যুদ্ধাপরাধী বিচার বানচালে জামায়াত মরিয়া- তিন স্তরের কর্মপন্থা গ্রহণ
যুদ্ধাপরাধীদের বিচার ঠেকাতে তিন স্তরের
বিশিষ্ট নয়া কমিটি গঠন করেছে জামায়াত-শিবির। প্রথম সত্মর কূটনৈতিক পর্যায়ে
যুদ্ধাপরাধীদের বিচার ঠেকানোর চেষ্টা করে যাচ্ছে।
দ্বিতীয়
স্তরের আইনী লড়াইয়ের মাধ্যমে বিচার ভণ্ডুল করার কৌশল অনুযায়ী কাজ চলছে।
শেষ স্তরের ভয়াবহ হামলার কৌশল রয়েছে। প্রথম স্তরের গঠিত কমিটি বাংলাদেশস্থ
দু'টি বিশেষ দূতাবাসের সঙ্গে নয় বার গোপন বৈঠক করেছে। জামায়াত নেতা মোঃ
কামারুজ্জামান ও ব্যারিস্টার আব্দুর রাজ্জাক এসব গোপন বৈঠকের নেতৃত্ব
দিয়েছেন। আইনী লড়াই চালিয়ে যেতে শতাধিক ব্যারিস্টার আনা হচ্ছে বিদেশ থেকে।
তৃতীয় স্তরের কমিটি মাঠ পর্যায়ে দেশী-বিদেশী জঙ্গীদের একত্রিত করার কাজ করে
যাচ্ছে।
গোয়েন্দা সূত্র জানায়, যুদ্ধাপরাধীদের বিচার ঠেকাতে জামায়াত তিন সত্মর বিশিষ্ট নয়া কমিটি গঠন করেছে। তিন সত্মরের কর্ম কৌশল আলাদা। তবে প্রতিটি সত্মরের সঙ্গে প্রতিটি সত্মরের সমন্বয় রাখা হবে। প্রথম সত্মরের কমিটির দায়িত্ব পালন করছেন কামারম্নজ্জামান ও ব্যারিস্টার আব্দুর রাজ্জাক। এ দু'জন বিভিন্ন দেশের বাংলাদেশস্থ দূতাবাসগুলোর সঙ্গে যোগাযোগ রৰা করে চলেছেন। আপাতত কূটনৈতিক পর্যায়ে যুদ্ধাপরাধীদের বিচার ঠেকানোর চেষ্টা করে যাচ্ছেন তারা। কমিটির এ দুই সদস্য বাংলাদেশস্থ ২টি বিশেষ দূতাবাসে ঘন ঘন যাতায়াত করছে। দূতাবাস দু'টির সঙ্গে লিঁয়াজো রৰার দায়িত্ব পালন করছেন তারা। গত মাসে বাংলাদেশস্থ একটি দূতাবাসের সঙ্গে ছয় বার বৈঠক হয়েছে এ দু'জনের। সবকটি বৈঠকেই কামরম্নজ্জামান উপস্থিত ছিলেন। বৈঠকে পাকিসত্মানের সামরিক গোয়েন্দা সংস্থা আইএসআইয়ে একজন এজেন্ট ও ব্যারিস্টার আব্দুর রাজ্জাক উপস্থিত ছিলেন। অপর একটি প্রভাবশালী দেশের বাংলাদেশস্থ দূতাবাসে তিন বার বৈঠকে মিলিত হয়েছেন ব্যারিস্টার আব্দুর রাজ্জাক। বৈঠকে কামারম্নজ্জামান ছাড়াও সংশিস্নষ্ট দেশের একজন উচ্চ পর্যায়ের কূটনৈতিক উপস্থিত ছিলেন। প্রতিটি বৈঠক সমর্্পকে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে রিপোর্ট দাখিল করেছে গোয়েন্দা সংস্থাটি। বৈঠকে বাংলাদেশে যুদ্ধাপরাধীদের বিচার ও তার ভবিষ্যত সমর্্পকে আলোচনা হতে পারে বলে গোয়েন্দা সংস্থা সূত্র জানায়।
কূটনৈতিভাবে সফল না হলে আইনী লড়াইয়ে নামার প্রস্তুতি নিচ্ছে যুদ্ধাপরাধীরা। এজন্য বিদেশ থেকে শতাধিক ব্যারিস্টার আনা হচ্ছে বাংলাদেশে। এসব ব্যারিস্টার জামায়াতে ইসলামীর টাকায় বিদেশে ব্যারিস্টারি পড়ছেন। বিদেশে অধ্যয়নরতদের যুদ্ধাপরাধীদের বিচার শুরম্ন হওয়া মাত্র বাংলাদেশে ফিরতে জামায়াতে ইসলামী দলীয় নির্দেশ জারি করেছে। এসব ব্যারিস্টারদের তালিকা প্রস্তুতির কাজ করছে জামায়াত।
পর পর দুই সত্মর সফল না হলে সারাদেশে মারাত্মক হামলার প্রস্তুতি নিচ্ছে যুদ্ধাপরাধীরা। এর নেতৃত্বে রয়েছে ছাত্র শিবির। এই সত্মরের দায়িত্ব পালন করার জন্য ছাত্রশিবিরের সাবেক ও বর্তমান ১০ জনকে মনোনীত করা হয়েছে। মনোনীতরা কেন্দ্রের সঙ্গে সরাসরি যোগাযোগ করবে। পাশাপাশি প্রতিটি বিভাগ ভিত্তিক কমিটি করা হয়েছে। বিভাগীয় কমিটিকে জেলা ভিত্তিক গঠিত বিশেষ কমিটি সহায়তা করবে। এজন্য দেশী-বিদেশী জঙ্গীদের একত্রিত করার কাজ চলছে। সর্বশেষ সত্মরের উদ্দেশ্য সারাদেশে অরাজক পরিস্থিতি সৃষ্টি করা। এজন্য সারাদেশে ভয়াবহ হামলা চালানোর প্রস্তুতি নিচ্ছে তারা। হামলার উদ্দেশ্য বিচার ঠেকানো নয়, বিচার বিলম্বিত করা। এই বিলম্বিত সময়ে নতুন করে কৌশল নির্ধারণ করা হবে। অাঁকা হবে নতুন ছক। ইতোমধ্যেই কাজ শুরম্ন করেছে কমিটির সদস্যরা। দেশে অরাজক পরিস্থিতি সৃষ্টি করে আনত্মর্জাতিকভাবে বাংলাদেশকে বেকায়দায় ফেলে যুদ্ধাপরাধীদের বিচার প্রক্রিয়া স্থবির করে দেয়াই এ হামলার লৰ্য ও উদ্দেশ্য।
গোয়েন্দা সূত্র জানায়, যুদ্ধাপরাধীদের বিচার ঠেকাতে জামায়াত তিন সত্মর বিশিষ্ট নয়া কমিটি গঠন করেছে। তিন সত্মরের কর্ম কৌশল আলাদা। তবে প্রতিটি সত্মরের সঙ্গে প্রতিটি সত্মরের সমন্বয় রাখা হবে। প্রথম সত্মরের কমিটির দায়িত্ব পালন করছেন কামারম্নজ্জামান ও ব্যারিস্টার আব্দুর রাজ্জাক। এ দু'জন বিভিন্ন দেশের বাংলাদেশস্থ দূতাবাসগুলোর সঙ্গে যোগাযোগ রৰা করে চলেছেন। আপাতত কূটনৈতিক পর্যায়ে যুদ্ধাপরাধীদের বিচার ঠেকানোর চেষ্টা করে যাচ্ছেন তারা। কমিটির এ দুই সদস্য বাংলাদেশস্থ ২টি বিশেষ দূতাবাসে ঘন ঘন যাতায়াত করছে। দূতাবাস দু'টির সঙ্গে লিঁয়াজো রৰার দায়িত্ব পালন করছেন তারা। গত মাসে বাংলাদেশস্থ একটি দূতাবাসের সঙ্গে ছয় বার বৈঠক হয়েছে এ দু'জনের। সবকটি বৈঠকেই কামরম্নজ্জামান উপস্থিত ছিলেন। বৈঠকে পাকিসত্মানের সামরিক গোয়েন্দা সংস্থা আইএসআইয়ে একজন এজেন্ট ও ব্যারিস্টার আব্দুর রাজ্জাক উপস্থিত ছিলেন। অপর একটি প্রভাবশালী দেশের বাংলাদেশস্থ দূতাবাসে তিন বার বৈঠকে মিলিত হয়েছেন ব্যারিস্টার আব্দুর রাজ্জাক। বৈঠকে কামারম্নজ্জামান ছাড়াও সংশিস্নষ্ট দেশের একজন উচ্চ পর্যায়ের কূটনৈতিক উপস্থিত ছিলেন। প্রতিটি বৈঠক সমর্্পকে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে রিপোর্ট দাখিল করেছে গোয়েন্দা সংস্থাটি। বৈঠকে বাংলাদেশে যুদ্ধাপরাধীদের বিচার ও তার ভবিষ্যত সমর্্পকে আলোচনা হতে পারে বলে গোয়েন্দা সংস্থা সূত্র জানায়।
কূটনৈতিভাবে সফল না হলে আইনী লড়াইয়ে নামার প্রস্তুতি নিচ্ছে যুদ্ধাপরাধীরা। এজন্য বিদেশ থেকে শতাধিক ব্যারিস্টার আনা হচ্ছে বাংলাদেশে। এসব ব্যারিস্টার জামায়াতে ইসলামীর টাকায় বিদেশে ব্যারিস্টারি পড়ছেন। বিদেশে অধ্যয়নরতদের যুদ্ধাপরাধীদের বিচার শুরম্ন হওয়া মাত্র বাংলাদেশে ফিরতে জামায়াতে ইসলামী দলীয় নির্দেশ জারি করেছে। এসব ব্যারিস্টারদের তালিকা প্রস্তুতির কাজ করছে জামায়াত।
পর পর দুই সত্মর সফল না হলে সারাদেশে মারাত্মক হামলার প্রস্তুতি নিচ্ছে যুদ্ধাপরাধীরা। এর নেতৃত্বে রয়েছে ছাত্র শিবির। এই সত্মরের দায়িত্ব পালন করার জন্য ছাত্রশিবিরের সাবেক ও বর্তমান ১০ জনকে মনোনীত করা হয়েছে। মনোনীতরা কেন্দ্রের সঙ্গে সরাসরি যোগাযোগ করবে। পাশাপাশি প্রতিটি বিভাগ ভিত্তিক কমিটি করা হয়েছে। বিভাগীয় কমিটিকে জেলা ভিত্তিক গঠিত বিশেষ কমিটি সহায়তা করবে। এজন্য দেশী-বিদেশী জঙ্গীদের একত্রিত করার কাজ চলছে। সর্বশেষ সত্মরের উদ্দেশ্য সারাদেশে অরাজক পরিস্থিতি সৃষ্টি করা। এজন্য সারাদেশে ভয়াবহ হামলা চালানোর প্রস্তুতি নিচ্ছে তারা। হামলার উদ্দেশ্য বিচার ঠেকানো নয়, বিচার বিলম্বিত করা। এই বিলম্বিত সময়ে নতুন করে কৌশল নির্ধারণ করা হবে। অাঁকা হবে নতুন ছক। ইতোমধ্যেই কাজ শুরম্ন করেছে কমিটির সদস্যরা। দেশে অরাজক পরিস্থিতি সৃষ্টি করে আনত্মর্জাতিকভাবে বাংলাদেশকে বেকায়দায় ফেলে যুদ্ধাপরাধীদের বিচার প্রক্রিয়া স্থবির করে দেয়াই এ হামলার লৰ্য ও উদ্দেশ্য।
No comments