রাজধানীতে ছাত্রলীগের তাণ্ডব, ভাঙচুর
রাজধানীর
মহাখালী তিতুমীর কলেজের সামনের সড়কে হঠাৎ করেই রড, লাঠি ও ধারালো অস্ত্র
হাতে কলেজ ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা গাড়ি ভাঙচুর করেছে। এ সময় তারা অন্তত
৩৫টি গাড়ি ভাঙচুর করেছে। প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, গাড়ি ভাঙচুরের সময়
ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা ‘জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু’ বলে স্লোগান দিতেও শোনা
গেছে। গাড়ি ভাঙচুরের সময় মহাখালী থেকে গুলশান এক নম্বর সড়কে দীর্ঘ যানজট
সৃষ্টি হয়। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পৌঁছে ফাঁকা গুলি ও টিয়ারশেল ছুড়ে পরিস্থিতি
নিয়ন্ত্রণে আনে পুলিশ। গতকাল বেলা আড়াইটার দিকে এ ঘটনা ঘটে।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, গতকাল হঠাৎ করেই ছাত্রলীগের তিতুমীর কলেজের নেতাকর্মীদের মধ্যে উত্তেজনা দেখা দেয়। লাঠি, রড হাতে নিয়ে ছাত্রলীগের একটি গ্রুপ মিছিল দিয়ে ক্যাম্পাস থেকে বের হয়। তারা তিতুমীর কলেজের ফটকের সামনে অবস্থান নেয়। এ সময় তাদের সঙ্গে আরও নেতাকর্মী যোগ দেন। এ সময় ছাত্রলীগের আরেকটি গ্রুপ কলেজের উল্টোপাশে অবস্থান নেয়। তবে ছাত্রলীগের কলেজ শাখার সভাপতি দাবি করেছেন ওই গ্রুপটি মূলত শ্রমিক লীগের। তারা ঢাকা মহানগর শ্রমিক লীগের সভাপতি দেলোয়ার হোসেনের সমর্থক।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানায়, দুই গ্রুপই জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু বলে স্লোগান দিতে থাকে। একপর্যায়ে দুই পক্ষের মধ্যে ঢিল ছোড়াছুড়িরও ঘটনা ঘটে। এর মধ্যেই স্লোগান দিতে দিতে কলেজের ফটক থেকে একটি গ্রুপ মূল সড়কে নেমে গাড়ি ভাঙচুর শুরু করে। এ সময় গাড়ির চালক ও কয়েক আরোহী আহত হয়েছেন বলে প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান। মুহূর্তের মধ্যেই পুরো এলাকায় আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে। ছাত্রলীগের তাণ্ডব থেকে রক্ষা পেতে অনেকেই দৌড়ে স্থান ত্যাগ করছিলেন। দ্রুত গাড়ি নিরাপদ স্থানে নিতে সক্ষম হয়েছেন অনেকে। তারপরও প্রায় ১৫ মিনিটে অন্তত ৩৫টি গাড়ি ভাঙচুর করেছে ছাত্রলীগ নেতাকর্মীরা। খবর পেয়ে পুলিশ পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা করে। কিন্তু পুলিশকে কোন তোয়াক্কা না করে তাদের সামনেই ভাঙচুর চালায় ছাত্রলীগ। একপর্যায়ে কয়েক রাউন্ড ফাঁকা গুলি ও টিয়ারশেল নিক্ষেপ করে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করে পুলিশ। ছাত্রলীগের তিতুমীর কলেজ শাখার সভাপতি কাজী মিরাজুল ইসলাম ডলার জানান, মহল্লার কিছু ছেলে ছাত্রলীগের কর্মীদের মারধর করেছে। এতে ক্ষিপ্ত হয়ে তারা কয়েকটি গাড়ি ভাঙচুর করেছে। এ সময় প্রতিপক্ষরা তাদের উদ্দেশ্যে ঢিল ছোড়ে বলেও অভিযোগ করেন তিনি। ছাত্রলীগের এই নেতা জানান, সকালে ছাত্রলীগকর্মী সানিকে মারধর করে ঢাকা মহানগর শ্রমিক লীগের সভাপতি দেলোয়ার হোসেনের সমর্থক রাব্বি। বিষয়টি সমাধান করা হয়েছিল। তবু পরে এ ঘটনার জের ধরেই ভাঙচুরের ঘটনা ঘটেছে বলে স্বীকার করেন তিনি। ঢাকা মহানগর পুলিশের গুলশান বিভাগের উপ-কমিশনার মুশতাক আহমেদ খান বলেন, খবর পেয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করেছে পুলিশ। তবে কারা, কেন এ ঘটনা ঘটিয়েছে তা জানা যায়নি।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, গতকাল হঠাৎ করেই ছাত্রলীগের তিতুমীর কলেজের নেতাকর্মীদের মধ্যে উত্তেজনা দেখা দেয়। লাঠি, রড হাতে নিয়ে ছাত্রলীগের একটি গ্রুপ মিছিল দিয়ে ক্যাম্পাস থেকে বের হয়। তারা তিতুমীর কলেজের ফটকের সামনে অবস্থান নেয়। এ সময় তাদের সঙ্গে আরও নেতাকর্মী যোগ দেন। এ সময় ছাত্রলীগের আরেকটি গ্রুপ কলেজের উল্টোপাশে অবস্থান নেয়। তবে ছাত্রলীগের কলেজ শাখার সভাপতি দাবি করেছেন ওই গ্রুপটি মূলত শ্রমিক লীগের। তারা ঢাকা মহানগর শ্রমিক লীগের সভাপতি দেলোয়ার হোসেনের সমর্থক।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানায়, দুই গ্রুপই জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু বলে স্লোগান দিতে থাকে। একপর্যায়ে দুই পক্ষের মধ্যে ঢিল ছোড়াছুড়িরও ঘটনা ঘটে। এর মধ্যেই স্লোগান দিতে দিতে কলেজের ফটক থেকে একটি গ্রুপ মূল সড়কে নেমে গাড়ি ভাঙচুর শুরু করে। এ সময় গাড়ির চালক ও কয়েক আরোহী আহত হয়েছেন বলে প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান। মুহূর্তের মধ্যেই পুরো এলাকায় আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে। ছাত্রলীগের তাণ্ডব থেকে রক্ষা পেতে অনেকেই দৌড়ে স্থান ত্যাগ করছিলেন। দ্রুত গাড়ি নিরাপদ স্থানে নিতে সক্ষম হয়েছেন অনেকে। তারপরও প্রায় ১৫ মিনিটে অন্তত ৩৫টি গাড়ি ভাঙচুর করেছে ছাত্রলীগ নেতাকর্মীরা। খবর পেয়ে পুলিশ পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা করে। কিন্তু পুলিশকে কোন তোয়াক্কা না করে তাদের সামনেই ভাঙচুর চালায় ছাত্রলীগ। একপর্যায়ে কয়েক রাউন্ড ফাঁকা গুলি ও টিয়ারশেল নিক্ষেপ করে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করে পুলিশ। ছাত্রলীগের তিতুমীর কলেজ শাখার সভাপতি কাজী মিরাজুল ইসলাম ডলার জানান, মহল্লার কিছু ছেলে ছাত্রলীগের কর্মীদের মারধর করেছে। এতে ক্ষিপ্ত হয়ে তারা কয়েকটি গাড়ি ভাঙচুর করেছে। এ সময় প্রতিপক্ষরা তাদের উদ্দেশ্যে ঢিল ছোড়ে বলেও অভিযোগ করেন তিনি। ছাত্রলীগের এই নেতা জানান, সকালে ছাত্রলীগকর্মী সানিকে মারধর করে ঢাকা মহানগর শ্রমিক লীগের সভাপতি দেলোয়ার হোসেনের সমর্থক রাব্বি। বিষয়টি সমাধান করা হয়েছিল। তবু পরে এ ঘটনার জের ধরেই ভাঙচুরের ঘটনা ঘটেছে বলে স্বীকার করেন তিনি। ঢাকা মহানগর পুলিশের গুলশান বিভাগের উপ-কমিশনার মুশতাক আহমেদ খান বলেন, খবর পেয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করেছে পুলিশ। তবে কারা, কেন এ ঘটনা ঘটিয়েছে তা জানা যায়নি।
No comments