পঞ্চম ওয়ানডে-নিয়মরক্ষা আর ইরফানের ফেরার ম্যাচ!
বাকি সবার কাছে চেন্নাইয়ের পঞ্চম ওয়ানডেটা হতে পারে নিয়মরক্ষার, কিন্তু ইরফান পাঠানের কাছে? শেষ সুযোগ, নাকি মরীচিকা! জাতীয় দলের হয়ে তাঁকে সর্বশেষ খেলতে দেখা গেছে ২০০৯ সালের ফেব্রুয়ারিতে, শ্রীলঙ্কা সফরে। এরপর থেকে তিনি জাতীয় দলে ব্রাত্য। ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজের শেষ দুই ম্যাচে নির্বাচকরা তাঁকে দলে রেখেছেন। বলা যায় ঘরোয়া ক্রিকেটে ভালো করে নিজেই ডাকটা আদায় করে নিয়েছেন।
কিন্তু মূল একাদশে রাহুল শর্মার ওয়ানডে অভিষেক হয়ে গেল, ইরফান বসে রইলেন সাইড বেঞ্চে। শেষ ওয়ানডেতে সুযোগটা কি পাবেন 'পাঠান' ভাইদের ছোটজন?
অস্ট্রেলিয়া সিরিজের জন্য আগেভাগেই উড়াল দিয়েছেন শচীন টেন্ডুলকার, রাহুল দ্রাবিড়, ভিভিএস লক্ষ্মণ, ঈশান্ত শর্মাসহ বেশ কয়েকজন। টেন্ডুলকার এবং ঈশান্ত ওয়ানডে খেললেও ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে সিরিজে খেলেননি। বিশ্রামে ছিলেন নিয়মিত অধিনায়ক মহেন্দ্র সিং ধোনিও। তাঁদের ছাড়াই এক ম্যাচ হাতে রেখে সিরিজ জিতেছেন ভারপ্রাপ্ত অধিনায়ক বীরেন্দর শেবাগ। শেষ ম্যাচে কী রিজার্ভ বেঞ্চের শক্তিটা একটু যাচাই করে নেবেন, নাকি ব্যবধান বাড়াতে শেষ ম্যাচ জিততেও সর্বশক্তি নিয়ে ঝাঁপাবেন? শেবাগ যদি প্রথম পথে হাঁটেন, তাহলেও অবশ্য খুব বেশি অদল-বদল করতে হবে না। গৌতম গম্ভীরকে বিশ্রাম দিয়ে ওপেনার হিসেবে খেলাতে পারেন আজিঙ্কা রাহানেকে। অস্ট্রেলিয়ায় টেস্ট দলে থাকা রাহানেকে মিডল অর্ডারে বাজিয়ে দেখার জন্য বসানো হতে পারে সুরেশ রায়নাকেও। মিডল অর্ডারে আরেকটা সুযোগ দেওয়া হতে পারে মনোজ তিওয়ারিকে, যদিও সুযোগের অপচয়ের উদাহরণ হিসেবে এখনই তাঁর নাম অনেকের মুখে মুখে। রানে থাকা রোহিত শর্মার জায়গাটা নিয়ে অবশ্য কোনো প্রশ্ন নেই, যেমন নেই বিরাট কোহলিকে নিয়েও। চেন্নাইয়ের স্পিনসহায়ক পিচে দুই স্পিনার খেলানোর পক্ষেই থাকার কথা শেবাগের, সে ক্ষেত্রে অভিমন্যু মিথুন কিংবা বিনয়কুমারের মধ্যে যেকোনো একজনের জায়গায় ঢুকে পড়তে পারেন ইরফান। দুজনেই গত ম্যাচে খরুচে বোলিং করেছেন। এ অবস্থায় অভিজ্ঞ ইরফান সুযোগটা পেতেই পারেন। তা ছাড়া তাঁর উপস্থিতির কারণে ডানহাতি-বাঁহাতি বোলারের সমন্বয় আক্রমণে বৈচিত্র্যও বাড়াবে।
ওয়েস্ট ইন্ডিজের অবশ্য হারানোর কিছু নেই। তাই সিরিজ হারের ব্যবধানটা ৩-২ করার দিকেই তাদের মনোযাগ থাকবে। ড্যারেন ব্রাভোকে চতুর্থ ওয়ানডেতে পাওয়া যায়নি হ্যামস্ট্রিংয়ের চোটের জন্য। চেন্নাইতেও খুব সম্ভবত দেখা যাবে না 'নতুন লারা'কে। রবিবার শেষ ম্যাচে তিনজন স্পিনার নিয়ে নামতে পারেন ড্যারেন সামি, আশা করছেন শেষ ম্যাচটা জিতেই দেশে ফেরার বিমানে চড়ার, 'আমরা মনে করি, এখনো ম্যাচ জেতা সম্ভব। কাল (আজ) আমরা মাঠে নামব আরো দশটা ম্যাচে যেভাবে মাঠে নামি, ঠিক সেভাবেই, জয়ের প্রত্যাশা নিয়ে। সিরিজের ফল নির্ধারিত হয়ে গেলেও এ বিষয়টা আমাদের মনোসংযোগে ব্যাঘাত ঘটায়নি।' পিটিআই, ক্রিকেটনেক্সট
অস্ট্রেলিয়া সিরিজের জন্য আগেভাগেই উড়াল দিয়েছেন শচীন টেন্ডুলকার, রাহুল দ্রাবিড়, ভিভিএস লক্ষ্মণ, ঈশান্ত শর্মাসহ বেশ কয়েকজন। টেন্ডুলকার এবং ঈশান্ত ওয়ানডে খেললেও ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে সিরিজে খেলেননি। বিশ্রামে ছিলেন নিয়মিত অধিনায়ক মহেন্দ্র সিং ধোনিও। তাঁদের ছাড়াই এক ম্যাচ হাতে রেখে সিরিজ জিতেছেন ভারপ্রাপ্ত অধিনায়ক বীরেন্দর শেবাগ। শেষ ম্যাচে কী রিজার্ভ বেঞ্চের শক্তিটা একটু যাচাই করে নেবেন, নাকি ব্যবধান বাড়াতে শেষ ম্যাচ জিততেও সর্বশক্তি নিয়ে ঝাঁপাবেন? শেবাগ যদি প্রথম পথে হাঁটেন, তাহলেও অবশ্য খুব বেশি অদল-বদল করতে হবে না। গৌতম গম্ভীরকে বিশ্রাম দিয়ে ওপেনার হিসেবে খেলাতে পারেন আজিঙ্কা রাহানেকে। অস্ট্রেলিয়ায় টেস্ট দলে থাকা রাহানেকে মিডল অর্ডারে বাজিয়ে দেখার জন্য বসানো হতে পারে সুরেশ রায়নাকেও। মিডল অর্ডারে আরেকটা সুযোগ দেওয়া হতে পারে মনোজ তিওয়ারিকে, যদিও সুযোগের অপচয়ের উদাহরণ হিসেবে এখনই তাঁর নাম অনেকের মুখে মুখে। রানে থাকা রোহিত শর্মার জায়গাটা নিয়ে অবশ্য কোনো প্রশ্ন নেই, যেমন নেই বিরাট কোহলিকে নিয়েও। চেন্নাইয়ের স্পিনসহায়ক পিচে দুই স্পিনার খেলানোর পক্ষেই থাকার কথা শেবাগের, সে ক্ষেত্রে অভিমন্যু মিথুন কিংবা বিনয়কুমারের মধ্যে যেকোনো একজনের জায়গায় ঢুকে পড়তে পারেন ইরফান। দুজনেই গত ম্যাচে খরুচে বোলিং করেছেন। এ অবস্থায় অভিজ্ঞ ইরফান সুযোগটা পেতেই পারেন। তা ছাড়া তাঁর উপস্থিতির কারণে ডানহাতি-বাঁহাতি বোলারের সমন্বয় আক্রমণে বৈচিত্র্যও বাড়াবে।
ওয়েস্ট ইন্ডিজের অবশ্য হারানোর কিছু নেই। তাই সিরিজ হারের ব্যবধানটা ৩-২ করার দিকেই তাদের মনোযাগ থাকবে। ড্যারেন ব্রাভোকে চতুর্থ ওয়ানডেতে পাওয়া যায়নি হ্যামস্ট্রিংয়ের চোটের জন্য। চেন্নাইতেও খুব সম্ভবত দেখা যাবে না 'নতুন লারা'কে। রবিবার শেষ ম্যাচে তিনজন স্পিনার নিয়ে নামতে পারেন ড্যারেন সামি, আশা করছেন শেষ ম্যাচটা জিতেই দেশে ফেরার বিমানে চড়ার, 'আমরা মনে করি, এখনো ম্যাচ জেতা সম্ভব। কাল (আজ) আমরা মাঠে নামব আরো দশটা ম্যাচে যেভাবে মাঠে নামি, ঠিক সেভাবেই, জয়ের প্রত্যাশা নিয়ে। সিরিজের ফল নির্ধারিত হয়ে গেলেও এ বিষয়টা আমাদের মনোসংযোগে ব্যাঘাত ঘটায়নি।' পিটিআই, ক্রিকেটনেক্সট
No comments