নেইমারদের বাধা আজ কাশিওয়া রেসল
খেলবে দুটো দল। তাতে সব মিলিয়ে মাঠে নামবেন অন্তত ২২ জন বা তারও বেশি ফুটবলার। অথচ সবাইকে ছাড়িয়ে মনোযোগটা যেন শুধু একজনের দিকে। নেইমার। বাংলাদেশ সময় আজ বিকেল সাড়ে ৪টায় ক্লাব বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে জাপানের কাশিওয়া রেসলের বিপক্ষে ব্রাজিলিয়ান ক্লাব সান্তোসের ম্যাচটা নিয়ে অনেক কথাবার্তা হচ্ছে। কিন্তু ঘুরেফিরে সব কথাবার্তাই যেন শেষ হচ্ছে নেইমারে গিয়ে! নিজের তারকাদ্যুতি দিয়ে পুরো টুর্নামেন্ট এতটাই
আলোকিত করে রেখেছেন ব্রাজিলের এ নতুন প্রজন্মের তারকা। আলোকিত করে রেখেছেন আরো একজন। লিওনেল মেসি। নেইমারের চেয়ে বরং তাঁর ওপর লাইমলাইটটা আরো বেশি। তবে 'আর্জেন্টাইন খুদে জাদুকর' মাঠে নামবেন আগামীকাল। তার আগে এ সময়টা তাই শুধুই নেইমারের। সান্তোসকে জেতাবেন তিনি, ওপাশ থেকে মেসি ফাইনালে তুলবেন তাঁর দল বার্সেলোনাকে। তারপর ইয়োকোহামা স্টেডিয়ামে টুর্নামেন্টের সবচেয়ে বড় দুই তারকার মহারণ দেখবে সবাই_ফুটবল-বিশ্ব এখন এমন স্বপ্নে বিভোর। অবশ্য তার আগে কাশিওয়া রেসলের বিপক্ষে আজকের ম্যাচটা জিততে হবে সান্তোসকে এবং সবার ধারণা তারা খুব সহজেই জিতবে!
হ্যাঁ, এ ম্যাচে সান্তোসই ফেভারিট। কোনো অঘটন ঘটতে পারে এমন আশঙ্কা কারো মনে নেই বললেই চলে। আগ্রহটা তাই দুই দলের সম্ভাব্য অসম লড়াই নিয়ে নয়, আগ্রহ বড় আসরে নেইমারের ফুটবল জাদু দেখা নিয়ে। এমনকি প্রতিপক্ষ কোচ নেলসিনহোও স্বীকার করেছেন এ ম্যাচে সান্তোসই ফেভারিট, নেইমারদের বিপক্ষে খেলতে পারাটা নাকি তাঁদের জন্য সৌভাগ্য, 'সবাই জানে যে সান্তোস আর বার্সেলোনা হচ্ছে এ আসরের সবচেয়ে ফেভারিট দুই দল। তাদের মধ্যে যেকোনো একটা দলই শিরোপা জিতবে। এ রকম দলের বিপক্ষে খেলতে পারাটাই আমাদের জন্য বিশাল সুযোগ!' এটা প্রতিপক্ষের ওজন বুঝে তাদের সম্মান রেখে বলা কথা। তাই বলে নিজের দায়িত্বের কথাও ভুলে যাননি জাপানের ক্লাবের এ ব্রাজিলিয়ান কোচ। সান্তোসের সঙ্গে তাঁর চেনাজানাটা অনেক দিনের। ঐতিহ্যবাহী এ ব্রাজিলিয়ান ক্লাবের হয়ে তিনি নিজেও একসময় খেলেছেন। নিজের সাবেক ক্লাব এবং সেখানকার তারকা নেইমারের জন্য হয়তো কিছুটা গর্ববোধ আছে তাঁরও। কিন্তু আজ যে নেলসিনহো মাঠে নামবেন তিনি তো সান্তোসের সাবেক ফুটবলার নন, কাশিওয়া রেসলের কোচ! দ্বিতীয় বিভাগে থাকা একটা দলের দায়িত্ব নিয়ে যিনি দুই বছরের মধ্যে তাদের চ্যাম্পিয়ন করেছেন জে-লিগে! এ আত্মবিশ্বাসটাই আজকের ম্যাচে থাকবে তাঁর বড় শক্তি হয়ে, 'সান্তোসের সঙ্গে আমার অনেক পুরনো সম্পর্ক কিন্তু এই ম্যাচে আমি সেসব আবেগ দূরে রাখতে চাই। এটা আমার ক্যারিয়ারের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ম্যাচগুলোর একটা।' আর এতটা গুরুত্বপূর্ণ বলেই নেইমারদের চোখরাঙানিটাকেও খুব একটা ভয় পাচ্ছেন না তিনি, 'সবার মনোযোগ তার (নেইমার) দিকে। আমি জানি সে অসাধারণ ফুটবলার এবং অমিত সম্ভাবনাময়। কিন্তু আমাদের পরিকল্পনা শুধু নেইমারকে ঘিরে নয়, সবাইকে নিয়ে। আমাদের তো পুরো দলটার বিপক্ষে খেলতে হবে, একজনের বিপক্ষে নয়।'
যাঁকে নিয়ে এত কথাবার্তা সেই নেইমার নাকি এরই মধ্যে মুগ্ধ হয়েছেন জাপানেও এত লোক তাঁকে চেনে দেখে! যেখানেই যাচ্ছেন মানুষের ভালোবাসায় তিনি আপ্লুত। এটা বলার পর আজকের ম্যাচে আর মনোযোগটা তাঁর ওপর থেকে অন্য দিকে সরে কী করে! এএফপি
হ্যাঁ, এ ম্যাচে সান্তোসই ফেভারিট। কোনো অঘটন ঘটতে পারে এমন আশঙ্কা কারো মনে নেই বললেই চলে। আগ্রহটা তাই দুই দলের সম্ভাব্য অসম লড়াই নিয়ে নয়, আগ্রহ বড় আসরে নেইমারের ফুটবল জাদু দেখা নিয়ে। এমনকি প্রতিপক্ষ কোচ নেলসিনহোও স্বীকার করেছেন এ ম্যাচে সান্তোসই ফেভারিট, নেইমারদের বিপক্ষে খেলতে পারাটা নাকি তাঁদের জন্য সৌভাগ্য, 'সবাই জানে যে সান্তোস আর বার্সেলোনা হচ্ছে এ আসরের সবচেয়ে ফেভারিট দুই দল। তাদের মধ্যে যেকোনো একটা দলই শিরোপা জিতবে। এ রকম দলের বিপক্ষে খেলতে পারাটাই আমাদের জন্য বিশাল সুযোগ!' এটা প্রতিপক্ষের ওজন বুঝে তাদের সম্মান রেখে বলা কথা। তাই বলে নিজের দায়িত্বের কথাও ভুলে যাননি জাপানের ক্লাবের এ ব্রাজিলিয়ান কোচ। সান্তোসের সঙ্গে তাঁর চেনাজানাটা অনেক দিনের। ঐতিহ্যবাহী এ ব্রাজিলিয়ান ক্লাবের হয়ে তিনি নিজেও একসময় খেলেছেন। নিজের সাবেক ক্লাব এবং সেখানকার তারকা নেইমারের জন্য হয়তো কিছুটা গর্ববোধ আছে তাঁরও। কিন্তু আজ যে নেলসিনহো মাঠে নামবেন তিনি তো সান্তোসের সাবেক ফুটবলার নন, কাশিওয়া রেসলের কোচ! দ্বিতীয় বিভাগে থাকা একটা দলের দায়িত্ব নিয়ে যিনি দুই বছরের মধ্যে তাদের চ্যাম্পিয়ন করেছেন জে-লিগে! এ আত্মবিশ্বাসটাই আজকের ম্যাচে থাকবে তাঁর বড় শক্তি হয়ে, 'সান্তোসের সঙ্গে আমার অনেক পুরনো সম্পর্ক কিন্তু এই ম্যাচে আমি সেসব আবেগ দূরে রাখতে চাই। এটা আমার ক্যারিয়ারের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ম্যাচগুলোর একটা।' আর এতটা গুরুত্বপূর্ণ বলেই নেইমারদের চোখরাঙানিটাকেও খুব একটা ভয় পাচ্ছেন না তিনি, 'সবার মনোযোগ তার (নেইমার) দিকে। আমি জানি সে অসাধারণ ফুটবলার এবং অমিত সম্ভাবনাময়। কিন্তু আমাদের পরিকল্পনা শুধু নেইমারকে ঘিরে নয়, সবাইকে নিয়ে। আমাদের তো পুরো দলটার বিপক্ষে খেলতে হবে, একজনের বিপক্ষে নয়।'
যাঁকে নিয়ে এত কথাবার্তা সেই নেইমার নাকি এরই মধ্যে মুগ্ধ হয়েছেন জাপানেও এত লোক তাঁকে চেনে দেখে! যেখানেই যাচ্ছেন মানুষের ভালোবাসায় তিনি আপ্লুত। এটা বলার পর আজকের ম্যাচে আর মনোযোগটা তাঁর ওপর থেকে অন্য দিকে সরে কী করে! এএফপি
No comments