সাহসী নারী তসলিমা নাসরিন
নারী কখনও একটির বেশি স্বামী গ্রহন করতে
পারে না। কেবল স্বামীকে রুপে ও গুনে সন্তুষ্ট করা ও পুত্র সন্তানের জননী
হওয়াতেই নারীর সার্থকতা।
খ্রিস্টপূর্ব দ্বাদশ শতকের সমাজ
নারীকে যতটুকু অসম্মান করেছে,সাড়ে তিন হাজার বছর পরও এখনকার সমাজ ভিন্ন
কৌশলে,ভিন্ন ব্যবস্থায় নারীকে একই রকম অসম্মান করে যাচ্ছে।'বিয়ের বয়স বলে
একটি কথা আছে'- আসলে মেয়েদের মনের ওপর এটি একটি সামাজিক চাপ,যে চাপের ফলে
মেয়েরা খামোখা প্রেমে পড়তে,পালিয়ে যেতে এবং আত্মহত্যা করতে সাহসী
হয়।বর্তমানে বাংলাদেশে ষোল থেকে বাইশ বছরের মেয়েদের শতকরা ৭০ ভাগ'ই বিবাহিত
অথচ উন্নত দেশ গুলোতে ওই বয়সি মেয়েদের শরকরা ৫ ভাগও বিবাহিত নয়।আমাদের
দেশের অনেক বুদ্ধিমানরা বলেন- যুগ বদলেছে,যুগ কতটুকু বদলেছে?ক'টা মেয়ে
স্কুলে যায়? ক'জন মেয়ে কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়তে আসে?আর যারা পড়তে আসে
তারাই বা সামাজিক সংস্কার কতটুকু অতিক্রম করে সঠিক শিক্ষিত হয়?কোনও কোনও
মেয়ে বড় আহ্লাদ করে বলেন, 'আমার স্বামী স্ত্রীর চাকরী করা পছন্দ করেন
না।'তার স্বামী মাছ খেতে পছন্দ করেন না সুতরাং তার মাছ খাওয়া বারন,তার
স্বামী বেড়াতে যাওয়া পছন্দ করেন না তাই তার বেড়াতে যাওয়া বারণ।আসলে মেয়েদের
কিছু ত্যাগ দেখলে ছেলেরা বড় খুশি হয়।একটি ছেলের জন্য মেয়ে তার আত্মীয়স্বজন
ত্যাগ করলে ছেলের আনন্দ আর ধরে না!অপর্না সেনের ছবি 'পরমা'য় স্বামী-সন্তান
নিয়ে সংসারের যান্ত্রিক ব্যস্ততায় পরমা নামের মেয়েটি ভুলে যায় যে সে একদিন
সেতার বাজাত,কবিতা আবৃত্তি করত।
সংসারের গন্ডির বাইরে কাউকে ভালোবাসবার স্বাধীনতা কোনও মেয়ের নেই।কারণ মেয়ে মাত্রই স্বামীর ইচ্ছের অধীন।এই অধীনতা অপর্না সেন স্বীকার করেননি।তিনি বোঝাতে চেয়েছেন- একটি মেয়ে তার জীবনের যে কোনও সময়ে প্রেমে পড়তে পারে,এতে অপরাধবোধের কিছু নেই।জীবনটা যার যার,তার তার।কোনও মানুষই কোনও মানুষের ব্যক্তিগত সম্পত্তি নয়,সামাজিক সম্পর্ক থাকলেও।মেয়েদের দৌড় কমতে কমতে এত সংক্ষিপ্ত হয়ে আসে যে একসময় তার স্থির হয়ে থাকা ছাড়া আর কোনও উপায় থাকে না।আমাদের দেশে হাসপাতালের প্রসব কক্ষে স্বামীর উপস্থিতি বাধ্যতামূলক করা উচিত।একটি মেয়ে দীর্ঘ নয় মাস তার শরীরের ভেতর ধারণ করে আরেক শরীর।এই সন্তান ধারনের এবং প্রসবের চূড়ান্ত শারীরিক যন্ত্রনা চোখের সামনে দেখে স্বামীর অন্তত এইটুকু যেন উপলব্ধি হয় উভয়ের সন্তান যে জন্ম দেয়,জন্মদানের সবটুকু ঝুঁকি যে একাই বহন করে,তাকে অত হেলাফেলায় তালাক বলা যায় না।
আমার এক সাংবাদিক বন্ধু প্রায়ই বলেন,সমাজতন্ত্র ছাড়া নারীমুক্তি অসম্ভব।সত্যি কথা বলতে কি,কোনও তন্ত্রেই,কোনও মন্ত্রেই নারীর সত্যিকার মুক্তি নেই।আমি অনেক বাড়িতে দেখেছি,তারা কিছু ইংরেজী অপাঠ্য আর সস্তা কিছু বাংলা গল্প-উপন্যাস দিয়ে বুকশেলফ সাজিয়ে রেখে বেশ একটা জাতে ওঠার ভাব করে।মেয়েদের লেখাপড়া আমি এখনও যা দেখি অধিকাংশই ভালো বিয়ে হবার জন্য।তাই একবার ভালো বিয়ে হয়ে গেলে পড়াশোনার ধারে কাছে দিয়ে সে মেয়ে এগোয় না।আমাদের দেশে সস্তায় আর কিছু না পাওয়া গেলেও মেয়ে পাওয়া যায়।পতিতা থেকে শুরু করে দিনমজুর,ফ্যাক্টরির শ্রমিক।ওজন করলে খাসির মাংসের মেয়ে মাংসের দাম কম।নারী স্বাধীনতার জন্য আড্ডায় যে ছেলেটি চিৎকার করে,ঘরে ফিরে সেই ছেলেটি তার মা'কে খুব কড়া কন্ঠে বলে-'ফরসা মেয়ে ছাড়া বিয়ে করবো না।'আজকাল একটি মেয়ের সৌন্দর্য বিচার হয় তার গায়ের রঙে,তার নাক,চোখ,ঠোঁটের আকার আকৃতি নিয়ে!আমাদের সমাজ মেয়েদের এত হেয় করে যে,একটা মেয়েকে বিয়ের পরও সংসারে তাকে প্রতিনিয়ত অভিনয় করতে হয়।নারী নিয়ে নানান রস-রচনা,ব্যঙ্গ কৌতুক,অশ্লীলতা যৌনসংগমের নোংরা বর্ননা সম্বলিত পত্র-পত্রিকা আমাদের দেশে অনেক জনপ্রিয়।কাতারে কাতারে সাজানো থাকে অভিসারিকা,জলসা,কামনা,বাসনা,যৌবন জ্বালা,রস,অপরাধ,রসের দুনিয়া ইত্যাদি।প্রতিদিন প্রচুর বিক্রি হচ্ছে।
আমাদের সমাজে নানান জাতের অসাধু পুরুষ আছে,এদের মধ্যে অন্যতম হলো- পির এবং মসজিদের হুজুর।আমি যতটুকু শুনেছি,এমন কোনও পির বা মসজিদের হুজুর নেই যে একাত্তরে স্বাধীনতাবিরোধী কাজ করেনি। (এইখানে একটা কথা বলে রাখি- তথ্যমন্ত্রী আবুল কালাম আজাদ বলেছেন,দেশে চিন্তা করা ও লেখার সম্পূর্ন স্বাধীনতা আছে।সরকার তথ্যের অবাধ প্রবাহে বিশ্বাস করে।তাই তথ্য অধিকার আইন পাস করা হয়েছে,তথ্য কমিশন গঠন করা হয়েছে।গত ১৯/০৩/১১ইং তারিখ মন্ত্রী বইয়ের প্রকশনা উৎসবে এ কথা বলেন।)পিরদের অনুমতি মিললে দেশের মন্ত্রী হওয়া যায়।কিন্তু মজার ব্যাপার হলো- পির মাত্রই দুশ্চরিত্র,লম্পট,আমি নিজের চোখেই দেখেছি,একজন পির ৫/৭ মেয়ের সঙ্গ ছাড়া থাকতে পারেন না।লাম্পট্যের জন্য সমাজের সকল পথ খোলা,নারী নিয়ে খেলা আমাদের দেশে নিন্দনীয় নয়,বরং এতে পুরুষের বীরত্বই নাকি প্রকাশ পায়।পুত্র সন্তানের আশায় অনেকে শাহজালাল থেকে আজমিশরীফ পর্যন্ত দৌড়ঝাঁপ করেন।আর যদি দৌড়ঝাঁপ না করা হয় তাহলে দেশসুদ্ধ গজিয়ে ইঠা এত মাজার-ব্যাবসারই বা কী গতি হবে?পির-ফকিরদের তাবিজ,মাদুলি,পানি-পড়া যদি না-ই প্রয়োজন হয় তবে পির-ফকিররা'ই বা কোথায় দাঁড়াবে?
আমি অনেক মুসলমান কে দেখেছি,হজ করে এসে সব সময় হাতে তজবি আর ঘরে কাবাশরিফের ছবি বাঁধিয়ে রাখে।তারা মনে করেন,যে যত বড় কাবা ঝোলাতে পারে,সমাজে তার কদর তত বেশি।ধমীয় গ্রন্থে লেখা,যদি কোনও ব্যক্তি সংগম করার ইচ্ছায় স্ত্রীকে ডাকে তবে স্ত্রী যেন সাথে সাথে স্বামীর নিকট উপস্থিত হয় যদিও স্ত্রী উনানের উপর রন্ধনের কাজে লিপ্ত থাকে।(মুসলিম হাদিস)এইখানেই শেষ না।আরো আছে- যখন কোনও ব্যক্তি নিজের স্ত্রীকে তার শয্যায় আহবান করে,তাতে সে অস্বীকার করার জন্য যদি স্বামী রাগাম্বিত অবস্থায় রাত কাটায় তবে প্রভাত না হওয়া পর্যন্ত ফেরেশতাগন সেই স্ত্রীলোকের প্রতি অভিসম্পাত করে।এটিও মুসলিম হাদিস।এবার তিরমিজি হাদিস শুনুন- যে স্ত্রী লজ্জাহীনতার কাজ করে তাকে আপন বিছানা থেকে পৃথক করে দাও এবং এইরুপ স্ত্রীকে সাধারনভাবে কিছু মারপিট করো।আমি এক চায়ের দোকানে এক শিক্ষিত ভদ্রলোককে বলতে শুনেছি,কোরআন শরীফ এবং হাদিস পড়লে নাকি তার খুব হাসি পায়।বাসায় ফিরে আমি পবিত্র গ্রন্থ গুলো হাতে নিই এবং স্পষ্ট গোটা গোটা অক্ষরগুলো দেখি।সমাজের ভদ্রলোকেরা পরম নিষ্ঠার সাথে পালন করেন যাবতীয় ধর্মীয় নিয়ম কানুন।এই সভ্য যুগে ছাপার অক্ষরে দুনিয়ার কোথাও নারীর প্রতি অবিচার,অমর্যাদা এবং অন্যায় গুলো কি সাদরে গৃহীত হয়?
সংসারের গন্ডির বাইরে কাউকে ভালোবাসবার স্বাধীনতা কোনও মেয়ের নেই।কারণ মেয়ে মাত্রই স্বামীর ইচ্ছের অধীন।এই অধীনতা অপর্না সেন স্বীকার করেননি।তিনি বোঝাতে চেয়েছেন- একটি মেয়ে তার জীবনের যে কোনও সময়ে প্রেমে পড়তে পারে,এতে অপরাধবোধের কিছু নেই।জীবনটা যার যার,তার তার।কোনও মানুষই কোনও মানুষের ব্যক্তিগত সম্পত্তি নয়,সামাজিক সম্পর্ক থাকলেও।মেয়েদের দৌড় কমতে কমতে এত সংক্ষিপ্ত হয়ে আসে যে একসময় তার স্থির হয়ে থাকা ছাড়া আর কোনও উপায় থাকে না।আমাদের দেশে হাসপাতালের প্রসব কক্ষে স্বামীর উপস্থিতি বাধ্যতামূলক করা উচিত।একটি মেয়ে দীর্ঘ নয় মাস তার শরীরের ভেতর ধারণ করে আরেক শরীর।এই সন্তান ধারনের এবং প্রসবের চূড়ান্ত শারীরিক যন্ত্রনা চোখের সামনে দেখে স্বামীর অন্তত এইটুকু যেন উপলব্ধি হয় উভয়ের সন্তান যে জন্ম দেয়,জন্মদানের সবটুকু ঝুঁকি যে একাই বহন করে,তাকে অত হেলাফেলায় তালাক বলা যায় না।
আমার এক সাংবাদিক বন্ধু প্রায়ই বলেন,সমাজতন্ত্র ছাড়া নারীমুক্তি অসম্ভব।সত্যি কথা বলতে কি,কোনও তন্ত্রেই,কোনও মন্ত্রেই নারীর সত্যিকার মুক্তি নেই।আমি অনেক বাড়িতে দেখেছি,তারা কিছু ইংরেজী অপাঠ্য আর সস্তা কিছু বাংলা গল্প-উপন্যাস দিয়ে বুকশেলফ সাজিয়ে রেখে বেশ একটা জাতে ওঠার ভাব করে।মেয়েদের লেখাপড়া আমি এখনও যা দেখি অধিকাংশই ভালো বিয়ে হবার জন্য।তাই একবার ভালো বিয়ে হয়ে গেলে পড়াশোনার ধারে কাছে দিয়ে সে মেয়ে এগোয় না।আমাদের দেশে সস্তায় আর কিছু না পাওয়া গেলেও মেয়ে পাওয়া যায়।পতিতা থেকে শুরু করে দিনমজুর,ফ্যাক্টরির শ্রমিক।ওজন করলে খাসির মাংসের মেয়ে মাংসের দাম কম।নারী স্বাধীনতার জন্য আড্ডায় যে ছেলেটি চিৎকার করে,ঘরে ফিরে সেই ছেলেটি তার মা'কে খুব কড়া কন্ঠে বলে-'ফরসা মেয়ে ছাড়া বিয়ে করবো না।'আজকাল একটি মেয়ের সৌন্দর্য বিচার হয় তার গায়ের রঙে,তার নাক,চোখ,ঠোঁটের আকার আকৃতি নিয়ে!আমাদের সমাজ মেয়েদের এত হেয় করে যে,একটা মেয়েকে বিয়ের পরও সংসারে তাকে প্রতিনিয়ত অভিনয় করতে হয়।নারী নিয়ে নানান রস-রচনা,ব্যঙ্গ কৌতুক,অশ্লীলতা যৌনসংগমের নোংরা বর্ননা সম্বলিত পত্র-পত্রিকা আমাদের দেশে অনেক জনপ্রিয়।কাতারে কাতারে সাজানো থাকে অভিসারিকা,জলসা,কামনা,বাসনা,যৌবন জ্বালা,রস,অপরাধ,রসের দুনিয়া ইত্যাদি।প্রতিদিন প্রচুর বিক্রি হচ্ছে।
আমাদের সমাজে নানান জাতের অসাধু পুরুষ আছে,এদের মধ্যে অন্যতম হলো- পির এবং মসজিদের হুজুর।আমি যতটুকু শুনেছি,এমন কোনও পির বা মসজিদের হুজুর নেই যে একাত্তরে স্বাধীনতাবিরোধী কাজ করেনি। (এইখানে একটা কথা বলে রাখি- তথ্যমন্ত্রী আবুল কালাম আজাদ বলেছেন,দেশে চিন্তা করা ও লেখার সম্পূর্ন স্বাধীনতা আছে।সরকার তথ্যের অবাধ প্রবাহে বিশ্বাস করে।তাই তথ্য অধিকার আইন পাস করা হয়েছে,তথ্য কমিশন গঠন করা হয়েছে।গত ১৯/০৩/১১ইং তারিখ মন্ত্রী বইয়ের প্রকশনা উৎসবে এ কথা বলেন।)পিরদের অনুমতি মিললে দেশের মন্ত্রী হওয়া যায়।কিন্তু মজার ব্যাপার হলো- পির মাত্রই দুশ্চরিত্র,লম্পট,আমি নিজের চোখেই দেখেছি,একজন পির ৫/৭ মেয়ের সঙ্গ ছাড়া থাকতে পারেন না।লাম্পট্যের জন্য সমাজের সকল পথ খোলা,নারী নিয়ে খেলা আমাদের দেশে নিন্দনীয় নয়,বরং এতে পুরুষের বীরত্বই নাকি প্রকাশ পায়।পুত্র সন্তানের আশায় অনেকে শাহজালাল থেকে আজমিশরীফ পর্যন্ত দৌড়ঝাঁপ করেন।আর যদি দৌড়ঝাঁপ না করা হয় তাহলে দেশসুদ্ধ গজিয়ে ইঠা এত মাজার-ব্যাবসারই বা কী গতি হবে?পির-ফকিরদের তাবিজ,মাদুলি,পানি-পড়া যদি না-ই প্রয়োজন হয় তবে পির-ফকিররা'ই বা কোথায় দাঁড়াবে?
আমি অনেক মুসলমান কে দেখেছি,হজ করে এসে সব সময় হাতে তজবি আর ঘরে কাবাশরিফের ছবি বাঁধিয়ে রাখে।তারা মনে করেন,যে যত বড় কাবা ঝোলাতে পারে,সমাজে তার কদর তত বেশি।ধমীয় গ্রন্থে লেখা,যদি কোনও ব্যক্তি সংগম করার ইচ্ছায় স্ত্রীকে ডাকে তবে স্ত্রী যেন সাথে সাথে স্বামীর নিকট উপস্থিত হয় যদিও স্ত্রী উনানের উপর রন্ধনের কাজে লিপ্ত থাকে।(মুসলিম হাদিস)এইখানেই শেষ না।আরো আছে- যখন কোনও ব্যক্তি নিজের স্ত্রীকে তার শয্যায় আহবান করে,তাতে সে অস্বীকার করার জন্য যদি স্বামী রাগাম্বিত অবস্থায় রাত কাটায় তবে প্রভাত না হওয়া পর্যন্ত ফেরেশতাগন সেই স্ত্রীলোকের প্রতি অভিসম্পাত করে।এটিও মুসলিম হাদিস।এবার তিরমিজি হাদিস শুনুন- যে স্ত্রী লজ্জাহীনতার কাজ করে তাকে আপন বিছানা থেকে পৃথক করে দাও এবং এইরুপ স্ত্রীকে সাধারনভাবে কিছু মারপিট করো।আমি এক চায়ের দোকানে এক শিক্ষিত ভদ্রলোককে বলতে শুনেছি,কোরআন শরীফ এবং হাদিস পড়লে নাকি তার খুব হাসি পায়।বাসায় ফিরে আমি পবিত্র গ্রন্থ গুলো হাতে নিই এবং স্পষ্ট গোটা গোটা অক্ষরগুলো দেখি।সমাজের ভদ্রলোকেরা পরম নিষ্ঠার সাথে পালন করেন যাবতীয় ধর্মীয় নিয়ম কানুন।এই সভ্য যুগে ছাপার অক্ষরে দুনিয়ার কোথাও নারীর প্রতি অবিচার,অমর্যাদা এবং অন্যায় গুলো কি সাদরে গৃহীত হয়?
No comments