্ছে না। নিখোঁজের পর ১৯ এপ্রিল স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী বলেছেন, সরকার বিব্রত। তাঁর অসহায়ত্বের বক্তব্য প্রমাণ করে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর ওপর সরকারের কোনো নিয়ন্ত্রণ নেই।'
ফখরুল অভিযোগ করেন, একসময় উচ্চ আদালত বর্তমান প্রধানমন্ত্রীকে 'রং হেডেড' বলেছিলেন। ইলিয়াস আলী গুমের ঘটনার পর প্রধানমন্ত্রী ২০ এপ্রিল বলেছেন, 'যে বাহিনীকে আপনারা ট্রেনিং দিয়ে ছেড়ে দিয়েছেন, আমরা তাদের মানবাধিকার শিক্ষা দিচ্ছি। আপনাদের সৃষ্টি আপনাদেরই খাবে। তাঁর (প্রধানমন্ত্রী) এই বক্তব্য থেকে বোঝা যায়, ইলিয়াস আলীর ঘটনার সঙ্গে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী জড়িত। সরকারকেই এই দায় নিতে হবে। ইলিয়াস আলীকে ফেরত না দেওয়া পর্যন্ত আমাদের আন্দোলন অব্যাহত থাকবে।'
সংবাদ সম্মেলনে অন্যদের মধ্যে সাদেক হোসেন খোকা, আমানউল্লাহ আমান, ব্যারিস্টার মাহবুব উদ্দিন খোকন, রিজভী আহমেদ, নাজিম উদ্দিন আলম প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
জানা গেছে, আজকের হরতালে বড় ধরনের কোনো অপ্রীতিকর ঘটনা না ঘটলে আগামী রবিবার হরতাল দেওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। ইলিয়াসের ঘটনায় সরকার পতনের লক্ষ্যে লাগাতার কর্মসূচি দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে বিএনপির শীর্ষ নেতৃত্ব। এ বিষয়ে আজ সন্ধ্যা ৭টায় গুলশানে নিজ কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে বক্তব্য দেবেন খালেদা জিয়া।
গত রাতে গুলশানে দলের স্থায়ী কমিটির সদস্যসহ সিনিয়র নেতাদের সঙ্গে খালেদা জিয়ার এক জরুরি বৈঠকে পরবর্তী কর্মসূচি বিষয়ে আলোচনা হয় বলে জানা গেছে। রাত পৌনে ৯টায় বৈঠক শুরু হয়ে সাড়ে ১০টায় শেষ হয়। বৈঠকে দেশের সর্বশেষ পরিস্থিতি, ইলিয়াস আলীর ঘটনা, সিলেটের বিশ্বনাথে বিরোধী দলের নেতা-কর্মীদের ওপর পুলিশের গুলি, হামলা ও মামলা দিয়ে গ্রেপ্তার করা এবং ঢাকার হরতালে পুলিশের লাঠিপেটা নিয়ে আলোচনা হয়। ইলিয়াসকে এক সপ্তাহের মধ্যে উদ্ধারের দাবিতে সরকারের বিরুদ্ধে লাগাতার হরতাল, অবরোধসহ বিভিন্ন কর্মসূচি দেওয়ার বিষয় নিয়েও দলের সিনিয়র নেতাদের সঙ্গে খালেদা জিয়া আলোচনা করেন।
খালেদা জিয়ার সভাপতিত্বে বৈঠকে অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন দলের ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন, ড. আর এ গনি, ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদ, লে. জেনারেল (অব.) মাহবুবুর রহমান, এম কে আনোয়ার, ব্যারিস্টার জমির উদ্দিন সরকার, ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) আ স ম হান্নান শাহ, ব্যারিস্টার রফিকুল ইসলাম মিয়া, মির্জা আব্বাস, গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, নজরুল ইসলাম খান, ড. আবদুল মঈন খান, সহসভাপতি চৌধুরী কামাল ইবনে ইউসুফ, এম মোরশেদ খান, সাদেক হোসেন খোকা, মেজর (অব.) হাফিজ উদ্দিন আহম্মদ, শমসের মবিন চৌধুরী, চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা শামসুজ্জামান দুদু, যুগ্ম মহাসচিব আমানউল্লাহ আমান, ব্যারিস্টার মাহবুব উদ্দিন খোকন, রুহুল কবির রিজভী আহমদ প্রমুখ।
বৈঠক শেষে লে. জেনারেল (অব.) মাহবুবুর রহমান কালের কণ্ঠকে বলেন, বর্তমান সরকারের ওপর মানুষের আস্থা উঠে গেছে। আর পেছনে ফেরার উপায় নেই। ইলিয়াসকে সরকারকেই উদ্ধার করতে হবে। অন্যথায় লাগাতার আন্দোলন হবে। এ আন্দোলনে হরতাল, অবরোধসহ নানা ধরনের কর্মসূচি থাকতে পারে।
গয়েশ্বর চন্দ্র রায় বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের বলেন, 'দেশের বর্তমান পরিস্থিতি বিশেষ করে গুম, হত্যা ও ইলিয়াস আলী নিখোঁজ হওয়ার প্রসঙ্গ নিয়ে বৈঠকে আলোচনা হয়। মঙ্গলবার সন্ধ্যায় ম্যাডাম খালেদা জিয়া সংবাদ সম্মেলন করে জাতির সামনে দেশের পরিস্থিতি তুলে ধরবেন।' আগামী দিনে কী কর্মসূচি থাকতে পারে জানতে চাইলে তিনি বলেন, 'ননস্টপ কর্মসূচি আসবে।'
বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক ইলিয়াস আলীর সন্ধান চেয়ে ডাকা গত দুই দিনের হরতালের সময় নয়াপল্টনে দলীয় কার্যালয় ছিল অবরুদ্ধ। পুলিশ ও র্যাব কার্যালয় থেকে কাউকে বের হতে বা ভেতরে ঢুকতে দেয়নি। এভাবে কার্যালয় ঘিরে রাখাকে 'গণতন্ত্র হরণ' অভিহিত করেছেন ফখরুল।
সারা দেশে হরতাল পালন শেষে গতকাল বিকেলে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে মির্জা ফখরুল দাবি করেন, সোমবার ৩৭১ জন গ্রেপ্তার এবং ৭৯৫ জনের বেশি আহত হয়েছে। রবিবার থেকে এ পর্যন্ত সারা দেশে এক হাজার ১০৩ জনকে গ্রেপ্তার ও এক হাজার ৪৬১ জনকে আহত করা হয়েছে। তিনি অবিলম্বে গ্রেপ্তারকৃতদের মুক্তির দাবি জানান।
ফখরুল বলেন, 'বিশ্বনাথে আমাদের দুজন কর্মীকে তারা গুলি করে হত্যা করেছে। আওয়ামী লীগ সরকার ভয়ংকর মূর্তি নিয়ে হরতাল বানচাল করতে মাঠে নেমেছে।'
ভিন্ন মহল, অদৃশ্য ও অজ্ঞাত শক্তির নির্দেশে দেশ চলছে বলে মন্তব্য করেন বিএনপির মুখপাত্র। তিনি বলেন, 'সিলেটের বিশ্বনাথে ইলিয়াস আলীর বিরুদ্ধে ডিআইজির নির্দেশেই ১১ বছরের পুরনো মামলা প্রমাণ করে তাঁর নিখোঁজ হওয়ার সঙ্গে সরকার জড়িত। আমরা ধারণা করেছিলাম, মামলার পর তাঁকে আদালতে হাজির করা হবে। কিন্তু সরকারের কাছে ইলিয়াস আলীর সন্ধান চাইলেও তারা তা দিচ্ছে না। নিখোঁজের পর ১৯ এপ্রিল স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী বলেছেন, সরকার বিব্রত। তাঁর অসহায়ত্বের বক্তব্য প্রমাণ করে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর ওপর সরকারের কোনো নিয়ন্ত্রণ নেই।'
ফখরুল অভিযোগ করেন, একসময় উচ্চ আদালত বর্তমান প্রধানমন্ত্রীকে 'রং হেডেড' বলেছিলেন। ইলিয়াস আলী গুমের ঘটনার পর প্রধানমন্ত্রী ২০ এপ্রিল বলেছেন, 'যে বাহিনীকে আপনারা ট্রেনিং দিয়ে ছেড়ে দিয়েছেন, আমরা তাদের মানবাধিকার শিক্ষা দিচ্ছি। আপনাদের সৃষ্টি আপনাদেরই খাবে। তাঁর (প্রধানমন্ত্রী) এই বক্তব্য থেকে বোঝা যায়, ইলিয়াস আলীর ঘটনার সঙ্গে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী জড়িত। সরকারকেই এই দায় নিতে হবে। ইলিয়াস আলীকে ফেরত না দেওয়া পর্যন্ত আমাদের আন্দোলন অব্যাহত থাকবে।'
সংবাদ সম্মেলনে অন্যদের মধ্যে সাদেক হোসেন খোকা, আমানউল্লাহ আমান, ব্যারিস্টার মাহবুব উদ্দিন খোকন, রিজভী আহমেদ, নাজিম উদ্দিন আলম প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
No comments