জামায়াত-শিবিরের তিন নেতাকে ফের রিমান্ডে নেয়ার আবেদন- রাবি হত্যাকাণ্ড
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের ঘটনায় জড়িতদের
সুনির্দিষ্টভাবে চিহ্নিত করতে গ্রেফতারকৃত জামায়াত-শিবির নেতাদের আরেক দফা
রিমান্ডে নিতে চাচ্ছে পুলিশ। এজন্য রাজশাহী মহানগর জামায়াতের আমির আতাউর
রহমান,
সেক্রেটারি জেনারেল আবুল কালাম আজাদ ও রাজশাহী
বিশ্ববিদ্যালয়ের শহীদ হবিবুর রহমান হল শাখা শিবিরের সহ-সভাপতি রাইজুল
ইসলামকে তৃতীয় দফায় রিমান্ডের আবেদন জানানো হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার এ বিষয়ে
রাজশাহীর চীফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে শুনানির কথা রয়েছে।
গত ৮ ফেব্রম্নয়ারি গভীর রাতে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে পুলিশের ওপর হামলা ছাড়াও শিবির নেতাকর্মীরা একজন ছাত্রকে নৃশংসভাবে হত্যা, চার ছাত্রের হাত-পায়ের রগ কর্তনসহ বিভিন্ন হলে হামলা চালিয়ে বিপুল সংখ্যক ছাত্রকে গুরুতর জখম করে। এসব ঘটনায় মতিহার থানায় ১১টি মামলা হয়েছে। এরমধ্যে ৭টি মামলার বাদী হয়েছেন আহত ছাত্ররা। পুলিশের একজন এসআই এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার একটি করে ২টি মামলা দায়ের করেছেন। পরে বিশ্ববিদ্যালয়ের শাহ্ মখদুম ও মাদার বখশ হলের শিবির নিয়ন্ত্রিত ক েবোমা রাখার ঘটনায় পৃথক দু'টি মামলা হয়েছে। শেষের ২টি মামলা ব্যতীত অপর ৯টি মামলার সব কটিতে গ্রেফতারকৃত জামায়াত-শিবির নেতাদের পর্যায়ক্রমে রিমান্ডে নিয়ে আসামিদের মুখোমুখি করে জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে। সূত্র মতে, যেহেতু একই রাতে ও সময়ে বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে শিবির একাধিক ঘটনা ঘটিয়েছে, সেহেতু ঘটনার সঙ্গে জড়িত জামায়াত-শিবির নেতাদের সকল মামলায় আইনগতভাবে আসামি করা হবে এবং পর্যায়ক্রমে রিমান্ডে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে।
সূত্র জানায়, ইতোপূর্বে পুলিশের ওপর হামলার মামলায় রাজশাহী মহানগর জামায়াতের আমির আতাউর রহমান, সেক্রেটারি জেনারেল আবুল কালাম আজাদ, নায়েবে আমির সিদ্দিক হোসেন, শহীদ হবিবুর রহমান হল শাখা শিবিরের সহ-সভাপতি রাইজুল ইসলাম, নবাব আব্দুল লতিফ হল শাখা শিবিরের সভাপতি হাসমত আলী লিটনকে দু'দফায় রিমান্ডে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছে। এদের মধ্যে আতাউর রহমান, আবুল কালাম আজাদ ও রাইজুল ইসলামকে তৃতীয় দফায় জিজ্ঞাসাবাদের উদ্যোগ নেয়া হয়েছে।
উলেস্নখ্য, গত ৮ ফেব্রম্নয়ারি গভীর রাতে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে শিবিরের নারকীয় তা-বের ঘটনায় পুলিশ সারাদেশ থেকে কয়েক শ' জামায়াত-শিবির নেতাকর্মীকে আটক করে। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদ শেষে ঘটনার সঙ্গে জড়িত নয় এমন বেশিরভাগ নেতাকর্মীকে ছেড়ে দেয়া হয়েছে। তবে আতাউর রহমান, আবুল কালাম আজাদ এবং সিদ্দিক হোসেনসহ অর্ধশত নেতাকর্মীকে বিভিন্ন মেয়াদে রিমান্ডে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছে। এদের মধ্যে দু'জন (শিবির নেতা ইকরাম হোসাইন ও জামায়াত নেতা গিয়াস উদ্দিন) আদালতে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে শিবিরের হামলা ও ফারম্নক হোসেন হত্যাকা- পূর্বপরিকল্পিত বলে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দী দিয়েছে।
গত ৮ ফেব্রম্নয়ারি গভীর রাতে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে পুলিশের ওপর হামলা ছাড়াও শিবির নেতাকর্মীরা একজন ছাত্রকে নৃশংসভাবে হত্যা, চার ছাত্রের হাত-পায়ের রগ কর্তনসহ বিভিন্ন হলে হামলা চালিয়ে বিপুল সংখ্যক ছাত্রকে গুরুতর জখম করে। এসব ঘটনায় মতিহার থানায় ১১টি মামলা হয়েছে। এরমধ্যে ৭টি মামলার বাদী হয়েছেন আহত ছাত্ররা। পুলিশের একজন এসআই এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার একটি করে ২টি মামলা দায়ের করেছেন। পরে বিশ্ববিদ্যালয়ের শাহ্ মখদুম ও মাদার বখশ হলের শিবির নিয়ন্ত্রিত ক েবোমা রাখার ঘটনায় পৃথক দু'টি মামলা হয়েছে। শেষের ২টি মামলা ব্যতীত অপর ৯টি মামলার সব কটিতে গ্রেফতারকৃত জামায়াত-শিবির নেতাদের পর্যায়ক্রমে রিমান্ডে নিয়ে আসামিদের মুখোমুখি করে জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে। সূত্র মতে, যেহেতু একই রাতে ও সময়ে বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে শিবির একাধিক ঘটনা ঘটিয়েছে, সেহেতু ঘটনার সঙ্গে জড়িত জামায়াত-শিবির নেতাদের সকল মামলায় আইনগতভাবে আসামি করা হবে এবং পর্যায়ক্রমে রিমান্ডে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে।
সূত্র জানায়, ইতোপূর্বে পুলিশের ওপর হামলার মামলায় রাজশাহী মহানগর জামায়াতের আমির আতাউর রহমান, সেক্রেটারি জেনারেল আবুল কালাম আজাদ, নায়েবে আমির সিদ্দিক হোসেন, শহীদ হবিবুর রহমান হল শাখা শিবিরের সহ-সভাপতি রাইজুল ইসলাম, নবাব আব্দুল লতিফ হল শাখা শিবিরের সভাপতি হাসমত আলী লিটনকে দু'দফায় রিমান্ডে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছে। এদের মধ্যে আতাউর রহমান, আবুল কালাম আজাদ ও রাইজুল ইসলামকে তৃতীয় দফায় জিজ্ঞাসাবাদের উদ্যোগ নেয়া হয়েছে।
উলেস্নখ্য, গত ৮ ফেব্রম্নয়ারি গভীর রাতে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে শিবিরের নারকীয় তা-বের ঘটনায় পুলিশ সারাদেশ থেকে কয়েক শ' জামায়াত-শিবির নেতাকর্মীকে আটক করে। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদ শেষে ঘটনার সঙ্গে জড়িত নয় এমন বেশিরভাগ নেতাকর্মীকে ছেড়ে দেয়া হয়েছে। তবে আতাউর রহমান, আবুল কালাম আজাদ এবং সিদ্দিক হোসেনসহ অর্ধশত নেতাকর্মীকে বিভিন্ন মেয়াদে রিমান্ডে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছে। এদের মধ্যে দু'জন (শিবির নেতা ইকরাম হোসাইন ও জামায়াত নেতা গিয়াস উদ্দিন) আদালতে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে শিবিরের হামলা ও ফারম্নক হোসেন হত্যাকা- পূর্বপরিকল্পিত বলে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দী দিয়েছে।
No comments