এ রায় ইউরোপবিরোধী নয়: সিপ্রাস
প্রেসিডেন্ট ও রাজনৈতিক নেতাদের সঙ্গে আলোচনার পথে গতকাল গ্রিসের প্রধানমন্ত্রী অ্যালেক্সিস সিপ্রাস l এএফপি |
গ্রিসে
ইউরোজোনের দেওয়া সংস্কার প্রস্তাবের বিপক্ষে ‘না’ ভোট দিয়ে গ্রিকবাসী
ইউরোপকেই ‘না’ বলে দিল বলে অনেকের ধারণা। তবে দেশটির প্রধানমন্ত্রী
আলেক্সিস সিপ্রাস বলছেন, এটা ইউরোপের বিরুদ্ধে রায় নয়। খবর বিবিসি,
রয়টার্স ও এএফপির।
গণভোটের রায় বেরোনোর পর জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেন প্রধানমন্ত্রী সিপ্রাস। টেলিভিশনে সম্প্রচারিত ওই ভাষণে তিনি বলেন, ‘এটা ইউরোপের সঙ্গে সম্পর্কচ্ছেদ করার কোনো রায় নয়। বরং এটা একটি টেকসই চুক্তি অর্জনের জন্য আমাদের দর-কষাকষির সক্ষমতা বৃদ্ধির ব্যাপারে জনগণের রায়।’ গণতন্ত্রকে ‘ব্ল্যাকমেল’ করা যাবে না বলেও মন্তব্য করেন তিনি।
সিপ্রাস জানান, গ্রিস সংলাপে ফিরতে রাজি আছে। তবে তাঁর মতে, এবার ঋণের বিষয়টির সমাধান হবে আলোচনার টেবিলেই। তিনি ইঙ্গিত দেন, এথেন্সকে দেওয়া ঋণের বর্তমান কাঠামো ঢেলে সাজানো জরুরি, যেমনটি দেখা গেছে তাদের ঋণদাতা আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) চলতি সপ্তাহে প্রকাশ হওয়া একটি প্রতিবেদনেও।
গণভোটে ‘না’ জয়যুক্ত হওয়াকে ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) প্রতি গ্রিসের জনগণের ‘না’ বলে দেওয়া হিসেবেই দেখে আসছেন অনেকে। ইইউর নেতারা আগে থেকেই এ বিষয়ে গ্রিসের বাসিন্দাদের সতর্ক করে দিয়ে আসছেন। তবে বাস্তবতা হচ্ছে, এমন কোনো দৃশ্যপটের অবতারণা হওয়ার সম্ভাবনা ক্ষীণ। প্রধানমন্ত্রী সিপ্রাসও বারবার করে বলেছেন, ইইউতে গ্রিসের সদস্যপদ প্রশ্নে কোনো আলোচনার সুযোগ নেই।
এদিকে গণভোটের রায়ের প্রেক্ষাপটে গ্রিসের প্রধানমন্ত্রী সিপ্রাস গতকাল সোমবার ফরাসি প্রেসিডেন্ট ফ্রাঁসোয়া ওলাঁদের সঙ্গে ফোনে কথা বলেছেন। ঋণসংকট নিয়ে নতুন করে আলোচনা শুরুর স্বার্থেই এই কথোপকথন বলে মনে করা হচ্ছে।
গণভোটের রায় বেরোনোর পর জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেন প্রধানমন্ত্রী সিপ্রাস। টেলিভিশনে সম্প্রচারিত ওই ভাষণে তিনি বলেন, ‘এটা ইউরোপের সঙ্গে সম্পর্কচ্ছেদ করার কোনো রায় নয়। বরং এটা একটি টেকসই চুক্তি অর্জনের জন্য আমাদের দর-কষাকষির সক্ষমতা বৃদ্ধির ব্যাপারে জনগণের রায়।’ গণতন্ত্রকে ‘ব্ল্যাকমেল’ করা যাবে না বলেও মন্তব্য করেন তিনি।
সিপ্রাস জানান, গ্রিস সংলাপে ফিরতে রাজি আছে। তবে তাঁর মতে, এবার ঋণের বিষয়টির সমাধান হবে আলোচনার টেবিলেই। তিনি ইঙ্গিত দেন, এথেন্সকে দেওয়া ঋণের বর্তমান কাঠামো ঢেলে সাজানো জরুরি, যেমনটি দেখা গেছে তাদের ঋণদাতা আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) চলতি সপ্তাহে প্রকাশ হওয়া একটি প্রতিবেদনেও।
গণভোটে ‘না’ জয়যুক্ত হওয়াকে ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) প্রতি গ্রিসের জনগণের ‘না’ বলে দেওয়া হিসেবেই দেখে আসছেন অনেকে। ইইউর নেতারা আগে থেকেই এ বিষয়ে গ্রিসের বাসিন্দাদের সতর্ক করে দিয়ে আসছেন। তবে বাস্তবতা হচ্ছে, এমন কোনো দৃশ্যপটের অবতারণা হওয়ার সম্ভাবনা ক্ষীণ। প্রধানমন্ত্রী সিপ্রাসও বারবার করে বলেছেন, ইইউতে গ্রিসের সদস্যপদ প্রশ্নে কোনো আলোচনার সুযোগ নেই।
এদিকে গণভোটের রায়ের প্রেক্ষাপটে গ্রিসের প্রধানমন্ত্রী সিপ্রাস গতকাল সোমবার ফরাসি প্রেসিডেন্ট ফ্রাঁসোয়া ওলাঁদের সঙ্গে ফোনে কথা বলেছেন। ঋণসংকট নিয়ে নতুন করে আলোচনা শুরুর স্বার্থেই এই কথোপকথন বলে মনে করা হচ্ছে।
No comments