রাজনাথ বিজেপির নতুন সভাপতি
ভারতের প্রধান বিরোধী দল ভারতীয় জনতা পার্টির (বিজেপি) সভাপতি নির্বাচিত হয়েছেন রাজনাথ সিং। দুর্নীতির অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে শেষ মুহূর্তে প্রতিদ্বন্দ্বিতা থেকে সরে দাঁড়ান নীতিন গড়করি।
এ অবস্থায় গতকাল বুধবার সর্বসম্মতভাবে দলের ১২তম সভাপতি নির্বাচিত হন রাজনাথ। এর আগে ২০০৫ থেকে ২০০৯ সাল পর্যন্ত দলের সভাপতি ছিলেন তিনি।
রাজনাথ ২০১৫ সাল পর্যন্ত দলের নেতৃত্ব দেবেন। সে অনুযায়ী উত্তর প্রদেশের সাবেক এ মুখ্যমন্ত্রীর নেতৃত্বে আগামী বছরের লোকসভা নির্বাচনে মাঠে নামবে বিজেপি। সভাপতির পদের লড়াই থেকে গড়করি সরে দাঁড়ানোর পর রাজনাথই একমাত্র প্রার্থী ছিলেন। ঐতিহ্য অনুযায়ী বিজেপির সভাপতির পদের জন্য একজন প্রার্থীই মনোনয়নপত্র জমা দেন।
মঙ্গলবার বিকেল পর্যন্ত গড়করির টানা দ্বিতীয় মেয়াদে সভাপতি হওয়ার ব্যাপারটি মোটামুটি নিশ্চিত ছিল। তবে এদিন শিল্পগোষ্ঠী পূর্তি গ্রুপের ৯টি স্থানে অভিযান চালায় আয়কর বিভাগ। গড়করি এ প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে যুক্ত। এর আগেও শিল্পগোষ্ঠীটির বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছিল। তখন থেকে দলের অনেকেই গড়করির বিরুদ্ধে অবস্থান নেন। বিজেপির প্রবীণ নেতা এল কে আদভানি বিদায়ী সভাপতির বিরুদ্ধে সবচেয়ে সোচ্চার ছিলেন। এ অবস্থায় মঙ্গলবারের ঘটনার পর দলের ভেতরে গড়করি বিরোধী মনোভাব জোরালো হয়। গড়করি সরে দাঁড়ানোর ঘোষণা দেন। তবে তিনি দাবি করেন, প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষ কোনোভাবেই দুর্নীতির সঙ্গে জড়িত নন তিনি। কংগ্রেস নেতৃত্বাধীন সংযুক্ত প্রগতিশীল মোর্চা (ইউপিএ) সরকার তাঁর বিরুদ্ধে মিথ্যা তথ্য ছড়াচ্ছে।
দ্বিতীয় দফায় সভাপতি নির্বাচিত হওয়ার পর রাজনাথ (৬১) বলেন, ইউপিএ সরকারের শাসনামলে মানুষকে অনেক সমস্যার মধ্য দিয়ে যেতে হচ্ছে। তিনি আশা করেন, বিজেপির হাত ধরে সমস্যার সমাধানে জনগণের আশা পূরণ করতে পারবেন তিনি। সূত্র : এএফপি, জিনিউজ।
রাজনাথ ২০১৫ সাল পর্যন্ত দলের নেতৃত্ব দেবেন। সে অনুযায়ী উত্তর প্রদেশের সাবেক এ মুখ্যমন্ত্রীর নেতৃত্বে আগামী বছরের লোকসভা নির্বাচনে মাঠে নামবে বিজেপি। সভাপতির পদের লড়াই থেকে গড়করি সরে দাঁড়ানোর পর রাজনাথই একমাত্র প্রার্থী ছিলেন। ঐতিহ্য অনুযায়ী বিজেপির সভাপতির পদের জন্য একজন প্রার্থীই মনোনয়নপত্র জমা দেন।
মঙ্গলবার বিকেল পর্যন্ত গড়করির টানা দ্বিতীয় মেয়াদে সভাপতি হওয়ার ব্যাপারটি মোটামুটি নিশ্চিত ছিল। তবে এদিন শিল্পগোষ্ঠী পূর্তি গ্রুপের ৯টি স্থানে অভিযান চালায় আয়কর বিভাগ। গড়করি এ প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে যুক্ত। এর আগেও শিল্পগোষ্ঠীটির বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছিল। তখন থেকে দলের অনেকেই গড়করির বিরুদ্ধে অবস্থান নেন। বিজেপির প্রবীণ নেতা এল কে আদভানি বিদায়ী সভাপতির বিরুদ্ধে সবচেয়ে সোচ্চার ছিলেন। এ অবস্থায় মঙ্গলবারের ঘটনার পর দলের ভেতরে গড়করি বিরোধী মনোভাব জোরালো হয়। গড়করি সরে দাঁড়ানোর ঘোষণা দেন। তবে তিনি দাবি করেন, প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষ কোনোভাবেই দুর্নীতির সঙ্গে জড়িত নন তিনি। কংগ্রেস নেতৃত্বাধীন সংযুক্ত প্রগতিশীল মোর্চা (ইউপিএ) সরকার তাঁর বিরুদ্ধে মিথ্যা তথ্য ছড়াচ্ছে।
দ্বিতীয় দফায় সভাপতি নির্বাচিত হওয়ার পর রাজনাথ (৬১) বলেন, ইউপিএ সরকারের শাসনামলে মানুষকে অনেক সমস্যার মধ্য দিয়ে যেতে হচ্ছে। তিনি আশা করেন, বিজেপির হাত ধরে সমস্যার সমাধানে জনগণের আশা পূরণ করতে পারবেন তিনি। সূত্র : এএফপি, জিনিউজ।
No comments