চার অঞ্চলে ভাগ হচ্ছে কক্সবাজার সৈকত
পর্যটকদের বিনোদনসুবিধা বাড়াতে কক্সবাজার সমুদ্রসৈকতকে চার অঞ্চলে ভাগ করা হচ্ছে। এসব পরিকল্পনা বাস্তবায়নে প্রায় ১১ কোটি টাকার একটি প্রকল্প গ্রহণ করেছে সরকার। চলতি সালে এই প্রকল্প বাস্তবায়ন শুরু হবে বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা।
প্রকল্পের আওতায় বিদেশি পর্যটকের জন্য সৈকতের নির্দিষ্ট একটি স্থানে বিশেষ পর্যটন অঞ্চল (এক্সক্লুসিভ ট্যুরিস্ট জোন) প্রতিষ্ঠার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। তা ছাড়া পর্যটকদের নিরাপদ গোসলের জন্য সাগরের নির্দিষ্ট এলাকায় জাল বিছানোসহ হাঁটাচলার জন্য দীর্ঘ পথ (ওয়াকওয়ে), পর্যাপ্ত আলোকসজ্জা ও সৈকত পরিষ্কার- পরিচ্ছন্ন রাখা হবে।
জানা যায়, গত ১ ডিসেম্বর পর্যটনমন্ত্রী ফারুক খান পর্যটন মোটেল শৈবালের সম্মেলন কক্ষে আয়োজিত ‘কক্সবাজার বিচ ম্যানেজমেন্ট কমিটি’র সঙ্গে মতবিনিময় সভায় সৈকতের কলাতলী পয়েন্ট থেকে ডায়াবেটিক হাসপাতাল পয়েন্ট পর্যন্ত প্রায় পাঁচ কিলোমিটার সৈকতকে চার ভাগে বিভক্ত করে সুইমিং, স্পোর্টস, নন সুইমিং এবং বাণিজ্যিক অঞ্চলে বিভক্ত করার ঘোষণা দেন। এতে সভাপতিত্ব করেন জেলা প্রশাসক মো. রুহুল আমিন।
সভায় পর্যটকের নিরাপত্তা নিশ্চিতের পাশাপাশি সৈকতে আলোকসজ্জা, পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখা, সমুদ্রে নিরাপদ গোসলের জন্য জাল বিছানো এবং কক্সবাজার-ঢাকা রুটের আকাশপথে বিমানের সংখ্যা বাড়ানোর দাবি করা হয়।
সূত্র জানায়, প্রস্তাবিত প্রকল্পে সৈকতে পর্যটকদের হাঁটাচলার জন্য দীর্ঘ ওয়াকওয়ে নির্মাণ ও পর্যাপ্ত আলোকসজ্জার জন্য তিন কোটি, বিদেশি পর্যটকের জন্য বিশেষ অঞ্চল গড়ে তুলতে সাত কোটি, সৈকতে জাল বিছানো ও ক্রীড়া অঞ্চল প্রতিষ্ঠার জন্য ৮২ লাখ টাকা বরাদ্দ দেখানো হয়েছে।
এ প্রসঙ্গে জেলা প্রশাসক মো. রুহুল আমিন বলেন, পর্যটকদের বিনোদনসুবিধা বাড়াতে ওই প্রকল্পটি গ্রহণ করা হয়েছে। প্রকল্পে সমুদ্রসৈকতের পর্যটন এলাকাকে চারটি জোনে ভাগ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। প্রকল্পটি পর্যটন মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হয়েছে। আশা করছি শিগগির কাজ শুরু করা যাবে।
প্রকল্প সংশ্লিষ্ট সূত্র আরও জানায়, বিশেষ পর্যটন অঞ্চলে প্রবেশের ওপর নীতিমালা তৈরি করা হবে। নির্দিষ্ট ফির মাধ্যমে প্রবেশ করতে হবে এই অঞ্চলে। এ ছাড়া প্রকল্পের বাইরে শিক্ষা ও মেরিন ড্রাইভ অঞ্চল পৃথক করা হবে।
জানতে চাইলে বাংলাদেশ পর্যটন করপোরেশনের চেয়ারম্যান মাকসুদুল হাসান খান বলেন, ‘কক্সবাজারে পর্যটন সুবিধা বাড়াতে গত মাসে পর্যটনমন্ত্রী ফারুক খান সৈকত ব্যবস্থাপনা কর্তৃপক্ষের সঙ্গে বৈঠক করে এই উন্নয়ন পরিকল্পনা গ্রহণ করেন। বছরের শুরু থেকেই “বিচ ম্যানেজমেন্ট কমিটি” এই প্রকল্পের কাজ শুরু করতে পারবেন বলে আশা করছি।’
জানা যায়, গত ১ ডিসেম্বর পর্যটনমন্ত্রী ফারুক খান পর্যটন মোটেল শৈবালের সম্মেলন কক্ষে আয়োজিত ‘কক্সবাজার বিচ ম্যানেজমেন্ট কমিটি’র সঙ্গে মতবিনিময় সভায় সৈকতের কলাতলী পয়েন্ট থেকে ডায়াবেটিক হাসপাতাল পয়েন্ট পর্যন্ত প্রায় পাঁচ কিলোমিটার সৈকতকে চার ভাগে বিভক্ত করে সুইমিং, স্পোর্টস, নন সুইমিং এবং বাণিজ্যিক অঞ্চলে বিভক্ত করার ঘোষণা দেন। এতে সভাপতিত্ব করেন জেলা প্রশাসক মো. রুহুল আমিন।
সভায় পর্যটকের নিরাপত্তা নিশ্চিতের পাশাপাশি সৈকতে আলোকসজ্জা, পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখা, সমুদ্রে নিরাপদ গোসলের জন্য জাল বিছানো এবং কক্সবাজার-ঢাকা রুটের আকাশপথে বিমানের সংখ্যা বাড়ানোর দাবি করা হয়।
সূত্র জানায়, প্রস্তাবিত প্রকল্পে সৈকতে পর্যটকদের হাঁটাচলার জন্য দীর্ঘ ওয়াকওয়ে নির্মাণ ও পর্যাপ্ত আলোকসজ্জার জন্য তিন কোটি, বিদেশি পর্যটকের জন্য বিশেষ অঞ্চল গড়ে তুলতে সাত কোটি, সৈকতে জাল বিছানো ও ক্রীড়া অঞ্চল প্রতিষ্ঠার জন্য ৮২ লাখ টাকা বরাদ্দ দেখানো হয়েছে।
এ প্রসঙ্গে জেলা প্রশাসক মো. রুহুল আমিন বলেন, পর্যটকদের বিনোদনসুবিধা বাড়াতে ওই প্রকল্পটি গ্রহণ করা হয়েছে। প্রকল্পে সমুদ্রসৈকতের পর্যটন এলাকাকে চারটি জোনে ভাগ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। প্রকল্পটি পর্যটন মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হয়েছে। আশা করছি শিগগির কাজ শুরু করা যাবে।
প্রকল্প সংশ্লিষ্ট সূত্র আরও জানায়, বিশেষ পর্যটন অঞ্চলে প্রবেশের ওপর নীতিমালা তৈরি করা হবে। নির্দিষ্ট ফির মাধ্যমে প্রবেশ করতে হবে এই অঞ্চলে। এ ছাড়া প্রকল্পের বাইরে শিক্ষা ও মেরিন ড্রাইভ অঞ্চল পৃথক করা হবে।
জানতে চাইলে বাংলাদেশ পর্যটন করপোরেশনের চেয়ারম্যান মাকসুদুল হাসান খান বলেন, ‘কক্সবাজারে পর্যটন সুবিধা বাড়াতে গত মাসে পর্যটনমন্ত্রী ফারুক খান সৈকত ব্যবস্থাপনা কর্তৃপক্ষের সঙ্গে বৈঠক করে এই উন্নয়ন পরিকল্পনা গ্রহণ করেন। বছরের শুরু থেকেই “বিচ ম্যানেজমেন্ট কমিটি” এই প্রকল্পের কাজ শুরু করতে পারবেন বলে আশা করছি।’
No comments