কিডনি চিরকাল ভালো রাখবে যে ৭টি খাবার
কিডনি
মানবদেহের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ। এটি শরীরের পানি সরবরাহ ঠিক রেখে
দূষিত রক্ত দূর করে থাকে। একটু অসতর্কতা হলে এই অঙ্গটির বিভিন্ন সমস্যা
দেখা দিতে পারে।
যা পরবর্তীতে কিডনি ড্যামেজের মত সমস্যাও হতে পারে। তবে কিছুটা সচেতন হলে কিডনির সমস্যা অনেকেটা প্রতিরোধ করা সম্ভব। কিছু খাবার আছে যা কিডনিকে সুস্থ রাখতে সাহায্য করে থাকে। এই খাবারগুলো নিয়মিত খেলে কিডনি রোগের ঝুঁকি অনেকটা কমে যার।
১। আপেলঃ
প্রচলিত আছে ‘প্রতিদিন একটা আপেল খান আর ডাক্তারকে দূরে রাখুন’। কথাটা কিডনির ক্ষেত্রেও সত্য। আপেল উচ্চ আঁশযুক্ত খাবার, এতে অ্যান্টি-ইনফ্লামেটোরি আছে যা বাজে কোলেস্টেরল দূর করে হৃদ রোগ প্রতিরোধ করে থাকে। এছাড়া এটি ক্যান্সারের ঝুঁকি কমায়। আপেল কাঁচা বা রান্না করে অথবা প্রতিদিন এক গ্লাস আপেলের জুস খাওয়ার চেষ্টা করুন।
২। রসূনঃ
রসূন ইনফ্লেমেটোরি এবং কোলেস্টেরল কমাতে অনেক বেশি কার্যকরী। এতে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট উপাদান আছে যা দেহের প্রদাহ দূর করে থাকে। তবে রান্না করে খেলে এর অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট পাওয়া যায় না। ভাল হয় সকালে খালি পেটে কাঁচা রসূন খাওয়া, এটি হার্ট ভাল রাখার পাশাপাশি কিডনিকেও ভাল রাখে।
৩। পেঁয়াজঃ
কিডনি সুস্থ রাখার আরেকটি অন্যতম উপাদান হল পেঁয়াজ। এতে প্রচুর পরিমাণে ফ্ল্যাভোনোয়েড রয়েছে। যা রক্তের চর্বি দূর করে থাকে। এছাড়া এতে কুয়ারসেটিন আছে যা হৃদরোগ প্রতিরোধ করে থাকে। পেঁয়াজে পটাশিয়াম,প্রোটিন আছে যা কিডনির জন্য অনেক বেশি উপকারী।
৪। লাল ক্যাপসিকামঃ
লাল ক্যাপসিকামে কম পরিমাণে পটাশিয়াম আছে যা কিডনি সুস্থ রাখতে সাহায্য করে। এতে ভিটামিন সি, এ, ভিটামিন বি সিক্স, ফলিক এসিড, ও ফাইবার রয়েছে। এছাড়া লাইকোপেন, অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট উপাদান, যা ক্যান্সার প্রতিরোধক হিসেবে কাজ করে থাকে। রান্না বা সালাদ হিসেবে প্রতিদিনের খাদ্যতালিকায় লাল ক্যাপসিকাম খেতে পারেন।
৫। ডিমের সাদা অংশঃ
ডিমের সাদা অংশে প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন আছে। এতে প্রচুর পরিমাণে ফসফরাস এবং অ্যামিনো এসিড আছে যা কিডনি রোগ প্রতিরোধ করে কিডনিকে সুস্থ রাখে। ডিম সিদ্ধ করে বা অমলেট করে খেতে পারেন। তবে হ্যাঁ ডিমের সাদা অংশ শুধু।
৬। মাছঃ
কিডনিকে সুস্থ রাখার অন্যতম খাবার হল মাছ। এতে প্রচুর পরিমাণ প্রোটিন, ওমেগা থ্রি এবং অ্যান্টিইনফ্লেমেটোরি ফ্যাট আছে যা কিডনিকে সুস্থ রাখে। আমেরিকান ডায়াবেটিকস এসোসিয়েশনের মতে দিনের খাদ্যতালিকায় দুই থেকে তিন বেলা মাছ রাখুন। এটি আপনার হৃদযন্ত্র ঠিক রাখার পাশপাশি ক্যান্সার হওয়ার ঝুঁকি কমিয়ে থাকে।
৭। অলিভ অয়েলঃ
একটি গবেষণায় দেখা গিয়েছে প্রতিদিনের রান্নায় অন্যান্য তেলের চেয়ে অলিভ অয়েল ব্যবহার করা বেশি স্বাস্থ্যকর। এতে অলিক এসিড, অ্যান্টি ইনফ্লামেটরি ফ্যাটি এসিড আছে যা কিডনি সুস্থ রাখার পাশাপাশি ক্যান্সার প্রতিরোধ করে থাকে।
যা পরবর্তীতে কিডনি ড্যামেজের মত সমস্যাও হতে পারে। তবে কিছুটা সচেতন হলে কিডনির সমস্যা অনেকেটা প্রতিরোধ করা সম্ভব। কিছু খাবার আছে যা কিডনিকে সুস্থ রাখতে সাহায্য করে থাকে। এই খাবারগুলো নিয়মিত খেলে কিডনি রোগের ঝুঁকি অনেকটা কমে যার।
১। আপেলঃ
প্রচলিত আছে ‘প্রতিদিন একটা আপেল খান আর ডাক্তারকে দূরে রাখুন’। কথাটা কিডনির ক্ষেত্রেও সত্য। আপেল উচ্চ আঁশযুক্ত খাবার, এতে অ্যান্টি-ইনফ্লামেটোরি আছে যা বাজে কোলেস্টেরল দূর করে হৃদ রোগ প্রতিরোধ করে থাকে। এছাড়া এটি ক্যান্সারের ঝুঁকি কমায়। আপেল কাঁচা বা রান্না করে অথবা প্রতিদিন এক গ্লাস আপেলের জুস খাওয়ার চেষ্টা করুন।
২। রসূনঃ
রসূন ইনফ্লেমেটোরি এবং কোলেস্টেরল কমাতে অনেক বেশি কার্যকরী। এতে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট উপাদান আছে যা দেহের প্রদাহ দূর করে থাকে। তবে রান্না করে খেলে এর অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট পাওয়া যায় না। ভাল হয় সকালে খালি পেটে কাঁচা রসূন খাওয়া, এটি হার্ট ভাল রাখার পাশাপাশি কিডনিকেও ভাল রাখে।
৩। পেঁয়াজঃ
কিডনি সুস্থ রাখার আরেকটি অন্যতম উপাদান হল পেঁয়াজ। এতে প্রচুর পরিমাণে ফ্ল্যাভোনোয়েড রয়েছে। যা রক্তের চর্বি দূর করে থাকে। এছাড়া এতে কুয়ারসেটিন আছে যা হৃদরোগ প্রতিরোধ করে থাকে। পেঁয়াজে পটাশিয়াম,প্রোটিন আছে যা কিডনির জন্য অনেক বেশি উপকারী।
৪। লাল ক্যাপসিকামঃ
লাল ক্যাপসিকামে কম পরিমাণে পটাশিয়াম আছে যা কিডনি সুস্থ রাখতে সাহায্য করে। এতে ভিটামিন সি, এ, ভিটামিন বি সিক্স, ফলিক এসিড, ও ফাইবার রয়েছে। এছাড়া লাইকোপেন, অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট উপাদান, যা ক্যান্সার প্রতিরোধক হিসেবে কাজ করে থাকে। রান্না বা সালাদ হিসেবে প্রতিদিনের খাদ্যতালিকায় লাল ক্যাপসিকাম খেতে পারেন।
৫। ডিমের সাদা অংশঃ
ডিমের সাদা অংশে প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন আছে। এতে প্রচুর পরিমাণে ফসফরাস এবং অ্যামিনো এসিড আছে যা কিডনি রোগ প্রতিরোধ করে কিডনিকে সুস্থ রাখে। ডিম সিদ্ধ করে বা অমলেট করে খেতে পারেন। তবে হ্যাঁ ডিমের সাদা অংশ শুধু।
৬। মাছঃ
কিডনিকে সুস্থ রাখার অন্যতম খাবার হল মাছ। এতে প্রচুর পরিমাণ প্রোটিন, ওমেগা থ্রি এবং অ্যান্টিইনফ্লেমেটোরি ফ্যাট আছে যা কিডনিকে সুস্থ রাখে। আমেরিকান ডায়াবেটিকস এসোসিয়েশনের মতে দিনের খাদ্যতালিকায় দুই থেকে তিন বেলা মাছ রাখুন। এটি আপনার হৃদযন্ত্র ঠিক রাখার পাশপাশি ক্যান্সার হওয়ার ঝুঁকি কমিয়ে থাকে।
৭। অলিভ অয়েলঃ
একটি গবেষণায় দেখা গিয়েছে প্রতিদিনের রান্নায় অন্যান্য তেলের চেয়ে অলিভ অয়েল ব্যবহার করা বেশি স্বাস্থ্যকর। এতে অলিক এসিড, অ্যান্টি ইনফ্লামেটরি ফ্যাটি এসিড আছে যা কিডনি সুস্থ রাখার পাশাপাশি ক্যান্সার প্রতিরোধ করে থাকে।
No comments