হেলথ টিপ্সঃ ডিম কে খাবেন কে খাবেন না
ডিম খাওয়া নিয়ে অনেক তর্ক-বিতর্ক আছে। তবে সবাই স্বীকার করেন ডিম
অত্যন্ত প্রোটিনসমৃদ্ধ খাদ্য। এতে রয়েছে স্বাস্থ্যপ্রদ চর্বি, ফলিক এসিড ও
অন্যান্য প্রয়োজনীয় ভিটামিন।
কিন্তু বিতর্ক রয়েছে
ডিমের কুসুম নিয়ে। একটা ডিমের কুসুমে প্রায় ২০০ মিলিগ্রাম কোলেস্টেরল
থাকে। প্রতিদিনের খাবারে দুই-তৃতীয়াংশ কোলেস্টেরল থাকতে পারে। এটা
রক্তপ্রবাহে কোনো ক্ষতিকর প্রভাব ফেলে না। কিন্তু রক্ত থেকে তৈরি
কোলেস্টেরল রক্তে জমাট বেঁধে রক্তপ্রবাহ ক্ষীণ করে বা রক্ত সঞ্চালনে বাধা
সৃষ্টি করে। কিন্তু এর বেশির ভাগ আসে লিভার থেকে।
ডিম খাওয়া এবং হৃদরোগ নিয়ে এক গবেষণা ও সমীক্ষায় দেখা যায়, দৈনিক একটা ডিম খেলে কোনো হৃদরোগ হয় না বা স্ট্রোক করার মতো সমস্যা হয় না। তবে ডায়াবেটিক রোগীদের কড়াকড়িভাবে একটা ডিমের বেশি খাওয়া নিষিদ্ধ। ডিমের কুসুম হৃদরোগ সৃষ্টি করে। সাদা অংশ কোনো ক্ষতি করে না। কাজেই হৃদরোগী ও ডায়াবেটিক রোগীরা কুসুম খাবেন না। যাদের হৃদরোগ আছে, তারা স্যাচুরেটেড ফ্যাট, বাছাইকৃত শস্যদানা ও ট্রান্সফ্যাট হৃদরোগীদের জন্য খুবই উপকারী। এগুলো ধমনী পরিষ্কার রেখে রক্ত সঞ্চালন ও প্রবাহ স্বাভাবিক রাখে।
ডিম খাওয়া এবং হৃদরোগ নিয়ে এক গবেষণা ও সমীক্ষায় দেখা যায়, দৈনিক একটা ডিম খেলে কোনো হৃদরোগ হয় না বা স্ট্রোক করার মতো সমস্যা হয় না। তবে ডায়াবেটিক রোগীদের কড়াকড়িভাবে একটা ডিমের বেশি খাওয়া নিষিদ্ধ। ডিমের কুসুম হৃদরোগ সৃষ্টি করে। সাদা অংশ কোনো ক্ষতি করে না। কাজেই হৃদরোগী ও ডায়াবেটিক রোগীরা কুসুম খাবেন না। যাদের হৃদরোগ আছে, তারা স্যাচুরেটেড ফ্যাট, বাছাইকৃত শস্যদানা ও ট্রান্সফ্যাট হৃদরোগীদের জন্য খুবই উপকারী। এগুলো ধমনী পরিষ্কার রেখে রক্ত সঞ্চালন ও প্রবাহ স্বাভাবিক রাখে।
No comments