মায়া কোন কর্তৃত্ববলে মন্ত্রী, রুলের নির্দেশনা চেয়ে রিট
ত্রাণ ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনামন্ত্রী মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া |
ত্রাণ
ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনামন্ত্রী মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া কোন কর্তৃত্ববলে
এখনো মন্ত্রী ও সাংসদ পদে আছেন, তা জানতে চেয়ে রুলের আরজি জানিয়ে রিট
আবেদন করেছেন সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী মো. ইউনূস আলী আকন্দ।
আজ মঙ্গলবার হাইকোর্টের সংশ্লিষ্ট শাখায় তিনি এই রিট আবেদনটি জমা দেন। ইউনূস আলী আকন্দ প্রথম আলোকে বলেন, রিট আবেদনে একইসঙ্গে তাঁর মন্ত্রী ও সাংসদপদে কার্যক্রমের বিষয়ে নিষেধাজ্ঞা চাওয়া হয়েছে।
রিট আবেদনের বিবাদী হলেন ত্রাণমন্ত্রী মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া, জাতীয় সংসদের স্পিকার ও প্রধান নির্বাচন কমিশনার।
গত ৩০ জুন মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়াকে আইনি নোটিশ পাঠান সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী মো. ইউনূস আলী আকন্দ। নোটিশে তিনি জানতে চান, দুর্নীতির মামলা থেকে খালাসের রায় সর্বোচ্চ আদালতে বাতিল হওয়ার পর কোন কর্তৃত্ববলে মায়া এখনো মন্ত্রী ও সাংসদ পদে রয়েছেন। ওই দিন ইউনূস আলী আকন্দ প্রথম আলোকে বলেন, রেজিস্টার্ড ডাকযোগে ত্রাণ ও দুর্যোগ মন্ত্রণালয়ের ঠিকানায় আইনি নোটিশ পাঠানো হয়েছে। ২৪ ঘণ্টার মধ্যে নোটিশের জবাব না পেলে এ বিষয়ে তিনি হাইকোর্টে রিট আবেদন করবেন।
জ্ঞাত আয় বহির্ভূত সম্পদ অর্জন ও সম্পদের তথ্য গোপন করার দায়ে ২০০৮ সালের ১৪ ফেব্রুয়ারি মায়াকে ১৩ বছরের কারাদণ্ড দেন ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৫। ২০০৯ সালে ওই রায়ের বিরুদ্ধে হাইকোর্টে আপিল করেন মায়া। ২০১০ সালের ২৭ অক্টোবর হাইকোর্ট তাঁকে খালাস দেন। পরে হাইকোর্টের রায়ের বিরুদ্ধে আপিল করে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। ১৪ জুন সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগ হাইকোর্টের দেওয়া খালাসের রায় বাতিল করে নতুন করে পুনঃশুনানির নির্দেশ দেন।
আপিল বিভাগের এ রায়ের পর মায়ার মন্ত্রী ও সাংসদ পদে থাকা সমীচীন নয় বলে মন্তব্য করেন দুদকের আইনজীবী খুরশীদ আলম খান। তিনি বলেন, মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরীর মন্ত্রী ও সংসদ সদস্য পদে থাকা সংবিধানের ৬৬ (২) (ঘ) অনুচ্ছেদের সঙ্গে সাংঘর্ষিক। তিনি নৈতিকতার স্খলনজনিত অপরাধে দোষী সাব্যস্ত হয়েছেন এবং আপিলে এখনো তিনি নির্দোষ সাব্যস্ত হননি। অন্যদিকে মায়ার আইনজীবী আবদুল বাসেত মজুমদার বলছেন, মামলাটি এখনো আপিলে রয়েছে ও বিচারাধীন। সংবিধানে যা বলা আছে, তা চূড়ান্ত রায়ের পর প্রযোজ্য হবে। মায়ার মন্ত্রিত্ব ও সাংসদ পদ নিয়ে এই বিতর্কের মুখে তাঁকে আইনি নোটিশ পাঠান ইউনূস আলী আকন্দ। পরে আজ তিনি রিট আবেদন করেন।
আজ মঙ্গলবার হাইকোর্টের সংশ্লিষ্ট শাখায় তিনি এই রিট আবেদনটি জমা দেন। ইউনূস আলী আকন্দ প্রথম আলোকে বলেন, রিট আবেদনে একইসঙ্গে তাঁর মন্ত্রী ও সাংসদপদে কার্যক্রমের বিষয়ে নিষেধাজ্ঞা চাওয়া হয়েছে।
রিট আবেদনের বিবাদী হলেন ত্রাণমন্ত্রী মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া, জাতীয় সংসদের স্পিকার ও প্রধান নির্বাচন কমিশনার।
গত ৩০ জুন মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়াকে আইনি নোটিশ পাঠান সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী মো. ইউনূস আলী আকন্দ। নোটিশে তিনি জানতে চান, দুর্নীতির মামলা থেকে খালাসের রায় সর্বোচ্চ আদালতে বাতিল হওয়ার পর কোন কর্তৃত্ববলে মায়া এখনো মন্ত্রী ও সাংসদ পদে রয়েছেন। ওই দিন ইউনূস আলী আকন্দ প্রথম আলোকে বলেন, রেজিস্টার্ড ডাকযোগে ত্রাণ ও দুর্যোগ মন্ত্রণালয়ের ঠিকানায় আইনি নোটিশ পাঠানো হয়েছে। ২৪ ঘণ্টার মধ্যে নোটিশের জবাব না পেলে এ বিষয়ে তিনি হাইকোর্টে রিট আবেদন করবেন।
জ্ঞাত আয় বহির্ভূত সম্পদ অর্জন ও সম্পদের তথ্য গোপন করার দায়ে ২০০৮ সালের ১৪ ফেব্রুয়ারি মায়াকে ১৩ বছরের কারাদণ্ড দেন ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৫। ২০০৯ সালে ওই রায়ের বিরুদ্ধে হাইকোর্টে আপিল করেন মায়া। ২০১০ সালের ২৭ অক্টোবর হাইকোর্ট তাঁকে খালাস দেন। পরে হাইকোর্টের রায়ের বিরুদ্ধে আপিল করে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। ১৪ জুন সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগ হাইকোর্টের দেওয়া খালাসের রায় বাতিল করে নতুন করে পুনঃশুনানির নির্দেশ দেন।
আপিল বিভাগের এ রায়ের পর মায়ার মন্ত্রী ও সাংসদ পদে থাকা সমীচীন নয় বলে মন্তব্য করেন দুদকের আইনজীবী খুরশীদ আলম খান। তিনি বলেন, মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরীর মন্ত্রী ও সংসদ সদস্য পদে থাকা সংবিধানের ৬৬ (২) (ঘ) অনুচ্ছেদের সঙ্গে সাংঘর্ষিক। তিনি নৈতিকতার স্খলনজনিত অপরাধে দোষী সাব্যস্ত হয়েছেন এবং আপিলে এখনো তিনি নির্দোষ সাব্যস্ত হননি। অন্যদিকে মায়ার আইনজীবী আবদুল বাসেত মজুমদার বলছেন, মামলাটি এখনো আপিলে রয়েছে ও বিচারাধীন। সংবিধানে যা বলা আছে, তা চূড়ান্ত রায়ের পর প্রযোজ্য হবে। মায়ার মন্ত্রিত্ব ও সাংসদ পদ নিয়ে এই বিতর্কের মুখে তাঁকে আইনি নোটিশ পাঠান ইউনূস আলী আকন্দ। পরে আজ তিনি রিট আবেদন করেন।
No comments