যুদ্ধাপরাধের বিচারের নামে ইসলাম নির্মূলের চক্রান্ত চলছেঃ বিশিষ্ট আলেমদের বিবৃতি
দেশের বিশিষ্ট উলামায়ে কেরাম গতকাল এক
যৌথ বিবৃতিতে বলেছেন, যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের ধুয়া তুলে আলেম-উলামা ও
ইসলামী নেতৃবৃন্দদেরকে হেয় প্রতিপন্ন করা হচ্ছে।
সেই
সাথে চলছে ইসলাম নির্মূলের চক্রান্ত। নায়েবে রাসূল উলামা কেরামদেরকে জাতির
সামনে প্রশ্নবিদ্ধ করার নানামুখী চক্রান্ত ও ষড়যন্ত্র চলছে। শীর্ষ
উলামারা বলেন, আল্লাহতায়ালার বাণী : ‘নিশ্চয় একমাত্র আলেম সমাজই আল্লাহকে
বেশি ভয় পায়’ । (আল কুরআন) অথচ আজ সেই আলেম-উলামাদের যুদ্ধাপরাধী ও
খুনি, সাজানো হচ্ছে, যা জঘন্যতম অপরাধ।
বিবৃতিতে বলা হয়, রাজাকার, আলবদর, আলশামস, তদানিন্তন সরকারের প থেকে গঠিত বাহিনী, যা সরকারের প থেকেই মেম্বার, চেয়ারম্যান ও লোকাল প্রশাসনের সাহায্যে গঠন করা হয়েছিল। তার সফলতা, ব্যর্থতা তৎকালীন সরকার ও সংশ্লিষ্টদের ওপরই বর্তায়। নামধারী কোনো ব্যক্তি যদি কোনো রাজাকার থেকে থাকে অথবা অন্যায় করে থাকে সেটি তার ব্যক্তিগত ব্যাপার। তাই ঢালাওভাবে আলেম-উলামা ও ইসলামি নেতৃবৃন্দকে হেয় করা বা প্রশ্নবিদ্ধ করা থেকে বিরত থাকতে সংশ্লিষ্ট সবার প্রতি বিবৃতিতে আহ্বান জানানো হয়।
বিবৃতিদাতারা প্রশ্ন করেন, মাওলানা আবুল কালাম আযাদ দীর্ঘ দিন ধরে বিভিন্ন সরকারের নানামুখী কর্মসূচিতে সক্রিয় থাকলেও কি কারণে তড়িঘড়ি করে তার ব্যাপারে ফাঁসির নাটক মঞ্চস্থ করা হলো? উলামায়ে কেরাম আরো বলেন, যুদ্ধাপরাধীর নাটক সাজিয়ে আর কোনো আলেম-উলামা ও ইসলামী নেতৃবৃন্দের ব্যাপারে বিতর্কিত ট্রাইব্যুনাল যাতে তড়িঘড়ি বিচারের নামে প্রহসন করতে না পারে সে ব্যাপারে সংশ্লিষ্ট সব কর্তৃপক্ষের কাছে আমরা জোর সুপারিশ করছি।
বিবৃতিতে স্বার করেনÑ ইসলামি সমমনা ১২ দলের যুগ্ম আহ্বায়ক, বাংলাদেশ খেলাফত আন্দোলনের প্রধান আমিরে শরিয়ত মাওলানা শাহ আহমদুল্লাহ আশরাফ, ইসলামী ঐক্যজোটের চেয়ারম্যান মাওলানা আব্দুল লতিফ নেজামী, বাংলাদেশ খেলাফত আন্দোলনের মহাসচিব ও ১২ দলের সদস্যসচিব মাওলানা জাফরুল্লাহ খান, সম্মিলিত উলামা-মাশায়েখ পরিষদের মহাসচিব মাওলানা মহিউদ্দীন রব্বানী, সম্মিলিত উলামা-মাশায়েখ এবং ইসলামি ও সমমনা ১২ দলের যুগ্ম মহাসচিব ড. মাওলানা খলিলুর রহমান মাদানী, হক্কানী পীর মাশায়েখ পরিষদের সভাপতি হজরত মাওলানা আবুল বশর পীর সাহেব শাহতলী, ফরায়েজী আন্দোলনের মহাসচিব আবদুল্লাহ মোহাম্মাদ হাসান, হক্কানী পীর মাশায়েখ পরিষদের সেক্রেটারি মাওলানা শাহ আরিফ বিল্লাহ সিদ্দিকী পীর সাহেব শর্ষীনা, নাস্তিক-মুরতাদ প্রতিরোধ কমিটির সভাপতি অধ্যাপক মাওলানা আব্দুল কুদ্দুস, জাতীয় ফতোয়া বোর্ডের সভাপতি প্রফেসর মুফতি ড. মাওলানা ইহইয়ার রহমান, বাংলাদেশ আইম্মাহ পরিষদ সেক্রেটারি জেনারেল মাওলানা এনামূল হক মূসা, জমিয়াতে উলামা দেওবন্দ পরিষদের সভাপতি হজরত মাওলানা মুহাদ্দেস আবদুল্লাহ কাসেমী প্রমুখ।
বিবৃতিতে বলা হয়, রাজাকার, আলবদর, আলশামস, তদানিন্তন সরকারের প থেকে গঠিত বাহিনী, যা সরকারের প থেকেই মেম্বার, চেয়ারম্যান ও লোকাল প্রশাসনের সাহায্যে গঠন করা হয়েছিল। তার সফলতা, ব্যর্থতা তৎকালীন সরকার ও সংশ্লিষ্টদের ওপরই বর্তায়। নামধারী কোনো ব্যক্তি যদি কোনো রাজাকার থেকে থাকে অথবা অন্যায় করে থাকে সেটি তার ব্যক্তিগত ব্যাপার। তাই ঢালাওভাবে আলেম-উলামা ও ইসলামি নেতৃবৃন্দকে হেয় করা বা প্রশ্নবিদ্ধ করা থেকে বিরত থাকতে সংশ্লিষ্ট সবার প্রতি বিবৃতিতে আহ্বান জানানো হয়।
বিবৃতিদাতারা প্রশ্ন করেন, মাওলানা আবুল কালাম আযাদ দীর্ঘ দিন ধরে বিভিন্ন সরকারের নানামুখী কর্মসূচিতে সক্রিয় থাকলেও কি কারণে তড়িঘড়ি করে তার ব্যাপারে ফাঁসির নাটক মঞ্চস্থ করা হলো? উলামায়ে কেরাম আরো বলেন, যুদ্ধাপরাধীর নাটক সাজিয়ে আর কোনো আলেম-উলামা ও ইসলামী নেতৃবৃন্দের ব্যাপারে বিতর্কিত ট্রাইব্যুনাল যাতে তড়িঘড়ি বিচারের নামে প্রহসন করতে না পারে সে ব্যাপারে সংশ্লিষ্ট সব কর্তৃপক্ষের কাছে আমরা জোর সুপারিশ করছি।
বিবৃতিতে স্বার করেনÑ ইসলামি সমমনা ১২ দলের যুগ্ম আহ্বায়ক, বাংলাদেশ খেলাফত আন্দোলনের প্রধান আমিরে শরিয়ত মাওলানা শাহ আহমদুল্লাহ আশরাফ, ইসলামী ঐক্যজোটের চেয়ারম্যান মাওলানা আব্দুল লতিফ নেজামী, বাংলাদেশ খেলাফত আন্দোলনের মহাসচিব ও ১২ দলের সদস্যসচিব মাওলানা জাফরুল্লাহ খান, সম্মিলিত উলামা-মাশায়েখ পরিষদের মহাসচিব মাওলানা মহিউদ্দীন রব্বানী, সম্মিলিত উলামা-মাশায়েখ এবং ইসলামি ও সমমনা ১২ দলের যুগ্ম মহাসচিব ড. মাওলানা খলিলুর রহমান মাদানী, হক্কানী পীর মাশায়েখ পরিষদের সভাপতি হজরত মাওলানা আবুল বশর পীর সাহেব শাহতলী, ফরায়েজী আন্দোলনের মহাসচিব আবদুল্লাহ মোহাম্মাদ হাসান, হক্কানী পীর মাশায়েখ পরিষদের সেক্রেটারি মাওলানা শাহ আরিফ বিল্লাহ সিদ্দিকী পীর সাহেব শর্ষীনা, নাস্তিক-মুরতাদ প্রতিরোধ কমিটির সভাপতি অধ্যাপক মাওলানা আব্দুল কুদ্দুস, জাতীয় ফতোয়া বোর্ডের সভাপতি প্রফেসর মুফতি ড. মাওলানা ইহইয়ার রহমান, বাংলাদেশ আইম্মাহ পরিষদ সেক্রেটারি জেনারেল মাওলানা এনামূল হক মূসা, জমিয়াতে উলামা দেওবন্দ পরিষদের সভাপতি হজরত মাওলানা মুহাদ্দেস আবদুল্লাহ কাসেমী প্রমুখ।
No comments