অবশেষে পাকিস্তানের দিকে হাত বাড়াল আফগানিস্তান
তালেবানের সঙ্গে আফগান সরকারের আলোচনা প্রচেষ্টা নতুন মাত্রা পেতে যাচ্ছে। এই প্রথম এ আলোচনায় সরাসরি পাকিস্তানের সহায়তা চাওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে দেশটি। এ বার্তা নিয়ে চলতি সপ্তাহেই আফগানিস্তানের একটি উচ্চ ক্ষমতাসম্পন্ন প্রতিনিধি দল ইসলামাবাদ যাচ্ছে।
প্রেসিডেন্ট হামিদ কারজাইর পক্ষে সাবেক প্রেসিডেন্ট বুরহানউদ্দিন রব্বানি এ দলের নেতৃত্ব দেবেন।
মার্কিন বাহিনীর নেতৃত্বাধীন ন্যাটো বাহিনী আফগানিস্তান ছেড়ে যাওয়ার প্রস্তুতি নেওয়ার পর থেকেই দেশটিতে শান্তি বজায় রাখতে তালেবানের সঙ্গে আলোচনার সিদ্ধান্ত নেয় সরকার। যুক্তরাষ্ট্র ও ব্রিটেনও এ আলোচনায় সহায়তা করছে। কিন্তু গত ছয় মাসে আলোচনাপ্রক্রিয়ায় তেমন কোনো অগ্রগতি হয়নি। উল্টো দেখা যায়, পাকিস্তানের একজন সাধারণ দোকানি তালেবান নেতা সেজে আলোচনার নামে প্রতারণা করেছেন। ধারণা করা হয়, পাকিস্তানকে অন্তর্ভুক্ত না করায় ক্ষুব্ধ হয়ে দেশটির গোয়েন্দা সংস্থা ইন্টার সার্ভিসেস ইন্টেলিজেন্স (আইএসআই) আলোচনাকে ব্যর্থ করার চেষ্টা করছে। আফগানিস্তানে ন্যাটোর অভিযান শুরুর পর তালেবান নেতারা সীমান্ত পেরিয়ে পাকিস্তানের পাহাড়ি এলাকাগুলোতে অবস্থান নিয়েছে। তাদের সঙ্গে আইএসআইর সম্পর্ক আছে বলেও অভিযোগ রয়েছে।
বার্তা সংস্থাগুলো জানিয়েছে, আলোচনা সম্পর্কে পাকিস্তানের ক্ষোভ দূর করতেই পাকিস্তান যাচ্ছেন রব্বানি। তাঁর সহকারী আতাউল্লাহ লুদিন বলেন, 'আফগানিস্তানের শান্তি প্রক্রিয়ার সঙ্গে জড়িত সব পক্ষকেই আমরা আলোচনায় অন্তর্ভুক্ত করব।' পাকিস্তান এ প্রক্রিয়ায় সর্বোচ্চ সহায়তা দেবে বলেও তিনি আশা প্রকাশ করেন।
উল্লেখ্য, পাকিস্তান অনেক দিন থেকেই আফগানিস্তানে তাদের প্রভাব বাড়াতে চায়। কিন্তু আফগান সরকার দেশটিকে তেমন গুরুত্ব দেয় না। বিশ্লেষকরা বলছেন, নিজেদের অন্তর্ভুক্তি নিশ্চিত করতেই আলোচনাকে বাধাগ্রস্ত করছিল পাকিস্তান। সূত্র : এএফপি।
মার্কিন বাহিনীর নেতৃত্বাধীন ন্যাটো বাহিনী আফগানিস্তান ছেড়ে যাওয়ার প্রস্তুতি নেওয়ার পর থেকেই দেশটিতে শান্তি বজায় রাখতে তালেবানের সঙ্গে আলোচনার সিদ্ধান্ত নেয় সরকার। যুক্তরাষ্ট্র ও ব্রিটেনও এ আলোচনায় সহায়তা করছে। কিন্তু গত ছয় মাসে আলোচনাপ্রক্রিয়ায় তেমন কোনো অগ্রগতি হয়নি। উল্টো দেখা যায়, পাকিস্তানের একজন সাধারণ দোকানি তালেবান নেতা সেজে আলোচনার নামে প্রতারণা করেছেন। ধারণা করা হয়, পাকিস্তানকে অন্তর্ভুক্ত না করায় ক্ষুব্ধ হয়ে দেশটির গোয়েন্দা সংস্থা ইন্টার সার্ভিসেস ইন্টেলিজেন্স (আইএসআই) আলোচনাকে ব্যর্থ করার চেষ্টা করছে। আফগানিস্তানে ন্যাটোর অভিযান শুরুর পর তালেবান নেতারা সীমান্ত পেরিয়ে পাকিস্তানের পাহাড়ি এলাকাগুলোতে অবস্থান নিয়েছে। তাদের সঙ্গে আইএসআইর সম্পর্ক আছে বলেও অভিযোগ রয়েছে।
বার্তা সংস্থাগুলো জানিয়েছে, আলোচনা সম্পর্কে পাকিস্তানের ক্ষোভ দূর করতেই পাকিস্তান যাচ্ছেন রব্বানি। তাঁর সহকারী আতাউল্লাহ লুদিন বলেন, 'আফগানিস্তানের শান্তি প্রক্রিয়ার সঙ্গে জড়িত সব পক্ষকেই আমরা আলোচনায় অন্তর্ভুক্ত করব।' পাকিস্তান এ প্রক্রিয়ায় সর্বোচ্চ সহায়তা দেবে বলেও তিনি আশা প্রকাশ করেন।
উল্লেখ্য, পাকিস্তান অনেক দিন থেকেই আফগানিস্তানে তাদের প্রভাব বাড়াতে চায়। কিন্তু আফগান সরকার দেশটিকে তেমন গুরুত্ব দেয় না। বিশ্লেষকরা বলছেন, নিজেদের অন্তর্ভুক্তি নিশ্চিত করতেই আলোচনাকে বাধাগ্রস্ত করছিল পাকিস্তান। সূত্র : এএফপি।
No comments