সব পক্ষকে সংযত থাকার আহবান যুক্তরাষ্ট্রের
বাংলাদেশের চলমান রাজনৈতিক পরিস্থিতিতে সরকার ও বিরোধী দলকে সংযত থাকার পাশাপাশি সংঘাত পরিহারের আহ্বান জানিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। একই সঙ্গে রাজনৈতিক দলগুলোর মতভেদ সংসদীয় বিতর্কসহ গণতান্ত্রিক উপায়ে নিরসনকে উৎসাহিত করার আহ্বান জানানো হয়েছে।
প্রধান বিরোধী দল বিএনপির নেতা ইলিয়াস আলী গত সপ্তাহে নিখোঁজ হওয়ার পর এ বিষয়ে হস্তক্ষেপ কামনা করে দলটি যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র দপ্তরে চিঠি পাঠায়। ওই চিঠি, বাংলাদেশে গুম বা নিখোঁজ হওয়ার ঘটনা এবং হরতালসহ চলমান রাজনৈতিক পরিস্থিতির ব্যাপারে প্রতিক্রিয়া জানতে কালের কণ্ঠের পক্ষ থেকে ঢাকায় যুক্তরাষ্ট্র দূতাবাসের সঙ্গে যোগাযোগ করা হয়। দূতাবাসের মুখপাত্র প্যাট্রিসিয়া হিল গতকাল সোমবার এ ব্যাপারে কালের কণ্ঠকে বলেন, 'আমরা আইনের শাসন ও মানবাধিকার সমর্থন করি। কেননা এগুলো গণতান্ত্রিক নীতির মূল ভিত্তি।' তিনি বলেন, 'সংসদীয় বিতর্কসহ গণতান্ত্রিক উপায়ে রাজনৈতিক মতভিন্নতা নিরসনে আমরা সব রাজনৈতিক দলকে উৎসাহিত করছি।'
প্যাট্রিসিয়া হিল আরো বলেন, 'পরিস্থিতি যেহেতু জট পাকাচ্ছে, সেহেতু আমরা বাংলাদেশ সরকার ও রাজনৈতিক বিরোধীদের সংযম প্রদর্শন এবং সংঘাত থেকে বিরত থাকার আহ্বান জানাচ্ছি।'
সংশ্লিষ্ট সূত্রগুলো জানায়, ইলিয়াস আলী নিখোঁজ হওয়ার বিষয়টি বিএনপির পক্ষ থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে ঢাকায় বিদেশি কূটনীতিকদের জানানো হলেও তাঁরা এ বিষয়ে কোনো প্রতিক্রিয়া দেখানোর ক্ষেত্রে বিশেষ সতর্কতা অবলম্বন করছেন। গত দুই দিন যোগাযোগ করেও তাঁদের কাছ থেকে আনুষ্ঠানিক কোনো প্রতিক্রিয়া পাওয়া যায়নি।
ঢাকায় ইউরোপীয় একটি দেশের দূতাবাসের নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক কর্মকর্তা বলেন, বিষয়টি অভ্যন্তরীণ। আর অভ্যন্তরীণ কোনো ব্যাপারে হস্তক্ষেপ বা মন্তব্য করে নাক না গলানোই তাঁদের অন্যতম প্রধান নীতি। ইউরোপের অন্য একটি দেশের এক দূতাবাস কর্মকর্তা পুরো ইস্যুটিকে 'অত্যন্ত স্পর্শকাতর' হিসেবে অভিহিত করেন।
একাধিক কূটনৈতিক সূত্র মনে করে, মানবাধিকার তথা আইনের শাসন প্রতিষ্ঠার স্বার্থে গুম-নিখোঁজের মতো অভিযোগগুলোর সুরাহা হওয়া জরুরি। আর তা হতে হবে অভ্যন্তরীণ উদ্যোগেই।
প্যাট্রিসিয়া হিল আরো বলেন, 'পরিস্থিতি যেহেতু জট পাকাচ্ছে, সেহেতু আমরা বাংলাদেশ সরকার ও রাজনৈতিক বিরোধীদের সংযম প্রদর্শন এবং সংঘাত থেকে বিরত থাকার আহ্বান জানাচ্ছি।'
সংশ্লিষ্ট সূত্রগুলো জানায়, ইলিয়াস আলী নিখোঁজ হওয়ার বিষয়টি বিএনপির পক্ষ থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে ঢাকায় বিদেশি কূটনীতিকদের জানানো হলেও তাঁরা এ বিষয়ে কোনো প্রতিক্রিয়া দেখানোর ক্ষেত্রে বিশেষ সতর্কতা অবলম্বন করছেন। গত দুই দিন যোগাযোগ করেও তাঁদের কাছ থেকে আনুষ্ঠানিক কোনো প্রতিক্রিয়া পাওয়া যায়নি।
ঢাকায় ইউরোপীয় একটি দেশের দূতাবাসের নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক কর্মকর্তা বলেন, বিষয়টি অভ্যন্তরীণ। আর অভ্যন্তরীণ কোনো ব্যাপারে হস্তক্ষেপ বা মন্তব্য করে নাক না গলানোই তাঁদের অন্যতম প্রধান নীতি। ইউরোপের অন্য একটি দেশের এক দূতাবাস কর্মকর্তা পুরো ইস্যুটিকে 'অত্যন্ত স্পর্শকাতর' হিসেবে অভিহিত করেন।
একাধিক কূটনৈতিক সূত্র মনে করে, মানবাধিকার তথা আইনের শাসন প্রতিষ্ঠার স্বার্থে গুম-নিখোঁজের মতো অভিযোগগুলোর সুরাহা হওয়া জরুরি। আর তা হতে হবে অভ্যন্তরীণ উদ্যোগেই।
No comments