মহাজোটের গণমিছিল আজ
আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন মহাজোট যুদ্ধাপরাধীদের দ্রুত বিচারের দাবি ও তাদের রক্ষায় বিএনপি-জামায়াত জোটের ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে জনমত সৃষ্টির লক্ষ্যে আজ বৃহস্পতিবার রাজধানীতে গণমিছিল করবে। একই দাবিতে যুগপৎভাবে পতাকা মিছিল করবে সিপিবি। মহাজোটের গণমিছিলকালে ঢাকাকে মিছিলের নগরীতে পরিণত করার পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে। আওয়ামী লীগসহ মহাজোট ও ১৪ দল এবং এসব দলের সহযোগী ও ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠনের নেতাকর্মী-সমর্থকরা
দুপুর আড়াইটার মধ্যে ঢাকার ২৮টি থানা, ১০০টি ওয়ার্ড এবং ১৯টি ইউনিয়ন থেকে গণমিছিলের যাত্রা শুরু করবেন।
মিছিল শেষে বিকেল সাড়ে ৩টায় ঐতিহাসিক সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের 'শিখা চিরন্তন'-এর সামনে সমাবেশ অনুষ্ঠিত হবে। এ সমাবেশ থেকে যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের দাবিতে মহাজোটের পরবর্তী কর্মসূচি ঘোষণা করা হবে। পরবর্তী কর্মসূচি হিসেবে সারাদেশেও অনুরূপ গণমিছিল ও সভা-সমাবেশের ঘোষণা আসতে পারে।
অন্যদিকে সিপিবি বিকেল ৩টায় ঢাকার সব ওয়ার্ড থেকে পতাকা মিছিল বের করবে। সব মিছিলই শিখা চিরন্তনের পাশ দিয়ে এসে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে এসে শেষ হবে। সেখানে বিকেল সাড়ে ৪টায় সমাবেশ করবে তারা।
তবে মহাজোটের গণমিছিলে সেক্টর কমান্ডারস ফোরাম, মুক্তিযোদ্ধা সংসদ, একাত্তরের ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটি, সম্মিলিত সাংস্কৃতিক জোট, বিভিন্ন ছাত্র-যুব-শ্রমিক-শিক্ষক-কৃষক-সাংস্কৃতিক ও পেশাজীবী সংগঠনসহ মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের সব সংগঠনের নেতাকর্মীরাও যোগ দেবেন। ফলে এটি কার্যত মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের সব শক্তির ঐক্যবদ্ধ গণমিছিলে পরিণত হওয়ার কথা রয়েছে।
এর আগে গত ২০ ডিসেম্বর প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে ১৪ দল এবং এর আগের দিন সিপিবি নেতাদের পৃথক বৈঠকে যুদ্ধাপরাধীদের বিচার ইস্যুতে ঢাকাসহ সারাদেশে যুগপৎ মিছিল ও সমাবেশ করার বিষয়ে ঐকমত্য হয়। গতকাল বুধবার গণভবনে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠককালে জাতীয় পার্টি নেতারাও যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের প্রতি পূর্ণ সমর্থন জানিয়ে ১৪ দলের গণমিছিলে মাঠে থাকার ঘোষণা দিয়েছেন।
গণভবনে প্রধানমন্ত্রীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত বুধবারের বৈঠক শেষে প্রেস ব্রিফিংয়ে আওয়ামী লীগের উপদেষ্টামণ্ডলীর সদস্য আমির হোসেন আমু এমপি বলেন, যুদ্ধাপরাধীদের বিচার একটি জাতীয় সমস্যা। জীবনের ঝুঁকি নিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এ বিচারের কাজে হাত দিয়েছেন। তাই বৈঠকে এ ইস্যুতেও ঐক্যবদ্ধ ও একসঙ্গে পথচলার সিদ্ধান্ত হয়েছে।
দলের উপদেষ্টা পরিষদ সদস্য তোফায়েল আহমেদ এমপি জানান, বৈঠকে জাতীয় পার্টি যুদ্ধাপরাধীদের বিচার প্রক্রিয়াকে সমর্থন জানিয়েছে। একমাত্র স্বাধীনতাবিরোধী ও তাদের সমর্থক ছাড়া দেশের সব শ্রেণী-পেশার মানুষ ও রাজনৈতিক দল যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের দাবিতে ঐক্যবদ্ধ। তাই ১৪ দল এ বিচার দ্রুত শেষ করার লক্ষ্যে বৃহস্পতিবার রাজধানী ঢাকাকে মিছিলের নগরীতে পরিণত করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। বুধবারের বৈঠকে জাপা এ গণমিছিল এবং মিছিল শেষে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের জনসমাবেশে প্রতিনিধি রাখারও সিদ্ধান্ত জানিয়েছে।
এ সময় জাতীয় পার্টির মহাসচিব এ বি এম রুহুল আমিন হাওলাদার বলেন, বৈঠকে যুদ্ধাপরাধীদের বিচার নিয়ে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে আলোচনা হয়েছে। মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের সব মানুষই এ বিচার চায়। আমরাও বৈঠকে স্বচ্ছতার সঙ্গে বিচার করে যুদ্ধাপরাধীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির বিষয়ে একমত পোষণ করেছি। এ বিচারের দাবিতে আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন ১৪ দলের গণমিছিল ও সমাবেশে জাপার নেতৃত্ব ও প্রতিনিধিত্ব থাকবে।
মিছিল শেষে বিকেল সাড়ে ৩টায় ঐতিহাসিক সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের 'শিখা চিরন্তন'-এর সামনে সমাবেশ অনুষ্ঠিত হবে। এ সমাবেশ থেকে যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের দাবিতে মহাজোটের পরবর্তী কর্মসূচি ঘোষণা করা হবে। পরবর্তী কর্মসূচি হিসেবে সারাদেশেও অনুরূপ গণমিছিল ও সভা-সমাবেশের ঘোষণা আসতে পারে।
অন্যদিকে সিপিবি বিকেল ৩টায় ঢাকার সব ওয়ার্ড থেকে পতাকা মিছিল বের করবে। সব মিছিলই শিখা চিরন্তনের পাশ দিয়ে এসে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে এসে শেষ হবে। সেখানে বিকেল সাড়ে ৪টায় সমাবেশ করবে তারা।
তবে মহাজোটের গণমিছিলে সেক্টর কমান্ডারস ফোরাম, মুক্তিযোদ্ধা সংসদ, একাত্তরের ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটি, সম্মিলিত সাংস্কৃতিক জোট, বিভিন্ন ছাত্র-যুব-শ্রমিক-শিক্ষক-কৃষক-সাংস্কৃতিক ও পেশাজীবী সংগঠনসহ মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের সব সংগঠনের নেতাকর্মীরাও যোগ দেবেন। ফলে এটি কার্যত মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের সব শক্তির ঐক্যবদ্ধ গণমিছিলে পরিণত হওয়ার কথা রয়েছে।
এর আগে গত ২০ ডিসেম্বর প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে ১৪ দল এবং এর আগের দিন সিপিবি নেতাদের পৃথক বৈঠকে যুদ্ধাপরাধীদের বিচার ইস্যুতে ঢাকাসহ সারাদেশে যুগপৎ মিছিল ও সমাবেশ করার বিষয়ে ঐকমত্য হয়। গতকাল বুধবার গণভবনে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠককালে জাতীয় পার্টি নেতারাও যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের প্রতি পূর্ণ সমর্থন জানিয়ে ১৪ দলের গণমিছিলে মাঠে থাকার ঘোষণা দিয়েছেন।
গণভবনে প্রধানমন্ত্রীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত বুধবারের বৈঠক শেষে প্রেস ব্রিফিংয়ে আওয়ামী লীগের উপদেষ্টামণ্ডলীর সদস্য আমির হোসেন আমু এমপি বলেন, যুদ্ধাপরাধীদের বিচার একটি জাতীয় সমস্যা। জীবনের ঝুঁকি নিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এ বিচারের কাজে হাত দিয়েছেন। তাই বৈঠকে এ ইস্যুতেও ঐক্যবদ্ধ ও একসঙ্গে পথচলার সিদ্ধান্ত হয়েছে।
দলের উপদেষ্টা পরিষদ সদস্য তোফায়েল আহমেদ এমপি জানান, বৈঠকে জাতীয় পার্টি যুদ্ধাপরাধীদের বিচার প্রক্রিয়াকে সমর্থন জানিয়েছে। একমাত্র স্বাধীনতাবিরোধী ও তাদের সমর্থক ছাড়া দেশের সব শ্রেণী-পেশার মানুষ ও রাজনৈতিক দল যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের দাবিতে ঐক্যবদ্ধ। তাই ১৪ দল এ বিচার দ্রুত শেষ করার লক্ষ্যে বৃহস্পতিবার রাজধানী ঢাকাকে মিছিলের নগরীতে পরিণত করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। বুধবারের বৈঠকে জাপা এ গণমিছিল এবং মিছিল শেষে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের জনসমাবেশে প্রতিনিধি রাখারও সিদ্ধান্ত জানিয়েছে।
এ সময় জাতীয় পার্টির মহাসচিব এ বি এম রুহুল আমিন হাওলাদার বলেন, বৈঠকে যুদ্ধাপরাধীদের বিচার নিয়ে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে আলোচনা হয়েছে। মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের সব মানুষই এ বিচার চায়। আমরাও বৈঠকে স্বচ্ছতার সঙ্গে বিচার করে যুদ্ধাপরাধীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির বিষয়ে একমত পোষণ করেছি। এ বিচারের দাবিতে আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন ১৪ দলের গণমিছিল ও সমাবেশে জাপার নেতৃত্ব ও প্রতিনিধিত্ব থাকবে।
No comments