ডিসিসি নির্বাচন করবে নতুন কমিশন : আশরাফ
বর্তমান নির্বাচন কমিশনের (ইসি) ঢাকা সিটি করপোরেশন (ডিসিসি) নির্বাচন করতে না পারার কারণগুলোকে সমর্থন করেছেন স্থানীয় সরকারমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম। তিনি বলেছেন, 'আমরা আশা করেছিলাম, বর্তমান ইসি ডিসিসি নির্বাচন করবে; কিন্তু তারা বেশ কিছু কারণ দেখিয়েছে। এ কারণে আইনে থাকলেও ৯০ দিনের মধ্যে ডিসিসি নির্বাচন করা সম্ভব হচ্ছে না। নতুন নির্বাচন কমিশন দ্বিখণ্ডিত ঢাকা সিটি
করপোরেশনের নির্বাচন করবে।' গতকাল মঙ্গলবার আগারগাঁওয়ের পরিসংখ্যান ভবনের সামনে পৌরসভার মেয়রদের মধ্যে গার্বেজ ডাম্প ট্রাক হস্তান্তর অনুষ্ঠানে এ মন্তব্য করেন আশরাফুল।
সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে আশরাফ বলেন, 'আইনে ৯০ দিনের মধ্যে ডিসিসি নির্বাচন করার বাধ্যবাধকতা থাকলেও কমিশনের অপারগতার কারণে তা হচ্ছে না। আমরা আশা করি, নতুন কমিশন এলে তাদের প্রথম কাজ হবে ডিসিসি নির্বাচন করা।' বর্তমান কমিশনের সমালোচনা করে তিনি বলেন, নির্বাচন কমিশনের কাজ নির্বাচন করা। নির্বাচন করা কিংবা না করার ব্যপারে 'হ্যাঁ' কিংবা 'না' বলার অধিকার তাদের নেই।
ডিসিসি ভাগ করা নিয়ে সমালোচকদের উদ্দেশে স্থানীয় সরকারমন্ত্রী বলেন, এখন পর্যন্ত কেউ ডিসিসি ভাগের বিরুদ্ধে বস্তুনিষ্ঠ যুক্তি উপস্থাপন করতে পারেনি। সুতরাং যাঁরা কথা বলবেন, তাঁরা জেনেশুনে বলবেন। আবেগ দিয়ে বলা ঠিক নয়। কারণ ডিসিসিকে প্রশাসনিক পুনর্বিন্যাস করার জন্য দুই ভাগ করা হয়েছে। এ সময় তিনি ডিসিসিকে আরো ভাগ করার ইঙ্গিত দেন।
স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ের সফলতা তুলে ধরে মন্ত্রী বলেন, "পদ্মা সেতু নিয়ে দুর্নীতির অভিযোগ উঠলেও স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয় নিয়ে কোনো অভিযোগ ওঠেনি। আমরা দুর্নীতিকে 'না' বলেই সরকার গঠন করেছিলাম। এ মন্ত্রণালয় সে কথা রাখতে সক্ষম হয়েছে।" তিনি অভিযোগ করে বলেন, মহাজোট সরকার ক্ষমতায় না এলে দেশ জঙ্গি এবং তালেবানদের অভয়ারণ্যে পরিণত হতো। সরকারের বিভিন্ন কাজের সমালোচকদের উদ্দেশে তিনি বলেন, বস্তুনিষ্ঠভাবে সমালোচনা করুন। কারণ এর মাধ্যমে গণতন্ত্রের উন্নয়ন ঘটে।
এ সময় সৈয়দ আশরাফ স্থানীয়ভাবে শতভাগ অর্থ সংগ্রহ করতে পৌর মেয়রদের পরামর্শ দেন। তিনি উদাহরণ টেনে বলেন, ভোট কমার ভয়ে ঢাকা সিটি করপোরেশনে ১২-১৩ বছরে কোনো হোল্ডিং ট্যাক্স বাড়ানো হয়নি। ট্যাক্স না বাড়ালে স্থানীয় সরকার উন্নয়ন সম্ভব নয় বলেও তিনি মন্তব্য করেন। পরে মন্ত্রী মেয়রদের মধ্যে গাড়ির চাবি বিতরণ করেন।
অনুষ্ঠানে বক্তব্য দেন স্থানীয় সরকার প্রতিমন্ত্রী অ্যাডভোকেট জাহাঙ্গীর কবির নানক, মন্ত্রণালয়ের সচিব আবু আলম মোহাম্মদ শহিদ খান প্রমুখ। বাংলাদেশ সরকার, এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক (এডিবি), জার্মানিভিত্তিক সংগঠন কেএফডাবি্লউ এবং জিআইজেডের সহায়তায় ৩৫টি পৌরসভায় মোট ৯২টি ট্রাক সরবরাহ করা হয়েছে। এই ৯২টি ট্রাকের মধ্যে ৫২টি দেড় টনের, বাকি ৪০টি তিন টনের। এগুলো সংগ্রহে খরচ হয়েছে ২৬৯৪.৩৫ লাখ টাকা।
সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে আশরাফ বলেন, 'আইনে ৯০ দিনের মধ্যে ডিসিসি নির্বাচন করার বাধ্যবাধকতা থাকলেও কমিশনের অপারগতার কারণে তা হচ্ছে না। আমরা আশা করি, নতুন কমিশন এলে তাদের প্রথম কাজ হবে ডিসিসি নির্বাচন করা।' বর্তমান কমিশনের সমালোচনা করে তিনি বলেন, নির্বাচন কমিশনের কাজ নির্বাচন করা। নির্বাচন করা কিংবা না করার ব্যপারে 'হ্যাঁ' কিংবা 'না' বলার অধিকার তাদের নেই।
ডিসিসি ভাগ করা নিয়ে সমালোচকদের উদ্দেশে স্থানীয় সরকারমন্ত্রী বলেন, এখন পর্যন্ত কেউ ডিসিসি ভাগের বিরুদ্ধে বস্তুনিষ্ঠ যুক্তি উপস্থাপন করতে পারেনি। সুতরাং যাঁরা কথা বলবেন, তাঁরা জেনেশুনে বলবেন। আবেগ দিয়ে বলা ঠিক নয়। কারণ ডিসিসিকে প্রশাসনিক পুনর্বিন্যাস করার জন্য দুই ভাগ করা হয়েছে। এ সময় তিনি ডিসিসিকে আরো ভাগ করার ইঙ্গিত দেন।
স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ের সফলতা তুলে ধরে মন্ত্রী বলেন, "পদ্মা সেতু নিয়ে দুর্নীতির অভিযোগ উঠলেও স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয় নিয়ে কোনো অভিযোগ ওঠেনি। আমরা দুর্নীতিকে 'না' বলেই সরকার গঠন করেছিলাম। এ মন্ত্রণালয় সে কথা রাখতে সক্ষম হয়েছে।" তিনি অভিযোগ করে বলেন, মহাজোট সরকার ক্ষমতায় না এলে দেশ জঙ্গি এবং তালেবানদের অভয়ারণ্যে পরিণত হতো। সরকারের বিভিন্ন কাজের সমালোচকদের উদ্দেশে তিনি বলেন, বস্তুনিষ্ঠভাবে সমালোচনা করুন। কারণ এর মাধ্যমে গণতন্ত্রের উন্নয়ন ঘটে।
এ সময় সৈয়দ আশরাফ স্থানীয়ভাবে শতভাগ অর্থ সংগ্রহ করতে পৌর মেয়রদের পরামর্শ দেন। তিনি উদাহরণ টেনে বলেন, ভোট কমার ভয়ে ঢাকা সিটি করপোরেশনে ১২-১৩ বছরে কোনো হোল্ডিং ট্যাক্স বাড়ানো হয়নি। ট্যাক্স না বাড়ালে স্থানীয় সরকার উন্নয়ন সম্ভব নয় বলেও তিনি মন্তব্য করেন। পরে মন্ত্রী মেয়রদের মধ্যে গাড়ির চাবি বিতরণ করেন।
অনুষ্ঠানে বক্তব্য দেন স্থানীয় সরকার প্রতিমন্ত্রী অ্যাডভোকেট জাহাঙ্গীর কবির নানক, মন্ত্রণালয়ের সচিব আবু আলম মোহাম্মদ শহিদ খান প্রমুখ। বাংলাদেশ সরকার, এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক (এডিবি), জার্মানিভিত্তিক সংগঠন কেএফডাবি্লউ এবং জিআইজেডের সহায়তায় ৩৫টি পৌরসভায় মোট ৯২টি ট্রাক সরবরাহ করা হয়েছে। এই ৯২টি ট্রাকের মধ্যে ৫২টি দেড় টনের, বাকি ৪০টি তিন টনের। এগুলো সংগ্রহে খরচ হয়েছে ২৬৯৪.৩৫ লাখ টাকা।
No comments