বিশেষ কোনো অঙ্গ স্পর্শ ও যৌনতা সম্বন্ধে বাধা-নিষেধ?
যদিও অনেক প্রাণীর মধ্যে সমকামিতার যৌনখেলা বর্তমান। তাদের যৌনতার পরিচালনা হয় বেশিরভাগই উর্বরতাবৃত্তের সময়ে।
সাধারণত
নারী পশুরাই তাদের গর্ভধারণের সময়কালে পুরুষ পশুদের সাথে মিলিত হওয়ার
আগ্রহ দেখায়। পশুদের এই মিলনপর্বের সময়টাকে অর্থাৎ তাদের উর্বরতাবৃত্তের
পিরিয়ডকে প্রায়ই বলা হয়ে থাকে এসট্রুস। নারী পশুর গাত্র থেকে এই সময়ে
একটা গন্ধ ছড়ায়, যা পেয়ে পুরুষ পশুরা যৌনভাবে উত্তেজিত হয়। এই গন্ধ
ছড়ানো শুরু হলেই বুঝতে হবে মাদী পশু এখন এসট্রুস অবস্থায় আছে। এই ধরনের
যৌন উত্তেজনার গন্ধকে বলা হয়ে থাকে ফেরোমোন।
অনেক শ্রেণীর পশুদের মধ্যে মাদী পশু প্রায় একই সময়ে সবগুলোর এসট্রুস হয়ে থাকে। তখন ফেরোমোনসের গন্ধে বাতাস পরিপূর্ণ হয়ে ওঠে, যার কারণে মর্দ পশুদের যৌন উত্তেজনা বেড়ে যায়, যাকে বলা হয়ে থাকে রুট।
বিজ্ঞানীরা এখনো নিশ্চিত হতে পারেননি যে, ফেরোমোনস মানুষের যৌনতার ক্ষেত্রে কী ভূমিকা রাখে। আমরা নিশ্চিত করে জানি যে, যদিও নারী ও পুরুষের কোনো এসট্রুস বা রুট পিরিয়ড বলে কিছু নেই। এটাই হলো মানুষ ও পশুদের মধ্যে একটা বড় পার্থক্য আমাদের যৌন পরিচালনা শুধু প্রজননের জন্যই সীমিত নয়। আমরা যে কোনো সময়েই যৌন জাগৃতির ইচ্ছা করতে পারি, যৌনাঙ্গ চালনা করতে পারি এবং যৌনানন্দ উপভোগ করতে পারি। তাতে নারী উর্বর হোক বা না হোক তা কোনো ব্যাপার নয়। আমাদের মানুষের যৌন পরিচালনা আরো আমাদের সম্ভব করে তোলে ব্যাপক আকারের বিবিধ প্রক্রিয়ায় যৌন জাগরণ ও আনন্দ উপভোগ করা। এসব মানুষের যৌনখেলা পশুদের মতো এতটাই সীমিত আকারের নয়। যদিও আমাদের রয়েছে অনেক বেশি যৌন আনন্দের ক্ষমতা অন্যান্য বেশিরভাগ পশুর চেয়ে, আমাদের যৌন পরিচালনা অনেক বেশি নিষিদ্ধ হতেও পারে।
যেসব বাধানিষেধ যা মানুষের যৌন পরিচালনার ক্ষেত্রে প্রযোজ্য হয়, তা সাধারণত শারীরিক অপারগতার কারণে নয়, যেভাবে অন্য প্রাণীদের ক্ষেত্রে হয় আমাদের যৌনতার বাধানিষেধগুলো হচ্ছে সাধারণত সামাজিক। তারা সেরিব্রাল করটেক্সের মধ্যে বাণীবদ্ধ হয়ে থাকে। ব্রেনের এই অংশের মধ্যেই আমাদের যৌনতার পরিচিতি ও ভালোবাসার মানচিত্র উন্নতি লাভ করে। তারা গঠিত হয় আমাদের জীবন আরো আমাদের পরিবারের সঙ্গে জীবনের অভিজ্ঞতা এবং আমাদের সম্প্রদায়ের সামাজিক ও যৌনতার আদর্শ দ্বারা। এখানেই আমাদের যৌনতার অনুভব বসবাস করে। এই অনুভবগুলো প্রভাবিত করে যে, কীভাবে আমরা যৌনতায় মিলিত হই, কতটা বৈচিত্রতায় আমাদের যৌনতার আচরণ আমরা উপভোগ করতে পারি এবং কতটা আনন্দ আমরা পেতে পারি।
অনেকগুলো অনুভব যা আমাদের আছে তা হচ্ছে যৌনতা সম্বন্ধে বাধা-নিষেধ। এসব বাধানিষেধের অনেকগুলোই আমাদের নিজেদের ও আমাদের সম্প্রদায়কে রক্ষা করতে সাহায্য করে। উদাহরণস্বরূপ আমাদের মধ্যে বেশিরভাগ লোকই অন্যকে আমাদের সাথে জবরদস্তি যৌনমিলনের জন্য বাধা অনুভব করি। অন্যদিকে অনেকগুলো বাধা-নিষেধ আছে যা অনুভব করি তা শুধু নিজেদের যৌনভাবে উপভোগ করায় বাধা দেয়। উদাহরণস্বরূপ আমরা চাইতে পারি যে আমাদের সঙ্গী আমার বিশেষ কোনো অঙ্গ স্পর্শ করুক কিন্তু হয়তো আমরা জানি না সেটা জিজ্ঞেস করা সঠিক কি না।
আমাদের যৌনতার বেশিরভাগ নিষেধ জড়িত রয়েছে আমাদের দেহের কল্পনায়, আমাদের আত্মসম্মানের সাথে, ঈর্ষা, হোমোফোবিয়া এবং আমাদের আন্তরিক হওয়ার সামর্থের সাথে।
অনেক শ্রেণীর পশুদের মধ্যে মাদী পশু প্রায় একই সময়ে সবগুলোর এসট্রুস হয়ে থাকে। তখন ফেরোমোনসের গন্ধে বাতাস পরিপূর্ণ হয়ে ওঠে, যার কারণে মর্দ পশুদের যৌন উত্তেজনা বেড়ে যায়, যাকে বলা হয়ে থাকে রুট।
বিজ্ঞানীরা এখনো নিশ্চিত হতে পারেননি যে, ফেরোমোনস মানুষের যৌনতার ক্ষেত্রে কী ভূমিকা রাখে। আমরা নিশ্চিত করে জানি যে, যদিও নারী ও পুরুষের কোনো এসট্রুস বা রুট পিরিয়ড বলে কিছু নেই। এটাই হলো মানুষ ও পশুদের মধ্যে একটা বড় পার্থক্য আমাদের যৌন পরিচালনা শুধু প্রজননের জন্যই সীমিত নয়। আমরা যে কোনো সময়েই যৌন জাগৃতির ইচ্ছা করতে পারি, যৌনাঙ্গ চালনা করতে পারি এবং যৌনানন্দ উপভোগ করতে পারি। তাতে নারী উর্বর হোক বা না হোক তা কোনো ব্যাপার নয়। আমাদের মানুষের যৌন পরিচালনা আরো আমাদের সম্ভব করে তোলে ব্যাপক আকারের বিবিধ প্রক্রিয়ায় যৌন জাগরণ ও আনন্দ উপভোগ করা। এসব মানুষের যৌনখেলা পশুদের মতো এতটাই সীমিত আকারের নয়। যদিও আমাদের রয়েছে অনেক বেশি যৌন আনন্দের ক্ষমতা অন্যান্য বেশিরভাগ পশুর চেয়ে, আমাদের যৌন পরিচালনা অনেক বেশি নিষিদ্ধ হতেও পারে।
যেসব বাধানিষেধ যা মানুষের যৌন পরিচালনার ক্ষেত্রে প্রযোজ্য হয়, তা সাধারণত শারীরিক অপারগতার কারণে নয়, যেভাবে অন্য প্রাণীদের ক্ষেত্রে হয় আমাদের যৌনতার বাধানিষেধগুলো হচ্ছে সাধারণত সামাজিক। তারা সেরিব্রাল করটেক্সের মধ্যে বাণীবদ্ধ হয়ে থাকে। ব্রেনের এই অংশের মধ্যেই আমাদের যৌনতার পরিচিতি ও ভালোবাসার মানচিত্র উন্নতি লাভ করে। তারা গঠিত হয় আমাদের জীবন আরো আমাদের পরিবারের সঙ্গে জীবনের অভিজ্ঞতা এবং আমাদের সম্প্রদায়ের সামাজিক ও যৌনতার আদর্শ দ্বারা। এখানেই আমাদের যৌনতার অনুভব বসবাস করে। এই অনুভবগুলো প্রভাবিত করে যে, কীভাবে আমরা যৌনতায় মিলিত হই, কতটা বৈচিত্রতায় আমাদের যৌনতার আচরণ আমরা উপভোগ করতে পারি এবং কতটা আনন্দ আমরা পেতে পারি।
অনেকগুলো অনুভব যা আমাদের আছে তা হচ্ছে যৌনতা সম্বন্ধে বাধা-নিষেধ। এসব বাধানিষেধের অনেকগুলোই আমাদের নিজেদের ও আমাদের সম্প্রদায়কে রক্ষা করতে সাহায্য করে। উদাহরণস্বরূপ আমাদের মধ্যে বেশিরভাগ লোকই অন্যকে আমাদের সাথে জবরদস্তি যৌনমিলনের জন্য বাধা অনুভব করি। অন্যদিকে অনেকগুলো বাধা-নিষেধ আছে যা অনুভব করি তা শুধু নিজেদের যৌনভাবে উপভোগ করায় বাধা দেয়। উদাহরণস্বরূপ আমরা চাইতে পারি যে আমাদের সঙ্গী আমার বিশেষ কোনো অঙ্গ স্পর্শ করুক কিন্তু হয়তো আমরা জানি না সেটা জিজ্ঞেস করা সঠিক কি না।
আমাদের যৌনতার বেশিরভাগ নিষেধ জড়িত রয়েছে আমাদের দেহের কল্পনায়, আমাদের আত্মসম্মানের সাথে, ঈর্ষা, হোমোফোবিয়া এবং আমাদের আন্তরিক হওয়ার সামর্থের সাথে।
No comments