খাদ্য উৎপাদনে বিপস্নব আনতে কৃষি উপকরণে ২৫ শতাংশ ভতর্ুকি
জাফর আহমেদ দেশে খাদ্য উৎপাদনে বিপস্নব আনার ল্যে সকল ধরনের আধুনিক কৃষি উপকরণ কেনার েেত্র দেশের সকল কৃষককে ২৫ শতাংশ নগদ ভতর্ুকি প্রদানের সিদ্ধানত্ম নিয়েছে সরকার। কৃষকরা কৃষি উপকরণ ট্রাক্টর, ধান কাটার যন্ত্র, কম্বাইন্ড হার্বেস্টার এবং পাওয়ারথ্রেশারসহ সকল ধরনের আধুনিক কৃষি যন্ত্রপাতি কেনার েেত্র সরাসরি এ ভর্তুকি পাবেন। এ ল্যে সরকার প্রাথমিকভাবে প্রায় দেড় শ' কোটি টাকার একটি প্রকল্প গ্রহণ করেছে। প্রকল্পটি বৃহস্পতিবার অনুষ্ঠিত জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটির (একনেক) সভায় অনুমোদনও দেয়া হয়েছে।
জানা যায়, বৃহস্পতিবার শেরে বাংলা নগরস্থ জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদ ভবনে (এনইসি) অনুষ্ঠিত একনেক বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, বর্তমান সরকার কৃষিবান্ধব সরকার। এ সরকার দেশের চাহিদা অনুযায়ী খাদ্য উৎপাদন এবং কৃষকদের কল্যাণে সম্ভাব্য সবকিছুই করবে। বৈঠক সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে।
সূত্র জানায়, দেশে কৃষি বিপস্নব আনার ল্যে অনুমোদন পাওয়া 'এনহেন্সমেন্ট অব ক্রপ প্রোডাকশন থ্রো ফার্ম মেকানাইজেশন' প্রকল্পটি প্রাথমিকভাবে ২৫ জেলার ২শ' ৩৭টি উপজেলায় বাসত্মবায়ন করা হবে। সারাদেশের কৃষকদের এ সুযোগ প্রদান করার জন্য খুব শীঘ্রই আরেকটি প্রকল্প তৈরি করার জন্য সংশিস্নষ্ট কর্মকর্তাকে প্রধান মন্ত্রী নির্দেশ দিয়েছেন।
সূত্র জানায়, বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, বর্তমানে প্রতিবছর দেশে প্রায় ২০ লাখ লোকের খাদ্যে চাহিদা বাড়ছে। কিন্তু প্রতিনিয়ত আমাদের দেশের কৃষি জমি ভিটা, কল-কারখানাসহ নানা প্রয়োজনে দখল হয়ে যাওয়ার কারণে কমছে কৃষি জমির পরিমাণ। একই সঙ্গে কমছে কৃষি কাজে ব্যবহারযোগ্য পশুর সংখ্যা। তাছাড়া দেশের কৃষি শস্য রোপণ এবং সংগ্রহের েেত্র কৃষি শ্রমিকদের ওপর পুরোপুরি নির্ভরশীল। অথচ কৃষি খাত কম লাভজনক হওয়াতে প্রতিনিয়ত কৃষি শ্রমিকরা পরিবহন, শিল্প-কারখানাসহ নানা রকম নতুন পেশায় চলে যাচ্ছে। ফলে তিগ্রসত্ম হচ্ছে দেশের প্রধান অর্থনৈতিক কৃষি খাত। এ রকম চলতে থাকলে অদূর ভবিষ্যতে বাংলাদেশ খাদ্য উৎপাদন এবং চাহিদার মধ্যে ব্যাপক তফাত সৃষ্টি হবে। যা দেশে খাদ্য সঙ্কট সৃষ্টি হয়ে দেশে অস্থিতিশীল পরিবেশ সৃষ্টি হতে পারে। তাই সরকার কৃষি বিপস্নবের মাধ্যমে দেশকে খাদ্য স্বয়ংসম্পূর্ণ করতে বদ্ধপরিকর।
সূত্র জানায়, দেশে কৃষি বিপস্নবের জন্য অনুমোদনপ্রাপ্ত এনহেন্সমেন্ট অব ক্রপ প্রোডাকশন থ্রম্ন ফার্ম মেকানাইজেশন' প্রকল্পটি বাসত্মবায়ন করবে কৃষি সম্প্রসারণ অধিদফতর। এ প্রকল্পের অধীনে কৃষকদের উন্নত প্রযুক্তির কৃষি যন্ত্রপাতিতে ২৫ শতাংশ নগদ ভতর্ুকি প্রদানের পাশাপাশি এসব যন্ত্র ব্যবহারে দ করে গড়ে তোলার জন্য সংশিস্নষ্ট সকল পকে প্রশিণ দেয়া হবে। দেশে বর্তমানে যেসব ব্যবসা প্রতিষ্ঠান কৃষি পণ্য আমদানি করে বা উৎপাদন করে সেসব প্রতিষ্ঠান বা ডিলারদের মাধ্যমে কৃষকদের নগদ ভর্তুকি প্রদান করা হবে।
জানা যায়, কৃষকদের আধুনিক যন্ত্রপাতি ব্যবহার ও আধুনিক কৃষি ব্যবস্থা হাতে কলমে শিা দেয়ার জন্য কয়েক ভাবে প্রশিণের ব্যবস্থা এ প্রকল্পের অধীনে রাখা হয়েছে। প্রথমত, এ প্রকল্পের অধীনে ৫ হাজার ৫শ'টি মাঠে আধুনিক যন্ত্রপাতির প্রদর্শনী ও র্যালি করা হবে। দিনব্যাপী খামার যন্ত্রপাতি ব্যবহারকারীদের প্রশিণ দেয়া হবে ২ হাজার ৪শ' ব্যাচের মাধ্যমে। ২০টি ব্যাচের মাধ্যমে স্থানীয় কর্মশালা আয়োজন করা হবে। ৫ ব্যাচে টেকনিক্যাল স্টাফদের প্রশিণ প্রদান, নির্মাতাদের প্রশিণ প্রদানের জন্য থাকবে ৭টি ব্যাচ। জাতীয় কর্মশালার আয়োজন করা হবে ২টি। এ ছাড়াও সরকারের এ প্রকল্পের সুবিধা কৃষকদের গ্রহণ করার জন্য প্রচারণা, প্রশিণ ফোল্ডার পোস্টার, বিজ্ঞাপনসহ আরও বেশ কয়েকটি কার্যক্রম বাসত্মবায়ন করা হবে।
বৈঠক শেষে পরিকল্পনা সচিব হাবিব উলস্নাহ মজুমদার সাংবাদিকদের বলেন, বৃহস্পতিবার একনেক বৈঠকে মোট ২ হাজার ৬শ' ৫৪ কোটি টাকা ব্যয়ে ৮টি উন্নয়ন প্রকল্প অনুমোন দেয়া হয়েছে। এর মধ্যে বাংলাদেশ সরকারের রয়েছে ১ হাজার ২শ' ১৯ কোটি টাকা, বাকি ১ হাজার ৪শ' ৩৫ কোট টাকা প্রকল্প সাহায্য থেকে যোগান দেয়া হবে। অন্য প্রকল্পগুলো হচ্ছে, কৃষি মন্ত্রণালয়ের গভীর নলকূপ স্থাপন প্রকল্প (দ্বিতীয় পর্যায়)। এতে মোট ব্যয় হবে ২শ' ৪৮ কোটি টাকা। সড়ক ও রেলপথ বিভাগের অধীনে বাংলাদেশ রেলওয়ের জন্য ৪৬টি (৪০ এমজি ও ৬টি বিজি) ডিই লোকমোটিভ সংগ্রহ প্রকল্প, যার ব্যয় ৯শ' ৩৬ কোটি টাকা। স্থানীয় সরকার বিভাগের সায়েদাবাদ পানি শোধনাগার প্রকল্প, যার ব্যয় ১ হাজার ১শ' ৪০ কোটি টাকা। সড়ক ও রেলপথ বিভাগের পাঁচ্ছর শিবচর মাদারীপুর সড়ক প্রশসত্মকরণ ও উন্নয়ন প্রকল্প, যার ব্যয় ৩৩ কোটি টাকা। সড়ক ও রেলপথ বিভাগের হাতিয়া (ভূঁয়ারঘাট) জাহাজ মারা সড়ক ও তমরম্নদ্দীন সংযোগ সড়ক পুনর্বাসন প্রকল্প যার ব্যয় ২৭ কোটি টাকা। প্রতিরা মন্ত্রণালয়ের মিরপুর সেনানিবাসে ন্যাশনাল ডিফেন্স কলেজের জন্য আনুষঙ্গিক কাজসহ বাসস্থান নির্মাণ প্রকল্প যার ব্যয় ৬১ কোটি টাকা। তথ্য মন্ত্রণালয়ের অধীনে বাংলাদেশ বেতারের কবিপুর কেন্দ্রের ২৫০ কিলোওয়াট ুদ্র তরঙ্গ প্রেরণ যন্ত্র উন্নয়ন ও শক্তিশালীকরণ প্রকল্প যার ব্যয় ৬৪ কোটি টাকা।
জানা যায়, বৈঠকে অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আব্দুল মুহিত, কৃষিমন্ত্রী মতিয়া চৌধুরী, পরিকল্পনা মন্ত্রী এয়ার ভাইস মার্শাল (অব) একে খন্দকার, স্থানীয় সরকার মন্ত্রী সৈয়দ আশরাফুল ইসালাম, যোগাযোগমন্ত্রী সৈয়দ আবুল হোসেনসহ সংশিস্নষ্ট আরও অনেক মন্ত্রী ও সচিবগণ উপস্থিত ছিলেন। এ ছাড়াও প্রধানমন্ত্রীর সকল উপদেষ্টা বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন বলে জানা গেছে।
জানা যায়, বৃহস্পতিবার শেরে বাংলা নগরস্থ জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদ ভবনে (এনইসি) অনুষ্ঠিত একনেক বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, বর্তমান সরকার কৃষিবান্ধব সরকার। এ সরকার দেশের চাহিদা অনুযায়ী খাদ্য উৎপাদন এবং কৃষকদের কল্যাণে সম্ভাব্য সবকিছুই করবে। বৈঠক সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে।
সূত্র জানায়, দেশে কৃষি বিপস্নব আনার ল্যে অনুমোদন পাওয়া 'এনহেন্সমেন্ট অব ক্রপ প্রোডাকশন থ্রো ফার্ম মেকানাইজেশন' প্রকল্পটি প্রাথমিকভাবে ২৫ জেলার ২শ' ৩৭টি উপজেলায় বাসত্মবায়ন করা হবে। সারাদেশের কৃষকদের এ সুযোগ প্রদান করার জন্য খুব শীঘ্রই আরেকটি প্রকল্প তৈরি করার জন্য সংশিস্নষ্ট কর্মকর্তাকে প্রধান মন্ত্রী নির্দেশ দিয়েছেন।
সূত্র জানায়, বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, বর্তমানে প্রতিবছর দেশে প্রায় ২০ লাখ লোকের খাদ্যে চাহিদা বাড়ছে। কিন্তু প্রতিনিয়ত আমাদের দেশের কৃষি জমি ভিটা, কল-কারখানাসহ নানা প্রয়োজনে দখল হয়ে যাওয়ার কারণে কমছে কৃষি জমির পরিমাণ। একই সঙ্গে কমছে কৃষি কাজে ব্যবহারযোগ্য পশুর সংখ্যা। তাছাড়া দেশের কৃষি শস্য রোপণ এবং সংগ্রহের েেত্র কৃষি শ্রমিকদের ওপর পুরোপুরি নির্ভরশীল। অথচ কৃষি খাত কম লাভজনক হওয়াতে প্রতিনিয়ত কৃষি শ্রমিকরা পরিবহন, শিল্প-কারখানাসহ নানা রকম নতুন পেশায় চলে যাচ্ছে। ফলে তিগ্রসত্ম হচ্ছে দেশের প্রধান অর্থনৈতিক কৃষি খাত। এ রকম চলতে থাকলে অদূর ভবিষ্যতে বাংলাদেশ খাদ্য উৎপাদন এবং চাহিদার মধ্যে ব্যাপক তফাত সৃষ্টি হবে। যা দেশে খাদ্য সঙ্কট সৃষ্টি হয়ে দেশে অস্থিতিশীল পরিবেশ সৃষ্টি হতে পারে। তাই সরকার কৃষি বিপস্নবের মাধ্যমে দেশকে খাদ্য স্বয়ংসম্পূর্ণ করতে বদ্ধপরিকর।
সূত্র জানায়, দেশে কৃষি বিপস্নবের জন্য অনুমোদনপ্রাপ্ত এনহেন্সমেন্ট অব ক্রপ প্রোডাকশন থ্রম্ন ফার্ম মেকানাইজেশন' প্রকল্পটি বাসত্মবায়ন করবে কৃষি সম্প্রসারণ অধিদফতর। এ প্রকল্পের অধীনে কৃষকদের উন্নত প্রযুক্তির কৃষি যন্ত্রপাতিতে ২৫ শতাংশ নগদ ভতর্ুকি প্রদানের পাশাপাশি এসব যন্ত্র ব্যবহারে দ করে গড়ে তোলার জন্য সংশিস্নষ্ট সকল পকে প্রশিণ দেয়া হবে। দেশে বর্তমানে যেসব ব্যবসা প্রতিষ্ঠান কৃষি পণ্য আমদানি করে বা উৎপাদন করে সেসব প্রতিষ্ঠান বা ডিলারদের মাধ্যমে কৃষকদের নগদ ভর্তুকি প্রদান করা হবে।
জানা যায়, কৃষকদের আধুনিক যন্ত্রপাতি ব্যবহার ও আধুনিক কৃষি ব্যবস্থা হাতে কলমে শিা দেয়ার জন্য কয়েক ভাবে প্রশিণের ব্যবস্থা এ প্রকল্পের অধীনে রাখা হয়েছে। প্রথমত, এ প্রকল্পের অধীনে ৫ হাজার ৫শ'টি মাঠে আধুনিক যন্ত্রপাতির প্রদর্শনী ও র্যালি করা হবে। দিনব্যাপী খামার যন্ত্রপাতি ব্যবহারকারীদের প্রশিণ দেয়া হবে ২ হাজার ৪শ' ব্যাচের মাধ্যমে। ২০টি ব্যাচের মাধ্যমে স্থানীয় কর্মশালা আয়োজন করা হবে। ৫ ব্যাচে টেকনিক্যাল স্টাফদের প্রশিণ প্রদান, নির্মাতাদের প্রশিণ প্রদানের জন্য থাকবে ৭টি ব্যাচ। জাতীয় কর্মশালার আয়োজন করা হবে ২টি। এ ছাড়াও সরকারের এ প্রকল্পের সুবিধা কৃষকদের গ্রহণ করার জন্য প্রচারণা, প্রশিণ ফোল্ডার পোস্টার, বিজ্ঞাপনসহ আরও বেশ কয়েকটি কার্যক্রম বাসত্মবায়ন করা হবে।
বৈঠক শেষে পরিকল্পনা সচিব হাবিব উলস্নাহ মজুমদার সাংবাদিকদের বলেন, বৃহস্পতিবার একনেক বৈঠকে মোট ২ হাজার ৬শ' ৫৪ কোটি টাকা ব্যয়ে ৮টি উন্নয়ন প্রকল্প অনুমোন দেয়া হয়েছে। এর মধ্যে বাংলাদেশ সরকারের রয়েছে ১ হাজার ২শ' ১৯ কোটি টাকা, বাকি ১ হাজার ৪শ' ৩৫ কোট টাকা প্রকল্প সাহায্য থেকে যোগান দেয়া হবে। অন্য প্রকল্পগুলো হচ্ছে, কৃষি মন্ত্রণালয়ের গভীর নলকূপ স্থাপন প্রকল্প (দ্বিতীয় পর্যায়)। এতে মোট ব্যয় হবে ২শ' ৪৮ কোটি টাকা। সড়ক ও রেলপথ বিভাগের অধীনে বাংলাদেশ রেলওয়ের জন্য ৪৬টি (৪০ এমজি ও ৬টি বিজি) ডিই লোকমোটিভ সংগ্রহ প্রকল্প, যার ব্যয় ৯শ' ৩৬ কোটি টাকা। স্থানীয় সরকার বিভাগের সায়েদাবাদ পানি শোধনাগার প্রকল্প, যার ব্যয় ১ হাজার ১শ' ৪০ কোটি টাকা। সড়ক ও রেলপথ বিভাগের পাঁচ্ছর শিবচর মাদারীপুর সড়ক প্রশসত্মকরণ ও উন্নয়ন প্রকল্প, যার ব্যয় ৩৩ কোটি টাকা। সড়ক ও রেলপথ বিভাগের হাতিয়া (ভূঁয়ারঘাট) জাহাজ মারা সড়ক ও তমরম্নদ্দীন সংযোগ সড়ক পুনর্বাসন প্রকল্প যার ব্যয় ২৭ কোটি টাকা। প্রতিরা মন্ত্রণালয়ের মিরপুর সেনানিবাসে ন্যাশনাল ডিফেন্স কলেজের জন্য আনুষঙ্গিক কাজসহ বাসস্থান নির্মাণ প্রকল্প যার ব্যয় ৬১ কোটি টাকা। তথ্য মন্ত্রণালয়ের অধীনে বাংলাদেশ বেতারের কবিপুর কেন্দ্রের ২৫০ কিলোওয়াট ুদ্র তরঙ্গ প্রেরণ যন্ত্র উন্নয়ন ও শক্তিশালীকরণ প্রকল্প যার ব্যয় ৬৪ কোটি টাকা।
জানা যায়, বৈঠকে অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আব্দুল মুহিত, কৃষিমন্ত্রী মতিয়া চৌধুরী, পরিকল্পনা মন্ত্রী এয়ার ভাইস মার্শাল (অব) একে খন্দকার, স্থানীয় সরকার মন্ত্রী সৈয়দ আশরাফুল ইসালাম, যোগাযোগমন্ত্রী সৈয়দ আবুল হোসেনসহ সংশিস্নষ্ট আরও অনেক মন্ত্রী ও সচিবগণ উপস্থিত ছিলেন। এ ছাড়াও প্রধানমন্ত্রীর সকল উপদেষ্টা বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন বলে জানা গেছে।
No comments