বেশি বেশি টি–টোয়েন্টি চান সৌম্য
সিরিজে ফিরতে ব্যাটসম্যানদেরই ভালো করতে হবে বলে মনে করেন সৌম্য। ছবি: শামসুল হক। |
টি-টোয়েন্টি
ক্রিকেটটা কেন যেন মস্ত বড় এক ধাঁধাঁই হয়ে আছে বাংলাদেশের জন্য। টেস্ট
ম্যাচটা এখনো পুরোপুরি রপ্ত হয়নি, এতে পেরোতে হবে অনেক পথ। সেটা না হয় মানা
গেল, কিন্তু ওয়ানডে ক্রিকেটে সাফল্যযাত্রার এই ক্ষণে ক্ষুদ্রতম ফরম্যাটটা
কেন যেন ঠিক বাগে আসছে না মাশরাফি-সাকিবদের। গতকাল দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে
সিরিজের প্রথম টি-টোয়েন্টি ম্যাচটাই এই ব্যাপারটি চোখের সামনে চলে এল বড়
করুণভাবেই। ওয়ানডে ক্রিকেটে আমরা ‘বড় দল’ হয়ে ওঠার লড়াইয়ে থাকতে পারি,
কিন্তু টি-টোয়েন্টি? নাহ্, বাংলাদেশের ক্রিকেটের জন্য এ এক জটিল সমীকরণ!
৫০ ওভারের খেলাটা ভালো খেললে ২০ ওভারের খেলায় হোঁচট খেতে হবে কেন? সৌম্য সরকারকে আজ দিতে হল এই প্রশ্নের উত্তর। তিনি সোজা-সাপটাই জানিয়েছেন, এটা কোনো গা-জোয়ারি খেলা নয়। মানসিকভাবে টি-টোয়েন্টি খেলাটা অনেক কঠিন। তিনি সরাসরিই দোষ দিয়েছেন, ঘরোয়া ক্রিকেটে টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটটা বেশি না হওয়ার ব্যাপারটিকে। এই খেলাটা যত বেশি খেলা যাবে, সৌম্যর মতে, এতে উন্নতিটাও হবে ততই দ্রুত।
সিরিজের দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টিটা কাল। অনেক দিন পর দেশের মাটিতে কোনো সিরিজ বাঁচাতে মাঠে নামছে বাংলাদেশ। এই ম্যাচের আগে সবকিছু ছাপিয়ে আকাশে-বাতাসে ভেসে বেড়াল সেই প্রশ্নটিই—টি-টোয়েন্টির এই জটিল ধাঁধাঁর সমাধান কী কাল হবে?
জাতীয় দলের এই বাঁ হাতি ওপেনারের জানিয়েছেন, তাঁরা চেষ্টা করবেন। কালকের ম্যাচটা ভালো করে ফল নিজেদের অনুকূলে নিয়ে আসতে। আর ফল অনুকূলে আনতে যে ব্যাটিংটা ভালো করতে হবে, জানাতে ভোলেননি সেটাও।
সৌম্য মনে করেন, প্রথম ম্যাচে ম্যাচে বোলিং-ফিল্ডিংয়ে বাংলাদেশ সফলই ছিল। মূলত ব্যাটসম্যানদের ব্যর্থতায় ম্যাচটা হারতে হয়েছে, ‘আমাদের যে পরিকল্পনা ছিল সে অনুযায়ী, ফিল্ডিং ও বোলিংয়ে সফল হয়েছি। তবে ব্যাটিংয়ে যে পরিকল্পনা ছিল তাতে সফল হতে পারিনি। সফল হতে পারলে ফলটা আমাদের পক্ষেই আসত।’
বাংলাদেশের পরিকল্পনা ছিল যত সম্ভব উইকেট না হারিয়ে প্রথম ৬ ওভারে ৪০-৫০ রান তুলে পরের ব্যাটসম্যানদের জন্য কাজটা সহজ করে দেওয়া। কিন্তু দুই ওপেনার সৌম্য-তামিম ইকবাল ফিরেছেন প্রথম দুই ওভারেই। এ ধাক্কা বাংলাদেশ আর সামলে উঠতে পারেনি। সৌম্য স্বীকার করে নিলেন নিজেদের দায়টা, ‘পরিকল্পনা ছিল, প্রথম ছয় ওভারে ৪০-৫০ রান তোলা। যাতে পরের ব্যাটসম্যানরা চাপমুক্ত হয়ে খেলতে পারে। ব্যাটিংয়ে নেমে এ পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করতে পারিনি। শুরুতেই আমাদের দুটি উইকেট পড়ে গিয়েছিল। শুরুর এ ধাক্কার কারণেই হয়তো আমরা পিছিয়ে গিয়েছি।’
কাল বাংলাদেশ অধিনায়ক মাশরাফি বিন মুর্তজা বলেছিলেন, উইকেটে টার্ন থাকায় খেলতে অসুবিধা হয়েছে। দক্ষিণ আফ্রিকার প্রতিনিধি হয়ে সংবাদ সম্মেলনে আসা রাইলি রুশোও জানিয়েছিলেন, বাংলাদেশের ইনিংসে বেশি টার্ন পেয়েছেন প্রোটিয়া স্পিনাররা। তবে সৌম্য মনে করেন উইকেট যেমনই হোক প্রথম দিকে কয়েকটি উইকেট দ্রুত পড়ে যাওয়াতেই বাংলাদেশ চলে গিয়েছিল ব্যাকফুটে, ‘এটা ঠিক, শুরুর দিকে বল সেভাবে টার্ন করেনি। যখন মুশফিক ভাই আউট হয়ে গিয়েছিল (৫০ রানের মাথায়) কিংবা দ্রুত কয়েকটি উইকেট পড়ে গিয়েছিল (২ উইকেটে ৫০ থেকে ৫৭ রানে ৫ উইকেট), তখন আমরা পিছিয়ে গিয়েছিলাম। ওই সময় যেটা হয়, ব্যাটসম্যানরা চাপে পড়ে গেলে বোলাররা চেপে বসে। এর বেশি কিছু নয়।’
৫০ ওভারের খেলাটা ভালো খেললে ২০ ওভারের খেলায় হোঁচট খেতে হবে কেন? সৌম্য সরকারকে আজ দিতে হল এই প্রশ্নের উত্তর। তিনি সোজা-সাপটাই জানিয়েছেন, এটা কোনো গা-জোয়ারি খেলা নয়। মানসিকভাবে টি-টোয়েন্টি খেলাটা অনেক কঠিন। তিনি সরাসরিই দোষ দিয়েছেন, ঘরোয়া ক্রিকেটে টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটটা বেশি না হওয়ার ব্যাপারটিকে। এই খেলাটা যত বেশি খেলা যাবে, সৌম্যর মতে, এতে উন্নতিটাও হবে ততই দ্রুত।
সিরিজের দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টিটা কাল। অনেক দিন পর দেশের মাটিতে কোনো সিরিজ বাঁচাতে মাঠে নামছে বাংলাদেশ। এই ম্যাচের আগে সবকিছু ছাপিয়ে আকাশে-বাতাসে ভেসে বেড়াল সেই প্রশ্নটিই—টি-টোয়েন্টির এই জটিল ধাঁধাঁর সমাধান কী কাল হবে?
জাতীয় দলের এই বাঁ হাতি ওপেনারের জানিয়েছেন, তাঁরা চেষ্টা করবেন। কালকের ম্যাচটা ভালো করে ফল নিজেদের অনুকূলে নিয়ে আসতে। আর ফল অনুকূলে আনতে যে ব্যাটিংটা ভালো করতে হবে, জানাতে ভোলেননি সেটাও।
সৌম্য মনে করেন, প্রথম ম্যাচে ম্যাচে বোলিং-ফিল্ডিংয়ে বাংলাদেশ সফলই ছিল। মূলত ব্যাটসম্যানদের ব্যর্থতায় ম্যাচটা হারতে হয়েছে, ‘আমাদের যে পরিকল্পনা ছিল সে অনুযায়ী, ফিল্ডিং ও বোলিংয়ে সফল হয়েছি। তবে ব্যাটিংয়ে যে পরিকল্পনা ছিল তাতে সফল হতে পারিনি। সফল হতে পারলে ফলটা আমাদের পক্ষেই আসত।’
বাংলাদেশের পরিকল্পনা ছিল যত সম্ভব উইকেট না হারিয়ে প্রথম ৬ ওভারে ৪০-৫০ রান তুলে পরের ব্যাটসম্যানদের জন্য কাজটা সহজ করে দেওয়া। কিন্তু দুই ওপেনার সৌম্য-তামিম ইকবাল ফিরেছেন প্রথম দুই ওভারেই। এ ধাক্কা বাংলাদেশ আর সামলে উঠতে পারেনি। সৌম্য স্বীকার করে নিলেন নিজেদের দায়টা, ‘পরিকল্পনা ছিল, প্রথম ছয় ওভারে ৪০-৫০ রান তোলা। যাতে পরের ব্যাটসম্যানরা চাপমুক্ত হয়ে খেলতে পারে। ব্যাটিংয়ে নেমে এ পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করতে পারিনি। শুরুতেই আমাদের দুটি উইকেট পড়ে গিয়েছিল। শুরুর এ ধাক্কার কারণেই হয়তো আমরা পিছিয়ে গিয়েছি।’
কাল বাংলাদেশ অধিনায়ক মাশরাফি বিন মুর্তজা বলেছিলেন, উইকেটে টার্ন থাকায় খেলতে অসুবিধা হয়েছে। দক্ষিণ আফ্রিকার প্রতিনিধি হয়ে সংবাদ সম্মেলনে আসা রাইলি রুশোও জানিয়েছিলেন, বাংলাদেশের ইনিংসে বেশি টার্ন পেয়েছেন প্রোটিয়া স্পিনাররা। তবে সৌম্য মনে করেন উইকেট যেমনই হোক প্রথম দিকে কয়েকটি উইকেট দ্রুত পড়ে যাওয়াতেই বাংলাদেশ চলে গিয়েছিল ব্যাকফুটে, ‘এটা ঠিক, শুরুর দিকে বল সেভাবে টার্ন করেনি। যখন মুশফিক ভাই আউট হয়ে গিয়েছিল (৫০ রানের মাথায়) কিংবা দ্রুত কয়েকটি উইকেট পড়ে গিয়েছিল (২ উইকেটে ৫০ থেকে ৫৭ রানে ৫ উইকেট), তখন আমরা পিছিয়ে গিয়েছিলাম। ওই সময় যেটা হয়, ব্যাটসম্যানরা চাপে পড়ে গেলে বোলাররা চেপে বসে। এর বেশি কিছু নয়।’
No comments