দিল্লিতে চলন্ত বাসে গণধর্ষণ- অপরাধ স্বীকার করবেন না অভিযুক্ত তিনজন
নয়াদিল্লিতে চলন্ত বাসে গত মাসে এক ছাত্রীকে গণধর্ষণের ঘটনায় জড়িত সন্দেহভাজনদের মধ্যে তিন ব্যক্তি অপরাধ স্বীকার করবেন না। তাঁদের কৌঁসুলি গতকাল বুধবার এ কথা জানান। গণধর্ষণের ওই ঘটনায় ভারতের ক্ষমতাসীন সরকার ও নিরাপত্তা বাহিনীর বিরুদ্ধে তীব্র ক্ষোভের সঞ্চার হয়েছে।
কৌঁসুলি এম এল শর্মা জানান, তিনি তাঁর মক্কেল ও যে বাসে ওই ঘটনা ঘটে, সেটির চালক রাম সিংয়ের পক্ষে আদালতে আবেদন দাখিল করবেন। বার্তা সংস্থা এএফপিকে তিনি বলেন, ‘আমি রাম সিংয়ের প্রতিনিধিত্ব করছি। আমি তাঁকে নির্দোষ দাবি করে আবেদন করব।’
কৌঁসুলি শর্মা অভিযুক্ত রাম সিংয়ের ভাই মুকেশ ও বাসশ্রমিক অক্ষয় ঠাকুরের পক্ষেও আইনি লড়াই করছেন। শর্মা বলেন, তাঁর এই দুই মক্কেলও গণধর্ষণ, খুন ও অপহরণের সঙ্গে জড়িত থাকার অভিযোগ স্বীকার করবেন না। তিনি বলেন, ‘যেই এ ধরনের জঘন্য অপরাধ করুক না কেন, তাঁর সাজা হওয়া উচিত। তবে আমার মক্কেলরা প্রকৃত অপরাধী নন।’
গণধর্ষণের ঘটনায় সন্দেহভাজন অভিযুক্ত অপর দুজনের পক্ষে কে বা কারা আইনি লড়াই করবেন, তা এখনো স্পষ্ট নয়। অভিযুক্ত পাঁচজনের সবাই দিল্লির একটি বস্তির বাসিন্দা এবং তাঁদের বয়স ১৯ থেকে ৩৫ বছরের মধ্যে। ষষ্ঠ আরেক সন্দেহভাজন ব্যক্তির বয়স ১৭ বছর। কিশোর অপরাধীদের জন্য গঠিত পৃথক আদালতে তাঁর বিচার হবে।
সন্দেহভাজন এসব ব্যক্তি গ্রেপ্তার হওয়ার কয়েক দিন পর পর্যন্ত কেউই তাঁদের পক্ষে আইনি লড়াই চালাতে আগ্রহ না দেখালেও সম্প্রতি শর্মা ছাড়াও ভি কে আনন্দ নামের অপর একজন কৌঁসুলি তাতে আগ্রহ প্রকাশ করেন। সোমবার প্রথমবারের মতো ওই পাঁচ ব্যক্তিকে দিল্লির একটি আদালতে হাজির করা হয়।
এদিকে আদালতের রুদ্ধদ্বার কক্ষে অভিযুক্তদের বিচারকাজ শুরুর ব্যাপারে এক ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের রায়ের বিরুদ্ধে করা আপিল গতকাল খারিজ করে দিয়েছেন দিল্লির ওই আদালত। ম্যাজিস্ট্রেট নমিতা আগারওয়ালের আদালত সোমবার এক আদেশে বলেন, মামলার স্পর্শকাতরতা বিবেচনায় এই বিচার রুদ্ধদ্বার কক্ষে অনুষ্ঠিত হবে। এএফপি, রয়টার্স।
কৌঁসুলি শর্মা অভিযুক্ত রাম সিংয়ের ভাই মুকেশ ও বাসশ্রমিক অক্ষয় ঠাকুরের পক্ষেও আইনি লড়াই করছেন। শর্মা বলেন, তাঁর এই দুই মক্কেলও গণধর্ষণ, খুন ও অপহরণের সঙ্গে জড়িত থাকার অভিযোগ স্বীকার করবেন না। তিনি বলেন, ‘যেই এ ধরনের জঘন্য অপরাধ করুক না কেন, তাঁর সাজা হওয়া উচিত। তবে আমার মক্কেলরা প্রকৃত অপরাধী নন।’
গণধর্ষণের ঘটনায় সন্দেহভাজন অভিযুক্ত অপর দুজনের পক্ষে কে বা কারা আইনি লড়াই করবেন, তা এখনো স্পষ্ট নয়। অভিযুক্ত পাঁচজনের সবাই দিল্লির একটি বস্তির বাসিন্দা এবং তাঁদের বয়স ১৯ থেকে ৩৫ বছরের মধ্যে। ষষ্ঠ আরেক সন্দেহভাজন ব্যক্তির বয়স ১৭ বছর। কিশোর অপরাধীদের জন্য গঠিত পৃথক আদালতে তাঁর বিচার হবে।
সন্দেহভাজন এসব ব্যক্তি গ্রেপ্তার হওয়ার কয়েক দিন পর পর্যন্ত কেউই তাঁদের পক্ষে আইনি লড়াই চালাতে আগ্রহ না দেখালেও সম্প্রতি শর্মা ছাড়াও ভি কে আনন্দ নামের অপর একজন কৌঁসুলি তাতে আগ্রহ প্রকাশ করেন। সোমবার প্রথমবারের মতো ওই পাঁচ ব্যক্তিকে দিল্লির একটি আদালতে হাজির করা হয়।
এদিকে আদালতের রুদ্ধদ্বার কক্ষে অভিযুক্তদের বিচারকাজ শুরুর ব্যাপারে এক ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের রায়ের বিরুদ্ধে করা আপিল গতকাল খারিজ করে দিয়েছেন দিল্লির ওই আদালত। ম্যাজিস্ট্রেট নমিতা আগারওয়ালের আদালত সোমবার এক আদেশে বলেন, মামলার স্পর্শকাতরতা বিবেচনায় এই বিচার রুদ্ধদ্বার কক্ষে অনুষ্ঠিত হবে। এএফপি, রয়টার্স।
No comments