চবি শিক্ষক সমিতি- যুদ্ধাপরাধীদের বিচারে সই সংগ্রহের প্রতিবাদ সভাপতি-কোষাধ্যক্ষের! by তাসনীম হাসান
যুদ্ধাপরাধীদের বিচার দ্রুত শেষ করার আহ্বান জানিয়ে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষকদের সই সংগ্রহের প্রতিবাদ জানিয়েছেন শিক্ষক সমিতির বিদায়ী সভাপতি ও কোষাধ্যক্ষ। দুইজনই বিএনপি-জামায়াত সমর্থিত শিক্ষকদের সংগঠন সাদা প্যানেল থেকে নির্বাচিত।
শিক্ষক সমিতি সূত্র জানায়, মুক্তিযুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের বিচার দ্রুত শেষ করা ও বিচারের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র প্রতিহত করার আহ্বান জানিয়ে গত ২৫ থেকে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত গণস্বাক্ষর সংগ্রহ কর্মসূচি হাতে নেয় শিক্ষক সমিতি। বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিটি বিভাগ ও ইনস্টিটিউটে এ কর্মসূচির সমর্থনে একটি বিবৃতি পাঠানো হয়। সপ্তাহব্যাপী এ কর্মসূচিতে বিশ্ববিদ্যালয়ের ৩০২ জন শিক্ষক সই দেন। তবে না জানিয়ে সই নেওয়ার কাজ শুরু করা হয়েছে বলে অভিযোগ তুলে এর প্রতিবাদ জানিয়েছেন শিক্ষক সমিতির বিদায়ী সভাপতি মোজাফফর আহমদ ও কোষাধ্যক্ষ মোহাম্মদ সাইফুল ইসলাম।
গত ২৭ ডিসেম্বর তাঁদের সই করা এক বিবৃতিতে দাবি করা হয়, সভাপতি যখন ঢাকায় অবস্থান করছিলেন ঠিক তখনি তাঁর অগোচরে এ বিবৃতিটি সমিতির প্যাডে বিলি করা হয়। এমনকি ওই সময় কোষাধ্যক্ষ বিশ্ববিদ্যালয়ে অবস্থান করলেও তাঁকে বিষয়টি জানানো হয়নি। তবে অন্য এক বিবৃতিতে সমিতির বিদায়ী সাধারণ সম্পাদক আলী আজগর চৌধুরী সভাপতি ও কোষাধ্যক্ষের বক্তব্য ঠিক নয় বলে মন্তব্য করেছেন। তিনি জানান, গত ২২ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত সমিতির সাধারণ সভায় শিক্ষক সমিতির পক্ষে সই সংগ্রহ করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। সমিতির কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত ওই সভায় সমিতির সভাপতি মোজাফফর আহমদ চৌধুরী সভাপতিত্ব করেন। এ ছাড়া সভায় কার্যনির্বাহী পরিষদের পক্ষে কোষাধ্যক্ষ সাইফুল ইসলামসহ চারজন সদস্য উপস্থিত ছিলেন। সিদ্ধান্তটি নেওয়ার আগেই কোষাধ্যক্ষ সভা ত্যাগ করেন। তবে সিদ্ধান্ত নেওয়ার পর সমিতির সভাপতি এ বিষয়ে দ্বিমত দেন। তাই তাঁদের অগোচরে সই নেওয়া হচ্ছে বলে বক্তব্যটি সঠিক নয়। বিভ্রান্তি ছড়ানোর জন্য এসব বলা হচ্ছে।
গত ২৭ ডিসেম্বর তাঁদের সই করা এক বিবৃতিতে দাবি করা হয়, সভাপতি যখন ঢাকায় অবস্থান করছিলেন ঠিক তখনি তাঁর অগোচরে এ বিবৃতিটি সমিতির প্যাডে বিলি করা হয়। এমনকি ওই সময় কোষাধ্যক্ষ বিশ্ববিদ্যালয়ে অবস্থান করলেও তাঁকে বিষয়টি জানানো হয়নি। তবে অন্য এক বিবৃতিতে সমিতির বিদায়ী সাধারণ সম্পাদক আলী আজগর চৌধুরী সভাপতি ও কোষাধ্যক্ষের বক্তব্য ঠিক নয় বলে মন্তব্য করেছেন। তিনি জানান, গত ২২ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত সমিতির সাধারণ সভায় শিক্ষক সমিতির পক্ষে সই সংগ্রহ করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। সমিতির কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত ওই সভায় সমিতির সভাপতি মোজাফফর আহমদ চৌধুরী সভাপতিত্ব করেন। এ ছাড়া সভায় কার্যনির্বাহী পরিষদের পক্ষে কোষাধ্যক্ষ সাইফুল ইসলামসহ চারজন সদস্য উপস্থিত ছিলেন। সিদ্ধান্তটি নেওয়ার আগেই কোষাধ্যক্ষ সভা ত্যাগ করেন। তবে সিদ্ধান্ত নেওয়ার পর সমিতির সভাপতি এ বিষয়ে দ্বিমত দেন। তাই তাঁদের অগোচরে সই নেওয়া হচ্ছে বলে বক্তব্যটি সঠিক নয়। বিভ্রান্তি ছড়ানোর জন্য এসব বলা হচ্ছে।
No comments