ত্রিদেশীয় সিরিজে খেলবে পাকিস্তান
গত
মাসের ২১ তারিখটি দ্বিগুণ আনন্দ নিয়ে এসেছিল বাংলাদেশ দলের কাছে। সেদিন
ভারতকে দ্বিতীয় ওয়ানডে হারিয়ে শুধু সিরিজ জয় নিশ্চিত করেনি বাংলাদেশ দল,
সেই সঙ্গে ২০১৭ সালের চ্যাম্পিয়নস ট্রফিতে খেলাও নিশ্চিত করেছিল মাশরাফিরা।
কিন্তু এরপরই কানাঘুষা শুরু, পাকিস্তান আর ওয়েস্ট ইন্ডিজ বাংলাদেশের এই
অর্জনের পথে বাধা সৃষ্টি করতে যাচ্ছে। পাকিস্তানের জিম্বাবুয়ের সঙ্গে
দ্বিপক্ষীয় সিরিজ খেলার কথা থাকলেও হঠাৎ করেই ওয়েস্ট ইন্ডিজের নাম যুক্ত
হয়ে তার হয়ে যায় ত্রিদেশীয় সিরিজ।
এই আয়োজনকে অনেকেই বলছিল ষড়যন্ত্র, অনেকেই বলছিল অনৈতিক চেষ্টা। যে যাই বলুক না কেন, শেষ পর্যন্ত আশঙ্কাই সত্য প্রমাণিত হলো। ওয়েস্ট ইন্ডিজের পর পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ডও জিম্বাবুয়েতে অনুষ্ঠিত ত্রিদেশীয় সিরিজে খেলার সম্মতি জানিয়ে দিল।
পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ডের একটি সূত্র পিটিআই এ খবর নিশ্চিত করেছে। বোর্ডটির এক কর্মকর্তা পিটিআই জানিয়েছে, আগস্টের শেষ সপ্তাহে শুরু হতে যাওয়া এই সিরিজে খেলার সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেলেছে পাকিস্তান।
ওই বোর্ড কর্মকর্তা জানান, ‘সিরিজটা হবে ডবল লীগ ফরম্যাটে। সেই সঙ্গে জিম্বাবুয়ের বিরুদ্ধে তিনটি টি-টোয়েন্টি ম্যাচ খেলবে পাকিস্তান’। তবে সিরিজের দিনক্ষণ এখনো নির্ধারণ হয়নি। সেটা স্বাগতিক জিম্বাবুয়ের হাতেই ছেড়ে দিয়েছে পিসিবি। পাকিস্তানের হাতে অবশ্য শ্রীলঙ্কা সফরের আরও পাঁচটি ওয়ানডে হাতে রয়েছে। তবুও চ্যাম্পিয়নস লীগে জায়গা নিশ্চিত করতে এই ত্রিদেশীয় সিরিজ খেলতে রাজি হয়ে গেল পাকিস্তান। ডাবল লীগ ফরম্যাটে হওয়ায় ফাইনালসহ মোট ৫টি ম্যাচ খেলার সুযোগ পাবে পাকিস্তান ও ওয়েস্ট ইন্ডিজ।
বর্তমান র্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ এর অবস্থান সাতে। ওয়েস্ট ইন্ডিজ আর পাকিস্তান এর অবস্থান আট ও নয়ে। যেহেতু এ বছরের সেপ্টেম্বরের ৩০ তারিখের র্যাঙ্কিংয়ের ওপর নির্ভর করছে কোনো আট শীর্ষ দল খেলবে ২০১৭ সালের চ্যাম্পিয়নস ট্রফিতে, তাই তড়িঘড়ি করে এই ত্রিদেশীয় সিরিজের আয়োজন।
অবশ্য সব জল্পনা কল্পনার অবসান হয়ে যাবে বাংলাদেশ যদি দক্ষিণ আফ্রিকা সিরিজেই কেবল একটি ওয়ানডেতে সাকিব-মুশফিকরা জয়লাভ করে। তাহলেই সব হিসেব নিকেশকে তুড়ি মেরে বাংলাদেশ চ্যাম্পিয়নস লীগে খেলা নিশ্চিত করে ফেলবে। তখন শেষ স্থানের জন্য লড়বে ক্ষণিকের বন্ধু পাকিস্তান আর ওয়েস্ট ইন্ডিজ।
মাশরাফিরা কি পারবে আগামী দশদিনের মাঝেই ক্রীড়ামোদীদের সেই সুখবরটা দিয়ে দিতে? নাকি আমাদের অপেক্ষা করতে হবে সেপ্টেম্বরের এই ত্রিদেশীয় সিরিজ পর্যন্ত, দেখার বিষয় এখন সেটাই।
এই আয়োজনকে অনেকেই বলছিল ষড়যন্ত্র, অনেকেই বলছিল অনৈতিক চেষ্টা। যে যাই বলুক না কেন, শেষ পর্যন্ত আশঙ্কাই সত্য প্রমাণিত হলো। ওয়েস্ট ইন্ডিজের পর পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ডও জিম্বাবুয়েতে অনুষ্ঠিত ত্রিদেশীয় সিরিজে খেলার সম্মতি জানিয়ে দিল।
পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ডের একটি সূত্র পিটিআই এ খবর নিশ্চিত করেছে। বোর্ডটির এক কর্মকর্তা পিটিআই জানিয়েছে, আগস্টের শেষ সপ্তাহে শুরু হতে যাওয়া এই সিরিজে খেলার সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেলেছে পাকিস্তান।
ওই বোর্ড কর্মকর্তা জানান, ‘সিরিজটা হবে ডবল লীগ ফরম্যাটে। সেই সঙ্গে জিম্বাবুয়ের বিরুদ্ধে তিনটি টি-টোয়েন্টি ম্যাচ খেলবে পাকিস্তান’। তবে সিরিজের দিনক্ষণ এখনো নির্ধারণ হয়নি। সেটা স্বাগতিক জিম্বাবুয়ের হাতেই ছেড়ে দিয়েছে পিসিবি। পাকিস্তানের হাতে অবশ্য শ্রীলঙ্কা সফরের আরও পাঁচটি ওয়ানডে হাতে রয়েছে। তবুও চ্যাম্পিয়নস লীগে জায়গা নিশ্চিত করতে এই ত্রিদেশীয় সিরিজ খেলতে রাজি হয়ে গেল পাকিস্তান। ডাবল লীগ ফরম্যাটে হওয়ায় ফাইনালসহ মোট ৫টি ম্যাচ খেলার সুযোগ পাবে পাকিস্তান ও ওয়েস্ট ইন্ডিজ।
বর্তমান র্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ এর অবস্থান সাতে। ওয়েস্ট ইন্ডিজ আর পাকিস্তান এর অবস্থান আট ও নয়ে। যেহেতু এ বছরের সেপ্টেম্বরের ৩০ তারিখের র্যাঙ্কিংয়ের ওপর নির্ভর করছে কোনো আট শীর্ষ দল খেলবে ২০১৭ সালের চ্যাম্পিয়নস ট্রফিতে, তাই তড়িঘড়ি করে এই ত্রিদেশীয় সিরিজের আয়োজন।
অবশ্য সব জল্পনা কল্পনার অবসান হয়ে যাবে বাংলাদেশ যদি দক্ষিণ আফ্রিকা সিরিজেই কেবল একটি ওয়ানডেতে সাকিব-মুশফিকরা জয়লাভ করে। তাহলেই সব হিসেব নিকেশকে তুড়ি মেরে বাংলাদেশ চ্যাম্পিয়নস লীগে খেলা নিশ্চিত করে ফেলবে। তখন শেষ স্থানের জন্য লড়বে ক্ষণিকের বন্ধু পাকিস্তান আর ওয়েস্ট ইন্ডিজ।
মাশরাফিরা কি পারবে আগামী দশদিনের মাঝেই ক্রীড়ামোদীদের সেই সুখবরটা দিয়ে দিতে? নাকি আমাদের অপেক্ষা করতে হবে সেপ্টেম্বরের এই ত্রিদেশীয় সিরিজ পর্যন্ত, দেখার বিষয় এখন সেটাই।
No comments