রাশিয়া-চীন তেল পাইপলাইন চালু
বিশ্বের সর্ববৃহৎ তেল উৎপাদনকারী দেশ রাশিয়া এবং জ্বালানির সবচেয়ে বড় ক্রেতা চীনের মধ্যে তেল সরবরাহের প্রথম পাইপলাইন গত শনিবার চালু হয়েছে। সাইবেরিয়া থেকে চীনের উত্তর-পূর্বাঞ্চলীয় শহর দাকিং পর্যন্ত এই পাইপলাইনের নির্মাণকাজ দুই মাস আগে শেষ হয়।
এত দিন ট্রেনের মাধ্যমে রাশিয়ার তেল চীনে সরবরাহ করা হতো। পশ্চিম সাইবেরিয়া দিয়ে পাইপলাইনের মাধ্যমে রাশিয়ার তেল সাধারণত ইউরোপে সরবরাহ করা হয়। নতুন তৈরি পাইপ দিয়ে রাশিয়া প্রতি বছর চীনে তিন কোটি মেট্রিক টন তেল সরবরাহ করবে। প্রতিদিন পাঠানো হবে তিন লাখ ব্যারেল। চীনা প্রেসিডেন্ট হু চিনতাও এবং রুশ প্রেসিডেন্ট দিমিত্রি মেদভেদেভ শনিবার এ পাইপলাইনের প্রতীকী উদ্বোধন করেন। রাশিয়ার দিকে পাইপলাইনের দৈর্ঘ্য দুই হাজার ৬৯৪ কিলোমিটার এবং চীনের দিকে ৯৩০ কিলোমিটার।
এই প্রকল্পে ব্যয় হয়েছে আড়াই হাজার কোটি ডলার। এর অংশবিশেষ ঋণের মাধ্যমে সরবরাহ করে চীন। রুশ প্রধানমন্ত্রী ভ্লাদিমির পুতিন অতীতে বলেছিলেন, এই পাইপলাইন রুশ রপ্তানিতে বৈচিত্র্য আনবে। গত দুই মাস পরীক্ষামূলক এই পাইপলাইনটি চালু ছিল। পাইপলাইনের দ্বিতীয় পর্যায়ের নির্মাণকাজ শেষ হবে ২০১৪ সালে। ২০০৯ সাল পর্যন্ত বিশ্বের সর্ববৃহৎ তেল উৎপাদনকারী ছিল সৌদি আরব। আর চীনও জ্বালানির চাহিদার ক্ষেত্রে যুক্তরাষ্ট্রকে ছাড়িয়েছে গত বছরই।
এই প্রকল্পে ব্যয় হয়েছে আড়াই হাজার কোটি ডলার। এর অংশবিশেষ ঋণের মাধ্যমে সরবরাহ করে চীন। রুশ প্রধানমন্ত্রী ভ্লাদিমির পুতিন অতীতে বলেছিলেন, এই পাইপলাইন রুশ রপ্তানিতে বৈচিত্র্য আনবে। গত দুই মাস পরীক্ষামূলক এই পাইপলাইনটি চালু ছিল। পাইপলাইনের দ্বিতীয় পর্যায়ের নির্মাণকাজ শেষ হবে ২০১৪ সালে। ২০০৯ সাল পর্যন্ত বিশ্বের সর্ববৃহৎ তেল উৎপাদনকারী ছিল সৌদি আরব। আর চীনও জ্বালানির চাহিদার ক্ষেত্রে যুক্তরাষ্ট্রকে ছাড়িয়েছে গত বছরই।
No comments