নোবেল পদক গ্রহণ করলেন তিন শান্তিযোদ্ধা
২০১১ সালের নোবেল শান্তি পুরস্কার গ্রহণ করেছেন তিন নারী। তারা হলেন_ লাইবেরিয়ার নারী প্রেসিডেন্ট এলেন জনসন সিরলিফ, তার স্বদেশি শান্তিকর্মী লেমাহ গবোই এবং ইয়েমেনের গণতন্ত্রকামী আন্দোলনের কর্মী তাওয়াক্কুল কারমান। গতকাল শনিবার নরওয়ের অসলোতে নোবেল শান্তি পুরস্কার বিজয়ী তিন নারীর হাতে পদক তুলে দেন নরওয়েজিয়ান নোবেল কমিটির প্রধান থর্বজোয়ার্ন জাগল্যান্ড। বিশ্বের একনায়কদের জন্য এটি সতর্কবার্তা হিসেবে
কাজ করবে বলে আশা প্রকাশ করেন তিনি। খবর : এএফপি, রয়টার্স অনলাইন। ক্ষমতা আঁকড়ে থাকা একনায়কদের দিন যে শেষ হয়ে এসেছে এবারের শান্তি পুরস্কার তেমনই সতর্কবার্তা প্রদান করবে বলে আশা প্রকাশ করেছেন জাগল্যান্ড। তিনি বলেন, ইয়েমেন ও সিরিয়ার নেতাদের মতো যারা ক্ষমতায় থাকার জন্য নিজেদের লোককে হত্যা করছেন, তাদের লক্ষ্য রাখতে হবে, মানব সম্প্রদায়ের স্বাধীনতা ও মানবাধিকারের তৃষ্ণা কখনও থেমে যাবে না। তিনি বলেন, ইতিহাসের এ গতিশীলতা থেকে কোনো একনায়কই বেশিদিন নিজেদের রক্ষা করতে পারবেন না। ইয়েমেনি প্রেসিডেন্ট আলি আবদুল্লাহ সালেহ পারেননি, সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট বাশার আল আসাদও জনগণের দাবি দাবিয়ে রাখতে পারবেন না।
জাগল্যান্ড বলেন, মানবাধিকার, নারীর সাম্য ও শান্তি প্রতিষ্ঠার ক্ষেত্রে আজকের বিশ্বে যে পরিবর্তনের ধারা দেখা যাচ্ছে তাতে তিন নোবেল শান্তি পুরস্কার বিজয়ীই গুরুত্বপূর্ণ সহায়ক শক্তির ভূমিকা রেখেছেন। পদক হাতে নিয়ে বিশ্বশান্তি ও নারী অধিকারের পক্ষে বক্তব্য রাখেন তিন বিজয়ী।
ুআলফ্রেড নোবেলের ১১৫তম মৃত্যুদিবসে শান্তি পুরস্কারটি প্রদান করা হয়। পুরস্কারের ১৫ লাখ ডলার তিন বিজয়ীর মধ্যে ভাগ হবে। এ ছাড়া তারা পাবেন একটি করে স্বর্ণপদক ও সনদপত্র। আজ থাকছে বিজয়ীদের সম্মানে বিশেষ কনসার্ট।
জাগল্যান্ড বলেন, মানবাধিকার, নারীর সাম্য ও শান্তি প্রতিষ্ঠার ক্ষেত্রে আজকের বিশ্বে যে পরিবর্তনের ধারা দেখা যাচ্ছে তাতে তিন নোবেল শান্তি পুরস্কার বিজয়ীই গুরুত্বপূর্ণ সহায়ক শক্তির ভূমিকা রেখেছেন। পদক হাতে নিয়ে বিশ্বশান্তি ও নারী অধিকারের পক্ষে বক্তব্য রাখেন তিন বিজয়ী।
ুআলফ্রেড নোবেলের ১১৫তম মৃত্যুদিবসে শান্তি পুরস্কারটি প্রদান করা হয়। পুরস্কারের ১৫ লাখ ডলার তিন বিজয়ীর মধ্যে ভাগ হবে। এ ছাড়া তারা পাবেন একটি করে স্বর্ণপদক ও সনদপত্র। আজ থাকছে বিজয়ীদের সম্মানে বিশেষ কনসার্ট।
No comments