গত ২০ দিনে বাংলাদেশকে ২৮,১৮১ কিউসেক পানি কম দিয়েছে ভারত by সৈয়দ মাহবুব মোর্শেদ
ফারাক্কা পয়েন্টে গত ২০ দিনে ২৮ হাজার ১৮১ কিউসেক পানি কম পেয়েছে
বাংলাদেশ। গঙ্গার পানি বণ্টন নিয়ে ৩০ বছর মেয়াদি চুক্তি অনুযায়ী যে
পরিমাণ পানি পাওয়ার কথা।
তা থেকে বাংলাদেশ এই পরিমাণ
পানি কম পেয়েছে ভারত থেকে। গত ২০ দিনে চুক্তি অনুযায়ী পাওয়ার কথা এক লাখ
২৫ হাজার ১৮৯ কিউসেক পানি। চুক্তি সংলগ্নি-২ যা ইন্ডিকেটিভ শিডিউল বলে
পরিচিত, সে অনুযায়ী এ পরিমাণ পানি পাওয়ার কথা বাংলাদেশের। কিন্তু
বাংলাদেশ পেয়েছে ৯৭ হাজার ১০৮ কিউসেক পানি। এতে বাংলাদশ ২৮ হাজার ১৮১
কিউসেক পানি কম পেয়েছে।
তবে ভারত চুক্তি অনুযায়ী তার ন্যায্য হিস্যা পেয়েছে। ভারত এ সময়ে অর্থাৎ গত ২০ দিনে প্রতি কিস্তিতে দেশটির ভাগীরথী নদীর নাব্যতার জন্য প্রয়োজনীয় ৪০ হাজার কিউসেক পানি পাওয়ার কথা, ভারত তা পেয়েছে।
যৌথ নদী কমিশনের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে দেয়া হিসাব বিশ্লেষণ করে এ তথ্য পাওয়া গেছে। ১৯৯৬ সালের ১২ ডিসেম্বর বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে গঙ্গার পানি বণ্টন চুক্তিটি স্বাক্ষরিত হয়। চুক্তি অনুযায়ী প্রতি বছরের মতো এবারো ১ জানুয়ারি থেকে বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে পানি বণ্টন কার্যক্রম শুরু হয়েছে, এটি চলবে চলতি বছরের ৩০ মের পর্যন্ত। ১৯৯৭ সাল থেকে এ বণ্টন কার্যক্রম চুক্তি অনুযায়ী চলছে।
দেখা গেছে, এই ২০ দিনে গঙ্গার পানি বণ্টন নিয়ে ৩০ বছর মেয়াদি চুক্তি অনুযায়ী ভারত ফারাক্কায় মোট পানিপ্রবাহ নিশ্চিত করার কথা দুই লাখ ৫১ হাজার ৮৭ হাজার কিউসেক পানি। গঙ্গা চুক্তির ঐতিহাসিক প্রবাহ অনুযায়ী এটি নিশ্চিতের কথা রয়েছে ভারতের পক্ষ থেকে। চলতি বছরে এই ২০ দিনে ফারাক্কায় গঙ্গার পানির মোট পরিমাণ যৌথ নদী কমিশনের প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে দেখানো হয়েছে এক লাখ ৭৭ হাজার ১০৮ কিউসেক পানি।
তবে গঙ্গা চুক্তি সংলগ্নি-১-এর বণ্টন ফর্মুলা গত ২০ দিনে ভারত মেনে চললেও ইন্ডিকেটিভ শিডিউল মানছে না দেশটি। বিশেষজ্ঞদের মতে, গঙ্গায় এভাবে পানি কম পেলে বাংলাদেশের কৃষি ও মৎস্য চাষ ব্যাপক বিপর্যয়ে পড়বে। এ দিকে গঙ্গার পানি বণ্টন চুক্তি অনুযায়ী বাংলাদেশ হার্ডিঞ্জ সেতু পয়েন্টে সর্বশেষ ১০ দিনে ৪৬ হাজার ৮৫৯ কিউসেক পানি পেয়েছে।
তবে ভারত চুক্তি অনুযায়ী তার ন্যায্য হিস্যা পেয়েছে। ভারত এ সময়ে অর্থাৎ গত ২০ দিনে প্রতি কিস্তিতে দেশটির ভাগীরথী নদীর নাব্যতার জন্য প্রয়োজনীয় ৪০ হাজার কিউসেক পানি পাওয়ার কথা, ভারত তা পেয়েছে।
যৌথ নদী কমিশনের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে দেয়া হিসাব বিশ্লেষণ করে এ তথ্য পাওয়া গেছে। ১৯৯৬ সালের ১২ ডিসেম্বর বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে গঙ্গার পানি বণ্টন চুক্তিটি স্বাক্ষরিত হয়। চুক্তি অনুযায়ী প্রতি বছরের মতো এবারো ১ জানুয়ারি থেকে বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে পানি বণ্টন কার্যক্রম শুরু হয়েছে, এটি চলবে চলতি বছরের ৩০ মের পর্যন্ত। ১৯৯৭ সাল থেকে এ বণ্টন কার্যক্রম চুক্তি অনুযায়ী চলছে।
দেখা গেছে, এই ২০ দিনে গঙ্গার পানি বণ্টন নিয়ে ৩০ বছর মেয়াদি চুক্তি অনুযায়ী ভারত ফারাক্কায় মোট পানিপ্রবাহ নিশ্চিত করার কথা দুই লাখ ৫১ হাজার ৮৭ হাজার কিউসেক পানি। গঙ্গা চুক্তির ঐতিহাসিক প্রবাহ অনুযায়ী এটি নিশ্চিতের কথা রয়েছে ভারতের পক্ষ থেকে। চলতি বছরে এই ২০ দিনে ফারাক্কায় গঙ্গার পানির মোট পরিমাণ যৌথ নদী কমিশনের প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে দেখানো হয়েছে এক লাখ ৭৭ হাজার ১০৮ কিউসেক পানি।
তবে গঙ্গা চুক্তি সংলগ্নি-১-এর বণ্টন ফর্মুলা গত ২০ দিনে ভারত মেনে চললেও ইন্ডিকেটিভ শিডিউল মানছে না দেশটি। বিশেষজ্ঞদের মতে, গঙ্গায় এভাবে পানি কম পেলে বাংলাদেশের কৃষি ও মৎস্য চাষ ব্যাপক বিপর্যয়ে পড়বে। এ দিকে গঙ্গার পানি বণ্টন চুক্তি অনুযায়ী বাংলাদেশ হার্ডিঞ্জ সেতু পয়েন্টে সর্বশেষ ১০ দিনে ৪৬ হাজার ৮৫৯ কিউসেক পানি পেয়েছে।
No comments