বিনিয়োগে স্থবিরতা, জিডিপি সাড়ে পাঁচে নেমে আসতে পারে- এডিবি রিপোর্ট
বৈশ্বিক মন্দার প্রভাব ২০০৯-১০ অর্থবছরের
প্রথমভাগে বাংলাদেশের অর্থনীতিকে ৰতিগ্রস্ত করেছে। বিনিয়োগে স্থবিরতা বিরাজ
করছে। হ্রাস পেয়েছে রফতানি। রেমিট্যান্স বাড়লেও কমেছে প্রবৃদ্ধি।
তবে ঋণপত্র খোলার পরিমাণ এবং বেসরকারী খাতের ঋণপ্রবাহ বৃদ্ধি অর্থনীতি
ঘুরে দাঁড়ানোর ইঙ্গিত দিচ্ছে। ফলে চলতি অর্থবছরে জিডিপি প্রবৃদ্ধি সাড়ে
পাঁচ শতাংশে নেমে আসতে পারে। এশীয় উন্নয়ন ব্যাংকের ত্রৈমাসিক পর্যালোচনা
প্রতিবেদনে এ কথা বলা হয়েছে।
রিপোর্টে বলা হয়েছে, কৃষি খাতে আউশ ফসল খরায় মারাত্মকভাবে ৰতিগ্রসত্ম হয়েছে। সরকারের সেচ সহায়তায় আমন ফসল আংশিক রৰা পেয়েছে। তবে গ্যাস ও বিদু্যত সঙ্কটে শিল্প খাত অব্যাহতভাবে ৰতিগ্রসত্ম হচ্ছে। বাণিজ্য, পরিবহন ও প্রকৃত খাতের শস্নথ গতি সেবা খাতকেও ৰতিগ্রসত্ম করেছে। তাই বৈশ্বিক মন্দার ৰতির হাত থেকে অর্থনীতিকে রৰার জন্য সরকারের উচিত রফতানি পণ্য বহুমুখী করা। উচ্চতর প্রবৃদ্ধি অর্জনের জন্য প্রয়োজন প্রবৃদ্ধির নতুন খাতও চিহ্নিত করা। একই সঙ্গে সরকারের উচিত বিনিয়োগ পরিবেশ উন্নতি করা, যাতে দেশি-বিদেশী বিনিয়োগ বৃ্দ্ধি পায় এবং সরকারী-বেসরকারী খাত উৎসাহিত হয়।
মূল্যস্ফীতির উর্ধগতি শঙ্কার কারণ হয়ে দাঁড়াতে পারে। পয়েন্ট টু পয়েন্ট ভিত্তিতে মূল্যস্ফীতি ক্রমান্বয়ে বাড়ছে। খাদ্য ও খাদ্যবহির্ভূত উভয় মূল্যস্ফীতি বৃদ্ধির কারণে দেশের মূল্যস্ফীতিতে উর্ধগতি দেখা দিয়েছে। প্রতিকূল আবহাওয়ার কারণে খাদ্যশস্যের উৎপাদন হ্রাস পাওয়ায় চাল ও অন্যান্য পণ্যের দাম বেড়েছে।
রিপোর্টে কৃষি খাত সম্পর্কে বলা হয়, চলতি অর্থবছরে কৃষি খাতের প্রবৃদ্ধি কমে যেতে পারে। গ্রীষ্ম ও বর্ষা মৌসুমে বৈরী আবহাওয়ায় কৃষি খাত ৰতিগ্রসত্ম হয়েছে। তবে অভ্যনত্মরীণ চাহিদা বৃদ্ধির কারণে মৎস্য খাত ভাল করছে। শিল্প খাত সম্পর্কে রিপোর্টে বলা হয়েছে, বৈশ্বিক মন্দা শিল্প খাতকে মারাত্মকভাবে ৰতিগ্রসত্ম করেছে। তৈরি পোশাকের রফতানি হ্রাস এবং অন্যান্য প্রধান পণ্যের রফতানি কমে যাওয়ায় শিল্প খাতের প্রবৃদ্ধি ব্যাপকভাবে ৰতিগ্রসত্ম হয়েছে। বাণিজ্যিক কর্মকা- বৃদ্ধির কারণে অর্থবছরের দ্বিতীয় ভাগে শিল্প খাতের কর্মকা- বাড়বে বলে মনে হচ্ছে। তবে ভঙ্গুর বিনিয়োগ পরিবেশ শিল্প খাতের প্রবৃদ্ধি কমে যাবার ইঙ্গিত দিচ্ছে। বিশেষ করে গ্যাস ও বিদু্যত খাতের তীব্র সঙ্কট শিল্পের প্রবৃদ্ধি অর্জনের পথে বাধা হয়ে দাঁড়াবে। এতে এ খাতের প্রবৃদ্ধি পাচ দশমিক ছয় শতাংশে নেমে আসতে পারে। একইভাবে বাণিজ্য ও শিল্প খাতের দুর্বল পারফরমেন্স সেবা খাতের প্রবৃদ্ধির ওপরও প্রভাব ফেলবে। এতে এ খাতের প্রবৃদ্ধি পাঁচ দশমিক নয় শতাংশে নেমে আসবে।
রিপোর্টে বলা হয়েছে, কৃষি খাতে আউশ ফসল খরায় মারাত্মকভাবে ৰতিগ্রসত্ম হয়েছে। সরকারের সেচ সহায়তায় আমন ফসল আংশিক রৰা পেয়েছে। তবে গ্যাস ও বিদু্যত সঙ্কটে শিল্প খাত অব্যাহতভাবে ৰতিগ্রসত্ম হচ্ছে। বাণিজ্য, পরিবহন ও প্রকৃত খাতের শস্নথ গতি সেবা খাতকেও ৰতিগ্রসত্ম করেছে। তাই বৈশ্বিক মন্দার ৰতির হাত থেকে অর্থনীতিকে রৰার জন্য সরকারের উচিত রফতানি পণ্য বহুমুখী করা। উচ্চতর প্রবৃদ্ধি অর্জনের জন্য প্রয়োজন প্রবৃদ্ধির নতুন খাতও চিহ্নিত করা। একই সঙ্গে সরকারের উচিত বিনিয়োগ পরিবেশ উন্নতি করা, যাতে দেশি-বিদেশী বিনিয়োগ বৃ্দ্ধি পায় এবং সরকারী-বেসরকারী খাত উৎসাহিত হয়।
মূল্যস্ফীতির উর্ধগতি শঙ্কার কারণ হয়ে দাঁড়াতে পারে। পয়েন্ট টু পয়েন্ট ভিত্তিতে মূল্যস্ফীতি ক্রমান্বয়ে বাড়ছে। খাদ্য ও খাদ্যবহির্ভূত উভয় মূল্যস্ফীতি বৃদ্ধির কারণে দেশের মূল্যস্ফীতিতে উর্ধগতি দেখা দিয়েছে। প্রতিকূল আবহাওয়ার কারণে খাদ্যশস্যের উৎপাদন হ্রাস পাওয়ায় চাল ও অন্যান্য পণ্যের দাম বেড়েছে।
রিপোর্টে কৃষি খাত সম্পর্কে বলা হয়, চলতি অর্থবছরে কৃষি খাতের প্রবৃদ্ধি কমে যেতে পারে। গ্রীষ্ম ও বর্ষা মৌসুমে বৈরী আবহাওয়ায় কৃষি খাত ৰতিগ্রসত্ম হয়েছে। তবে অভ্যনত্মরীণ চাহিদা বৃদ্ধির কারণে মৎস্য খাত ভাল করছে। শিল্প খাত সম্পর্কে রিপোর্টে বলা হয়েছে, বৈশ্বিক মন্দা শিল্প খাতকে মারাত্মকভাবে ৰতিগ্রসত্ম করেছে। তৈরি পোশাকের রফতানি হ্রাস এবং অন্যান্য প্রধান পণ্যের রফতানি কমে যাওয়ায় শিল্প খাতের প্রবৃদ্ধি ব্যাপকভাবে ৰতিগ্রসত্ম হয়েছে। বাণিজ্যিক কর্মকা- বৃদ্ধির কারণে অর্থবছরের দ্বিতীয় ভাগে শিল্প খাতের কর্মকা- বাড়বে বলে মনে হচ্ছে। তবে ভঙ্গুর বিনিয়োগ পরিবেশ শিল্প খাতের প্রবৃদ্ধি কমে যাবার ইঙ্গিত দিচ্ছে। বিশেষ করে গ্যাস ও বিদু্যত খাতের তীব্র সঙ্কট শিল্পের প্রবৃদ্ধি অর্জনের পথে বাধা হয়ে দাঁড়াবে। এতে এ খাতের প্রবৃদ্ধি পাচ দশমিক ছয় শতাংশে নেমে আসতে পারে। একইভাবে বাণিজ্য ও শিল্প খাতের দুর্বল পারফরমেন্স সেবা খাতের প্রবৃদ্ধির ওপরও প্রভাব ফেলবে। এতে এ খাতের প্রবৃদ্ধি পাঁচ দশমিক নয় শতাংশে নেমে আসবে।
No comments