ইন্টারনেটের ব্যবহার নিয়ে সতর্ক থাকার আহ্বান
ইন্টারনেটের
ব্যবহার আগামী প্রজন্মের মেধার দরজা খুলে দিচ্ছে। সেই দরজা দিয়ে খারাপ
কিছু যেন মগজের ভেতর ঢুকে না পড়ে, সে ব্যাপারে তরুণ প্রজন্মকে সচেতন থাকতে
হবে। গত সোমবার অনুষ্ঠিত গ্রামীণফোন-প্রথম আলো আই-জেন প্রতিযোগিতায় অংশ
নেওয়া শিক্ষার্থীদের উদ্দেশে শিক্ষক ও অতিথিরা এ আহ্বান জানান।
গতকাল প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয় চারটি জেলায়। জেলাগুলো হলো শরীয়তপুর, নোয়াখালী, যশোর ও দিনাজপুর। এতে অংশ নেয় চার জেলার ৫৬টি বিদ্যালয়ের ৪৬২ শিক্ষার্থী। প্রতিনিধিরা জানিয়েছেন বিস্তারিত:
দিনাজপুর: শহরের একটি কমিউনিটি সেন্টারে সকাল নয়টায় জাতীয় সংগীতের মধ্য দিয়ে প্রতিযোগিতা শুরু হয়। এতে ১৬টি বিদ্যালয়ের ১৩৩ জন শিক্ষার্থী অংশ নেয়। দলীয় উপস্থাপনায় সেরা হয় দিনাজপুর জিলা স্কুল। বিজয়ীরা হলো আল আমরু বিল মারূফ, সিফাত হাসান চৌধুরী, মাহফুজ হায়দার নোবেল, আদনান আবীর দিপ ও সৈয়দ নাজীব সাদনান। বিচারক ছিলেন দিনাজপুর স্কুল অব লিবারেটরসের অধ্যক্ষ মো. জিয়াউল হক এবং রাফু সফটের স্বত্বাধিকারী রাফায়েত হোসেন।
মাদারীপুর: আছমত আলী খান মুক্তিযোদ্ধা কমিউনিটি সেন্টারে অনুষ্ঠিত প্রতিযোগিতায় জেলার ১০টি বিদ্যালয়ের ৮৩ জন শিক্ষার্থী অংশ নেয়। বিজয়ী হয় কালকিনি পাইলট উচ্চবিদ্যালয়। বিজয়ী শিক্ষার্থীরা হলো মারিয়া সুলতানা, মিথিলা ফারজানা, মুনমুন আক্তার, কেয়া ও জিপা। প্রতিযোগিতায় বিচারকের দায়িত্ব পালন করেন মাদারীপুর শিল্পকলা একাডেমীর নাট্য প্রশিক্ষক আজম কামাল।
নোয়াখালী: কমিউনিটি সেন্টারে সকালে অনুষ্ঠিত প্রতিযোগিতায় ১৫টি বিদ্যালয়ের ১১২ জন শিক্ষার্থী বুদ্ধির লড়াইয়ে অংশ নেয়। এমসিকিউ, গেম জোন ও দলীয় উপস্থাপনায় সর্বোচ্চ নম্বর পেয়ে সেরা বিদ্যালয় নির্বাচিত হয় নোয়াখালী সরকারি বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। এই বিদ্যালয়ের সেরা পাঁচ শিক্ষার্থী হলো রিজু মুকাররমা, সাবরিনা তাসনিম, নাহিন হাসান চৌধুরী, নিশাত আনজুমান সালসাবিলা ও সুমাইয়া আলম। বিচারক ছিলেন বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যবসায় প্রশাসন বিভাগের সহকারী অধ্যাপক আবদুল কাইয়ুম মাসুদ।
যশোর: শহরের পৌর কমিউনিটি সেন্টারে প্রতিযোগিতায় ১৫টি বিদ্যালয়ের ১৩৪ জন শিক্ষার্থী অংশ নেয়। সেরা বিদ্যালয় নির্বাচিত হয় বিএএফ শাহীন স্কুল অ্যান্ড কলেজ। এই বিদ্যালয়ের পাঁচ শিক্ষার্থী হলো মো. তসদিকুর রহমান খান, আয়েশা আনজুম, তাহ্জীব আহ্সান তাজীম, এম রায়হান ফেরদৌস ও মো. নাঈম ইউসুফ ওহী। বিচারক ছিলেন প্রথম আলো বন্ধুসভার জাতীয় পরিচালনা পর্ষদের সাধারণ সম্পাদক হাসান মাহ্মুদ, জাতীয় রবীন্দ্রসংগীত সম্মিলন পরিষদ যশোরের সাধারণ সম্পাদক শুভঙ্কর গুপ্ত ও যশোর বন্ধুসভার সাধারণ সম্পাদক অরুণিকা হক শাম্মা।
আই-জেন আয়োজনে সহযোগিতা করছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। সহযোগী হিসেবে আছে অ্যালপেনলিবে, মাইক্রোসফট, অপেরা মিনি, এখানেই ডট কম, মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংক, ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক, উরি ব্যাংক, রেডিও ফুর্তি ও চ্যানেল আই। সার্বিক সহযোগিতা করছে প্রথম আলো বন্ধুসভা। প্রতি জেলা থেকে গড়ে ১৬টি করে বিদ্যালয় অংশ নিচ্ছে এ প্রতিযোগিতায়।
গতকাল প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয় চারটি জেলায়। জেলাগুলো হলো শরীয়তপুর, নোয়াখালী, যশোর ও দিনাজপুর। এতে অংশ নেয় চার জেলার ৫৬টি বিদ্যালয়ের ৪৬২ শিক্ষার্থী। প্রতিনিধিরা জানিয়েছেন বিস্তারিত:
দিনাজপুর: শহরের একটি কমিউনিটি সেন্টারে সকাল নয়টায় জাতীয় সংগীতের মধ্য দিয়ে প্রতিযোগিতা শুরু হয়। এতে ১৬টি বিদ্যালয়ের ১৩৩ জন শিক্ষার্থী অংশ নেয়। দলীয় উপস্থাপনায় সেরা হয় দিনাজপুর জিলা স্কুল। বিজয়ীরা হলো আল আমরু বিল মারূফ, সিফাত হাসান চৌধুরী, মাহফুজ হায়দার নোবেল, আদনান আবীর দিপ ও সৈয়দ নাজীব সাদনান। বিচারক ছিলেন দিনাজপুর স্কুল অব লিবারেটরসের অধ্যক্ষ মো. জিয়াউল হক এবং রাফু সফটের স্বত্বাধিকারী রাফায়েত হোসেন।
মাদারীপুর: আছমত আলী খান মুক্তিযোদ্ধা কমিউনিটি সেন্টারে অনুষ্ঠিত প্রতিযোগিতায় জেলার ১০টি বিদ্যালয়ের ৮৩ জন শিক্ষার্থী অংশ নেয়। বিজয়ী হয় কালকিনি পাইলট উচ্চবিদ্যালয়। বিজয়ী শিক্ষার্থীরা হলো মারিয়া সুলতানা, মিথিলা ফারজানা, মুনমুন আক্তার, কেয়া ও জিপা। প্রতিযোগিতায় বিচারকের দায়িত্ব পালন করেন মাদারীপুর শিল্পকলা একাডেমীর নাট্য প্রশিক্ষক আজম কামাল।
নোয়াখালী: কমিউনিটি সেন্টারে সকালে অনুষ্ঠিত প্রতিযোগিতায় ১৫টি বিদ্যালয়ের ১১২ জন শিক্ষার্থী বুদ্ধির লড়াইয়ে অংশ নেয়। এমসিকিউ, গেম জোন ও দলীয় উপস্থাপনায় সর্বোচ্চ নম্বর পেয়ে সেরা বিদ্যালয় নির্বাচিত হয় নোয়াখালী সরকারি বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। এই বিদ্যালয়ের সেরা পাঁচ শিক্ষার্থী হলো রিজু মুকাররমা, সাবরিনা তাসনিম, নাহিন হাসান চৌধুরী, নিশাত আনজুমান সালসাবিলা ও সুমাইয়া আলম। বিচারক ছিলেন বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যবসায় প্রশাসন বিভাগের সহকারী অধ্যাপক আবদুল কাইয়ুম মাসুদ।
যশোর: শহরের পৌর কমিউনিটি সেন্টারে প্রতিযোগিতায় ১৫টি বিদ্যালয়ের ১৩৪ জন শিক্ষার্থী অংশ নেয়। সেরা বিদ্যালয় নির্বাচিত হয় বিএএফ শাহীন স্কুল অ্যান্ড কলেজ। এই বিদ্যালয়ের পাঁচ শিক্ষার্থী হলো মো. তসদিকুর রহমান খান, আয়েশা আনজুম, তাহ্জীব আহ্সান তাজীম, এম রায়হান ফেরদৌস ও মো. নাঈম ইউসুফ ওহী। বিচারক ছিলেন প্রথম আলো বন্ধুসভার জাতীয় পরিচালনা পর্ষদের সাধারণ সম্পাদক হাসান মাহ্মুদ, জাতীয় রবীন্দ্রসংগীত সম্মিলন পরিষদ যশোরের সাধারণ সম্পাদক শুভঙ্কর গুপ্ত ও যশোর বন্ধুসভার সাধারণ সম্পাদক অরুণিকা হক শাম্মা।
আই-জেন আয়োজনে সহযোগিতা করছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। সহযোগী হিসেবে আছে অ্যালপেনলিবে, মাইক্রোসফট, অপেরা মিনি, এখানেই ডট কম, মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংক, ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক, উরি ব্যাংক, রেডিও ফুর্তি ও চ্যানেল আই। সার্বিক সহযোগিতা করছে প্রথম আলো বন্ধুসভা। প্রতি জেলা থেকে গড়ে ১৬টি করে বিদ্যালয় অংশ নিচ্ছে এ প্রতিযোগিতায়।
No comments